কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের ৬টি সংসদীয় আসনে মোট ৪৩ জন প্রার্থী হন। তাঁদের মধ্যে বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত সাবেক সংসদ সদস্য মেজর (অব.) মো. আখতারুজ্জামান রঞ্জন ও গণতন্ত্রী পার্টির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ভূপেন্দ্র চন্দ্র ভৌমিক দোলনসহ মোট ৩৩ প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন।
জামানত হারানো প্রার্থীদের তালিকায় জাতীয় পার্টির ৪ জন, এনপিপির ৫ জন, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের ৩ জন, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের ৩ জন, গণতন্ত্রী পার্টির ৩ জন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ২ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ২ জন, ইসলামী ঐক্যজোটের (আইওজে) ২ জন, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির ১ জন, তৃণমূল বিএনপির ১ জন, গণফ্রন্টের ১ জন, বিএনএফের ১ জন এবং ৫ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন।
আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় থেকে ঘোষিত ফলাফল বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, নির্বাচনে কোনো আসনে প্রদত্ত ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগ ভোট কোনো প্রার্থী যদি না পান, তাহলে তাঁর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।
রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় থেকে জানায়, কিশোরগঞ্জ-১ (সদর-হোসেনপুর) আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপি (নৌকা) ৭৭ হাজার ৩৪৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বড় ভাই স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ সাফায়েতুল ইসলাম (ঈগল) পেয়েছেন ৭৪ হাজার ১৬২ ভোট। অন্য প্রার্থীদের মধ্যে জাতীয় পার্টির মো. আবদুল হাই (লাঙ্গল) ৪ হাজার ৭০৪ ভোট, গণতন্ত্রী পার্টির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ভূপেন্দ্র চন্দ্র ভৌমিক দোলন (কবুতর) ১ হাজার ৭৪৭ ভোট, ইসলামী ঐক্যজোটের (আইওজে) মো. আশরাফ উদ্দিন (মিনার) ৩৯৮ ভোট, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মোবারক হোসেন (ডাব) ২৪৭ ভোট, এনপিপির মো. আনোয়ারুল কিবরিয়া (আম) ২১১ ভোট ও বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের মো. আব্দুল আউয়াল (ছড়ি) ১১৪ ভোট পেয়েছেন। এই আসনে প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা ১ লাখ ৬১ হাজার ৪৩৫। ফলে এই আসনে বিজয়ী প্রার্থী সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপি ও নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সৈয়দ সাফায়েতুল ইসলাম ছাড়া বাকি ৬ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদী-পাকুন্দিয়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সোহ্রাব উদ্দিন (ঈগল) ৮৯ হাজার ৫৩৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল কাহার আকন্দ (নৌকা) পেয়েছেন ৬৮ হাজার ৯৩২ ভোট। অপর স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান রঞ্জন (ট্রাক) পেয়েছেন ১৬ হাজার ১৯৯ ভোট। এই আসনের অন্য চার প্রার্থীর মধ্যে মো. বিল্লাল হোসেন (টেলিভিশন) ১ হাজার ১৪৮ ভোট, মো. আশরাফ আলী (কবুতর) ৫৮৯ ভোট, আলেয়া (আম) ২১৯ ভোট ও মীর তৈয়ব মো. রেজাউল কবির (মাছ) ১২৪ ভোট পেয়েছেন। এই আসনে মোট প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা ১ লাখ ৭৯ হাজার ৮২। এ হিসেবে বিজয়ী মো. সোহ্রাব উদ্দিন ও তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবদুল কাহার আকন্দ (নৌকা) দুজন ছাড়া এই আসনের বাকি ৫ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। তাঁদের মধ্যে মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান রঞ্জনও রয়েছেন।
কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী ও দলটির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু (লাঙ্গল) ৫৭ হাজার ৬৫৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর (অব.) মো. নাসিমুল হক (কাঁচি) পেয়েছেন ৪২ হাজার ১৫০ ভোট। অন্য প্রার্থীদের মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যারিস্টার মো. গোলাম কবির ভূঞা (কেটলি) ১০ হাজার ৯০৯ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ মাহফুজুল হক হায়দার (ঈগল) ৭৭৭০ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. রুবেল মিয়া (ট্রাক) ৮২৬ ভোট, ইসলামী ঐক্যজোট (আইওজে) প্রার্থী ওমর ফারুক (মিনার) ৫৭৫ ভোট, এনপিপির মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম (আম) ২৪৭ ভোট এবং গণতন্ত্রী পার্টির দিলোয়ার হোসাইন ভূঁইয়া নানক (কবুতর) ১৯৯ ভোট পেয়েছেন। এ আসনে প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা ১ লাখ ২১ হাজার ৩১৮। ফলে এই আসনে বিজয়ী প্রার্থী মো. মুজিবুল হক চুন্নু ও তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মেজর (অব.) মো. নাসিমুল হক ছাড়া এই আসনের বাকি ৬ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক (নৌকা) ২ লাখ ৮ হাজার ৭৩৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোহাম্মদ আবু ওয়াহাব (লাঙ্গল) পেয়েছেন ২ হাজার ৭৩৫ ভোট। অন্য প্রার্থীদের মধ্যে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মো. নছিম খাঁন (মোমবাতি) ২২৮১ ভোট, এনপিপির প্রার্থী মো. জয়নাল আবদিন (আম) ১২৫৩ ভোট, বাংলাদেশ কংগ্রেস প্রার্থী আব্দুল মজিদ (ডাব) ৯৯৯ ভোট এবং কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মো. শরীফুল আহসান (গামছা) ৮২২ ভোট পেয়েছেন। এ আসনে প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা ২ লাখ ১৯ হাজার ২৫০। ফলে এই আসনে বিজয়ী প্রার্থী রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক ছাড়া এই আসনের বাকি ৫ প্রার্থীরই জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
কিশোরগঞ্জ-৫ (নিকলী-বাজিতপুর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. আফজাল হোসেন (নৌকা) ৮৪ হাজার ৬০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সুব্রত পাল (ঈগল) পেয়েছেন ৫৮ হাজার ৬৭৪ ভোট। অন্য প্রার্থীদের মধ্যে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মো. ইমদাদুল হক (মোমবাতি) ৬১২ ভোট, জাতীয় পার্টির মো. মাহবুবুল আলম (লাঙ্গল) ৫২২ ভোট, তৃণমূল বিএনপির মো. সোহরাব হোসেন (সোনালী আঁশ) ২২২ ভোট, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মো. সাজ্জাদ হোসেন (গামছা) ১৫৩ ভোট এবং বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের মো. রবিন মিঞা (ছড়ি) ১৩৭ ভোট পেয়েছেন। এ আসনে প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা ১ লাখ ৪৬ হাজার ৩২৮। ফলে এই আসনে বিজয়ী প্রার্থী মো. আফজাল হোসেন ও তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সুব্রত পাল এই দুজন ছাড়া এই আসনের বাকি ৫ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
কিশোরগঞ্জ-৬ (ভৈরব-কুলিয়ারচর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নাজমুল হাসান পাপন (নৌকা) ১ লাখ ৯৮ হাজার ১৫৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মো. রুবেল হোসেন (মোমবাতি) পেয়েছেন ৩ হাজার ২০৬ ভোট। অন্য প্রার্থীদের মধ্যে জাতীয় পার্টির নূরুল কাদের সোহেল (লাঙ্গল) ৩ হাজার ৫৬ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুছ ছাত্তার (ঈগল) ২ হাজার ৪৬৯ ভোট, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের মোহাম্মদ আয়ূব হুসেন (ছড়ি) ১ হাজার ১৯৪ ভোট এবং এনপিপির তারেক মোহাম্মদ শহীদুল ইসলাম (আম) ৪৯১ ভোট পেয়েছেন। এ আসনে প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা ২ লাখ ১৩ হাজার ৭১৪। ফলে এই আসনে বিজয়ী প্রার্থী নাজমুল হাসান পাপন ছাড়া এই আসনের বাকি ৬ প্রার্থীরই জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
কিশোরগঞ্জের ৬টি সংসদীয় আসনে মোট ৪৩ জন প্রার্থী হন। তাঁদের মধ্যে বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত সাবেক সংসদ সদস্য মেজর (অব.) মো. আখতারুজ্জামান রঞ্জন ও গণতন্ত্রী পার্টির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ভূপেন্দ্র চন্দ্র ভৌমিক দোলনসহ মোট ৩৩ প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন।
