বালিয়াকান্দি (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
ঘন কুয়াশা আর তাপমাত্রা নিচে নেমে আসায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দির খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষ।
যান চলাচল ও দৈনন্দিন কাজে দেখা দিয়েছে স্থবিরতা। ছিন্নমূল জনগোষ্ঠীর মধ্যে গরম কাপড়ের জন্য সৃষ্টি হয়েছে হাহাকার।
গত কয়েক দিন ধরে এমনই পরিস্থিতি বিরাজ করছে রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দিতে।
ভোর থেকে শুরু হয় এই ঘন কুয়াশা। দীর্ঘ সময় পর্যন্ত কুয়াশায় আচ্ছন্ন হয়ে থাকছে চারপাশ। সেই সঙ্গে প্রবাহিত হয় মৃদু ঠান্ডা হাওয়া। দুপুরের দিকে সূর্যের মুখ দেখা গেলেও এক-দুই ঘণ্টার মধ্যেই তা-ও ঢেকে যায়। দুপুর নাগাদ শীতের তীব্রতা কিছুটা কমলেও বিকেল থেকে আবারও বাড়ছে। রাত গভীর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডার প্রকোপ অসহনীয় পর্যায়ে পৌঁছায়।
আজ শনিবার রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দির বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, কুয়াশার ঘনত্ব এতটাই বেশি যে মাত্র দুই গজ দূরেও দেখা যাচ্ছে না কিছু। দৃষ্টিসীমা কমে যাওয়ায় সড়কে অল্পসংখ্যক যানবাহন হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীরগতিতে চলাচল করছে। রাস্তাঘাট, হাট-বাজার, রেলস্টেশন, বাস টার্মিনালসহ জনসমাগম স্থানগুলোতে লোকজনের উপস্থিতিও কম। জীবিকার তাগিদে নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ বের হলেও কাজ না পেয়ে অনেকে চরম দুর্ভোগে পড়েছে।
ভ্যানচালক, দিনমজুর, কৃষিশ্রমিকেরা পথে ও মাঠে নেমে সামান্য কাজ করেই শীতে কাবু হয়ে পড়ছেন। হিমশীতল আবহাওয়ায় মুহূর্তেই জমে যাচ্ছে শরীর। একাধিক গরম কাপড় গায়ে দিয়েও শীত নিবারণ করা যাচ্ছে না। তাই কাজ ছেড়ে হাত গুটিয়ে একটু তাপের জন্য ছুটতে হচ্ছে আগুনের আঁচ পেতে।
স্থানীয় দিনমজুর ইয়াসিন আলী আজকের পত্রিকা বলেন, ‘সকালে বাড়ি থেকে কাজে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বেড়িয়েছি, কিন্তু যে ঠান্ডা, এতে করে শরীর আর পেরে উঠছে না। কয়েক দিন ধরে একই পরিস্থিতি থাকায় কাজে না এসেও উপায় নেই।’
ভ্যানচালক রহমান শাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অন্যান্য দিন ভোর ৫-৬টায় বাড়ি থেকে বের হই। এখন তো ৮ টায়ও বের হতে পারি না। কুয়াশায় চোখে কিছু দেখা যায় না। তার ওপরে বেকায়দা ঠান্ডা।’
স্থানীয় কৃষক তন্ময় আজকের পত্রিকা বলেন, ‘কুয়াশা ও শীত সাধারণ মানুষের জন্য কষ্টের হলেও মাঠে থাকা ফসলের জন্য ভালো। এতে করে শাক-সবজি ভালো ফলন দেয় বা বেড়ে ওঠে।’
ঘন কুয়াশা আর তাপমাত্রা নিচে নেমে আসায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দির খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষ।
যান চলাচল ও দৈনন্দিন কাজে দেখা দিয়েছে স্থবিরতা। ছিন্নমূল জনগোষ্ঠীর মধ্যে গরম কাপড়ের জন্য সৃষ্টি হয়েছে হাহাকার।
গত কয়েক দিন ধরে এমনই পরিস্থিতি বিরাজ করছে রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দিতে।
ভোর থেকে শুরু হয় এই ঘন কুয়াশা। দীর্ঘ সময় পর্যন্ত কুয়াশায় আচ্ছন্ন হয়ে থাকছে চারপাশ। সেই সঙ্গে প্রবাহিত হয় মৃদু ঠান্ডা হাওয়া। দুপুরের দিকে সূর্যের মুখ দেখা গেলেও এক-দুই ঘণ্টার মধ্যেই তা-ও ঢেকে যায়। দুপুর নাগাদ শীতের তীব্রতা কিছুটা কমলেও বিকেল থেকে আবারও বাড়ছে। রাত গভীর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডার প্রকোপ অসহনীয় পর্যায়ে পৌঁছায়।
