উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৩ কোটি ২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ মো. সুমন হোসেন (৪৩) নামের এক যাত্রীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই যাত্রীর পায়ুপথ থেকে ১৩টি ডিম্বাকৃতি প্যাকেট থেকে এসব স্বর্ণ জব্দ করা হয়েছে।
আজ রোববার দুপুরে বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
জিয়াউল হক জানান, শারজাহ থেকে এয়ার এরাবিয়ারের একটি ফ্লাইটে শনিবার (১৪ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকার বিমানবন্দরে অবতরণ করেন। পরে সকল কার্যক্রম শেষে কাস্টমস গ্রীন চ্যানেল অতিক্রম করলে জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা ও এপিবিএন এর যৌথ অভিযানে কনকোর্স হলের সামনে থেকে বিকেল ৫টার দিকে তাকে আটক করে। তখন তাকে কাস্টমসের বডি স্ক্যানারে স্ক্যান করানো হলে শরীরে স্বর্ণের উপস্থিতি পাওয়া যায় ও তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার হওয়া ওই যাত্রী হলেন, মুন্সিগঞ্জ সদরের ইসমাইল হাওলাদারের ছেলে সুমন হোসেন। তিনি ব্যাগেজ সুবিধা ব্যবহার করে পণ্য আমদানির জন্য নিয়মিত বিদেশে যাওয়া আসা করেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জিয়াউল হক বলেন, ‘আটকের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সুমন তাঁর পায়ুপথে স্বর্ণ থাকার কথা স্বীকার করেন। তখন কাস্টমসের বডি স্ক্যানারে স্ক্যান করানো হলে এটি নিশ্চিত হয়। পরবর্তীতে তাঁর দেহের কোন অংশে স্বর্ণ লুকানো আছে তা নিশ্চিত হওয়া লক্ষ্যে আসামিকে উত্তরার একটি বেসরকারি ক্লিনিকে নিয়ে এক্স-রে করানো হলে পায়ুপথ ও তলপেটে স্বর্ণের বিষয়টি জানা যায়।’
জিয়াউল হক বলেন, ‘তারপর যাত্রীকে এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশের বিমানবন্দর অফিসে নিয়ে আসা হয়। বিমানবন্দরে নিয়ে আসার পর যাত্রী সুমন ধীরে ধীরে প্রাকৃতিক কার্যের মাধ্যমে তাঁর পায়ুপথ ও তলপেটে লুকিয়ে রাখা গোল্ডের ডিম্বাকৃতির একে একে ১৩টি পেস্ট প্যাকেট বের করেন।’
জিয়াউল হক বলেন, ‘প্যাকেটগুলি নীল রঙের প্লাস্টিকে মোড়ানো ছিল। প্রতিটি প্যাকেটের ওজন ২৩২ গ্রাম করে ১৩টি প্যাকেটের মোট ওজন ৩ কেজি ১৬ গ্রাম। এছাড়াও সুমনের পকেট থেকে ১১৬ গ্রাম ওজনের ১টি গোল্ডবার ও ৯৯ গ্রাম ওজনের স্বর্ণা লঙ্কার জব্দ করা হয়। জব্দকৃত মোট স্বর্ণের ওজন ৩ কেজি ২৩১ গ্রাম। এসব স্বর্ণের বাজার মূল্য ৩ কোটি ২০ লাখ টাকা।’
জিজ্ঞাসাবাদে সুমন বলেন, ‘শারজাহ প্রবাসী মিজান এবং আনোয়ার অর্থের বিনিময়ে তাকে এই স্বর্ণ পাচারের জন্য প্রস্তাব করে। তখন তিনি এতে রাজি হন। পরে বিশেষ কৌশলে এই স্বর্ণ নিজের দেহে বহন করে বাংলাদেশে নিতে আসেন। স্বর্ণ পাচারের জন্য তাকে ৭০ হাজার টাকা দেওয়ার কথা ছিল।’
পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, এ ঘটনায় বিমানবন্দর থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করা হয়েছে। পায়ুপথে স্বর্ণ নিয়ে আসার পর সেগুলো বের করে নিয়ে এসে মামলা দিতে বিলম্ব হয়েছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৩ কোটি ২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ মো. সুমন হোসেন (৪৩) নামের এক যাত্রীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই যাত্রীর পায়ুপথ থেকে ১৩টি ডিম্বাকৃতি প্যাকেট থেকে এসব স্বর্ণ জব্দ করা হয়েছে।
আজ রোববার দুপুরে বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