জামানত হারানো প্রার্থীদের তালিকায় জাতীয় পার্টির ৪ জন, এনপিপির ৫ জন, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের ৩ জন, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের ৩ জন, গণতন্ত্রী পার্টির ৩ জন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ২ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ২ জন, ইসলামী ঐক্যজোটের (আইওজে) ২ জন, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির ১ জন, তৃণমূল বিএনপির ১ জন, গণফ্রন্টের ১ জন, বিএনএফের ১ জন এবং ৫ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন।
আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় থেকে ঘোষিত ফলাফল বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, নির্বাচনে কোনো আসনে প্রদত্ত ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগ ভোট কোনো প্রার্থী যদি না পান, তাহলে তাঁর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।
রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় থেকে জানায়, কিশোরগঞ্জ-১ (সদর-হোসেনপুর) আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপি (নৌকা) ৭৭ হাজার ৩৪৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বড় ভাই স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ সাফায়েতুল ইসলাম (ঈগল) পেয়েছেন ৭৪ হাজার ১৬২ ভোট। অন্য প্রার্থীদের মধ্যে জাতীয় পার্টির মো. আবদুল হাই (লাঙ্গল) ৪ হাজার ৭০৪ ভোট, গণতন্ত্রী পার্টির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ভূপেন্দ্র চন্দ্র ভৌমিক দোলন (কবুতর) ১ হাজার ৭৪৭ ভোট, ইসলামী ঐক্যজোটের (আইওজে) মো. আশরাফ উদ্দিন (মিনার) ৩৯৮ ভোট, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মোবারক হোসেন (ডাব) ২৪৭ ভোট, এনপিপির মো. আনোয়ারুল কিবরিয়া (আম) ২১১ ভোট ও বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের মো. আব্দুল আউয়াল (ছড়ি) ১১৪ ভোট পেয়েছেন। এই আসনে প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা ১ লাখ ৬১ হাজার ৪৩৫। ফলে এই আসনে বিজয়ী প্রার্থী সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপি ও নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সৈয়দ সাফায়েতুল ইসলাম ছাড়া বাকি ৬ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদী-পাকুন্দিয়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সোহ্রাব উদ্দিন (ঈগল) ৮৯ হাজার ৫৩৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল কাহার আকন্দ (নৌকা) পেয়েছেন ৬৮ হাজার ৯৩২ ভোট। অপর স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান রঞ্জন (ট্রাক) পেয়েছেন ১৬ হাজার ১৯৯ ভোট। এই আসনের অন্য চার প্রার্থীর মধ্যে মো. বিল্লাল হোসেন (টেলিভিশন) ১ হাজার ১৪৮ ভোট, মো. আশরাফ আলী (কবুতর) ৫৮৯ ভোট, আলেয়া (আম) ২১৯ ভোট ও মীর তৈয়ব মো. রেজাউল কবির (মাছ) ১২৪ ভোট পেয়েছেন। এই আসনে মোট প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা ১ লাখ ৭৯ হাজার ৮২। এ হিসেবে বিজয়ী মো. সোহ্রাব উদ্দিন ও তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবদুল কাহার আকন্দ (নৌকা) দুজন ছাড়া এই আসনের বাকি ৫ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। তাঁদের মধ্যে মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান রঞ্জনও রয়েছেন।
কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী ও দলটির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু (লাঙ্গল) ৫৭ হাজার ৬৫৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর (অব.) মো. নাসিমুল হক (কাঁচি) পেয়েছেন ৪২ হাজার ১৫০ ভোট। অন্য প্রার্থীদের মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যারিস্টার মো. গোলাম কবির ভূঞা (কেটলি) ১০ হাজার ৯০৯ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ মাহফুজুল হক হায়দার (ঈগল) ৭৭৭০ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. রুবেল মিয়া (ট্রাক) ৮২৬ ভোট, ইসলামী ঐক্যজোট (আইওজে) প্রার্থী ওমর ফারুক (মিনার) ৫৭৫ ভোট, এনপিপির মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম (আম) ২৪৭ ভোট এবং গণতন্ত্রী পার্টির দিলোয়ার হোসাইন ভূঁইয়া নানক (কবুতর) ১৯৯ ভোট পেয়েছেন। এ আসনে প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা ১ লাখ ২১ হাজার ৩১৮। ফলে এই আসনে বিজয়ী প্রার্থী মো. মুজিবুল হক চুন্নু ও তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মেজর (অব.) মো. নাসিমুল হক ছাড়া এই আসনের বাকি ৬ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক (নৌকা) ২ লাখ ৮ হাজার ৭৩৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোহাম্মদ আবু ওয়াহাব (লাঙ্গল) পেয়েছেন ২ হাজার ৭৩৫ ভোট। অন্য প্রার্থীদের মধ্যে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মো. নছিম খাঁন (মোমবাতি) ২২৮১ ভোট, এনপিপির প্রার্থী মো. জয়নাল আবদিন (আম) ১২৫৩ ভোট, বাংলাদেশ কংগ্রেস প্রার্থী আব্দুল মজিদ (ডাব) ৯৯৯ ভোট এবং কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মো. শরীফুল আহসান (গামছা) ৮২২ ভোট পেয়েছেন। এ আসনে প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা ২ লাখ ১৯ হাজার ২৫০। ফলে এই আসনে বিজয়ী প্রার্থী রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক ছাড়া এই আসনের বাকি ৫ প্রার্থীরই জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
কিশোরগঞ্জ-৫ (নিকলী-বাজিতপুর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. আফজাল হোসেন (নৌকা) ৮৪ হাজার ৬০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সুব্রত পাল (ঈগল) পেয়েছেন ৫৮ হাজার ৬৭৪ ভোট। অন্য প্রার্থীদের মধ্যে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মো. ইমদাদুল হক (মোমবাতি) ৬১২ ভোট, জাতীয় পার্টির মো. মাহবুবুল আলম (লাঙ্গল) ৫২২ ভোট, তৃণমূল বিএনপির মো. সোহরাব হোসেন (সোনালী আঁশ) ২২২ ভোট, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মো. সাজ্জাদ হোসেন (গামছা) ১৫৩ ভোট এবং বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের মো. রবিন মিঞা (ছড়ি) ১৩৭ ভোট পেয়েছেন। এ আসনে প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা ১ লাখ ৪৬ হাজার ৩২৮। ফলে এই আসনে বিজয়ী প্রার্থী মো. আফজাল হোসেন ও তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সুব্রত পাল এই দুজন ছাড়া এই আসনের বাকি ৫ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
কিশোরগঞ্জ-৬ (ভৈরব-কুলিয়ারচর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নাজমুল হাসান পাপন (নৌকা) ১ লাখ ৯৮ হাজার ১৫৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মো. রুবেল হোসেন (মোমবাতি) পেয়েছেন ৩ হাজার ২০৬ ভোট। অন্য প্রার্থীদের মধ্যে জাতীয় পার্টির নূরুল কাদের সোহেল (লাঙ্গল) ৩ হাজার ৫৬ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুছ ছাত্তার (ঈগল) ২ হাজার ৪৬৯ ভোট, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের মোহাম্মদ আয়ূব হুসেন (ছড়ি) ১ হাজার ১৯৪ ভোট এবং এনপিপির তারেক মোহাম্মদ শহীদুল ইসলাম (আম) ৪৯১ ভোট পেয়েছেন। এ আসনে প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা ২ লাখ ১৩ হাজার ৭১৪। ফলে এই আসনে বিজয়ী প্রার্থী নাজমুল হাসান পাপন ছাড়া এই আসনের বাকি ৬ প্রার্থীরই জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
সরাসরি ক্রয় পদ্ধতির (ডিপিএম) দরপত্রের মাধ্যমে উপজেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি আশরাফুল ইসলাম দিপু ফরাজি ও উপজেলা যুবদলের সদস্যসচিব জাহিদুল ইসলাম রাসেল বাঁধ সংস্কারের ঠিকাদারি কাজ পান। উপজেলা প্রশাসনের বেঁধে দেওয়া দুই মাস সময়ের মধ্যে তাঁদের বাঁধ নির্মাণকাজ শেষ করতে বলা হয়েছে।
৩ মিনিট আগেরাজধানীর গুলশানে ‘সমন্বয়ক’ পরিচয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের পাঁচজনকে আটক করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্টের মাধ্যমে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা।
২৭ মিনিট আগেআজ রোববার সকাল সাড়ে ৬টা থেকে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের জৈনা বাজার এলাকায় অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন কারখানার কয়েক শ শ্রমিক। সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সকাল ১০টার দিকে মহাসড়কে যানচলাচল স্বাভাবিক হয়।
৩৯ মিনিট আগেভুল ট্রেনে উঠে তরুণী ধর্ষণের ঘটনায় গ্রেপ্তার তিন আসামি টাঙ্গাইলের আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। গতকাল শনিবার রাতে পৃথকভাবে টাঙ্গাইলের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের দুজন বিচারকের কাছে তাঁরা জবানবন্দি দেন। রাত ৯টার দিকে জবানবন্দি গ্রহণ শেষে বিচারক মিনহাজ উদ্দিন ফরাজী এবং রুমেলিয়া
১ ঘণ্টা আগে