কুতুবদিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
বঙ্গোপসাগরে ১০ মাঝি, মাল্লাসহ একটি মাছ ধরার ট্রলার ডুবে গেছে। তাঁদের মধ্যে আটজন আরেকটি ট্রলারে উঠতে সক্ষম হলেও দুজন নিখোঁজ রয়েছেন।
গতকাল বুধবার রাত ৩টার দিকে কুতুবদিয়ার পশ্চিমে গভীর সমুদ্রে লাসপাতায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিখোঁজ হওয়া মাঝি মো. আলম উপজেলার উত্তর ধূরুং ইউনিয়নের জইজ্যারপাড়া গ্রামের মৃত মকবুল আহমেদ ছেলে ও মাল্লা মঈনুদ্দিন একই গ্রামের রাহামত উল্লাহর ছেলে।
ট্রলারমালিক মো. শাহজাহান বলেন, গত সোমবার সকালে ১০ জন মাঝি-মাল্লা নিয়ে বঙ্গোপসাগরের গভীর অংশে মাছ ধরতে যায় ট্রলারটি। গতকাল মাছ ধরা শেষে তীরে রওনা দেয়। পথে লাসপাতা নামক স্থানে অন্য ট্রলারের পাতানো জালে আটকে ট্রলারটি ডুবে যায়। আটজনকে দেলোয়ারের মালিকানাধীন ট্রলার উদ্ধার করলেও দুজন এখনো নিখোঁজ রয়েছেন।
উদ্ধার হওয়া আটজনসহ ডুবে যাওয়া ট্রলারটি উদ্ধার করে তীরে নিয়ে আসা হচ্ছে। নিখোঁজ দুজনের সন্ধানে কয়েকটি ট্রলার সমুদ্রে কাজ করছে বলেও জানান শাহজাহান।
উত্তর ধূরুং ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মো. ইমরুল ফারুক বলেন, চুল্লারপাড়া গ্রামের শাহাজাহানের মালিকানাধীন ট্রলার ডুবে দুজন নিখোঁজ রয়েছেন। বাকি আটজনসহ ট্রলারটি রাতে কুতুবদিয়ার তীরে পৌঁছাবে।
কুতুবদিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কানন সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ট্রলারডুবির বিষয়টি বোটের মালিক জানিয়েছে। নিখোঁজ দুজনকে উদ্ধারে ট্রলার পাঠানো হয়েছে। পুলিশও খোঁজ রাখছে।
বঙ্গোপসাগরে ১০ মাঝি, মাল্লাসহ একটি মাছ ধরার ট্রলার ডুবে গেছে। তাঁদের মধ্যে আটজন আরেকটি ট্রলারে উঠতে সক্ষম হলেও দুজন নিখোঁজ রয়েছেন।
গতকাল বুধবার রাত ৩টার দিকে কুতুবদিয়ার পশ্চিমে গভীর সমুদ্রে লাসপাতায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিখোঁজ হওয়া মাঝি মো. আলম উপজেলার উত্তর ধূরুং ইউনিয়নের জইজ্যারপাড়া গ্রামের মৃত মকবুল আহমেদ ছেলে ও মাল্লা মঈনুদ্দিন একই গ্রামের রাহামত উল্লাহর ছেলে।
ট্রলারমালিক মো. শাহজাহান বলেন, গত সোমবার সকালে ১০ জন মাঝি-মাল্লা নিয়ে বঙ্গোপসাগরের গভীর অংশে মাছ ধরতে যায় ট্রলারটি। গতকাল মাছ ধরা শেষে তীরে রওনা দেয়। পথে লাসপাতা নামক স্থানে অন্য ট্রলারের পাতানো জালে আটকে ট্রলারটি ডুবে যায়। আটজনকে দেলোয়ারের মালিকানাধীন ট্রলার উদ্ধার করলেও দুজন এখনো নিখোঁজ রয়েছেন।
উদ্ধার হওয়া আটজনসহ ডুবে যাওয়া ট্রলারটি উদ্ধার করে তীরে নিয়ে আসা হচ্ছে। নিখোঁজ দুজনের সন্ধানে কয়েকটি ট্রলার সমুদ্রে কাজ করছে বলেও জানান শাহজাহান।
উত্তর ধূরুং ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মো. ইমরুল ফারুক বলেন, চুল্লারপাড়া গ্রামের শাহাজাহানের মালিকানাধীন ট্রলার ডুবে দুজন নিখোঁজ রয়েছেন। বাকি আটজনসহ ট্রলারটি রাতে কুতুবদিয়ার তীরে পৌঁছাবে।
কুতুবদিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কানন সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ট্রলারডুবির বিষয়টি বোটের মালিক জানিয়েছে। নিখোঁজ দুজনকে উদ্ধারে ট্রলার পাঠানো হয়েছে। পুলিশও খোঁজ রাখছে।
জামালপুর পৌরসভার বিভিন্ন পাড়া-মহল্লার রাস্তাঘাট দীর্ঘদিন ধরে জনসাধারণের চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় পৌরবাসী চরম দুর্ভোগে পড়েছে। খানাখন্দে ভরা এসব রাস্তায় চলাচল করতে গিয়ে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে এবং অনেকে আহত হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে এলাকাবাসী। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, রাস্তাজুড়ে খানাখন্দে ভরা।
৪ মিনিট আগেফুলের প্রতি মানুষের ভালোবাসা আবহমানকালের। ফুল শুধু প্রকৃতিকেই শোভিত করে না, এর ঘ্রাণ মানুষকে মোহিত করে। এমনই এক ঘ্রাণময় ফুল হলো ছাতিম, যার মাদকতাময় সৌরভে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার প্রকৃতি এখন মোহনীয়। সন্ধ্যা নামতেই ছাতিম ফুলের তীব্র মিষ্টি ঘ্রাণে ভরে উঠছে চারপাশ, যা মন জুড়াচ্ছে পথচারী...
৮ মিনিট আগেমেহেরপুরের গাংনীতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পিলারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে সুজন আলী (৩৫) নামের প্রবাসফেরত এক যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার আড়পাড়া ইউনিয়নের উপস্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত সুজন আলী উপজেলার খড়মপুর গ্রামের ইমদাদুল হকের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার পোড়াবাড়ি বাজারের ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে খিরু নদ। দুই পারের মানুষের একমাত্র ভরসা এখনো ঝুঁকিপূর্ণ একটি বেইলি সেতু। এর এক পাশে ত্রিশাল, অন্য পাশে ফুলবাড়িয়া উপজেলা।
৬ ঘণ্টা আগেজামালপুর প্রতিনিধি
জামালপুর পৌরসভার বিভিন্ন পাড়া-মহল্লার রাস্তাঘাট দীর্ঘদিন ধরে জনসাধারণের চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় পৌরবাসী চরম দুর্ভোগে পড়েছে। খানাখন্দে ভরা এসব রাস্তায় চলাচল করতে গিয়ে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে এবং অনেকে আহত হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে এলাকাবাসী। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, রাস্তাজুড়ে খানাখন্দে ভরা। এসব গর্তে সামান্য বৃষ্টিতেই হাঁটুসমান পানি জমে যায়। বিষয়টি পৌর কর্তৃপক্ষকে বারবার জানানো হলেও কোনো প্রতিকার হয়নি।
