নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার দায়ে স্বামী মো. মানিক মিয়া ব্যাপারীকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-২ এর বিচারক মো. আখতারুজ্জামান এই রায় দেন।
মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি আসামিকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় আসামি পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। আসামি গ্রেপ্তার হওয়ার পর অথবা আদালতে আত্মসমর্পণের পর রায় কার্যকর হবে। তবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আগে হাইকোর্টের অনুমোদন নিতে হবে।
ওই আদালতের সহকারী সরকারি কৌঁসুলি হাসান মাহমুদ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, প্রেমের সম্পর্ক করে সাদিয়া আফরিন রিতাকে বিয়ে করেন মানিক মিয়া। এরপর তাদের মধ্যে প্রায় সাংসারিক বিষয় নিয়ে ঝগড়া হয়। এ ছাড়া রিতাকে শারীরিক নির্যাতন করা হতো। ২০১৩ সালের ১৭ জানুয়ারি রাজধানীর মিরপুর-২ এর একটি বাসা থেকে সাদিয়া আফরিন রিতার গলিত গলা কাটা লাশ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ময়নাতদন্ত করার পর লাশ রিতার পরিবারকে হস্তান্তর করে।
এ ঘটনায় রিতার বাবা মতিয়ার রহমান মিরপুর থানায় মামলা করেন। মামলায় তিনি উল্লেখ করেন ২০১৩ সালের ১২ জানুয়ারি তাঁর মেয়ে রিতাকে গলা কেটে খুন করে বাসার দরজা বন্ধ করে চলে যান তার স্বামী মানিক মিয়া।
পরবর্তীতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মিরপুর থানার এসআই মোহাম্মদ সেলিম ৫ এপ্রিল আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর ২০ এপ্রিল একই আদালত আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। মামলার বিচার চলাকালে ১৮ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত।
স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার দায়ে স্বামী মো. মানিক মিয়া ব্যাপারীকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-২ এর বিচারক মো. আখতারুজ্জামান এই রায় দেন।
মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি আসামিকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় আসামি পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। আসামি গ্রেপ্তার হওয়ার পর অথবা আদালতে আত্মসমর্পণের পর রায় কার্যকর হবে। তবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আগে হাইকোর্টের অনুমোদন নিতে হবে।
ওই আদালতের সহকারী সরকারি কৌঁসুলি হাসান মাহমুদ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, প্রেমের সম্পর্ক করে সাদিয়া আফরিন রিতাকে বিয়ে করেন মানিক মিয়া। এরপর তাদের মধ্যে প্রায় সাংসারিক বিষয় নিয়ে ঝগড়া হয়। এ ছাড়া রিতাকে শারীরিক নির্যাতন করা হতো। ২০১৩ সালের ১৭ জানুয়ারি রাজধানীর মিরপুর-২ এর একটি বাসা থেকে সাদিয়া আফরিন রিতার গলিত গলা কাটা লাশ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ময়নাতদন্ত করার পর লাশ রিতার পরিবারকে হস্তান্তর করে।
এ ঘটনায় রিতার বাবা মতিয়ার রহমান মিরপুর থানায় মামলা করেন। মামলায় তিনি উল্লেখ করেন ২০১৩ সালের ১২ জানুয়ারি তাঁর মেয়ে রিতাকে গলা কেটে খুন করে বাসার দরজা বন্ধ করে চলে যান তার স্বামী মানিক মিয়া।
পরবর্তীতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মিরপুর থানার এসআই মোহাম্মদ সেলিম ৫ এপ্রিল আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর ২০ এপ্রিল একই আদালত আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। মামলার বিচার চলাকালে ১৮ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত।
কক্সবাজারের পেকুয়ায় গুলি ছুড়ে এক পুলিশ কর্মকর্তার গ্রামের বাড়ি থেকে গরু লুট করে নিয়েছে ডাকাত দল। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের মেহেরনামা চড়াপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ডাকাতি হয় চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজার থানার...
২২ মিনিট আগেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় স্থগিত হওয়ায় উচ্ছ্বসিত নিয়োগপ্রত্যাশীর আন্দোলন প্রত্যাহার করে যোগদান করতে নিজ নিজ জেলায় ফিরে যাচ্ছেন
৩৩ মিনিট আগেপানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের বর্তমান সচিব ও সাতক্ষীরার সাবেক জেলা প্রশাসক (ডিসি) নাজমুল আহসানের বিরুদ্ধে অবৈধ নির্বাচন, খুন, গুমে অংশ নেওয়াসহ নানা অপকর্মের অভিযোগে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৪৩ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার কুমারখালীতে বালুভর্তি বস্তা দিয়ে চাপা দেওয়া অবস্থায় এক শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার সকালে উপজেলার চরসাদিপুর ইউনিয়নের চর ঘোষপুরে লাশটি পাওয়া যায়। নিহত মো. শিহাব (১০) ঘোষপুরের রতন শেখের ছেলে। বাবা নিরুদ্দেশ হওয়ার পর সে মা তাসলিমা খাতুনের সঙ্গে সরকারি আবাসন প্রকল্পের গুচ্ছগ্রামে থাকত
১ ঘণ্টা আগে