নিজস্ব প্রতিবেদক ও সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
সাভার-আশুলিয়ার বেশির ভাগ শিল্প কারখানায় আজ মঙ্গলবার কার্যক্রম চালু রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারিতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজ করছে শিল্পাঞ্চলে। তবে নানা কারণে এই এলাকার ৪০টি কারখানা বন্ধ রয়েছে বলে জানিয়েছে শিল্প পুলিশ।
আজ মঙ্গলবার আশুলিয়ার বিভিন্ন কারখানার সামনে সেনাবাহিনী, এপিবিএন ও পুলিশ সদস্যরা অবস্থান নিতে দেখা গেছে। সড়কেও টহল দিচ্ছে সেনাবাহিনী, র্যাব, বিজিবি ও পুলিশ সদস্যরা।
পোশাক শ্রমিকদের দাবির প্রেক্ষিতে পোশাক কারখানায় নিয়োগের ক্ষেত্রে নারী ও পুরুষ সমান অধিকার নিশ্চিত করা, হাজিরা বোনাস এবং টিফিন বিল বাড়িয়ে আজ থেকে শিল্পাঞ্চল সাভার-আশুলিয়ার সব কারখানা চালু করার সিদ্ধান্ত নেয় বিজিএমইএ। সকাল থেকে কারখানার শ্রমিকেরা নির্ধারিত সময়ে তাদের কর্মস্থলে যোগ দেন। গত কয়েক দিনের অশান্ত পরিবেশ আজ শান্ত।
আশুলিয়ার শিল্প পুলিশ-১ ও তৈরি পোশাক কারখানা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, বেতন ও হাজিরা বোনাস দেওয়া, টিফিন বিল বৃদ্ধি এবং শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধসহ কিছু দাবিতে তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা আশুলিয়া ও গাজীপুর শিল্প এলাকায় কয়েক দিন ধরে বিক্ষোভ করছেন। কোথাও কোথাও আন্দোলন রূপ নিচ্ছিল সহিংসতায়। সব মিলিয়ে এক অস্থির পরিস্থিতি পার করছিল পোশাক খাত।
বিভিন্ন দাবি নিয়ে শ্রমিকদের সঙ্গে মালিকপক্ষের বনিবনা না হওয়ায় এবং অভ্যন্তরীণ সমস্যার কারণে গতকাল সোমবার আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে ৯০টি কারখানায় ছুটি ছিল। তবে এ সময়ে কোথাও বিশৃঙ্খলার খবর পাওয়া যায়নি।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গত কয়েক দিন ধরেই মালিকপক্ষ, শ্রমিকপক্ষ ও প্রশাসনসহ পোশাক খাত সংশ্লিষ্টরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। শ্রমিকদের দাবির প্রেক্ষিতে সোমবার বিজিএমইএ ভবনে বৈঠকে বসেন শ্রমিক-মালিক ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
শ্রমিকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ায় এই শিল্প খাতে স্বাভাবিক পরিবেশ বজায় থাকবে বলে আশা মালিকপক্ষের।
আশুলিয়ার রাবাব গ্রুপের ফাউন্টেইন গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেড কারখানার এমব্রয়ডারি অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার মিজানুর রহমান সুমন বলেন, ‘এত দিন অস্থিরতা বিরাজ করছিল, আমরাও উৎকণ্ঠার মধ্যে ছিলাম। বিজিএমইএ ইতিমধ্যেই শ্রমিকদের যৌক্তিক দাবিগুলো মেনে নিয়েছে, শ্রমিকরাও ভালো সাড়া দিয়েছে। আমাদের কারখানা তো খোলা হয়েছেই। বেশির ভাগ কারখানাই খুলেছে। পোশাক শিল্প নিয়ে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র ছিল, আমার মনে হয় সেটা কেটে গিয়েছে। এখন আমরা পূর্ণোদ্যমে কাজ করতে পারব।’