জামালপুর পৌরসভার ৪, ৫, ৬ ও ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মুসলিমাবাদ, কাচারীপাড়া, সরদারপাড়া, বোষপাড়া, ডাকপাড়াসহ বেশ কয়েকটি রাস্তা খানাখন্দে জনসাধারণের চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় পৌরবাসী চরম দুর্ভোগে পড়েছে।
ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের অভিযোগ, গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাগুলো দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত। ছাত্র-ছাত্রী আর রোগীদের অসুবিধা হচ্ছে সবচেয়ে বেশি। পৌরসভার মুসলিমাবাদ, কাচারীপাড়া, সরদারপাড়াসহ বিভিন্ন সড়ক জনসাধারণের চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এসব রাস্তা দিয়ে যানবাহন তো দূরের কথা, হেঁটেও চলাচল করা কষ্টকর।
কাচারীপাড়ার আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘অবস্থা এমন হয়েছে যে মনে হয় নর্দমায় বসবাস করছি। একটু বৃষ্টি হলে হাঁটুসমান পানিতে নাকানি-চুবানি খেতে হয়। প্রথম শ্রেণির পৌরসভার নাগরিক হিসেবে ভ্যাট-ট্যাক্স দিয়ে থাকি; কিন্তু নাগরিক সুবিধা তো দেখি না।’
সরদারপাড়া এলাকার সামসুন নাহার বলেন, ‘বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে প্রায় সময় দুর্ঘটনার শিকার হতে হয়। রিকশা ও অটোরিকশা খানাখন্দে পড়ে উল্টে যায়। অনেকের হাত-পা ভেঙেছে। পৌরসভার কোনো সুযোগ-সুবিধা নেই। রাতে বাতি থাকে না। পৌরসভার প্রায় এলাকায় চুরি হচ্ছে অহরহ।’ রাস্তা মেরামত করে নাগরিক সুবিধা বৃদ্ধির দাবি করেন তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পৌরসভার প্রশাসক কে এম আব্দুল্লাহ বিন রশিদ বলেন, জলাবদ্ধতার কারণে পিচের রাস্তাগুলো খারাপ হয়ে যাচ্ছে। এর প্রভাব পৌরসভার রাস্তাঘাটের ওপর পড়েছে। যেসব রাস্তা নষ্ট হচ্ছে, সেগুলোর ব্যাপারে ইতিমধ্যে অভিযোগ এসেছে।
আব্দুল্লাহ বিন রশিদ আরও বলেন, ‘আমরা প্রকৌশলীকে প্রাক্কলন (এস্টিমেট) তৈরির নির্দেশ দিয়েছি। যদি পৌরসভার বাজেট দিয়ে সম্ভব হয়, তাহলে দ্রুত কাজ শুরু করব। অথবা ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বরাদ্দ এখনো আসেনি। বরাদ্দ আসামাত্র নিয়মিত বাজেটের মধ্যে এগুলো করার চেষ্টা করব।’
জামালপুর পৌরসভার বিভিন্ন পাড়া-মহল্লার রাস্তাঘাট দীর্ঘদিন ধরে জনসাধারণের চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় পৌরবাসী চরম দুর্ভোগে পড়েছে। খানাখন্দে ভরা এসব রাস্তায় চলাচল করতে গিয়ে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে এবং অনেকে আহত হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে এলাকাবাসী। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, রাস্তাজুড়ে খানাখন্দে ভরা। এসব গর্তে সামান্য বৃষ্টিতেই হাঁটুসমান পানি জমে যায়। বিষয়টি পৌর কর্তৃপক্ষকে বারবার জানানো হলেও কোনো প্রতিকার হয়নি।
