কক্সবাজার প্রতিনিধি
রাঙামাটি সদরের এক ব্যক্তি (৪৫) স্ত্রীসহ ব্যক্তিগত কাজে কক্সবাজারে এসেছিলেন। ঠাঁই নিয়েছিলেন রাঙামাটির বাসিন্দা বিরেল চাকমার (৫৫) বাসায়। বিরেল কক্সবাজার শহরে একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন। গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে বিরেল চাকমার ধারালো দায়ের কোপে তাঁর পরিচিত ওই ব্যক্তি খুন হন। খুনের পর বিরেল ওই ব্যক্তির স্ত্রীকে ধর্ষণ করেন। এ সময় ভুক্তভোগী নারীর চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা গিয়ে বিরেল চাকমাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন।
কক্সবাজার জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জসিম উদ্দিন চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, নিহত ব্যক্তির লাশ কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। আটক বিরেল চাকমাকে পুলিশ হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ধর্ষণের শিকার নারী সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়দের বরাতে মো. জসিম উদ্দিন চৌধুরী জানান, বিরেল চাকমা খুন হওয়া ব্যক্তি ও তাঁর স্ত্রী পূর্বপরিচিত। পরিচয়ের সূত্রে তিন দিন আগে ওই স্বামী-স্ত্রী কক্সবাজার এসে বিরেলের বাসায় অবস্থান করছিলেন। প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, কক্সবাজার বাস টার্মিনাল এলাকায় জসিম নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে পাওনা টাকা আদায় করার জন্য স্বামী-স্ত্রী বিরেলের বাসায় অবস্থান করছিলেন। নিহতের স্ত্রী জানিয়েছেন, ওই বাসায় অবস্থানকালে বিরেল চাকমা তাঁকে কুপ্রস্তাব দিতে থাকেন। রাজি না হওয়ায় বিরেল ক্ষুব্ধ হন।
জেলা পুলিশের ওই কর্মকর্তা বলেন, রাতে বাসায় বিরেল চাকমা ও ওই ব্যক্তি মদ পান করেন। বিরেল চাকমা মাতাল অবস্থায় ওই ব্যক্তির স্ত্রীকে ঘর থেকে বের হয়ে যেতে বললে দুজনের বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে বিরেল চাকমা ধারালো দা দিয়ে ওই ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেন। তারপর বিরেল চাকমা ওই ব্যক্তির স্ত্রীকে ধর্ষণ করেন।
জসিম উদ্দিন জানান, পরে ওই নারী কৌশলে বাড়ি থেকে বের হয়ে রাস্তায় চিৎকার করে আশপাশের লোকজনের সাহায্য চান। এতে স্থানীয়রা সেখানে জড়ো হলে বিরেল চাকমাকে শরীরে রক্তমাখা অবস্থায় ব্যাগ হাতে পালিয়ে যেতে দেখতে পায়। এ সময় তাঁকে আটক করে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী শাহ আলম বলেন, ‘হঠাৎ পাশের ফ্ল্যাট থেকে এক নারীর আর্তচিৎকার শুনে আমরা বের হই। বাইরে এসে দেখি ওই নারী কাঁদছেন, তাঁর স্বামী মৃত অবস্থায় মেঝেতে পড়ে আছেন। একটু পরেই রক্তমাখা হাতে বীরেলকে পালাতে দেখে আমরা তাঁকে আটক করি।’
কক্সবাজার সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস খান জানান, অভিযুক্ত বিরেল চাকমাকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত দা উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে ধর্ষণচেষ্টার ঘটনার জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি। ওসি জানান, ধর্ষণের শিকার নারীর ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
রাঙামাটি সদরের এক ব্যক্তি (৪৫) স্ত্রীসহ ব্যক্তিগত কাজে কক্সবাজারে এসেছিলেন। ঠাঁই নিয়েছিলেন রাঙামাটির বাসিন্দা বিরেল চাকমার (৫৫) বাসায়। বিরেল কক্সবাজার শহরে একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন। গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে বিরেল চাকমার ধারালো দায়ের কোপে তাঁর পরিচিত ওই ব্যক্তি খুন হন। খুনের পর বিরেল ওই ব্যক্তির স্ত্রীকে ধর্ষণ করেন। এ সময় ভুক্তভোগী নারীর চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা গিয়ে বিরেল চাকমাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন।
