উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
রাজধানীর উত্তরায় মদ্যপ অবস্থায় ৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে উত্তরা পশ্চিম থানা-পুলিশ। গতকাল বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) গভীর রাতে উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের (আবদুল্লাহপুর) ‘টাইগার’ মদের বারের পাশ থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) তাঁদের আদালতে পাঠানো হয়। আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার বড়চড় গ্রামের মৃত সেন্টু মিয়ার ছেলে আমির হোসেন (৩০), আব্দুল মুখারজেলের ছেলে জোবায়ের আহমেদ (৩১), তুলাতলী গ্রামের ওবায়দুল মিয়ার ছেলে ইয়াসিন হাসান শাওন (২২), পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার সুটিয়াকাটি গ্রামের সেলিম আহমেদের ছেলে তাজবীর আহমেদ (৩৪), নজরুল আহমেদের ছেলে নাঈম আকন্দ (৩২), টিকিকাঠা গ্রামের মৃত সুলতান মিয়ার ছেলে আল আমিন (৩৪), গাজীপুরের টঙ্গী পূর্ব থানাধীন এরশাদনগর এলাকার রুহুল আমিনের ছেলে মনিরুজ্জামান মনির (৩২), বরিশালের হিজলা উপজেলার হরিনাথপুর গ্রামের কাদির মিজির ছেলে মিরাজ মিজি (২৭) এবং ময়মনসিংহের কোতোয়ালি সদর উপজেলার কেওয়াটখালী গ্রামের কাজল শেখ ওরফে রনি মিয়ার ছেলে রাশেদুল ইসলাম রাতুল (২২)।
গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে মিরাজ মিজি টঙ্গীর এরশাদনগরে, রাশেদুল ইসলাম ও ইয়াসিন হাসান শাওন দক্ষিণখানের মজিবুর মার্কেট এলাকায় থাকেন এবং আল আমিন উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের শিফায় ফার্মেসির কাজ করেন।
এ বিষয়ে ডিএমপির উত্তরা পশ্চিম ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাফিজুর রহমান আজ বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মদ খেয়ে মাতলামি করে পরিবেশ নষ্টের অভিযোগে ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মদ্যপান করার অনুমতি না থাকায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে।’
ওসি হাফিজ বলেন, ‘মামলার পর তাদের আজ (বৃহস্পতিবার) সকালে আদালতে পাঠানো হয়। পরে বিচারক মদ্যপ ৯ জনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।’
এদিকে উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রাপ্তবয়স্ক কিংবা অপ্রাপ্তবয়স্ক, মদপান করার অনুমিত থাকুক বা না থাকুক—টাইগার বার সবার কাছে দেদারছে মদ বিক্রি করছে। ওই বারের ভেতর অসামাজিক কর্মকাণ্ড হয়। সন্ধার পর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ওই সড়কে চলাচলকারীরা মাতালদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ।
এদিকে ৯ জনকে গ্রেপ্তারের পর উত্তরা পশ্চিম থানায় গিয়ে দেখা যায়, থানার মধ্যে পুলিশের সামনে মাতালরা উচ্চবাচ্য করছে। তাঁদের একজনকে ‘সরকার আমরা পকেটে থাকে’ বলে পুলিশকে হুমকি দিতেও দেখা যায়।’
রাজধানীর উত্তরায় মদ্যপ অবস্থায় ৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে উত্তরা পশ্চিম থানা-পুলিশ। গতকাল বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) গভীর রাতে উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের (আবদুল্লাহপুর) ‘টাইগার’ মদের বারের পাশ থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) তাঁদের আদালতে পাঠানো হয়। আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার বড়চড় গ্রামের মৃত সেন্টু মিয়ার ছেলে আমির হোসেন (৩০), আব্দুল মুখারজেলের ছেলে জোবায়ের আহমেদ (৩১), তুলাতলী গ্রামের ওবায়দুল মিয়ার ছেলে ইয়াসিন হাসান শাওন (২২), পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার সুটিয়াকাটি গ্রামের সেলিম আহমেদের ছেলে তাজবীর আহমেদ (৩৪), নজরুল আহমেদের ছেলে নাঈম আকন্দ (৩২), টিকিকাঠা গ্রামের মৃত সুলতান মিয়ার ছেলে আল আমিন (৩৪), গাজীপুরের টঙ্গী পূর্ব থানাধীন এরশাদনগর এলাকার রুহুল আমিনের ছেলে মনিরুজ্জামান মনির (৩২), বরিশালের হিজলা উপজেলার হরিনাথপুর গ্রামের কাদির মিজির ছেলে মিরাজ মিজি (২৭) এবং ময়মনসিংহের কোতোয়ালি সদর উপজেলার কেওয়াটখালী গ্রামের কাজল শেখ ওরফে রনি মিয়ার ছেলে রাশেদুল ইসলাম রাতুল (২২)।
গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে মিরাজ মিজি টঙ্গীর এরশাদনগরে, রাশেদুল ইসলাম ও ইয়াসিন হাসান শাওন দক্ষিণখানের মজিবুর মার্কেট এলাকায় থাকেন এবং আল আমিন উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের শিফায় ফার্মেসির কাজ করেন।
এ বিষয়ে ডিএমপির উত্তরা পশ্চিম ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাফিজুর রহমান আজ বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মদ খেয়ে মাতলামি করে পরিবেশ নষ্টের অভিযোগে ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মদ্যপান করার অনুমতি না থাকায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে।’
ওসি হাফিজ বলেন, ‘মামলার পর তাদের আজ (বৃহস্পতিবার) সকালে আদালতে পাঠানো হয়। পরে বিচারক মদ্যপ ৯ জনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।’
এদিকে উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রাপ্তবয়স্ক কিংবা অপ্রাপ্তবয়স্ক, মদপান করার অনুমিত থাকুক বা না থাকুক—টাইগার বার সবার কাছে দেদারছে মদ বিক্রি করছে। ওই বারের ভেতর অসামাজিক কর্মকাণ্ড হয়। সন্ধার পর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ওই সড়কে চলাচলকারীরা মাতালদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ।
এদিকে ৯ জনকে গ্রেপ্তারের পর উত্তরা পশ্চিম থানায় গিয়ে দেখা যায়, থানার মধ্যে পুলিশের সামনে মাতালরা উচ্চবাচ্য করছে। তাঁদের একজনকে ‘সরকার আমরা পকেটে থাকে’ বলে পুলিশকে হুমকি দিতেও দেখা যায়।’
এক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
৪ মিনিট আগেসৌদি আরবে সাইদুল গাজী ও মামুন হাওলাদার নামের দুই ভাইকে পাঁচ মাস আটকে রেখে দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে দালাল রুবেল হাওলাদার ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে। সৌদি আরবের জেলহাজত থেকে সাইদুল মুক্তি পেয়ে দেশে ফিরলেও অপর ভাই মামুন এখনো পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।
৫ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরের রামগতিতে বিএনপির উঠান বৈঠকে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে বিশেষ অতিথি করায় ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়েছে। ওই বৈঠকে কেন্দ্রীয় বিএনপির শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক ও লক্ষ্মীপুর-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবিএম আশরাফ উদ্দিন নিজাম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
৮ মিনিট আগেবাংলাদেশের প্রথম নারী ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান শামসুন্নাহার চৌধুরী আর নেই। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আড়াইটায় ঢাকার বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
১ ঘণ্টা আগে