জামালপুর পৌরসভার ৪, ৫, ৬ ও ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মুসলিমাবাদ, কাচারীপাড়া, সরদারপাড়া, বোষপাড়া, ডাকপাড়াসহ বেশ কয়েকটি রাস্তা খানাখন্দে জনসাধারণের চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় পৌরবাসী চরম দুর্ভোগে পড়েছে।
ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের অভিযোগ, গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাগুলো দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত। ছাত্র-ছাত্রী আর রোগীদের অসুবিধা হচ্ছে সবচেয়ে বেশি। পৌরসভার মুসলিমাবাদ, কাচারীপাড়া, সরদারপাড়াসহ বিভিন্ন সড়ক জনসাধারণের চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এসব রাস্তা দিয়ে যানবাহন তো দূরের কথা, হেঁটেও চলাচল করা কষ্টকর।
কাচারীপাড়ার আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘অবস্থা এমন হয়েছে যে মনে হয় নর্দমায় বসবাস করছি। একটু বৃষ্টি হলে হাঁটুসমান পানিতে নাকানি-চুবানি খেতে হয়। প্রথম শ্রেণির পৌরসভার নাগরিক হিসেবে ভ্যাট-ট্যাক্স দিয়ে থাকি; কিন্তু নাগরিক সুবিধা তো দেখি না।’
সরদারপাড়া এলাকার সামসুন নাহার বলেন, ‘বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে প্রায় সময় দুর্ঘটনার শিকার হতে হয়। রিকশা ও অটোরিকশা খানাখন্দে পড়ে উল্টে যায়। অনেকের হাত-পা ভেঙেছে। পৌরসভার কোনো সুযোগ-সুবিধা নেই। রাতে বাতি থাকে না। পৌরসভার প্রায় এলাকায় চুরি হচ্ছে অহরহ।’ রাস্তা মেরামত করে নাগরিক সুবিধা বৃদ্ধির দাবি করেন তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পৌরসভার প্রশাসক কে এম আব্দুল্লাহ বিন রশিদ বলেন, জলাবদ্ধতার কারণে পিচের রাস্তাগুলো খারাপ হয়ে যাচ্ছে। এর প্রভাব পৌরসভার রাস্তাঘাটের ওপর পড়েছে। যেসব রাস্তা নষ্ট হচ্ছে, সেগুলোর ব্যাপারে ইতিমধ্যে অভিযোগ এসেছে।
আব্দুল্লাহ বিন রশিদ আরও বলেন, ‘আমরা প্রকৌশলীকে প্রাক্কলন (এস্টিমেট) তৈরির নির্দেশ দিয়েছি। যদি পৌরসভার বাজেট দিয়ে সম্ভব হয়, তাহলে দ্রুত কাজ শুরু করব। অথবা ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বরাদ্দ এখনো আসেনি। বরাদ্দ আসামাত্র নিয়মিত বাজেটের মধ্যে এগুলো করার চেষ্টা করব।’
বঙ্গোপসাগরে ১০ মাঝি, মাল্লাসহ একটি মাছ ধরার ট্রলার ডুবে গেছে। তাঁদের মধ্যে আটজন আরেকটি ট্রলারে উঠতে সক্ষম হলেও দুজন নিখোঁজ রয়েছেন। গতকাল বুধবার রাত ৩টার দিকে কুতুবদিয়ার পশ্চিমে গভীর সমুদ্রে লাসপাতায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩১ আগস্ট ২০২৩ফুলের প্রতি মানুষের ভালোবাসা আবহমানকালের। ফুল শুধু প্রকৃতিকেই শোভিত করে না, এর ঘ্রাণ মানুষকে মোহিত করে। এমনই এক ঘ্রাণময় ফুল হলো ছাতিম, যার মাদকতাময় সৌরভে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার প্রকৃতি এখন মোহনীয়। সন্ধ্যা নামতেই ছাতিম ফুলের তীব্র মিষ্টি ঘ্রাণে ভরে উঠছে চারপাশ, যা মন জুড়াচ্ছে পথচারী...
