নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যশোর-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য রনজিত কুমার রায় ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের স্থাবর সম্পদ ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের নামের ব্যাংক হিসাবও অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এসব নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম জানান, এই আবেদন করেন দুদকের সহকারী পরিচালক এমডি সাজিদ উর রোমান। দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এসব নির্দেশ দেন।
যেসব স্থাবর সম্পদ ক্রোকের আদেশ দেওয়া হয়েছে, সেগুলো হলো— রনজিত কুমারের যশোরের নির্বাচনী এলাকার ১১২৮ শতাংশ জমি (মূল্য ১ কোটি ৯৭ লাখ ৪৬ হাজার ৮০০ টাকা), তাঁর দুই ছেলে রাজিব কুমার রায় ও সজীব কুমার রায়ের ১৩০৯ শতাংশ জমি (মূল্য ৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা), স্ত্রী নিয়তি রানী রায়ের রাজধানীর মিরপুরের দুটি ফ্ল্যাট, যশোরের দুটি বাড়ি ও ৩৮ শতাংশ জমি (মোট মূল্য ১ কোটি ৯৭ লাখ ৪৬ হাজার টাকা), রাজিবের দুটি ফ্ল্যাট, সজীবের একটি ফ্ল্যাট ও যশোরের মথুরা বাজারে নির্মাণাধীন সাতটি দোকান।
এ ছাড়া রনজিত, তাঁর স্ত্রী, দুই ছেলে এবং ছেলে রাজীবের স্ত্রী ঋষিতা সাহা ও সজীবের স্ত্রী অনিন্দিতা মালাকারের মোট ১৩৭টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেন আদালত। এসব ব্যাংক হিসাবে মোট ২ কোটি ৭৮ লাখ ৫৯ হাজার ৩৬০ টাকা রয়েছে।
যশোর-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য রনজিত কুমার রায় ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের স্থাবর সম্পদ ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের নামের ব্যাংক হিসাবও অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এসব নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম জানান, এই আবেদন করেন দুদকের সহকারী পরিচালক এমডি সাজিদ উর রোমান। দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এসব নির্দেশ দেন।
যেসব স্থাবর সম্পদ ক্রোকের আদেশ দেওয়া হয়েছে, সেগুলো হলো— রনজিত কুমারের যশোরের নির্বাচনী এলাকার ১১২৮ শতাংশ জমি (মূল্য ১ কোটি ৯৭ লাখ ৪৬ হাজার ৮০০ টাকা), তাঁর দুই ছেলে রাজিব কুমার রায় ও সজীব কুমার রায়ের ১৩০৯ শতাংশ জমি (মূল্য ৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা), স্ত্রী নিয়তি রানী রায়ের রাজধানীর মিরপুরের দুটি ফ্ল্যাট, যশোরের দুটি বাড়ি ও ৩৮ শতাংশ জমি (মোট মূল্য ১ কোটি ৯৭ লাখ ৪৬ হাজার টাকা), রাজিবের দুটি ফ্ল্যাট, সজীবের একটি ফ্ল্যাট ও যশোরের মথুরা বাজারে নির্মাণাধীন সাতটি দোকান।
এ ছাড়া রনজিত, তাঁর স্ত্রী, দুই ছেলে এবং ছেলে রাজীবের স্ত্রী ঋষিতা সাহা ও সজীবের স্ত্রী অনিন্দিতা মালাকারের মোট ১৩৭টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেন আদালত। এসব ব্যাংক হিসাবে মোট ২ কোটি ৭৮ লাখ ৫৯ হাজার ৩৬০ টাকা রয়েছে।
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
৪ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে সরকারি অর্থ বরাদ্দের টাকায় মুক্তেশ্বরী নদী খুঁড়ে বালু তুলে মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্নার তত্ত্বাবধানেই চলছে এ কাজ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনও বলেছেন, নদী থেকে নয়, বালু কিনে এনে মাঠ ভরাট করা
৪ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের নৌকা সাজানো সেখানে। এটি আসলে নৌকার হাট। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়িয়ে হাটসংলগ্ন ডি এন পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠেও বেচাকেনা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে‘ওর বাবার চোখের সামনেই বিমানটা ভাইঙ্গা পড়ছে। নিচতলায় তখন শুধু আগুন। দোতলায় ধোঁয়া। দরজা বন্ধ। আর্মির সাথে মিল্লা দোতলার পিছনের গ্রিল ভাইঙ্গা উনি মেয়েটারে বাইর করছেন।’ বলছিলেন রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া আহমেদের মা শিউলি আক্তার।
৪ ঘণ্টা আগে