নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাল সনদ দেখিয়ে বিসিএস ক্যাডার, পিএইচডি ডিগ্রির জাল সনদ ও অভিজ্ঞতার সনদ দেখিয়ে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি) থেকে নিয়োগ পেয়েছিলেন এস এম আলমগীর কবীর। বর্তমানে তিনি যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রকল্প পরিচালক। সনদ ও অভিজ্ঞতা জালিয়াতির অভিযোগে এস এম আলমগীর কবীরের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বৃহস্পতিবার সংস্থাটির সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ সহকারী পরিচালক মো. সহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। দুদকের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
মামলার সূত্রে জানা যায়, আলমগীর কবীর শিক্ষা ক্যাডারের ১০ শতাংশ সরাসরি কোটায় সহযোগী অধ্যাপক (রাষ্ট্রবিজ্ঞান) পদে নিয়োগ পেতে অবৈধ পন্থা, জাল-জালিয়াতি ও প্রতারণার আশ্রয় নেওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে ১৮৬০ সালের দণ্ডবিধির ৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১ ধারা ও ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়, আলমগীর কবীর ২০০৬ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের ১০ শতাংশ সরাসরি কোটায় সহযোগী অধ্যাপক (রাষ্ট্রবিজ্ঞান) পদে পিএসসির মাধ্যমে নিয়োগ পান। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ওই পদের জন্য চারটি শর্ত ছিল।
দুদকের অনুসন্ধানে দেখা যায়, শর্ত অনুযায়ী আলমগীর কবীরের আবেদনের সঙ্গে মালয়েশিয়ার কামডেন ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি ডিগ্রি সংযুক্ত করেন, কিন্তু ওই নামের কোনো রেজিস্টার্ড শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মালয়েশিয়ায় পাওয়া যায়নি। একই সঙ্গে শর্ত অনুযায়ী ওই পদে চাকরির আবেদনের জন্য ন্যূনতম ৮ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতার মধ্যে শিক্ষক আলমগীরের দুই বছর তিন মাস ১১ দিনের ঘাটতি ছিল।
ওই শিক্ষক চাকরির আবেদনে ডক্টরেট ডিগ্রি ও অভিজ্ঞতায় প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছেন উল্লেখ করে মামলায় বলা হয়, আসামি বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের প্রভাষক রাষ্ট্রবিজ্ঞান পদ থেকে প্রেষণে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর এপিএস এবং তৎপরবর্তীতে তৃতীয় সচিব হিসেবে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশন কর্মকালীন সরকারি কর্মচারী হয়ে জালিয়াতির আশ্রয় নিয়েছেন।
তিনি বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের ১০ শতাংশ সরাসরি কোটায় সহযোগী অধ্যাপক (রাষ্ট্রবিজ্ঞান) পদে অবৈধ পন্থায় জাল-জালিয়াতি ও প্রতারণার আশ্রয় নেওয়ায় অভিযোগের তাঁর বিরুদ্ধে মামলায় দণ্ডবিধির ৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১ ধারা ও ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
জাল সনদ দেখিয়ে বিসিএস ক্যাডার, পিএইচডি ডিগ্রির জাল সনদ ও অভিজ্ঞতার সনদ দেখিয়ে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি) থেকে নিয়োগ পেয়েছিলেন এস এম আলমগীর কবীর। বর্তমানে তিনি যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রকল্প পরিচালক। সনদ ও অভিজ্ঞতা জালিয়াতির অভিযোগে এস এম আলমগীর কবীরের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বৃহস্পতিবার সংস্থাটির সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ সহকারী পরিচালক মো. সহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। দুদকের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
মামলার সূত্রে জানা যায়, আলমগীর কবীর শিক্ষা ক্যাডারের ১০ শতাংশ সরাসরি কোটায় সহযোগী অধ্যাপক (রাষ্ট্রবিজ্ঞান) পদে নিয়োগ পেতে অবৈধ পন্থা, জাল-জালিয়াতি ও প্রতারণার আশ্রয় নেওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে ১৮৬০ সালের দণ্ডবিধির ৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১ ধারা ও ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়, আলমগীর কবীর ২০০৬ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের ১০ শতাংশ সরাসরি কোটায় সহযোগী অধ্যাপক (রাষ্ট্রবিজ্ঞান) পদে পিএসসির মাধ্যমে নিয়োগ পান। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ওই পদের জন্য চারটি শর্ত ছিল।
দুদকের অনুসন্ধানে দেখা যায়, শর্ত অনুযায়ী আলমগীর কবীরের আবেদনের সঙ্গে মালয়েশিয়ার কামডেন ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি ডিগ্রি সংযুক্ত করেন, কিন্তু ওই নামের কোনো রেজিস্টার্ড শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মালয়েশিয়ায় পাওয়া যায়নি। একই সঙ্গে শর্ত অনুযায়ী ওই পদে চাকরির আবেদনের জন্য ন্যূনতম ৮ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতার মধ্যে শিক্ষক আলমগীরের দুই বছর তিন মাস ১১ দিনের ঘাটতি ছিল।
ওই শিক্ষক চাকরির আবেদনে ডক্টরেট ডিগ্রি ও অভিজ্ঞতায় প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছেন উল্লেখ করে মামলায় বলা হয়, আসামি বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের প্রভাষক রাষ্ট্রবিজ্ঞান পদ থেকে প্রেষণে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর এপিএস এবং তৎপরবর্তীতে তৃতীয় সচিব হিসেবে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশন কর্মকালীন সরকারি কর্মচারী হয়ে জালিয়াতির আশ্রয় নিয়েছেন।
তিনি বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের ১০ শতাংশ সরাসরি কোটায় সহযোগী অধ্যাপক (রাষ্ট্রবিজ্ঞান) পদে অবৈধ পন্থায় জাল-জালিয়াতি ও প্রতারণার আশ্রয় নেওয়ায় অভিযোগের তাঁর বিরুদ্ধে মামলায় দণ্ডবিধির ৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১ ধারা ও ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
রাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
২ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ৩৬টি খাল ঘিরে বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা বরাদ্দে শুরু করা এ প্রকল্পের আকার এখন ৮ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
২ ঘণ্টা আগেসরকার পতনের পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়রকে অপসারণ ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করা হয়। এরপর জরুরি সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন করপোরেশনের কর্মকর্তারা। তবে তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের পর এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করে থাকেন। নাগরিক সনদ, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, রাস্তা মেরামত, পরিচ্ছন্নতা, মশক নিয়ন্ত্রণসহ
২ ঘণ্টা আগে