নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রায় ১০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে কাস্টমস ভ্যালুয়েশন অ্যান্ড ইন্টারনাল অডিট বিভাগের বর্তমান কমিশনার মোহাম্মদ এনামুল হকের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ সোমবার দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মাহবুবুল আলম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মদ আরিফ সাদেক মামলা দায়েরের তথ্য নিশ্চিত করেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, এনামুল হক দুদককে দেওয়া সম্পদ বিবরণীতে ১৭ কোটি ৭৬ লাখ ৩১ হাজার ৯৩৩ টাকার সম্পদের কথা উল্লেখ করেন। কিন্তু সংস্থাটির অনুসন্ধানে ৯ কোটি ৭৬ লাখ ৯৭ হাজার ১০৭ টাকা অবৈধ বলে প্রমাণিত হয়।
অনুসন্ধানে প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা যায়, এই কাস্টমস কর্মকর্তা দীর্ঘ চাকরি জীবনে অবৈধ আয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে জমি, ফ্ল্যাট, বাণিজ্যিক ভবনে ফ্লোরসহ অঢেল সম্পদের মালিক হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকার গুলশানে ৩ কাঠা, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ৩ কাঠা ও একই স্থানে আরও তিন কাঠা প্লট কেনেন এনামুল। বসুন্ধরার একটি প্লটের ওপর নির্মিত নয় তলা ভবনও রয়েছে তার। এই ভবনের নির্মাণ ব্যয় দুই কোটি টাকারও বেশি বলে দুদকের অনুসন্ধানে প্রমাণ হয়েছে।
এ ছাড়াও চট্টগ্রামের নাসিরাবাদে ২০ কাঠা ও ফেনীর সোনাগাজীর দুইটি স্থানে জমি কেনেন বলে মামলার এজাহারে বলা হয়েছে। অন্যদিকে দুদক বলছে, ঢাকার কাকরাইল, মোহাম্মদপুরসহ বিভিন্ন স্থানে একাধিক ফ্ল্যাট ও বাণিজ্যিক ভবনে ফ্লোর নিজ নামে ও স্ত্রীর নামে কিনেছেন এনামুল।
২০১৬ সালে গাজীপুরের চন্দনায় ৩০ লাখ টাকা দিয়ে ৫ কাঠা জমি কিনেছেন এনামুল। এ ছাড়া তার নামে ঢাকার শ্যামলী স্কয়ার ও সন্ধানী টাওয়ারেও দুটি বাণিজ্যিক ফ্লোর পাওয়া যায় অনুসন্ধানকালে।
এজাহারে বলা হয় এনামুল হক ১৯৯৩ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত স্থাবর সম্পদ ২১ কোটি ৫২ লাখ ৫৩ হাজার ১২ টাকা ৫৮ লাখ ৩২ হাজার টাকার অস্থাবর সম্পদ ভোগ দখলে রাখেন। যার মধ্যে তিনি নিজেকে ঋণগ্রস্ত বলে দাবি করেন। তবে অনুসন্ধানে ঋণের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
তাই জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও দখলে রাখার দায়ে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারায় এনামুলের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে সংস্থাটি।
প্রায় ১০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে কাস্টমস ভ্যালুয়েশন অ্যান্ড ইন্টারনাল অডিট বিভাগের বর্তমান কমিশনার মোহাম্মদ এনামুল হকের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ সোমবার দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মাহবুবুল আলম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মদ আরিফ সাদেক মামলা দায়েরের তথ্য নিশ্চিত করেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, এনামুল হক দুদককে দেওয়া সম্পদ বিবরণীতে ১৭ কোটি ৭৬ লাখ ৩১ হাজার ৯৩৩ টাকার সম্পদের কথা উল্লেখ করেন। কিন্তু সংস্থাটির অনুসন্ধানে ৯ কোটি ৭৬ লাখ ৯৭ হাজার ১০৭ টাকা অবৈধ বলে প্রমাণিত হয়।
অনুসন্ধানে প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা যায়, এই কাস্টমস কর্মকর্তা দীর্ঘ চাকরি জীবনে অবৈধ আয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে জমি, ফ্ল্যাট, বাণিজ্যিক ভবনে ফ্লোরসহ অঢেল সম্পদের মালিক হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকার গুলশানে ৩ কাঠা, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ৩ কাঠা ও একই স্থানে আরও তিন কাঠা প্লট কেনেন এনামুল। বসুন্ধরার একটি প্লটের ওপর নির্মিত নয় তলা ভবনও রয়েছে তার। এই ভবনের নির্মাণ ব্যয় দুই কোটি টাকারও বেশি বলে দুদকের অনুসন্ধানে প্রমাণ হয়েছে।
এ ছাড়াও চট্টগ্রামের নাসিরাবাদে ২০ কাঠা ও ফেনীর সোনাগাজীর দুইটি স্থানে জমি কেনেন বলে মামলার এজাহারে বলা হয়েছে। অন্যদিকে দুদক বলছে, ঢাকার কাকরাইল, মোহাম্মদপুরসহ বিভিন্ন স্থানে একাধিক ফ্ল্যাট ও বাণিজ্যিক ভবনে ফ্লোর নিজ নামে ও স্ত্রীর নামে কিনেছেন এনামুল।
২০১৬ সালে গাজীপুরের চন্দনায় ৩০ লাখ টাকা দিয়ে ৫ কাঠা জমি কিনেছেন এনামুল। এ ছাড়া তার নামে ঢাকার শ্যামলী স্কয়ার ও সন্ধানী টাওয়ারেও দুটি বাণিজ্যিক ফ্লোর পাওয়া যায় অনুসন্ধানকালে।
এজাহারে বলা হয় এনামুল হক ১৯৯৩ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত স্থাবর সম্পদ ২১ কোটি ৫২ লাখ ৫৩ হাজার ১২ টাকা ৫৮ লাখ ৩২ হাজার টাকার অস্থাবর সম্পদ ভোগ দখলে রাখেন। যার মধ্যে তিনি নিজেকে ঋণগ্রস্ত বলে দাবি করেন। তবে অনুসন্ধানে ঋণের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
তাই জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও দখলে রাখার দায়ে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারায় এনামুলের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে সংস্থাটি।
বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২৮ মিনিট আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
৪৪ মিনিট আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
২ ঘণ্টা আগে