অ্যাভিয়েশন ও পর্যটন খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য এটিজেএফবির এভিয়াট্যুর উইমেন্স আইকন অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন এই খাতের ১০ নারী। রাজধানীর ঢাকা ক্লাবের স্যামসন এইচ চৌধুরী মিলনায়তনে গতকাল বুধবার এক অনুষ্ঠানে তাঁদের এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
অ্যাভিয়েশন ও পর্যটন খাতের সাংবাদিকদের সংগঠন অ্যাভিয়েশন ও ট্যুরিজম জার্নালিস্ট ফোরামের (এটিজেএফবি) আয়োজনে এই সম্মাননা দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে বিজয়ী নারীদের হাতে সম্মাননা তুলে দেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেন, বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোহাম্মদ মফিদুর রহমান, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের এমডি ও সিইও শফিউল আজিম, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের, এটিজেএফবির সভাপতি তানজিম আনোয়ার ও সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) বাতেন বিপ্লব। এই অনুষ্ঠান সহযোগিতা করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস ও ইথোপিয়ান এয়ারলাইনস।
এই সম্মাননা পাওয়া নারীরা হলেন ট্যুরিজম উদ্যোক্তা ক্যাটাগরিতে বাটারফ্লাই পার্কের চেয়ারম্যান মনোয়ারা হাকিম আলী, লিডারশিপ ক্যাটাগরিতে অ্যাটাবের সাধারণ সম্পাদক আফসিয়া জান্নাত সালেহ, সাংবাদিক ক্যাটাগরিতে এটিজেএফবির সাবেক সভাপতি নাদিরা কিরণ, অ্যাভিয়েশন উদ্যোক্তা ক্যাটাগরিতে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর (ডিএমডি) দিলরুবা পারভীন, অ্যাভিয়েশন ট্রেইনার ক্যাটাগরিতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস ট্রেনিং সেন্টারের উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) রাশেদা কবির চৌধুরী, পাইলট ক্যাটাগরিতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের তাসমিন দোজা, ওটিএ উদ্যোক্তা ক্যাটাগরিতে শেয়ার ট্রিপের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী সাদিয়া হক, অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার ক্যাটাগরিতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার সামিয়া হালিম কবির, কেবিন ক্রু ক্যাটাগরিতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কেবিন ক্রু ফারহানা ইসলাম নুসরাত, কালিনারি ট্যুরিজম ক্যাটাগরিতে ন্যাশনাল হোটেল ও ট্যুরিজম ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের ট্রেইনার জাহেদা বেগম।
অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান বলেন, ‘নারীদের যখনই সুযোগ দেওয়া হয়েছে, তখনই তাঁরা ভালো করেছেন এবং এগিয়ে গেছেন। আজকের অ্যাওয়ার্ডটিতে যেসব নারী সম্মাননা পেলেন তাঁদের দেখে অন্যরাও এই খাতে যুক্ত হতে অনুপ্রাণিত হবেন। নারীদের কেউ দাবায় রাখতে পারবে না।’
ফারুক খান আরও বলেন, ‘একটা সময় নারীদের অগ্রযাত্রায় প্রধান অন্তরায় ছিল সরকার ও তাঁর পরিবার। এখন সেটি কেটে গেছে। নারীর ক্ষমতায়নে শেখ হাসিনার সরকার বদ্ধপরিকর। আমি প্রত্যাশা করি, অ্যাভিয়েশন খাতে নারীরা আরও এগিয়ে যাবে। এ জন্য যে ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া প্রয়োজন, সেটি আমরা দেব।’
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেন বলেন, ‘কোনো কোনো ক্ষেত্রে নারীরা পুরুষের চেয়েও এগিয়ে আছেন। যাঁরা এভারেস্ট জয় করতে পারেন, তাঁরা যেকোনো ক্ষেত্রে সফলতার স্বাক্ষর রাখতে পারেন। দেশকে এগিয়ে নিতে পর্যটন ও অ্যাভিয়েশন খাতের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে নারীবান্ধব নীতি প্রণয়নে তাদের অ্যাভিয়েশন ও পর্যটন খাতে আরও বেশি করে অন্তর্ভুক্তিতে কাজ করছি।’
বেবিচক চেয়ারম্যান মফিদুর রহমান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের নারীরা এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের অ্যাভিয়েশন খাতে প্রায় ৬ শতাংশ নারী কর্মী রয়েছে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি নারী কর্মী কাজ করছে, যা প্রায় ১২ শতাংশ। বাংলাদেশে এই সেক্টরে নারী কর্মী অন্তত ১০ শতাংশের ওপরে হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।’
শুধু পাইলট-ক্রু নয়, অ্যাভিয়েশন খাতের টেকনিশিয়ান, ইঞ্জিনিয়ার, কন্ট্রোলারের সংখ্যা বাড়াতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