জিয়াউল হক জানান, শারজাহ থেকে এয়ার এরাবিয়ারের একটি ফ্লাইটে শনিবার (১৪ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকার বিমানবন্দরে অবতরণ করেন। পরে সকল কার্যক্রম শেষে কাস্টমস গ্রীন চ্যানেল অতিক্রম করলে জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা ও এপিবিএন এর যৌথ অভিযানে কনকোর্স হলের সামনে থেকে বিকেল ৫টার দিকে তাকে আটক করে। তখন তাকে কাস্টমসের বডি স্ক্যানারে স্ক্যান করানো হলে শরীরে স্বর্ণের উপস্থিতি পাওয়া যায় ও তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার হওয়া ওই যাত্রী হলেন, মুন্সিগঞ্জ সদরের ইসমাইল হাওলাদারের ছেলে সুমন হোসেন। তিনি ব্যাগেজ সুবিধা ব্যবহার করে পণ্য আমদানির জন্য নিয়মিত বিদেশে যাওয়া আসা করেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জিয়াউল হক বলেন, ‘আটকের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সুমন তাঁর পায়ুপথে স্বর্ণ থাকার কথা স্বীকার করেন। তখন কাস্টমসের বডি স্ক্যানারে স্ক্যান করানো হলে এটি নিশ্চিত হয়। পরবর্তীতে তাঁর দেহের কোন অংশে স্বর্ণ লুকানো আছে তা নিশ্চিত হওয়া লক্ষ্যে আসামিকে উত্তরার একটি বেসরকারি ক্লিনিকে নিয়ে এক্স-রে করানো হলে পায়ুপথ ও তলপেটে স্বর্ণের বিষয়টি জানা যায়।’
জিয়াউল হক বলেন, ‘তারপর যাত্রীকে এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশের বিমানবন্দর অফিসে নিয়ে আসা হয়। বিমানবন্দরে নিয়ে আসার পর যাত্রী সুমন ধীরে ধীরে প্রাকৃতিক কার্যের মাধ্যমে তাঁর পায়ুপথ ও তলপেটে লুকিয়ে রাখা গোল্ডের ডিম্বাকৃতির একে একে ১৩টি পেস্ট প্যাকেট বের করেন।’
জিয়াউল হক বলেন, ‘প্যাকেটগুলি নীল রঙের প্লাস্টিকে মোড়ানো ছিল। প্রতিটি প্যাকেটের ওজন ২৩২ গ্রাম করে ১৩টি প্যাকেটের মোট ওজন ৩ কেজি ১৬ গ্রাম। এছাড়াও সুমনের পকেট থেকে ১১৬ গ্রাম ওজনের ১টি গোল্ডবার ও ৯৯ গ্রাম ওজনের স্বর্ণা লঙ্কার জব্দ করা হয়। জব্দকৃত মোট স্বর্ণের ওজন ৩ কেজি ২৩১ গ্রাম। এসব স্বর্ণের বাজার মূল্য ৩ কোটি ২০ লাখ টাকা।’
জিজ্ঞাসাবাদে সুমন বলেন, ‘শারজাহ প্রবাসী মিজান এবং আনোয়ার অর্থের বিনিময়ে তাকে এই স্বর্ণ পাচারের জন্য প্রস্তাব করে। তখন তিনি এতে রাজি হন। পরে বিশেষ কৌশলে এই স্বর্ণ নিজের দেহে বহন করে বাংলাদেশে নিতে আসেন। স্বর্ণ পাচারের জন্য তাকে ৭০ হাজার টাকা দেওয়ার কথা ছিল।’
পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, এ ঘটনায় বিমানবন্দর থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করা হয়েছে। পায়ুপথে স্বর্ণ নিয়ে আসার পর সেগুলো বের করে নিয়ে এসে মামলা দিতে বিলম্ব হয়েছে।
ভোলার লালমোহনে অভিযান চালিয়ে ৯টি অবৈধ ট্রলিং বোট জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২০ এপ্রিল) বিকেলে লালমোহন উপজেলার গজারিয়া খাল গোড়ায় এই অভিযান চালানো হয়। কোস্ট গার্ড ভোলা দক্ষিণ জোনের লেফটেন্যান্ট কমান্ডার ও স্টাফ অফিসার অপারেশন রিফাত আহমেদ প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।
২০ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে অবস্থিত ইউএস–বাংলা মেডিকেল কলেজের ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আগামীকাল সোমবার। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কলেজ ক্যাম্পাসে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে যাচ্ছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
২৩ মিনিট আগেনেছারাবাদে আরামকাঠি ক্ষুদ্র সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির পরিচালক মো. রহমাত উল্লাহর বিরুদ্ধে পাঁচ সহস্রাধিক গ্রাহকের হাজার কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ রোববার তাঁর বাড়িতে বিক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন। পরে সমিতির ম্যানেজার-মাঠকর্মীসহ সাতজনকে আটক করে পুলিশের হাতে
৩০ মিনিট আগেচিরকুটে লেখা ছিল, ‘বিয়ের পর আমার বাবা-মা, স্বামীর পরিবারের সাথে কোনো যোগাযোগ নাই। আমাদের দুজনের মরদেহ ঢাকাতে কোনো সরকারি কবরস্থানে দাফন দিয়েন। আমার এবং আমার স্বামীর বাড়িতে নেওয়ার দরকার নাই।’
৩৪ মিনিট আগে