নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা ও ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরের নূরবাগে মামার ছুরিকাঘাতে ভাগনে নিহতের ঘটনা ঘটেছে। নিহতের নাম তানিন হোসেন সিফাত (২৩)। এ ঘটনায় আরেক ভাগনে তামিম আহমেদ (২৪) গুরুতর আহত হয়েছেন। তাঁরা দুজন আপন ভাই।
আজ রোববার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
গুরুতর আহত অবস্থায় দুজনকে উদ্ধার করে বিকেল সোয়া ৫টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে তানিনকে মৃত ঘোষণা করেন।
আহত তামিম আহমেদ জানান, তাঁদের বাড়ি মুন্সিগঞ্জের লৌহজং উপজেলার কাজী পাগলা গ্রামে। বাবার নাম জামিল হোসেন। পরিবার নিয়ে ঢাকার কেরানীগঞ্জের জিনজিরা কালিন্দি এলাকায় থাকেন। তাঁরা দুই ভাই কামরাঙ্গীরচর নূরবাগ মনির চেয়ারম্যান গলিতে মেজো মামা রিপনের ইলেকট্রিক পণ্যের দোকানে কাজ করেন। তিন ভাই, এক বোনের মধ্যে নিহত তানিন ছিল দ্বিতীয়।
তামিম আহমেদ বলেন, দুপুরে তাঁরা দুই ভাই মামার বাসায় খাবার খেতে যান। সেখানে যাওয়ার পর দেখেন, তাঁদের ছোট মামা রাকিব হোসেন (৩০) নানিকে মারধর করছে। তখন তামিম তাঁকে ঝাপটে ধরে রাখেন। কিছুক্ষণ পর শান্ত হলে তাঁকে ছেড়ে দেন। এরপর মামাব ছুটে গিয়ে ধারালো ছুরি এনে ভাগনে তামিমকে প্রথমে আক্রমণ করেন। তাঁকে ফেরাতে গেলে তানিনকেও ছুরিকাঘাত করেন।
নিহত তানিনের মেজো মামা মো. রিপন আহমেদ বলেন, ‘রাকিব মাদকাসক্ত, কোনো কাজই করে না সে। মাঝে মাঝেই বাবা-মাকে মারধর করত। আজ বিকেলে মাকে মারধরের সময় ভাগনেরা ফেরাতে গেলে রাকিব দুই ভাগনেকেই ছুরিকাঘাত করে।’
নিহতের বাবা জামিল হোসেন জানান, দুই ছেলে ইলেকট্রিকের কাজ করেন। বিকেলে তাঁরা মামার বাসায় গিয়েছিলেন। কোনো কিছু বোঝার আগেই ধারালো অস্ত্র দিয়ে দুই ছেলের ওপরে হামলা চালায়। এতে দুই ছেলে গুরুতর আহত হন। গুরুতর আহত অবস্থায় দুজনকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে এলে, চিকিৎসক তানিনকে মৃত ঘোষণা করেন। তামিম গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। কেন তাঁদের মামা দুই ভাগনেকে ছুরিকাঘাত করল, তিনি তা বুঝতে পারছেন না।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করা হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের আরেক ভাই গুরুতর আহত হয়েছেন, তাঁকে জরুরি বিভাগের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের সহকারী ইনচার্জ (এএসআই) মো. মাসুদ বলেন, কামরাঙ্গীরচর থেকে ছুরিকাঘাতে আহত দুই ভাইকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে এলে চিকিৎসক একজনকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর বুকসহ কয়েক জায়গায় ছুরিকাঘাত রয়েছে। আহত তামিমের গলার বাঁ পাশে ছুরিকাঘাত রয়েছে। জরুরি বিভাগে তাঁর চিকিৎসা চলছে। তানিনের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরের নূরবাগে মামার ছুরিকাঘাতে ভাগনে নিহতের ঘটনা ঘটেছে। নিহতের নাম তানিন হোসেন সিফাত (২৩)। এ ঘটনায় আরেক ভাগনে তামিম আহমেদ (২৪) গুরুতর আহত হয়েছেন। তাঁরা দুজন আপন ভাই।
আজ রোববার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
গুরুতর আহত অবস্থায় দুজনকে উদ্ধার করে বিকেল সোয়া ৫টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে তানিনকে মৃত ঘোষণা করেন।
আহত তামিম আহমেদ জানান, তাঁদের বাড়ি মুন্সিগঞ্জের লৌহজং উপজেলার কাজী পাগলা গ্রামে। বাবার নাম জামিল হোসেন। পরিবার নিয়ে ঢাকার কেরানীগঞ্জের জিনজিরা কালিন্দি এলাকায় থাকেন। তাঁরা দুই ভাই কামরাঙ্গীরচর নূরবাগ মনির চেয়ারম্যান গলিতে মেজো মামা রিপনের ইলেকট্রিক পণ্যের দোকানে কাজ করেন। তিন ভাই, এক বোনের মধ্যে নিহত তানিন ছিল দ্বিতীয়।
তামিম আহমেদ বলেন, দুপুরে তাঁরা দুই ভাই মামার বাসায় খাবার খেতে যান। সেখানে যাওয়ার পর দেখেন, তাঁদের ছোট মামা রাকিব হোসেন (৩০) নানিকে মারধর করছে। তখন তামিম তাঁকে ঝাপটে ধরে রাখেন। কিছুক্ষণ পর শান্ত হলে তাঁকে ছেড়ে দেন। এরপর মামাব ছুটে গিয়ে ধারালো ছুরি এনে ভাগনে তামিমকে প্রথমে আক্রমণ করেন। তাঁকে ফেরাতে গেলে তানিনকেও ছুরিকাঘাত করেন।
নিহত তানিনের মেজো মামা মো. রিপন আহমেদ বলেন, ‘রাকিব মাদকাসক্ত, কোনো কাজই করে না সে। মাঝে মাঝেই বাবা-মাকে মারধর করত। আজ বিকেলে মাকে মারধরের সময় ভাগনেরা ফেরাতে গেলে রাকিব দুই ভাগনেকেই ছুরিকাঘাত করে।’
নিহতের বাবা জামিল হোসেন জানান, দুই ছেলে ইলেকট্রিকের কাজ করেন। বিকেলে তাঁরা মামার বাসায় গিয়েছিলেন। কোনো কিছু বোঝার আগেই ধারালো অস্ত্র দিয়ে দুই ছেলের ওপরে হামলা চালায়। এতে দুই ছেলে গুরুতর আহত হন। গুরুতর আহত অবস্থায় দুজনকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে এলে, চিকিৎসক তানিনকে মৃত ঘোষণা করেন। তামিম গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। কেন তাঁদের মামা দুই ভাগনেকে ছুরিকাঘাত করল, তিনি তা বুঝতে পারছেন না।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করা হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের আরেক ভাই গুরুতর আহত হয়েছেন, তাঁকে জরুরি বিভাগের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের সহকারী ইনচার্জ (এএসআই) মো. মাসুদ বলেন, কামরাঙ্গীরচর থেকে ছুরিকাঘাতে আহত দুই ভাইকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে এলে চিকিৎসক একজনকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর বুকসহ কয়েক জায়গায় ছুরিকাঘাত রয়েছে। আহত তামিমের গলার বাঁ পাশে ছুরিকাঘাত রয়েছে। জরুরি বিভাগে তাঁর চিকিৎসা চলছে। তানিনের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৫ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে