নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাড়ে চার বছর আগে পুলিশের নির্যাতনে রাজধানীর তেজগাঁও থানা ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও ঢাকা মহানগর উত্তরের সহসভাপতি জাকির হোসেন মিলনের মৃত্যুর ঘটনায় বর্তমান রমনা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এবং ঘটনাকালীন শাহবাগ থানায় দায়িত্বরত ওসি মো. আবুল হাসানসহ ৬ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা খারিজ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ মো. আসাদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
গত সোমবার বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন এবং আজ মঙ্গলবার আদেশের জন্য দিন ধার্য করেন। মামলা গ্রহণের মতো বাদীর আরজিতে কোনো উপাদান না থাকায় খারিজ করা হয়েছে বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে।
নিহত জাকির হোসেন মিলনের চাচা অলিউল্লাহ বাদী হয়ে ২০১৩ সালের নির্যাতন এবং হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইনের ১৫ (২) ধারায় গত ১২ অক্টোবর এই মামলা দায়ের করেন। এরপর গ্রহণযোগ্যতা শুনানির জন্য দুটি তারিখ ধার্য হয়। পরে সোমবার গ্রহণযোগ্যতা শুনানি হয়।
মামলায় ওসি মো. আবুল হাসান ছাড়াও যাদের আসামি করা হয়েছিল তাঁরা হলেন—ঘটনাকালীন দায়িত্বরত রমনা মডেল থানার ওসি কাজী মাইনুল ইসলাম, ঘটনাকালীন দায়িত্বরত শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সুজন কুমার রায়, এসআই সাইদুর রহমান মুন্সি, এসআই অমল কৃষ্ণ ও এসআই শাহরিয়ার রেজাসহ অজ্ঞাত আরও ৪ / ৫ পুলিশ সদস্য।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, ২০১৮ সালের ৬ মার্চ প্রেসক্লাবের সামনে বিএনপি আয়োজিত মানববন্ধন শেষে মিছিল থেকে রমনা থানা-পুলিশ মিলনকে আটক করে নির্মমভাবে নির্যাতন করতে করতে থানায় নিয়ে যায়। পরে শাহবাগ থানায় হস্তান্তর করে পুলিশি কাজে বাধা দেওয়ার অপরাধে তাঁর বিরুদ্ধে একটি মামলা করে এবং সেখানেও নির্মম নির্যাতন করে। পরের দিন ৭ মার্চ মিলনকে জখম অবস্থায় আদালতে হাজির করে ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়।
আদালতে মিলনকে আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। তবে শুনানি শেষে আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তিন দিনের রিমান্ড দেন। পুলিশ ভ্যান থেকে নামানোর সময় বাদী মিলনের হাতে, পায়ে ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম দেখতে পায়। রিমান্ডে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে মহানগর গোয়েন্দা সংস্থার দক্ষিণের একটি টিম। রিমান্ড শেষে তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়। এদিন আসামিপক্ষের আইনজীবী আবারও তাঁর জামিন আবেদন করেন। কিন্তু আদালত তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। রিমান্ডের পর থেকেই তিনি প্রচণ্ড অসুস্থতাবোধ করছিলেন। কারা কর্তৃপক্ষ তাঁকে কারা হাসপাতালে পাঠায়। সেখানে একজন সহকারী চিকিৎসক তাঁর শারীরিক পরীক্ষা করেন। অবস্থা খারাপ থাকায় তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) পাঠান। ঢামেকে আনার পরপরই তার মৃত্যু হয়।
মামলার অভিযোগে আরও বলা হয়, অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যরা মিলনকে গ্রেপ্তারের পরে বেআইনিভাবে তাঁর ওপর শারীরিক নির্যাতন চালানো হয় যে কারণে তাঁর মৃত্যু হয়।
সাড়ে চার বছর আগে পুলিশের নির্যাতনে রাজধানীর তেজগাঁও থানা ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও ঢাকা মহানগর উত্তরের সহসভাপতি জাকির হোসেন মিলনের মৃত্যুর ঘটনায় বর্তমান রমনা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এবং ঘটনাকালীন শাহবাগ থানায় দায়িত্বরত ওসি মো. আবুল হাসানসহ ৬ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা খারিজ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ মো. আসাদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
গত সোমবার বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন এবং আজ মঙ্গলবার আদেশের জন্য দিন ধার্য করেন। মামলা গ্রহণের মতো বাদীর আরজিতে কোনো উপাদান না থাকায় খারিজ করা হয়েছে বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে।
নিহত জাকির হোসেন মিলনের চাচা অলিউল্লাহ বাদী হয়ে ২০১৩ সালের নির্যাতন এবং হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইনের ১৫ (২) ধারায় গত ১২ অক্টোবর এই মামলা দায়ের করেন। এরপর গ্রহণযোগ্যতা শুনানির জন্য দুটি তারিখ ধার্য হয়। পরে সোমবার গ্রহণযোগ্যতা শুনানি হয়।
মামলায় ওসি মো. আবুল হাসান ছাড়াও যাদের আসামি করা হয়েছিল তাঁরা হলেন—ঘটনাকালীন দায়িত্বরত রমনা মডেল থানার ওসি কাজী মাইনুল ইসলাম, ঘটনাকালীন দায়িত্বরত শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সুজন কুমার রায়, এসআই সাইদুর রহমান মুন্সি, এসআই অমল কৃষ্ণ ও এসআই শাহরিয়ার রেজাসহ অজ্ঞাত আরও ৪ / ৫ পুলিশ সদস্য।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, ২০১৮ সালের ৬ মার্চ প্রেসক্লাবের সামনে বিএনপি আয়োজিত মানববন্ধন শেষে মিছিল থেকে রমনা থানা-পুলিশ মিলনকে আটক করে নির্মমভাবে নির্যাতন করতে করতে থানায় নিয়ে যায়। পরে শাহবাগ থানায় হস্তান্তর করে পুলিশি কাজে বাধা দেওয়ার অপরাধে তাঁর বিরুদ্ধে একটি মামলা করে এবং সেখানেও নির্মম নির্যাতন করে। পরের দিন ৭ মার্চ মিলনকে জখম অবস্থায় আদালতে হাজির করে ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়।
আদালতে মিলনকে আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। তবে শুনানি শেষে আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তিন দিনের রিমান্ড দেন। পুলিশ ভ্যান থেকে নামানোর সময় বাদী মিলনের হাতে, পায়ে ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম দেখতে পায়। রিমান্ডে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে মহানগর গোয়েন্দা সংস্থার দক্ষিণের একটি টিম। রিমান্ড শেষে তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়। এদিন আসামিপক্ষের আইনজীবী আবারও তাঁর জামিন আবেদন করেন। কিন্তু আদালত তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। রিমান্ডের পর থেকেই তিনি প্রচণ্ড অসুস্থতাবোধ করছিলেন। কারা কর্তৃপক্ষ তাঁকে কারা হাসপাতালে পাঠায়। সেখানে একজন সহকারী চিকিৎসক তাঁর শারীরিক পরীক্ষা করেন। অবস্থা খারাপ থাকায় তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) পাঠান। ঢামেকে আনার পরপরই তার মৃত্যু হয়।
মামলার অভিযোগে আরও বলা হয়, অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যরা মিলনকে গ্রেপ্তারের পরে বেআইনিভাবে তাঁর ওপর শারীরিক নির্যাতন চালানো হয় যে কারণে তাঁর মৃত্যু হয়।
নগরের হালিশহর এইচ-ব্লক জামে মসজিদ কমিটির সভাপতি প্রফেসর নুরুল আবছার গত শুক্রবার জুমার নামাজের সময় মসজিদে মুসল্লিদের উদ্দেশে তাঁর এক বক্তব্যে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি রমজান মাস ঘিরে এলাকায় পুলিশের টহল ও নজরদারি চেয়ে নিকটবর্তী থানায় একটি আবেদন করেছিলেন
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা নদীতে বৈদ্যুতিক শক দিয়ে মাছ শিকারের অভিযোগ উঠেছে। ব্যাটারিচালিত মেশিনের সাহায্যে রাতে অসাধু ব্যক্তিরা নদীর বিভিন্ন অংশে মাছ শিকার করছেন। এতে মাছের পোনা, ডিমসহ অন্যান্য জলজ প্রাণীও মারা যাচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে সরকারি প্রকল্পে বালু ভরাটের নামে নদীতে অবৈধভাবে খননযন্ত্র বসিয়ে বালু লুটের অভিযোগ উঠেছে এক বিএনপির নেতার বিরুদ্ধে। তিনি রাজনৈতিক ক্ষমতার দাপটে খননযন্ত্রে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে অবাধে বালু লুট করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নে ২০০৮ সালে বিভিন্ন খালের ওপর নির্মাণ করা হয়েছিল ২১টি আয়রন সেতু। এই সেতুগুলো নির্মাণে ঠিকাদারির কাজ করেছিলেন হলদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শহীদুল ইসলাম মৃধা। গত আট মাসে এর ১০টি সেতু ভেঙে পড়েছে। এসব সেতু ভেঙে
৩ ঘণ্টা আগে