অ্যাভিয়েশন ও পর্যটন খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য এটিজেএফবির এভিয়াট্যুর উইমেন্স আইকন অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন এই খাতের ১০ নারী। রাজধানীর ঢাকা ক্লাবের স্যামসন এইচ চৌধুরী মিলনায়তনে গতকাল বুধবার এক অনুষ্ঠানে তাঁদের এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
অ্যাভিয়েশন ও পর্যটন খাতের সাংবাদিকদের সংগঠন অ্যাভিয়েশন ও ট্যুরিজম জার্নালিস্ট ফোরামের (এটিজেএফবি) আয়োজনে এই সম্মাননা দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে বিজয়ী নারীদের হাতে সম্মাননা তুলে দেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেন, বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোহাম্মদ মফিদুর রহমান, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের এমডি ও সিইও শফিউল আজিম, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের, এটিজেএফবির সভাপতি তানজিম আনোয়ার ও সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) বাতেন বিপ্লব। এই অনুষ্ঠান সহযোগিতা করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস ও ইথোপিয়ান এয়ারলাইনস।
এই সম্মাননা পাওয়া নারীরা হলেন ট্যুরিজম উদ্যোক্তা ক্যাটাগরিতে বাটারফ্লাই পার্কের চেয়ারম্যান মনোয়ারা হাকিম আলী, লিডারশিপ ক্যাটাগরিতে অ্যাটাবের সাধারণ সম্পাদক আফসিয়া জান্নাত সালেহ, সাংবাদিক ক্যাটাগরিতে এটিজেএফবির সাবেক সভাপতি নাদিরা কিরণ, অ্যাভিয়েশন উদ্যোক্তা ক্যাটাগরিতে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর (ডিএমডি) দিলরুবা পারভীন, অ্যাভিয়েশন ট্রেইনার ক্যাটাগরিতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস ট্রেনিং সেন্টারের উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) রাশেদা কবির চৌধুরী, পাইলট ক্যাটাগরিতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের তাসমিন দোজা, ওটিএ উদ্যোক্তা ক্যাটাগরিতে শেয়ার ট্রিপের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী সাদিয়া হক, অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার ক্যাটাগরিতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার সামিয়া হালিম কবির, কেবিন ক্রু ক্যাটাগরিতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কেবিন ক্রু ফারহানা ইসলাম নুসরাত, কালিনারি ট্যুরিজম ক্যাটাগরিতে ন্যাশনাল হোটেল ও ট্যুরিজম ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের ট্রেইনার জাহেদা বেগম।
অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান বলেন, ‘নারীদের যখনই সুযোগ দেওয়া হয়েছে, তখনই তাঁরা ভালো করেছেন এবং এগিয়ে গেছেন। আজকের অ্যাওয়ার্ডটিতে যেসব নারী সম্মাননা পেলেন তাঁদের দেখে অন্যরাও এই খাতে যুক্ত হতে অনুপ্রাণিত হবেন। নারীদের কেউ দাবায় রাখতে পারবে না।’
ফারুক খান আরও বলেন, ‘একটা সময় নারীদের অগ্রযাত্রায় প্রধান অন্তরায় ছিল সরকার ও তাঁর পরিবার। এখন সেটি কেটে গেছে। নারীর ক্ষমতায়নে শেখ হাসিনার সরকার বদ্ধপরিকর। আমি প্রত্যাশা করি, অ্যাভিয়েশন খাতে নারীরা আরও এগিয়ে যাবে। এ জন্য যে ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া প্রয়োজন, সেটি আমরা দেব।’
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেন বলেন, ‘কোনো কোনো ক্ষেত্রে নারীরা পুরুষের চেয়েও এগিয়ে আছেন। যাঁরা এভারেস্ট জয় করতে পারেন, তাঁরা যেকোনো ক্ষেত্রে সফলতার স্বাক্ষর রাখতে পারেন। দেশকে এগিয়ে নিতে পর্যটন ও অ্যাভিয়েশন খাতের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে নারীবান্ধব নীতি প্রণয়নে তাদের অ্যাভিয়েশন ও পর্যটন খাতে আরও বেশি করে অন্তর্ভুক্তিতে কাজ করছি।’
বেবিচক চেয়ারম্যান মফিদুর রহমান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের নারীরা এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের অ্যাভিয়েশন খাতে প্রায় ৬ শতাংশ নারী কর্মী রয়েছে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি নারী কর্মী কাজ করছে, যা প্রায় ১২ শতাংশ। বাংলাদেশে এই সেক্টরে নারী কর্মী অন্তত ১০ শতাংশের ওপরে হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।’
শুধু পাইলট-ক্রু নয়, অ্যাভিয়েশন খাতের টেকনিশিয়ান, ইঞ্জিনিয়ার, কন্ট্রোলারের সংখ্যা বাড়াতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৩ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে