নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কারা জয়ী হবেন, সেই তালিকা ইতিমধ্যে তৈরি হয়ে গেছে জানিয়ে গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী বলেছেন, ‘এই পাতানো নির্বাচনে গিয়ে হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেননদের মন খারাপ। তাঁরা এখন আম-ছালা দুটোই হারানোর শঙ্কায় আছেন।’
আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবরোধের সমর্থনে গণফোরাম ও বাংলাদেশ পিপলস পার্টি আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘কারা নির্বাচিত হবে, সেই তালিকাও হয়তো এত দিনে তৈরি হয়ে গেছে। সুতরাং সেই তালিকা গোপন থাকবে না। ইনু সাহেব, মেনন সাহেবের মন খারাপ। কিংস পার্টি, কুইন্স পার্টিরা সিট পাবে ভেবেছিল। এই দালাল গোষ্ঠী শেখ হাসিনার পাতানো নির্বাচনে একটা সিটের আশায় খেলতে গিয়ে এখন আমও যাচ্ছে, ছালাও যাচ্ছে।’
সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘২০১৪ সালে এক কেরামতি করেছেন, ২০১৮ সালে আরেক রাজচালাকি করেছেন। ২০২৪ এসে সবাইকে বলল নির্বাচনে যাও, সবাইকে কিছু না কিছু দেব। দলের লোকজনকে বলেছেন, এবার তোমরাও দাঁড়িয়ে যাও, এবার আমি আর কোনো দায়িত্ব নেব না। মারামারি করে ইলেকশন করো।’
সরকার আবারও একটা তামাশার, সার্কাসের নির্বাচন করতে চাইছে জানিয়ে সুব্রত বলেন, ‘এখানে কোনো প্রতিপক্ষ নাই। কেউ গোপনে, কেউ প্রকাশ্যে গণভবনে আপনার দোয়া নিতে যায়। কাকে কয়টা সিট দেবেন। কাকে নৌকা, কাকে স্বতন্ত্র, কাকে ডামি দেবেন। এটা কী ধরনের নির্বাচন?’
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে গণফোরামের সম্পাদক বলেন, ‘আপনার কোনো লজ্জা-শরম নাই। ২০১৪ সালে নির্বাচন করেছেন বিনা ভোটে। আপনাকে কেউ ভোট দেয় নাই। কতগুলো কুকুর-বিড়াল কেন্দ্রের আশপাশে ঘুরে বেড়িয়েছে। ২০১৮ সালে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন আমি বঙ্গবন্ধুর কন্যা, আমাকে বিশ্বাস করেন। আমাদের বলেছিলেন ভোটে আসেন, ভোটে আসেন। তারপর কী হলো? আমাদের প্রার্থীদের মাঠে নামতে দেন নাই। আওয়ামী লীগের অনেক প্রার্থীও জানেন না কীভাবে ভোট হয়েছিল।’
সুব্রত বলেন, ‘আজকে আওয়ামী হানাদার বাহিনী দেশ দখল করে কতগুলো লুণ্ঠনকারী তৈরি করেছে। পাকিস্তানে ২২ পরিবারের শাসন ছিল, শেখ হাসিনা ২২ হাজার পরিবার তৈরি করেছে, যারা আমাদের রক্ত চুষে খাচ্ছে।’
বাংলাদেশ পিপলস পার্টির সভাপতি বাবুল সরদার চাখারী বলেন, ‘এই তামাশার নির্বাচনে যে ৩০টি দল গেছে, তাদের সবার সভানেত্রী শেখ হাসিনা। উনি গণভবনে বসে সবাইকে সিটের আশা দেন।’
ভারতের প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে চাখারী বলেন, ‘আপনারা একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় আপনারা আমাদের সাহায্য করতে পারেন, কিন্তু কথায় কথায় আমরা হাসিনার পক্ষে আছি, আপনি বাংলাদেশের জনগণের ভোট দিয়ে দেবেন?’
