নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সিলেটে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) চলমান আন্দোলনে অন্য কারও ইন্ধন থাকতে পারে বলে মনে করছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। অন্যদের কারণে অনশনরত শিক্ষার্থীদের কাছ পর্যন্ত শিক্ষকেরা পৌঁছাতে পারছেন না বলেও দাবি করেছেন তিনি।
আজ শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর হেয়ার রোডে শিক্ষামন্ত্রীর বাসভবনে শাবিপ্রবি শিক্ষক প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন দীপু মনি।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে হয়তো এক সময় অনেক অস্থিরতা দেখেছি। কিন্তু গত চার বছর খুব শান্তিপূর্ণ ছিল। সেখানে সম্প্রতি পুলিশি অ্যাকশন ঘটেছে। সেখানে শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনেকেই কমবেশি আহত হয়েছে। তারা কোন অবস্থায় কেন সেখানে গেছেন সেটিও খতিয়ে দেখা দরকার। অভিযোগ থাকতে পারে, সেগুলো যথাযথ প্রক্রিয়ায় নিষ্পন্ন করার ব্যবস্থাও আছে। এখন সেটি ভিন্ন দাবিতে পরিণত হয়েছে।’
দীপু মনি বলেন, ‘অনশনকারীদের চারপাশে অনেকে আছেন। হয়তো বিভিন্ন কারণে শিক্ষকেরা অনশনকরীদের কাছে পৌঁছাতে পারেননি। বা তাদের সেভাবে বলতে পারেননি।’
সংকট সমাধানে করণীয় বিষয়ে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘করণীয় বলতে, আমরা চাই তারা অনশন প্রত্যাহার করুক। অনশনরত অবস্থাতেও আলোচনা করতে চাইলে, সেটিও হবে। প্রত্যক্ষদর্শী শিক্ষকদের কাছ থেকে শুনে মনে হয়েছে, শিক্ষককে লাঞ্ছনার ঘটনাও ঘটেছে। দাবি যত যৌক্তিকই হোক আলোচনা হতে হবে।’
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবির প্রসঙ্গ ওঠায় শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আগের চাইতে গত চার বছরে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মান অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। সেই সম্মান সুনাম নষ্ট হোক এটা কি কেউ চাইতে পারে? এখানে শিক্ষক-শিক্ষার্থী ছাড়া আরও কেউ জড়িত বা ইন্ধন আছে কি-না, অন্য ব্যাপকতর কোনো মাত্রাও আছে কি-না আমরা জানি না।’
শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ, সাউন্ড গ্রেনেড, রাবার বুলেট ছোড়ার বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘পুলিশি অ্যাকশন দুঃখজনক। কিন্তু এর আগে অনেক বাড়াবাড়ি হয়েছে। শিক্ষককে লাঞ্ছিত করা হয়েছে।’
শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের পদত্যাগ ছাড়া শিক্ষার্থীরা কিছু চায় না- সাংবাদিকেরা এ বিষয় উল্লেখ করলে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেন, ‘প্রথম দাবিটা ছিল ভিন্ন। সেগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে মেনে নেওয়া হয়েছে। এখন ভিন্ন জায়গায় গেছে। সেই দাবি নিয়ে তো আলোচনা করতে হবে। আলোচনা করব না, কিন্তু দাবি মেনে নেওয়া হবে, সেটা তো হয় না।’
শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে শাবিপ্রবির পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল ছিল। তাঁরা হলেন— বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক তুলসী কুমার দাস, সাধারণ সম্পাদক মহিবুল আলম, ভৌতবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক রাশেদ তালুকদার, ফলিতবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আরিফুল ইসলাম, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন খায়রুল ইসলাম রুবেল।
এ ছাড়া বৈঠকে বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের সভাপতি ডুয়েটের উপাচার্য হাবিবুর রহমান, ইউজিসি চেয়ারম্যান ড. কাজী শহীদুল্লাহ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
সিলেটে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) চলমান আন্দোলনে অন্য কারও ইন্ধন থাকতে পারে বলে মনে করছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। অন্যদের কারণে অনশনরত শিক্ষার্থীদের কাছ পর্যন্ত শিক্ষকেরা পৌঁছাতে পারছেন না বলেও দাবি করেছেন তিনি।