আজ শনিবার রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দির বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, কুয়াশার ঘনত্ব এতটাই বেশি যে মাত্র দুই গজ দূরেও দেখা যাচ্ছে না কিছু। দৃষ্টিসীমা কমে যাওয়ায় সড়কে অল্পসংখ্যক যানবাহন হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীরগতিতে চলাচল করছে। রাস্তাঘাট, হাট-বাজার, রেলস্টেশন, বাস টার্মিনালসহ জনসমাগম স্থানগুলোতে লোকজনের উপস্থিতিও কম। জীবিকার তাগিদে নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ বের হলেও কাজ না পেয়ে অনেকে চরম দুর্ভোগে পড়েছে।
ভ্যানচালক, দিনমজুর, কৃষিশ্রমিকেরা পথে ও মাঠে নেমে সামান্য কাজ করেই শীতে কাবু হয়ে পড়ছেন। হিমশীতল আবহাওয়ায় মুহূর্তেই জমে যাচ্ছে শরীর। একাধিক গরম কাপড় গায়ে দিয়েও শীত নিবারণ করা যাচ্ছে না। তাই কাজ ছেড়ে হাত গুটিয়ে একটু তাপের জন্য ছুটতে হচ্ছে আগুনের আঁচ পেতে।
স্থানীয় দিনমজুর ইয়াসিন আলী আজকের পত্রিকা বলেন, ‘সকালে বাড়ি থেকে কাজে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বেড়িয়েছি, কিন্তু যে ঠান্ডা, এতে করে শরীর আর পেরে উঠছে না। কয়েক দিন ধরে একই পরিস্থিতি থাকায় কাজে না এসেও উপায় নেই।’
ভ্যানচালক রহমান শাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অন্যান্য দিন ভোর ৫-৬টায় বাড়ি থেকে বের হই। এখন তো ৮ টায়ও বের হতে পারি না। কুয়াশায় চোখে কিছু দেখা যায় না। তার ওপরে বেকায়দা ঠান্ডা।’
স্থানীয় কৃষক তন্ময় আজকের পত্রিকা বলেন, ‘কুয়াশা ও শীত সাধারণ মানুষের জন্য কষ্টের হলেও মাঠে থাকা ফসলের জন্য ভালো। এতে করে শাক-সবজি ভালো ফলন দেয় বা বেড়ে ওঠে।’
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় হঠাৎ কালবৈশাখী ঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ৯ গ্রামে। ঝড়ে গাছপালা, কাঁচা-পাকা ঘরবাড়িসহ বিভিন্ন ফসলের ক্ষতি হয়েছে। বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রয়েছে।
৪ মিনিট আগেমচমচে শিঙাড়া। দেখলেই চোখ জুড়িয়ে যায়। ত্রিকোণ বা পিরামিড আকৃতির এই খাবার সবার কাছেই ভীষণ লোভনীয়। একটু খিদে মেটাতে দুপুরের আগে বা বিকেলে শিঙাড়া অসম্ভব এক তৃপ্তি আনে। কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলায় এই শিঙাড়া নিয়ে ঘটেছে এক মজার ঘটনা। পাঁচ বন্ধু মিলে অর্ডার করে বানিয়েছেন দুই কেজি করে ওজনের দুটি শিঙাড়া।
৭ মিনিট আগেখুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) চলমান সংকট নিরসনে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা আলোচনায় বসেছেন। আজ সোমবার দুপুরে এই আলোচনা শুরু হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ পরিচালক মো. আব্দুল্লাহ ইলিয়াছ আক্তার এর আগে আমরণ অনশনের আগে শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনায় বসে সমস্যা...
১২ মিনিট আগেগুলশান সোসাইটিতে ব্যাটারিচালিত রিকশা প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় বনানী ১১ নম্বর রোডে বিক্ষোভে নামেন রিকশাচালকেরা। ছবি তুলতে গেলে কয়েকজনকে মারধর করা হয়। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ও সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়।
২৩ মিনিট আগে