চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের চকরিয়া পৌর এলাকায় গৃহশিক্ষকের কাছে প্রাইভেট পড়তে গিয়ে তৃতীয় শ্রেণির এক ছাত্রী অপহরণের শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। শিশুটির পরিবারের কাছে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। পরে গতকাল বুধবার রাতে উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা শরণার্থীশিবির (ক্যাম্প) থেকে উদ্ধার করেছে থানা-পুলিশ। তবে অভিযুক্ত রোহিঙ্গা যুবক পলাতক রয়েছেন।
এর আগে গত মঙ্গলবার শিক্ষকের কাছে প্রাইভেট পড়তে গিয়ে অপহরণের শিকার হয় ওই ছাত্রী।
ছাত্রীর বাবা বলেন, ‘চকরিয়া পৌর শহরে ভাড়া বাসায় থাকি। আমাদের পাশেই এক যুবক ও তরুণী বাসাভাড়া নেয়। ওই যুবকের নাম মোহাম্মদ মুজিব। বাসাভাড়া নেওয়ার পরপরই তার বাসায় প্রাইভেট পড়ানো শুরু করে। আমার মেয়েকেও সেখানে পড়তে দিই। মঙ্গলবার বিকেলে মেয়ে পড়তে যায়। ওই দিন সন্ধ্যা মেয়ে বাসায় না ফেরায় আমার স্ত্রী দেখতে যায়। সেখানে গিয়ে দেখে, শিক্ষকের বাসা তালাবদ্ধ। শিক্ষককে একাধিকবার ফোন কল দিলেও তা ধরেনি।’
শিশুটির বাবা আরও বলেন, পর দিন বুধবার সকালে তাঁর মোবাইল নম্বরে একটি কল আসে, মেয়ে পেতে হলে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। ফোন কলের কথাবার্তায় এটি মুজিবে কণ্ঠ, তা শতভাগ নিশ্চিত হন। তাঁর মেয়েকে অপহরণ করার কথা স্বীকার করেন। দফায় দফায় কথা বলে একটি বিকাশ নম্বর দেন। মুজিব যে রোহিঙ্গা, সেটা এখন বুঝতে পেরেছেন।
চকরিয়া থানা সূত্রে জানা গেছে, মুক্তিপণ পাঠাতে অপহরণকারী মুজিব একটি বিকাশ নম্বর দেন। নম্বরটির সূত্র ধরে তথ্যপ্রযুক্তি সাহায্যে অপহরণকারীকে শনাক্ত করে পুলিশ। চকরিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জাকির হোসেনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল উখিয়ার কুতুপালং শরণার্থীশিবির থেকে গতকাল সন্ধ্যায় অপহৃত ছাত্রীকে উদ্ধার করে।
চকরিয়া থানার এসআই জাকির হোসেন বলেন, গতকাল রাত পৌনে ১১টার দিকে অপহৃত ছাত্রীকে চকরিয়া থানায় আনা হয়। অপহরণকারী রোহিঙ্গা যুবককে খোঁজা হচ্ছে। তিনি চকরিয়া পৌর শহরের একটি বাসায় এক নারীকে নিয়ে ভাড়া থাকতেন। সেই বাসায় অপহৃত ছাত্রীকে প্রাইভেট পড়াতেন। ওই রোহিঙ্গা বাংলাদেশি জাতীয় পরিচয়পত্র বানিয়ে ব্যবহার করতেন।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুল আনোয়ার আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্কুলছাত্রীকে অপহরণ করার তথ্য পাওয়ার পর ওই ছাত্রীর বাবা থানায় যোগাযোগ করেন। পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে অপহৃত ছাত্রীকে উদ্ধার করেছে। অপহরণকারী যুবককে ধরতে পুলিশের একাধিক টিম মাঠে কাজ করছে। এ ঘটনায় ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে থানা মামলা করেছেন।
কক্সবাজারের চকরিয়া পৌর এলাকায় গৃহশিক্ষকের কাছে প্রাইভেট পড়তে গিয়ে তৃতীয় শ্রেণির এক ছাত্রী অপহরণের শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। শিশুটির পরিবারের কাছে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। পরে গতকাল বুধবার রাতে উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা শরণার্থীশিবির (ক্যাম্প) থেকে উদ্ধার করেছে থানা-পুলিশ। তবে অভিযুক্ত রোহিঙ্গা যুবক পলাতক রয়েছেন।
এর আগে গত মঙ্গলবার শিক্ষকের কাছে প্রাইভেট পড়তে গিয়ে অপহরণের শিকার হয় ওই ছাত্রী।
ছাত্রীর বাবা বলেন, ‘চকরিয়া পৌর শহরে ভাড়া বাসায় থাকি। আমাদের পাশেই এক যুবক ও তরুণী বাসাভাড়া নেয়। ওই যুবকের নাম মোহাম্মদ মুজিব। বাসাভাড়া নেওয়ার পরপরই তার বাসায় প্রাইভেট পড়ানো শুরু করে। আমার মেয়েকেও সেখানে পড়তে দিই। মঙ্গলবার বিকেলে মেয়ে পড়তে যায়। ওই দিন সন্ধ্যা মেয়ে বাসায় না ফেরায় আমার স্ত্রী দেখতে যায়। সেখানে গিয়ে দেখে, শিক্ষকের বাসা তালাবদ্ধ। শিক্ষককে একাধিকবার ফোন কল দিলেও তা ধরেনি।’
শিশুটির বাবা আরও বলেন, পর দিন বুধবার সকালে তাঁর মোবাইল নম্বরে একটি কল আসে, মেয়ে পেতে হলে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। ফোন কলের কথাবার্তায় এটি মুজিবে কণ্ঠ, তা শতভাগ নিশ্চিত হন। তাঁর মেয়েকে অপহরণ করার কথা স্বীকার করেন। দফায় দফায় কথা বলে একটি বিকাশ নম্বর দেন। মুজিব যে রোহিঙ্গা, সেটা এখন বুঝতে পেরেছেন।
চকরিয়া থানা সূত্রে জানা গেছে, মুক্তিপণ পাঠাতে অপহরণকারী মুজিব একটি বিকাশ নম্বর দেন। নম্বরটির সূত্র ধরে তথ্যপ্রযুক্তি সাহায্যে অপহরণকারীকে শনাক্ত করে পুলিশ। চকরিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জাকির হোসেনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল উখিয়ার কুতুপালং শরণার্থীশিবির থেকে গতকাল সন্ধ্যায় অপহৃত ছাত্রীকে উদ্ধার করে।
চকরিয়া থানার এসআই জাকির হোসেন বলেন, গতকাল রাত পৌনে ১১টার দিকে অপহৃত ছাত্রীকে চকরিয়া থানায় আনা হয়। অপহরণকারী রোহিঙ্গা যুবককে খোঁজা হচ্ছে। তিনি চকরিয়া পৌর শহরের একটি বাসায় এক নারীকে নিয়ে ভাড়া থাকতেন। সেই বাসায় অপহৃত ছাত্রীকে প্রাইভেট পড়াতেন। ওই রোহিঙ্গা বাংলাদেশি জাতীয় পরিচয়পত্র বানিয়ে ব্যবহার করতেন।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুল আনোয়ার আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্কুলছাত্রীকে অপহরণ করার তথ্য পাওয়ার পর ওই ছাত্রীর বাবা থানায় যোগাযোগ করেন। পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে অপহৃত ছাত্রীকে উদ্ধার করেছে। অপহরণকারী যুবককে ধরতে পুলিশের একাধিক টিম মাঠে কাজ করছে। এ ঘটনায় ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে থানা মামলা করেছেন।
‘চাকসু থাকলে নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, পরিবহন ও আবাসন—এসব ইস্যুতে সরাসরি আলোচনার সুযোগ মিলবে। তাই সবাই এই নির্বাচনের অপেক্ষায়।’ কথাগুলো বলছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী তানজিলা হক। এটা শুধু তানজিলার কথা নয়। এমন ছাত্র প্রতিনিধি পাওয়ার অপেক্ষায় অনেকেই।
৭ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন এলাকায় বৈধ-অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে অসংখ্য রাসায়নিকের দোকান ও গুদাম। মাঝেমধ্যেই এসব স্থানে আগুন লাগে, ঘটে প্রাণহানি। ফায়ার ফাইটাররা সাধারণ আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও রাসায়নিকের আগুন নেভাতে গিয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হয় তাঁদের।
৭ ঘণ্টা আগেরোজকার মতো গতকাল মঙ্গলবারও তাঁরা পোশাক কারখানায় কাজে গিয়েছিলেন। আগুনে কারখানাতেই নিভে গেল তাঁদের জীবনপ্রদীপ। সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। গুরুতর দগ্ধ তিনজনকে ভর্তি করা হয়েছে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। অনেকে নিখোঁজ থাকায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বল
৭ ঘণ্টা আগেহাটহাজারীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে অপু দাশ (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে হাটহাজারী থানাধীন চিকনদণ্ডী ইউনিয়নের চৌধুরীহাটের দাতারাম সড়ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত অপু দাশ ওই ইউপির ৩নং ওয়ার্ড এলাকার মিন্টু দাশের ছেলে।
৭ ঘণ্টা আগে