একই প্রতিষ্ঠানের সিনিয়র ম্যানেজার (মানবসম্পদ বিভাগ) আশিকুল ইসলাম বলেন, ‘বিজিএমইএ গুরুত্বপূর্ণ দাবিগুলো মেনে নিয়েছে। আজ বেশির ভাগ কারখানাই খুলেছে। তবে আমরা দেখতে পাচ্ছি এখনো আশপাশের কিছু কারখানার শ্রমিকেরা অন্য দাবি তুলছেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দায়িত্ব পালন করছেন, কিন্তু শ্রমিকদের তুলনায় সেটা অপ্রতুল। আমাদের অনুরোধ থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আরও বেশি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের মাধ্যমে বিষয়টাকে যেন শিথিল পর্যায়ে নিয়ে আসে। আমরা সবাই চাই একটি সুন্দর, স্বাভাবিক দেশ। এটা নিশ্চিত করতে আমাদের সব পক্ষকেই মিলেমিশে কাজ করতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে যেন তৃতীয় পক্ষ এর ভেতরে ঢুকে কোনো সুযোগ-সুবিধা না নিতে পারে।
এদিকে, বিভিন্ন দাবি নিয়ে শ্রমিকদের সঙ্গে মালিকপক্ষের বনিবনা না হওয়ায় এবং অভ্যন্তরীণ সমস্যার কারণে আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে আজও প্রায় ৪০টি কারখানায় ছুটি দিয়েছে কারখানা মালিকেরা। তবে এ সময়ে কোথাও কোনো বিশৃঙ্খলতার খবর পাওয়া যায়নি।
বাংলাদেশ গার্মেন্টস ও সোয়েটার্স শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের আইনবিষয়ক সম্পাদক খায়রুল মামুন বলেন, ‘গতকাল বিজিএমইএ বৈঠকে কিছু সিদ্ধান্ত হওয়ার পর আজকে অধিকাংশ কারখানা সচল রয়েছে। কিছু কারখানা আগে থেকে বন্ধ রয়েছে। কিছু কারখানায় শ্রমিকেরা অভ্যন্তরীণ কিছু দাবিতে কাজ বন্ধ করে ভেতরে বসে আছে। এমনিতে পরিস্থিতি ভালোই মনে হচ্ছে। বিজিএমইএর সিদ্ধান্ত যেটা হয়েছে শ্রমিকেরা এর অনেক কিছুই মেনে নিয়েছে। এখন থেকে নারী-পুরুষ বৈষম্যও থাকবে না। গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলোর কারণে শ্রমিকরাও কাজে ফিরেছে।’
র্যাব ৪ সিপিসি-২–এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর জালিস মাহমুদ খান বলেন, ‘পোশাক খাতে সৃষ্ট উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আমরা গত কয়েক দিন ধরেই টানা কাজ করে যাচ্ছি। র্যাব-৪ এর মোট ১৩টি টহল গাড়ি এখানে রয়েছে। এ ছাড়া বিজিবি, সেনাবাহিনী ও শিল্প পুলিশ কাজ করছে। আজকে বাইপাইল, ইপিজেড, আশুলিয়া, সাভার, জিরানীসহ পুরো এলাকায় যৌথ বাহিনী কাজ করছে। পরিস্থিতি আজ অনেকটাই স্বাভাবিক। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।’
শিল্প পুলিশ-১ (আশুলিয়া) এর পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ সারোয়ার আলম বলেন, ‘বেশির ভাগ কারখানাই খুলেছে। কাজ চলছে। আগের ১৯টি কারখানা বন্ধ ছিল। আর আজ ২১টি কারখানার শ্রমিকেরা কাজ করছে না। সব মিলিয়ে ৪০টি কারখানায় কাজ বন্ধ রয়েছে। এখানে কোনো সহিংসতা বা অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।’
সাভার-আশুলিয়ার বেশির ভাগ শিল্প কারখানায় আজ মঙ্গলবার কার্যক্রম চালু রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারিতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজ করছে শিল্পাঞ্চলে। তবে নানা কারণে এই এলাকার ৪০টি কারখানা বন্ধ রয়েছে বলে জানিয়েছে শিল্প পুলিশ।
আজ মঙ্গলবার আশুলিয়ার বিভিন্ন কারখানার সামনে সেনাবাহিনী, এপিবিএন ও পুলিশ সদস্যরা অবস্থান নিতে দেখা গেছে। সড়কেও টহল দিচ্ছে সেনাবাহিনী, র্যাব, বিজিবি ও পুলিশ সদস্যরা।
