মো. নাজিম উদ্দিন, কেরানীগঞ্জ
খাল, বিল ও নদী ঘেরা উপজেলা কেরানীগঞ্জ। বর্ষা মৌসুম এলেই আগে এ উপজেলার চারদিকে দেখা যেত শুধু পানি আর পানি। পুরো উপজেলা রূপ নিত বৃহৎ এক দ্বীপে। ফলে বর্ষা মৌসুমে এ অঞ্চলের চলাচলের অন্যতম বাহন ছিল কোষা নৌকা। তবে অপরিকল্পিত নগরায়ণের ফলে এখন আর আগের মতো জলাশয় নেই। ফলে দিন দিন উপজেলায় কমছে কোষা নৌকার।
গতকাল বুধবার উপজেলার রাজেন্দ্রপুর এলাকায় এক কোষা নৌকার কারখানায় গিয়ে দেখা যায়, অলস সময় পার করছেন নৌকার কারিগরেরা। নৌকার বিকিকিনিও নেই তেমন।
কোষা নৌকা তৈরির কারখানার মালিক মো. ইমরান বলেন, ‘এ বছর কোষা নৌকার চাহিদা একেবারেই কম। এবার ভরা মৌসুমেও তেমন বেচাকেনা হয়নি। তাই এখন লোকসানেই কোষা নৌকা বিক্রি করছি। আমি এ পেশায় আছি প্রায় ২২ বছর যাবৎ। আগে আমার দোকানে প্রায় ১৫ থেকে ২০ জন কারিগর কাজ করতেন। অথচ এবার আমি মাত্র চারজন কারিগর নিয়ে কাজ করছি।’
ইমরান বলেন, ‘একেকটি কোষা প্রতি কারিগররা মজুরি পায় ৮০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকা। কাঠ আর মজুরি দিয়ে একটি কোষা তৈরিতে এখন খরচ পড়ে যায় প্রায় আড়াই হাজার থেকে ৩ হাজার টাকা। অথচ একেকটি নৌকা আড়াই হাজার টাকায় বিক্রি করতেও এখন কষ্ট হচ্ছে। গত বছর প্রায় আড়াই হাজারটি কোষা নৌকা বিক্রি করেছি। অথচ এবার বর্ষা মৌসুম শেষ হয়ে যাচ্ছে তবুও এক হাজার কোষা নৌকা বিক্রি করতে পারিনি।’
কোষা নৌকার তৈরির কারিগর কালাচাঁন মিয়া বলেন, ‘গেল কয়েক বছর আগে কোষার এত চাহিদা ছিল যে কোষা তৈরি করে দম ফেলার ফুসরত ছিল না। অথচ এবার একেবারেই কাজ নেই। কাজ কম থাকায় এখন অনেক কারিগর অন্য কাজে যোগ দিচ্ছে। এখন আর আগের মতো পানি নাই, তাই কোষা নৌকার বেচাকেনাও নাই।’
উপজেলার বাঘৈর এলাকার বাসিন্দা আব্দুল মালেক বলেন, ‘আগে বর্ষার সময় চারদিকে পানি থই থই করত। ড্রেজার বসিয়ে বালু দিয়ে চারিদিক ভরাট করে ফেলায় এখন আর উন্মুক্ত জলাশয় নেই। ফলে কোষা নৌকার চাহিদাও আর আগের মতো নেই।’
খাল, বিল ও নদী ঘেরা উপজেলা কেরানীগঞ্জ। বর্ষা মৌসুম এলেই আগে এ উপজেলার চারদিকে দেখা যেত শুধু পানি আর পানি। পুরো উপজেলা রূপ নিত বৃহৎ এক দ্বীপে। ফলে বর্ষা মৌসুমে এ অঞ্চলের চলাচলের অন্যতম বাহন ছিল কোষা নৌকা। তবে অপরিকল্পিত নগরায়ণের ফলে এখন আর আগের মতো জলাশয় নেই। ফলে দিন দিন উপজেলায় কমছে কোষা নৌকার।
গতকাল বুধবার উপজেলার রাজেন্দ্রপুর এলাকায় এক কোষা নৌকার কারখানায় গিয়ে দেখা যায়, অলস সময় পার করছেন নৌকার কারিগরেরা। নৌকার বিকিকিনিও নেই তেমন।
কোষা নৌকা তৈরির কারখানার মালিক মো. ইমরান বলেন, ‘এ বছর কোষা নৌকার চাহিদা একেবারেই কম। এবার ভরা মৌসুমেও তেমন বেচাকেনা হয়নি। তাই এখন লোকসানেই কোষা নৌকা বিক্রি করছি। আমি এ পেশায় আছি প্রায় ২২ বছর যাবৎ। আগে আমার দোকানে প্রায় ১৫ থেকে ২০ জন কারিগর কাজ করতেন। অথচ এবার আমি মাত্র চারজন কারিগর নিয়ে কাজ করছি।’
ইমরান বলেন, ‘একেকটি কোষা প্রতি কারিগররা মজুরি পায় ৮০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকা। কাঠ আর মজুরি দিয়ে একটি কোষা তৈরিতে এখন খরচ পড়ে যায় প্রায় আড়াই হাজার থেকে ৩ হাজার টাকা। অথচ একেকটি নৌকা আড়াই হাজার টাকায় বিক্রি করতেও এখন কষ্ট হচ্ছে। গত বছর প্রায় আড়াই হাজারটি কোষা নৌকা বিক্রি করেছি। অথচ এবার বর্ষা মৌসুম শেষ হয়ে যাচ্ছে তবুও এক হাজার কোষা নৌকা বিক্রি করতে পারিনি।’
কোষা নৌকার তৈরির কারিগর কালাচাঁন মিয়া বলেন, ‘গেল কয়েক বছর আগে কোষার এত চাহিদা ছিল যে কোষা তৈরি করে দম ফেলার ফুসরত ছিল না। অথচ এবার একেবারেই কাজ নেই। কাজ কম থাকায় এখন অনেক কারিগর অন্য কাজে যোগ দিচ্ছে। এখন আর আগের মতো পানি নাই, তাই কোষা নৌকার বেচাকেনাও নাই।’
উপজেলার বাঘৈর এলাকার বাসিন্দা আব্দুল মালেক বলেন, ‘আগে বর্ষার সময় চারদিকে পানি থই থই করত। ড্রেজার বসিয়ে বালু দিয়ে চারিদিক ভরাট করে ফেলায় এখন আর উন্মুক্ত জলাশয় নেই। ফলে কোষা নৌকার চাহিদাও আর আগের মতো নেই।’
রাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
৫ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ৩৬টি খাল ঘিরে বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা বরাদ্দে শুরু করা এ প্রকল্পের আকার এখন ৮ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
৫ ঘণ্টা আগেসরকার পতনের পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়রকে অপসারণ ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করা হয়। এরপর জরুরি সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন করপোরেশনের কর্মকর্তারা। তবে তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের পর এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করে থাকেন। নাগরিক সনদ, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, রাস্তা মেরামত, পরিচ্ছন্নতা, মশক নিয়ন্ত্রণসহ
৫ ঘণ্টা আগে