নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পৃথক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক মন্ত্রী হাসানুল হক ইনুসহ ৮ জনকে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইমরান আহম্মেদ তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানোর এই নির্দেশ দেন।
গ্রেপ্তার দেখানো অন্যরা হলেন হলেন সাবেক মন্ত্রী ও বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, সাবেক যোগাযোগ ও তথ্য প্রতিবন্ধী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খান, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান, মোহাম্মদপুরের সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর সলিমুল্লাহ সলু ও পুলিশ কনস্টেবল শোয়াইবুর রহমান।
সকাল সাড়ে ৭টার পর তাঁদের কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর সকাল ৯টার পরে তাঁদের আদালতের এজলাস কক্ষে তোলা হয়।
বিভিন্ন থানায় দায়ের করা সংশ্লিষ্ট মামলাগুলোর তদন্ত কর্মকর্তারা পৃথক পৃথকভাবে তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন। প্রত্যেকের উপস্থিতিতে শুনানি শেষে আদালত গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন। পরে তাঁদের আবার কারাগারে ফেরত পাঠানো হয়।
শাহবাগ থানায় দায়ের করা খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলার মামলায় সাবেক মন্ত্রী আনিসুল হক, হাসানুল হক ইনু ও রাশেদ খান মেননকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। মামলার তথ্য অনুযায়ী, ২০১৫ সালের ২২ এপ্রিল রাজধানীর বাংলামোটরে খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা হয়। এ ঘটনায় খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা কর্মকর্তা সামিউল হক বাদী হয়ে গত ২৩ নভেম্বর থানায় একটি মামলা করেন।
প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য সচিব নজিবুর রহমানকে ও পুলিশ কনস্টেবল শোয়াইবুর রহমানকে বিএনপির কর্মী মকবুল হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। মামলার তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালের ৭ ডিসেম্বর রাজধানীর পল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা ও মকবুল নামের বিএনপির এক কর্মীকে হত্যার অভিযোগে শেখ হাসিনাসহ ২৫৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়। মাহফুজার রহমান নামের এক ব্যক্তি বাদী হয়ে গত ৩০ সেপ্টেম্বর পল্টন থানায় মামলাটি করেন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানায় দায়ের করা বাসচালক ইনসান আলী হত্যা চেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয় জুনাইদ আহমেদ পলক, সাদেক খান ও সলিমুল্লাহ সলুকে। মামলার তথ্য থেকে জানা যায়, রাজধানীর মোহাম্মদপুরে গাড়িচালক ইনছান আলীকে (২৬) গুলি করে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে শেখ হাসিনাসহ ২৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়। ১৩ নভেম্বর মোহাম্মদপুর থানায় মামলা করেন ভিকটিম ইনসানের বাবা। মামলায় বলা হয়েছে, মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ডের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে অংশ নেন ইনছান। তখন স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগসহ আসামিরা মিছিলে গুলি ছোড়েন। এতে ইনছান গুলিবিদ্ধ হন।
উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক এসব নেতৃবৃন্দ এবং সরকারি কর্মকর্তারা আটক হন। পরে তাঁদের বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়। বিভিন্ন মেয়াদের রিমান্ডেও নেওয়া হয়। এরপর কারাগারে পাঠানো হয়।
পৃথক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক মন্ত্রী হাসানুল হক ইনুসহ ৮ জনকে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইমরান আহম্মেদ তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানোর এই নির্দেশ দেন।
গ্রেপ্তার দেখানো অন্যরা হলেন হলেন সাবেক মন্ত্রী ও বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, সাবেক যোগাযোগ ও তথ্য প্রতিবন্ধী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খান, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান, মোহাম্মদপুরের সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর সলিমুল্লাহ সলু ও পুলিশ কনস্টেবল শোয়াইবুর রহমান।
সকাল সাড়ে ৭টার পর তাঁদের কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর সকাল ৯টার পরে তাঁদের আদালতের এজলাস কক্ষে তোলা হয়।
বিভিন্ন থানায় দায়ের করা সংশ্লিষ্ট মামলাগুলোর তদন্ত কর্মকর্তারা পৃথক পৃথকভাবে তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন। প্রত্যেকের উপস্থিতিতে শুনানি শেষে আদালত গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন। পরে তাঁদের আবার কারাগারে ফেরত পাঠানো হয়।
শাহবাগ থানায় দায়ের করা খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলার মামলায় সাবেক মন্ত্রী আনিসুল হক, হাসানুল হক ইনু ও রাশেদ খান মেননকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। মামলার তথ্য অনুযায়ী, ২০১৫ সালের ২২ এপ্রিল রাজধানীর বাংলামোটরে খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা হয়। এ ঘটনায় খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা কর্মকর্তা সামিউল হক বাদী হয়ে গত ২৩ নভেম্বর থানায় একটি মামলা করেন।
প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য সচিব নজিবুর রহমানকে ও পুলিশ কনস্টেবল শোয়াইবুর রহমানকে বিএনপির কর্মী মকবুল হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। মামলার তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালের ৭ ডিসেম্বর রাজধানীর পল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা ও মকবুল নামের বিএনপির এক কর্মীকে হত্যার অভিযোগে শেখ হাসিনাসহ ২৫৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়। মাহফুজার রহমান নামের এক ব্যক্তি বাদী হয়ে গত ৩০ সেপ্টেম্বর পল্টন থানায় মামলাটি করেন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানায় দায়ের করা বাসচালক ইনসান আলী হত্যা চেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয় জুনাইদ আহমেদ পলক, সাদেক খান ও সলিমুল্লাহ সলুকে। মামলার তথ্য থেকে জানা যায়, রাজধানীর মোহাম্মদপুরে গাড়িচালক ইনছান আলীকে (২৬) গুলি করে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে শেখ হাসিনাসহ ২৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়। ১৩ নভেম্বর মোহাম্মদপুর থানায় মামলা করেন ভিকটিম ইনসানের বাবা। মামলায় বলা হয়েছে, মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ডের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে অংশ নেন ইনছান। তখন স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগসহ আসামিরা মিছিলে গুলি ছোড়েন। এতে ইনছান গুলিবিদ্ধ হন।
উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক এসব নেতৃবৃন্দ এবং সরকারি কর্মকর্তারা আটক হন। পরে তাঁদের বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়। বিভিন্ন মেয়াদের রিমান্ডেও নেওয়া হয়। এরপর কারাগারে পাঠানো হয়।
রাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
২ মিনিট আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
১৭ মিনিট আগেনেত্রকোনার বারহাট্টায় প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বড় ভাইকে শেষ দেখা দেখলেন বাউসী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আননান। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে নেত্রকোনা কারাগার থেকে পুলিশ আননানকে মৌয়াটি গ্রামে নিয়ে যায়। গত বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টায়
২৪ মিনিট আগেরাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নে নোয়াখালীর হাতিয়ায় বিএনপির গণ–সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবেশে আবুল বাসার ফুল মিয়া নামের এক বিএনপি নেতার ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া নিয়ে আলোচনার ঝড় উঠেছে।
৩১ মিনিট আগে