কক্সবাজার জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জসিম উদ্দিন চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, নিহত ব্যক্তির লাশ কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। আটক বিরেল চাকমাকে পুলিশ হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ধর্ষণের শিকার নারী সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়দের বরাতে মো. জসিম উদ্দিন চৌধুরী জানান, বিরেল চাকমা খুন হওয়া ব্যক্তি ও তাঁর স্ত্রী পূর্বপরিচিত। পরিচয়ের সূত্রে তিন দিন আগে ওই স্বামী-স্ত্রী কক্সবাজার এসে বিরেলের বাসায় অবস্থান করছিলেন। প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, কক্সবাজার বাস টার্মিনাল এলাকায় জসিম নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে পাওনা টাকা আদায় করার জন্য স্বামী-স্ত্রী বিরেলের বাসায় অবস্থান করছিলেন। নিহতের স্ত্রী জানিয়েছেন, ওই বাসায় অবস্থানকালে বিরেল চাকমা তাঁকে কুপ্রস্তাব দিতে থাকেন। রাজি না হওয়ায় বিরেল ক্ষুব্ধ হন।
জেলা পুলিশের ওই কর্মকর্তা বলেন, রাতে বাসায় বিরেল চাকমা ও ওই ব্যক্তি মদ পান করেন। বিরেল চাকমা মাতাল অবস্থায় ওই ব্যক্তির স্ত্রীকে ঘর থেকে বের হয়ে যেতে বললে দুজনের বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে বিরেল চাকমা ধারালো দা দিয়ে ওই ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেন। তারপর বিরেল চাকমা ওই ব্যক্তির স্ত্রীকে ধর্ষণ করেন।
জসিম উদ্দিন জানান, পরে ওই নারী কৌশলে বাড়ি থেকে বের হয়ে রাস্তায় চিৎকার করে আশপাশের লোকজনের সাহায্য চান। এতে স্থানীয়রা সেখানে জড়ো হলে বিরেল চাকমাকে শরীরে রক্তমাখা অবস্থায় ব্যাগ হাতে পালিয়ে যেতে দেখতে পায়। এ সময় তাঁকে আটক করে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী শাহ আলম বলেন, ‘হঠাৎ পাশের ফ্ল্যাট থেকে এক নারীর আর্তচিৎকার শুনে আমরা বের হই। বাইরে এসে দেখি ওই নারী কাঁদছেন, তাঁর স্বামী মৃত অবস্থায় মেঝেতে পড়ে আছেন। একটু পরেই রক্তমাখা হাতে বীরেলকে পালাতে দেখে আমরা তাঁকে আটক করি।’
কক্সবাজার সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস খান জানান, অভিযুক্ত বিরেল চাকমাকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত দা উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে ধর্ষণচেষ্টার ঘটনার জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি। ওসি জানান, ধর্ষণের শিকার নারীর ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
রাজধানীর মিরপুরে রূপনগরে রাসায়নিকের গুদাম ও পোশাক কারখানায় আগুনের ঘটনার তৃতীয় দিনেও গুদাম থেকে ধোঁয়া উড়ছে। তবে আগামীকাল শুক্রবারের মধ্যে ধোঁয়া কমে আসবে বলে আশা করছেন বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি করপোরেশনের (বিসিআইসি) বিশেষজ্ঞ দলের সদস্য ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্যোগ বিজ্ঞান ও জলবায়ু সহনশীলতা বিভা
৩৪ মিনিট আগেসাদা পাথর লুটের মামলার অন্যতম আসামি ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের নেতা আলফু মিয়া ও তাঁর ছেলে সিলেট আদালত প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সিলেটের সিনিয়র চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট প্রথম আদালত প্রাঙ্গণে বৃহস্পতিবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
৪২ মিনিট আগেঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের পাশ থেকে অজ্ঞাতনামা তিনজনের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁদের বয়স আনুমানিক ৩৪, ৪০ ও ৬০ বছর।
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলমের ঘোষণার দুদিন পরই সিলেট রেলওয়ে স্টেশন এলাকার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান শুরু করেছে প্রশাসন। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে এই অভিযান শুরু হয়। অভিযানে রেলস্টেশনের সামনে বেশ কয়েকটি অবৈধ স্থাপনা বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। অভিযানে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী
৩ ঘণ্টা আগে