জাবি প্রতিনিধি
বিভিন্ন স্থানে ধর্ষণের ঘটনায় জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের সামনের সড়কে এই মানববন্ধন করেন তাঁরা।
এ সময় বিভাগের শিক্ষকেরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেন। মানববন্ধনে বিভাগের ৫০ ব্যাচের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার মুন্নার সঞ্চালনায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা বক্তব্য দেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি জানান।
বিভাগের ৫২ ব্যাচের শিক্ষার্থী সানজিদা খানম বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে বেশ কয়েকটি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ। আমাদের এই মানববন্ধন থেকে বলতে চাই, অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। ইতিমধ্যে আমরা আমাদের ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করেছি। আমাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা ক্লাসে ফিরব না।’
বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক উজ্জ্বল কুমার মণ্ডল বলেন, ‘আমরা দেখতে পাচ্ছি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নারীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। যার ফলে ধর্ষণের মতো ঘটনা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর প্রধান কারণ হচ্ছে, আগের ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোর কোনো দৃষ্টান্তমূলক বিচার আমরা করতে পারি নাই। সারা দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা ধর্ষকের বিচারের দাবিতে মাঠে নেমে এসেছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আহ্বান জানাই, অতি দ্রুত কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য। আমাদের দেশকে আমাদেরই রক্ষা করতে হবে।’
সহযোগী অধ্যাপক আমিনা ইসলাম বলেন, ‘আমরা সবাই জানি, ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, কিন্তু এখন পর্যন্ত আমরা এর বাস্তবায়ন দেখতে পাই নাই। যে অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, সমাজে সেই অপরাধের অস্তিত্বই থাকা উচিত না। কিন্তু এ ধরনের ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে। আমরা নিকটতম সময়ে এর কোনো প্রতিকার দেখতে পাইনি, আমরা কোনো রায় শুনিনি যেখানে ধর্ষকের ফাঁসি হয়েছে বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছে। কিছুদিন পরপর এ রকম ঘটনা ঘটবে, আমরা প্রতিবাদ জানাব আর রাষ্ট্র শুধু শুনে যাবে—এই পরিস্থিতির সমাপ্তি ঘটাতে হবে। জুলাই-আগস্টে আমরা আন্দোলনের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের দমন করেছি, এবারের আন্দোলনের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে ধর্ষকদের নির্মূল করতে চাই।’
বিভিন্ন স্থানে ধর্ষণের ঘটনায় জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের সামনের সড়কে এই মানববন্ধন করেন তাঁরা।
এ সময় বিভাগের শিক্ষকেরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেন। মানববন্ধনে বিভাগের ৫০ ব্যাচের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার মুন্নার সঞ্চালনায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা বক্তব্য দেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি জানান।
বিভাগের ৫২ ব্যাচের শিক্ষার্থী সানজিদা খানম বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে বেশ কয়েকটি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ। আমাদের এই মানববন্ধন থেকে বলতে চাই, অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। ইতিমধ্যে আমরা আমাদের ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করেছি। আমাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা ক্লাসে ফিরব না।’
বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক উজ্জ্বল কুমার মণ্ডল বলেন, ‘আমরা দেখতে পাচ্ছি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নারীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। যার ফলে ধর্ষণের মতো ঘটনা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর প্রধান কারণ হচ্ছে, আগের ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোর কোনো দৃষ্টান্তমূলক বিচার আমরা করতে পারি নাই। সারা দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা ধর্ষকের বিচারের দাবিতে মাঠে নেমে এসেছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আহ্বান জানাই, অতি দ্রুত কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য। আমাদের দেশকে আমাদেরই রক্ষা করতে হবে।’
সহযোগী অধ্যাপক আমিনা ইসলাম বলেন, ‘আমরা সবাই জানি, ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, কিন্তু এখন পর্যন্ত আমরা এর বাস্তবায়ন দেখতে পাই নাই। যে অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, সমাজে সেই অপরাধের অস্তিত্বই থাকা উচিত না। কিন্তু এ ধরনের ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে। আমরা নিকটতম সময়ে এর কোনো প্রতিকার দেখতে পাইনি, আমরা কোনো রায় শুনিনি যেখানে ধর্ষকের ফাঁসি হয়েছে বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছে। কিছুদিন পরপর এ রকম ঘটনা ঘটবে, আমরা প্রতিবাদ জানাব আর রাষ্ট্র শুধু শুনে যাবে—এই পরিস্থিতির সমাপ্তি ঘটাতে হবে। জুলাই-আগস্টে আমরা আন্দোলনের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের দমন করেছি, এবারের আন্দোলনের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে ধর্ষকদের নির্মূল করতে চাই।’
শেরপুরের সীমান্তবর্তী গারো পাহাড়ি এলাকার বনাঞ্চলে শুষ্ক মৌসুম শুরু হতেই প্রায় প্রতিদিন ঘটছে অগ্নিকাণ্ড। মরে যাচ্ছে শাল-গজারি গাছের চারা। বনের কীটপতঙ্গ ও পশুপাখিও মারা যাচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে গুল্মজাতীয় ঔষধি লতাপাতা ও বনের গাছ। এতে হুমকির মুখে পড়ছে জীববৈচিত্র্য।
৩০ মিনিট আগেরাজশাহীর দুর্গাপুরে কৃষকেরা চাষের জমিতে লবণ প্রয়োগ করছেন। সেই সঙ্গে দেওয়া হচ্ছে ডিটারজেন্ট পাউডার, শ্যাম্পুসহ নানা ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ। চাষিরা বলছেন, এতে সাময়িকভাবে ফসলের উৎপাদন বাড়ছে। কিন্তু ধীরে ধীরে লবণাক্ত হয়ে পড়ছে এই অঞ্চলের জমিগুলো। ফলে দীর্ঘ মেয়াদে ফলন বিপর্যয়ের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপুরোনো কার্ডধারী হয়েও স্মার্ট কার্ড না পাওয়ায় টিসিবি পণ্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার ১৬ হাজার ১১০টি পরিবার। তাঁরা রমজান মাসেও পাচ্ছেন না স্বল্পমূল্যের টিসিবির পণ্য। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ভুক্তভোগীরা। বাধ্য হয়ে বাজারমূল্যে পণ্য কিনতে হচ্ছে পরিবারগুলোকে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর রামপুরায় ১৪ বছর বয়সী কিশোরী মেয়েকে ধর্ষণের মামলায় রিকশাচালক বাবাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দিয়েছেন তিনি। কিছুদিন আগে ওই কিশোরীর মায়ের মৃত্যু হয়...
১ ঘণ্টা আগে