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কারা জয়ী হবেন, সেই তালিকা ইতিমধ্যে তৈরি হয়ে গেছে জানিয়ে গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী বলেছেন, ‘এই পাতানো নির্বাচনে গিয়ে হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেননদের মন খারাপ। তাঁরা এখন আম-ছালা দুটোই হারানোর শঙ্কায় আছেন।’
আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবরোধের সমর্থনে গণফোরাম ও বাংলাদেশ পিপলস পার্টি আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘কারা নির্বাচিত হবে, সেই তালিকাও হয়তো এত দিনে তৈরি হয়ে গেছে। সুতরাং সেই তালিকা গোপন থাকবে না। ইনু সাহেব, মেনন সাহেবের মন খারাপ। কিংস পার্টি, কুইন্স পার্টিরা সিট পাবে ভেবেছিল। এই দালাল গোষ্ঠী শেখ হাসিনার পাতানো নির্বাচনে একটা সিটের আশায় খেলতে গিয়ে এখন আমও যাচ্ছে, ছালাও যাচ্ছে।’
সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘২০১৪ সালে এক কেরামতি করেছেন, ২০১৮ সালে আরেক রাজচালাকি করেছেন। ২০২৪ এসে সবাইকে বলল নির্বাচনে যাও, সবাইকে কিছু না কিছু দেব। দলের লোকজনকে বলেছেন, এবার তোমরাও দাঁড়িয়ে যাও, এবার আমি আর কোনো দায়িত্ব নেব না। মারামারি করে ইলেকশন করো।’
সরকার আবারও একটা তামাশার, সার্কাসের নির্বাচন করতে চাইছে জানিয়ে সুব্রত বলেন, ‘এখানে কোনো প্রতিপক্ষ নাই। কেউ গোপনে, কেউ প্রকাশ্যে গণভবনে আপনার দোয়া নিতে যায়। কাকে কয়টা সিট দেবেন। কাকে নৌকা, কাকে স্বতন্ত্র, কাকে ডামি দেবেন। এটা কী ধরনের নির্বাচন?’
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে গণফোরামের সম্পাদক বলেন, ‘আপনার কোনো লজ্জা-শরম নাই। ২০১৪ সালে নির্বাচন করেছেন বিনা ভোটে। আপনাকে কেউ ভোট দেয় নাই। কতগুলো কুকুর-বিড়াল কেন্দ্রের আশপাশে ঘুরে বেড়িয়েছে। ২০১৮ সালে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন আমি বঙ্গবন্ধুর কন্যা, আমাকে বিশ্বাস করেন। আমাদের বলেছিলেন ভোটে আসেন, ভোটে আসেন। তারপর কী হলো? আমাদের প্রার্থীদের মাঠে নামতে দেন নাই। আওয়ামী লীগের অনেক প্রার্থীও জানেন না কীভাবে ভোট হয়েছিল।’
সুব্রত বলেন, ‘আজকে আওয়ামী হানাদার বাহিনী দেশ দখল করে কতগুলো লুণ্ঠনকারী তৈরি করেছে। পাকিস্তানে ২২ পরিবারের শাসন ছিল, শেখ হাসিনা ২২ হাজার পরিবার তৈরি করেছে, যারা আমাদের রক্ত চুষে খাচ্ছে।’
বাংলাদেশ পিপলস পার্টির সভাপতি বাবুল সরদার চাখারী বলেন, ‘এই তামাশার নির্বাচনে যে ৩০টি দল গেছে, তাদের সবার সভানেত্রী শেখ হাসিনা। উনি গণভবনে বসে সবাইকে সিটের আশা দেন।’
ভারতের প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে চাখারী বলেন, ‘আপনারা একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় আপনারা আমাদের সাহায্য করতে পারেন, কিন্তু কথায় কথায় আমরা হাসিনার পক্ষে আছি, আপনি বাংলাদেশের জনগণের ভোট দিয়ে দেবেন?’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৫ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৫ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৬ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৬ ঘণ্টা আগে