আজ শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর হেয়ার রোডে শিক্ষামন্ত্রীর বাসভবনে শাবিপ্রবি শিক্ষক প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন দীপু মনি।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে হয়তো এক সময় অনেক অস্থিরতা দেখেছি। কিন্তু গত চার বছর খুব শান্তিপূর্ণ ছিল। সেখানে সম্প্রতি পুলিশি অ্যাকশন ঘটেছে। সেখানে শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনেকেই কমবেশি আহত হয়েছে। তারা কোন অবস্থায় কেন সেখানে গেছেন সেটিও খতিয়ে দেখা দরকার। অভিযোগ থাকতে পারে, সেগুলো যথাযথ প্রক্রিয়ায় নিষ্পন্ন করার ব্যবস্থাও আছে। এখন সেটি ভিন্ন দাবিতে পরিণত হয়েছে।’
দীপু মনি বলেন, ‘অনশনকারীদের চারপাশে অনেকে আছেন। হয়তো বিভিন্ন কারণে শিক্ষকেরা অনশনকরীদের কাছে পৌঁছাতে পারেননি। বা তাদের সেভাবে বলতে পারেননি।’
সংকট সমাধানে করণীয় বিষয়ে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘করণীয় বলতে, আমরা চাই তারা অনশন প্রত্যাহার করুক। অনশনরত অবস্থাতেও আলোচনা করতে চাইলে, সেটিও হবে। প্রত্যক্ষদর্শী শিক্ষকদের কাছ থেকে শুনে মনে হয়েছে, শিক্ষককে লাঞ্ছনার ঘটনাও ঘটেছে। দাবি যত যৌক্তিকই হোক আলোচনা হতে হবে।’
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবির প্রসঙ্গ ওঠায় শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আগের চাইতে গত চার বছরে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মান অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। সেই সম্মান সুনাম নষ্ট হোক এটা কি কেউ চাইতে পারে? এখানে শিক্ষক-শিক্ষার্থী ছাড়া আরও কেউ জড়িত বা ইন্ধন আছে কি-না, অন্য ব্যাপকতর কোনো মাত্রাও আছে কি-না আমরা জানি না।’
শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ, সাউন্ড গ্রেনেড, রাবার বুলেট ছোড়ার বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘পুলিশি অ্যাকশন দুঃখজনক। কিন্তু এর আগে অনেক বাড়াবাড়ি হয়েছে। শিক্ষককে লাঞ্ছিত করা হয়েছে।’
শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের পদত্যাগ ছাড়া শিক্ষার্থীরা কিছু চায় না- সাংবাদিকেরা এ বিষয় উল্লেখ করলে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেন, ‘প্রথম দাবিটা ছিল ভিন্ন। সেগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে মেনে নেওয়া হয়েছে। এখন ভিন্ন জায়গায় গেছে। সেই দাবি নিয়ে তো আলোচনা করতে হবে। আলোচনা করব না, কিন্তু দাবি মেনে নেওয়া হবে, সেটা তো হয় না।’
শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে শাবিপ্রবির পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল ছিল। তাঁরা হলেন— বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক তুলসী কুমার দাস, সাধারণ সম্পাদক মহিবুল আলম, ভৌতবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক রাশেদ তালুকদার, ফলিতবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আরিফুল ইসলাম, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন খায়রুল ইসলাম রুবেল।
এ ছাড়া বৈঠকে বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের সভাপতি ডুয়েটের উপাচার্য হাবিবুর রহমান, ইউজিসি চেয়ারম্যান ড. কাজী শহীদুল্লাহ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
গাইবান্ধা পৌরসভার উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) শফিউল ইসলামের ঘুষ চাওয়ার একটি অডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম (ফেসবুকে) ছড়িয়ে পড়েছে। এতে ওই প্রকৌশলীকে প্রকল্পের টাকা ছাড়ে এক ঠিকাদারের কাছে ৬ শতাংশ ঘুষ দাবি করতে শোনা যায়।
২ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ের অ্যাকাউন্ট্যান্ট ক্লার্ক শাহীন আলমকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মোতাহারুল ইসলাম রিয়াদের বিরুদ্ধে।
২ ঘণ্টা আগেজামালপুরের ইসলামপুরে শহীদ মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ (বীর উত্তম) সেতুর জন্য অধিগ্রহণ করা জমি দখলের মহোৎসব চলছে। ১০৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৫৬০ মিটার সেতুর দুই পাড়ের অধিকাংশ জমি এরই মধ্যে দখলে নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে ঘর ও দোকান। সেসব ভাড়া দিয়ে টাকা নিচ্ছে স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী।
২ ঘণ্টা আগে‘তিন ঘণ্টা ঘোরাঘুরি কইরা একটা স্কার্ফ ছাড়া তো কিছুই কিনলা না। সকাল সকাল মার্কেটে আইসা কী লাভ হইলো?’ মা তাসলিমা আক্তারকে অনুযোগ করে বলছিল বছর দশেকের মেয়ে সানজিদা ইসলাম। জবাবে মা বললেন, ‘দোকানে আইসাই সাথে সাথে কিন্না ফেলন যায়? আগে তো দেখতে হইবো। দামদর বুঝতে হইবো।’
২ ঘণ্টা আগে