নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোটাবিরোধী আন্দোলন ও পরবর্তীতে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংঘর্ষে প্রায় এক হাজারের বেশি মানুষের প্রাণহানি হয়েছে বলে জানিয়েছে হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটি (এইচআরএসএস)।
আজ সোমবার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটি (এইচআরএসএস) আয়োজিত ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে সংগঠিত হত্যাকাণ্ড ও মানবাধিকার লঙ্ঘন বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এসব হত্যাকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে ৬৯ শতাংশই ৩০ বছরের কম বয়সী। এদের মধ্যে ১৮ শতাংশই ১৮ বছরের কম বয়সী শিশু, বাকি ৫১ শতাংশ নিহত ৩০ বছরের কম বয়সী তরুণ-যুবক। এই হত্যাকাণ্ডে নিহতদের প্রায় ৭০ শতাংশই গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন।
এইচআরএসএস থেকে জানানো হয়েছে, ১২টি জাতীয় দৈনিক, এইচআরএসএসের তথ্য অনুসন্ধানী ইউনিট ও সারা দেশ থেকে স্বেচ্ছাসেবকদের পাঠানো তথ্য বিশ্লেষণ করে এই জরিপ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে জরিপ প্রতিবেদন তুলে ধরেন সংগঠনটির গবেষণা কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম। প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ভিকটিমের পরিবার, প্রত্যক্ষদর্শী, হাসপাতাল ও জাতীয় দৈনিকগুলোর সূত্র থেকে আমরা ৮১৯ জনের মৃত্যুর তথ্য পেয়েছি। এর মধ্যে ৬৩০ জনের নাম জানা গেলেও ১৮৯ জনের নাম জানা সম্ভব হয়নি। এছাড়াও আমরা গণমাধ্যম, হাসপাতাল ও বিভিন্ন মাধ্যম থেকে যে সকল বিশ্বাসযোগ্য তথ্য পাচ্ছি তার ওপর ভিত্তি করে আমরা বলতে পারি যে নিহতের সংখ্যা কমপক্ষে সহস্রাধিক হবে।’
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ‘আমরা তথ্য পাওয়া ৮১৯ জনের মধ্যে ৪৭০ জনের বয়স সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছি। তাদের মধ্যে ১৮ বছরের কমবয়সী শিশু ৮৩ জন (১৮ %), তরুণ ও যুবক বয়সী ২৪০ জন (৫১ %), মধ্যবয়সী ১২৬ জন (২৭ %), এবং বয়স্ক ব্যক্তি আছেন ২১ জন (৪.৫ %)। তবে আশঙ্কার বিষয় হলো নিহতদের মধ্যে যাদের বয়স জানা গেছে, তাদের মধ্যে ৬৯ শতাংশেরই বয়স ৩০-এর কম।’
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, শেখ হাসিনা দেশ থেকে যাওয়ার পর সারা দেশে ৫ শতাধিক থানা, ফাঁড়ি ও সরকারি স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। এছাড়াও কমপক্ষে ৮ শতাধিক ঘরবাড়ি, যানবাহন ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন—হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটির উপদেষ্টা ও আইন সালিস কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক নূর খান লিটন, সংগঠনটির ভাইস চেয়ারম্যান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমেদ, নির্বাহী পরিচালক ইজাজুল ইসলাম প্রমুখ।
কোটাবিরোধী আন্দোলন ও পরবর্তীতে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংঘর্ষে প্রায় এক হাজারের বেশি মানুষের প্রাণহানি হয়েছে বলে জানিয়েছে হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটি (এইচআরএসএস)।
আজ সোমবার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটি (এইচআরএসএস) আয়োজিত ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে সংগঠিত হত্যাকাণ্ড ও মানবাধিকার লঙ্ঘন বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এসব হত্যাকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে ৬৯ শতাংশই ৩০ বছরের কম বয়সী। এদের মধ্যে ১৮ শতাংশই ১৮ বছরের কম বয়সী শিশু, বাকি ৫১ শতাংশ নিহত ৩০ বছরের কম বয়সী তরুণ-যুবক। এই হত্যাকাণ্ডে নিহতদের প্রায় ৭০ শতাংশই গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন।
এইচআরএসএস থেকে জানানো হয়েছে, ১২টি জাতীয় দৈনিক, এইচআরএসএসের তথ্য অনুসন্ধানী ইউনিট ও সারা দেশ থেকে স্বেচ্ছাসেবকদের পাঠানো তথ্য বিশ্লেষণ করে এই জরিপ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে জরিপ প্রতিবেদন তুলে ধরেন সংগঠনটির গবেষণা কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম। প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ভিকটিমের পরিবার, প্রত্যক্ষদর্শী, হাসপাতাল ও জাতীয় দৈনিকগুলোর সূত্র থেকে আমরা ৮১৯ জনের মৃত্যুর তথ্য পেয়েছি। এর মধ্যে ৬৩০ জনের নাম জানা গেলেও ১৮৯ জনের নাম জানা সম্ভব হয়নি। এছাড়াও আমরা গণমাধ্যম, হাসপাতাল ও বিভিন্ন মাধ্যম থেকে যে সকল বিশ্বাসযোগ্য তথ্য পাচ্ছি তার ওপর ভিত্তি করে আমরা বলতে পারি যে নিহতের সংখ্যা কমপক্ষে সহস্রাধিক হবে।’
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ‘আমরা তথ্য পাওয়া ৮১৯ জনের মধ্যে ৪৭০ জনের বয়স সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছি। তাদের মধ্যে ১৮ বছরের কমবয়সী শিশু ৮৩ জন (১৮ %), তরুণ ও যুবক বয়সী ২৪০ জন (৫১ %), মধ্যবয়সী ১২৬ জন (২৭ %), এবং বয়স্ক ব্যক্তি আছেন ২১ জন (৪.৫ %)। তবে আশঙ্কার বিষয় হলো নিহতদের মধ্যে যাদের বয়স জানা গেছে, তাদের মধ্যে ৬৯ শতাংশেরই বয়স ৩০-এর কম।’
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, শেখ হাসিনা দেশ থেকে যাওয়ার পর সারা দেশে ৫ শতাধিক থানা, ফাঁড়ি ও সরকারি স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। এছাড়াও কমপক্ষে ৮ শতাধিক ঘরবাড়ি, যানবাহন ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন—হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটির উপদেষ্টা ও আইন সালিস কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক নূর খান লিটন, সংগঠনটির ভাইস চেয়ারম্যান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমেদ, নির্বাহী পরিচালক ইজাজুল ইসলাম প্রমুখ।
গত রোববার রাতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের টঙ্গীর হোসেন মার্কেট এলাকায় এসে ঢাকনাবিহীন ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ হন জ্যোতি। তিনি চুয়াডাঙ্গা জেলার বাগানপাড়া থানার মৃত ওলিউল্লাহ আহম্মেদের মেয়ে। জ্যোতি রাজধানীর মিরপুর এলাকায় পরিবার নিয়ে বাস করতেন।
১০ মিনিট আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে চাঁদা না পেয়ে ১০টি দোকানে তালা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় পুলিশ জামায়াতে ইসলামীর নেতা ও বিএনপির কর্মীসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার সন্ধ্যা উপজেলার আহম্মেদপুর বাজারে এই ঘটনা ঘটে।
২৫ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে ষষ্ঠ শ্রেণির দুই শিক্ষার্থী মারা গেছে। গতকাল সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের উত্তর কুটিচন্দ্রখানা এলাকায় ঘটনা ঘটে। সন্ধ্যায় তাদের মরদেহ উদ্ধার করে পরিবারের লোকজন।
১ ঘণ্টা আগেসোমবার জামালপুর ও ময়মনসিংহে জুলাই পথযাত্রা করেন এনসিপি। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় টাঙ্গাইল শহরের নিরালার মোড়ে পথসভা করবে দলটি। এ জন্য সফরে থাকা দলটির নেতার গতকাল রাতেই টাঙ্গাইলে আসেন। তাঁরা পৌঁছে ভাসানীর মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এর মধ্য দিয়ে এনসিপির টাঙ্গাইলের পদযাত্রা শুরু করা হয়েছে বলে দলটির
২ ঘণ্টা আগে