পোশাক শ্রমিকদের দাবির প্রেক্ষিতে পোশাক কারখানায় নিয়োগের ক্ষেত্রে নারী ও পুরুষ সমান অধিকার নিশ্চিত করা, হাজিরা বোনাস এবং টিফিন বিল বাড়িয়ে আজ থেকে শিল্পাঞ্চল সাভার-আশুলিয়ার সব কারখানা চালু করার সিদ্ধান্ত নেয় বিজিএমইএ। সকাল থেকে কারখানার শ্রমিকেরা নির্ধারিত সময়ে তাদের কর্মস্থলে যোগ দেন। গত কয়েক দিনের অশান্ত পরিবেশ আজ শান্ত।
আশুলিয়ার শিল্প পুলিশ-১ ও তৈরি পোশাক কারখানা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, বেতন ও হাজিরা বোনাস দেওয়া, টিফিন বিল বৃদ্ধি এবং শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধসহ কিছু দাবিতে তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা আশুলিয়া ও গাজীপুর শিল্প এলাকায় কয়েক দিন ধরে বিক্ষোভ করছেন। কোথাও কোথাও আন্দোলন রূপ নিচ্ছিল সহিংসতায়। সব মিলিয়ে এক অস্থির পরিস্থিতি পার করছিল পোশাক খাত।
বিভিন্ন দাবি নিয়ে শ্রমিকদের সঙ্গে মালিকপক্ষের বনিবনা না হওয়ায় এবং অভ্যন্তরীণ সমস্যার কারণে গতকাল সোমবার আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে ৯০টি কারখানায় ছুটি ছিল। তবে এ সময়ে কোথাও বিশৃঙ্খলার খবর পাওয়া যায়নি।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গত কয়েক দিন ধরেই মালিকপক্ষ, শ্রমিকপক্ষ ও প্রশাসনসহ পোশাক খাত সংশ্লিষ্টরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। শ্রমিকদের দাবির প্রেক্ষিতে সোমবার বিজিএমইএ ভবনে বৈঠকে বসেন শ্রমিক-মালিক ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
শ্রমিকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ায় এই শিল্প খাতে স্বাভাবিক পরিবেশ বজায় থাকবে বলে আশা মালিকপক্ষের।
আশুলিয়ার রাবাব গ্রুপের ফাউন্টেইন গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেড কারখানার এমব্রয়ডারি অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার মিজানুর রহমান সুমন বলেন, ‘এত দিন অস্থিরতা বিরাজ করছিল, আমরাও উৎকণ্ঠার মধ্যে ছিলাম। বিজিএমইএ ইতিমধ্যেই শ্রমিকদের যৌক্তিক দাবিগুলো মেনে নিয়েছে, শ্রমিকরাও ভালো সাড়া দিয়েছে। আমাদের কারখানা তো খোলা হয়েছেই। বেশির ভাগ কারখানাই খুলেছে। পোশাক শিল্প নিয়ে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র ছিল, আমার মনে হয় সেটা কেটে গিয়েছে। এখন আমরা পূর্ণোদ্যমে কাজ করতে পারব।’
একই প্রতিষ্ঠানের সিনিয়র ম্যানেজার (মানবসম্পদ বিভাগ) আশিকুল ইসলাম বলেন, ‘বিজিএমইএ গুরুত্বপূর্ণ দাবিগুলো মেনে নিয়েছে। আজ বেশির ভাগ কারখানাই খুলেছে। তবে আমরা দেখতে পাচ্ছি এখনো আশপাশের কিছু কারখানার শ্রমিকেরা অন্য দাবি তুলছেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দায়িত্ব পালন করছেন, কিন্তু শ্রমিকদের তুলনায় সেটা অপ্রতুল। আমাদের অনুরোধ থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আরও বেশি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের মাধ্যমে বিষয়টাকে যেন শিথিল পর্যায়ে নিয়ে আসে। আমরা সবাই চাই একটি সুন্দর, স্বাভাবিক দেশ। এটা নিশ্চিত করতে আমাদের সব পক্ষকেই মিলেমিশে কাজ করতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে যেন তৃতীয় পক্ষ এর ভেতরে ঢুকে কোনো সুযোগ-সুবিধা না নিতে পারে।
এদিকে, বিভিন্ন দাবি নিয়ে শ্রমিকদের সঙ্গে মালিকপক্ষের বনিবনা না হওয়ায় এবং অভ্যন্তরীণ সমস্যার কারণে আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে আজও প্রায় ৪০টি কারখানায় ছুটি দিয়েছে কারখানা মালিকেরা। তবে এ সময়ে কোথাও কোনো বিশৃঙ্খলতার খবর পাওয়া যায়নি।
বাংলাদেশ গার্মেন্টস ও সোয়েটার্স শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের আইনবিষয়ক সম্পাদক খায়রুল মামুন বলেন, ‘গতকাল বিজিএমইএ বৈঠকে কিছু সিদ্ধান্ত হওয়ার পর আজকে অধিকাংশ কারখানা সচল রয়েছে। কিছু কারখানা আগে থেকে বন্ধ রয়েছে। কিছু কারখানায় শ্রমিকেরা অভ্যন্তরীণ কিছু দাবিতে কাজ বন্ধ করে ভেতরে বসে আছে। এমনিতে পরিস্থিতি ভালোই মনে হচ্ছে। বিজিএমইএর সিদ্ধান্ত যেটা হয়েছে শ্রমিকেরা এর অনেক কিছুই মেনে নিয়েছে। এখন থেকে নারী-পুরুষ বৈষম্যও থাকবে না। গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলোর কারণে শ্রমিকরাও কাজে ফিরেছে।’
র্যাব ৪ সিপিসি-২–এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর জালিস মাহমুদ খান বলেন, ‘পোশাক খাতে সৃষ্ট উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আমরা গত কয়েক দিন ধরেই টানা কাজ করে যাচ্ছি। র্যাব-৪ এর মোট ১৩টি টহল গাড়ি এখানে রয়েছে। এ ছাড়া বিজিবি, সেনাবাহিনী ও শিল্প পুলিশ কাজ করছে। আজকে বাইপাইল, ইপিজেড, আশুলিয়া, সাভার, জিরানীসহ পুরো এলাকায় যৌথ বাহিনী কাজ করছে। পরিস্থিতি আজ অনেকটাই স্বাভাবিক। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।’
শিল্প পুলিশ-১ (আশুলিয়া) এর পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ সারোয়ার আলম বলেন, ‘বেশির ভাগ কারখানাই খুলেছে। কাজ চলছে। আগের ১৯টি কারখানা বন্ধ ছিল। আর আজ ২১টি কারখানার শ্রমিকেরা কাজ করছে না। সব মিলিয়ে ৪০টি কারখানায় কাজ বন্ধ রয়েছে। এখানে কোনো সহিংসতা বা অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।’
নগরের হালিশহর এইচ-ব্লক জামে মসজিদ কমিটির সভাপতি প্রফেসর নুরুল আবছার গত শুক্রবার জুমার নামাজের সময় মসজিদে মুসল্লিদের উদ্দেশে তাঁর এক বক্তব্যে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি রমজান মাস ঘিরে এলাকায় পুলিশের টহল ও নজরদারি চেয়ে নিকটবর্তী থানায় একটি আবেদন করেছিলেন
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা নদীতে বৈদ্যুতিক শক দিয়ে মাছ শিকারের অভিযোগ উঠেছে। ব্যাটারিচালিত মেশিনের সাহায্যে রাতে অসাধু ব্যক্তিরা নদীর বিভিন্ন অংশে মাছ শিকার করছেন। এতে মাছের পোনা, ডিমসহ অন্যান্য জলজ প্রাণীও মারা যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে সরকারি প্রকল্পে বালু ভরাটের নামে নদীতে অবৈধভাবে খননযন্ত্র বসিয়ে বালু লুটের অভিযোগ উঠেছে এক বিএনপির নেতার বিরুদ্ধে। তিনি রাজনৈতিক ক্ষমতার দাপটে খননযন্ত্রে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে অবাধে বালু লুট করছেন।
২ ঘণ্টা আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নে ২০০৮ সালে বিভিন্ন খালের ওপর নির্মাণ করা হয়েছিল ২১টি আয়রন সেতু। এই সেতুগুলো নির্মাণে ঠিকাদারির কাজ করেছিলেন হলদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শহীদুল ইসলাম মৃধা। গত আট মাসে এর ১০টি সেতু ভেঙে পড়েছে। এসব সেতু ভেঙে
২ ঘণ্টা আগে