৮ মিনিট আগেমেহেরপুরের গাংনীতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পিলারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে সুজন আলী (৩৫) নামের প্রবাসফেরত এক যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার আড়পাড়া ইউনিয়নের উপস্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত সুজন আলী উপজেলার খড়মপুর গ্রামের ইমদাদুল হকের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার পোড়াবাড়ি বাজারের ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে খিরু নদ। দুই পারের মানুষের একমাত্র ভরসা এখনো ঝুঁকিপূর্ণ একটি বেইলি সেতু। এর এক পাশে ত্রিশাল, অন্য পাশে ফুলবাড়িয়া উপজেলা।
৬ ঘণ্টা আগেমো. আনোয়ারুল ইসলাম, ব্রাহ্মণপাড়া (কুমিল্লা)
ফুলের প্রতি মানুষের ভালোবাসা আবহমানকালের। ফুল শুধু প্রকৃতিকেই শোভিত করে না, এর ঘ্রাণ মানুষকে মোহিত করে। এমনই এক ঘ্রাণময় ফুল হলো ছাতিম, যার মাদকতাময় সৌরভে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার প্রকৃতি এখন মোহনীয়। সন্ধ্যা নামতেই ছাতিম ফুলের তীব্র মিষ্টি ঘ্রাণে ভরে উঠছে চারপাশ, যা মন জুড়াচ্ছে পথচারী ও প্রকৃতিপ্রেমীদের।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ব্রাহ্মণপাড়া-মিরপুর সড়কের দুই পাশ, উপজেলার বিভিন্ন রাস্তা এবং বাড়িঘরের আশপাশে এখন সৌন্দর্য বিলাচ্ছে ছাতিম ফুল। সন্ধ্যা নামলেই এই ফুলের ঘ্রাণে যেন মাতোয়ারা হয়ে ওঠে পুরো পরিবেশ। গাছের নিচে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা ঝরা ফুল পথচারীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে।
স্থানীয় বাসিন্দা আশিকুর রহমান বলেন, ‘ব্রাহ্মণপাড়া থেকে কুমিল্লা যাওয়ার পথে ছাতিমগাছ চোখে পড়ে। সন্ধ্যা হলে এই ফুলের ঘ্রাণে মন ভরে যায়। আগে এই এলাকায় অনেক ছাতিমগাছ ছিল, এখন আর আগের মতো দেখা যায় না।’
আরেক বাসিন্দা হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আগে গ্রামগঞ্জে অনেক ছাতিমগাছ দেখা যেত। এখন সংখ্যা কমে গেছে। তবে আমাদের ইউনিয়ন পরিষদের সামনে একটি গাছ আছে, সন্ধ্যার পর আশপাশে ফুলের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে।’
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নুসরাত জাহান তাবাসসুম বলেন, ‘ছাতিম ফুলের ঘ্রাণ মন কেড়ে নেওয়ার মতো আকর্ষণীয়। রাত যত বাড়ে, এর ঘ্রাণ তত তীব্র হয়। আমাদের বাড়ির পাশে একটি গাছ আছে, প্রতিবছর এই ফুল ফোটার অপেক্ষায় থাকি।’
মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হুমায়ুন কবির বলেন, ‘ছাতিম ফুলের ঘ্রাণ মানুষকে বিমোহিত করে। ফুলের সৌন্দর্যের চেয়ে ঘ্রাণই মানুষকে বেশি টানে। গাছের উচ্চতা বেশি হওয়ায় ফুল কাছ থেকে দেখা না গেলেও এর গন্ধে বোঝা যায়, গাছজুড়ে ফুল ফুটেছে।’
ইউনানি চিকিৎসকদের তথ্যমতে, ছাতিম ফুলের শুধু সৌন্দর্যই নয়, এর রয়েছে নানা ঔষধি গুণও। জ্বর উপশম, দীর্ঘস্থায়ী আমাশয় ও পাতলা পায়খানা নিরাময়ে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে, এমনকি চর্মরোগের চিকিৎসায়ও এই গাছের ছাল, পাতা ও কষ ব্যবহৃত হয়। এর ছাল থেকে তৈরি ক্বাথ ম্যালেরিয়া ও টাইফয়েড জ্বরের চিকিৎসায়ও কার্যকর।
ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ইউনানি চিকিৎসক সোহেল রানা বলেন, ছাতিম ফুলের ঘ্রাণ অনেক দূর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। সন্ধ্যার পর কোথাও গাছ চোখে না পড়লেও এর গন্ধ জানিয়ে দেয়, আশপাশে ফুটেছে ছাতিম ফুল। এই গাছের ভেষজ গুণও অনেক। তবে দিন দিন এর সংখ্যা কমে যাওয়ায় ফুলের ঘ্রাণের পাশাপাশি চিকিৎসায়ও এর ব্যবহার হ্রাস পাচ্ছে।
বিজ্ঞানসম্মতভাবে ছাতিম গাছের নাম অ্যালস্টনিয়া স্কলাররিস (Alstonia scholaris)। এটি অ্যাপোসাইনেসি (Apocynaceae) পরিবারভুক্ত বহুবর্ষজীবী সপুষ্পক উদ্ভিদ। ইংরেজিতে এটি ‘ডেভিলস ট্রি’ বা ‘ব্ল্যাকবোর্ড ট্রি’ নামে পরিচিত। বাংলায় পরিচিত নামগুলো হলো—ছাতিম, ছাতিয়ান বা ছাতইন। এর সংস্কৃত নাম হলো সপ্তপর্ণী। এর আদিনিবাস ভারতীয় উপমহাদেশ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। ছাতিমগাছ সাধারণত ২০ থেকে ৪০ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। গাছের ছাল ধূসর ও অসমতল। সাতটি পাতা একসঙ্গে গুচ্ছ আকারে থাকে। ফুল হালকা ঘিয়ে রঙের ও গুচ্ছাকারে ফোটে। এই গাছের কাঠ ব্ল্যাকবোর্ড, পেনসিল ও কফিন তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। পাশাপাশি এটি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায়ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
একসময় ব্রাহ্মণপাড়ার সর্বত্র যে ছাতিম ফুলের ঘ্রাণ ভেসে বেড়াত, এখন তা সীমিত। তবু বছরের এই সময়ে সন্ধ্যা নামলে ছাতিম ফুলের সুবাসে এখনো মুগ্ধ হয় ব্রাহ্মণপাড়ার প্রকৃতি ও মানুষ।
ফুলের প্রতি মানুষের ভালোবাসা আবহমানকালের। ফুল শুধু প্রকৃতিকেই শোভিত করে না, এর ঘ্রাণ মানুষকে মোহিত করে। এমনই এক ঘ্রাণময় ফুল হলো ছাতিম, যার মাদকতাময় সৌরভে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার প্রকৃতি এখন মোহনীয়। সন্ধ্যা নামতেই ছাতিম ফুলের তীব্র মিষ্টি ঘ্রাণে ভরে উঠছে চারপাশ, যা মন জুড়াচ্ছে পথচারী ও প্রকৃতিপ্রেমীদের।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ব্রাহ্মণপাড়া-মিরপুর সড়কের দুই পাশ, উপজেলার বিভিন্ন রাস্তা এবং বাড়িঘরের আশপাশে এখন সৌন্দর্য বিলাচ্ছে ছাতিম ফুল। সন্ধ্যা নামলেই এই ফুলের ঘ্রাণে যেন মাতোয়ারা হয়ে ওঠে পুরো পরিবেশ। গাছের নিচে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা ঝরা ফুল পথচারীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে।
স্থানীয় বাসিন্দা আশিকুর রহমান বলেন, ‘ব্রাহ্মণপাড়া থেকে কুমিল্লা যাওয়ার পথে ছাতিমগাছ চোখে পড়ে। সন্ধ্যা হলে এই ফুলের ঘ্রাণে মন ভরে যায়। আগে এই এলাকায় অনেক ছাতিমগাছ ছিল, এখন আর আগের মতো দেখা যায় না।’
আরেক বাসিন্দা হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আগে গ্রামগঞ্জে অনেক ছাতিমগাছ দেখা যেত। এখন সংখ্যা কমে গেছে। তবে আমাদের ইউনিয়ন পরিষদের সামনে একটি গাছ আছে, সন্ধ্যার পর আশপাশে ফুলের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে।’
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নুসরাত জাহান তাবাসসুম বলেন, ‘ছাতিম ফুলের ঘ্রাণ মন কেড়ে নেওয়ার মতো আকর্ষণীয়। রাত যত বাড়ে, এর ঘ্রাণ তত তীব্র হয়। আমাদের বাড়ির পাশে একটি গাছ আছে, প্রতিবছর এই ফুল ফোটার অপেক্ষায় থাকি।’
মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হুমায়ুন কবির বলেন, ‘ছাতিম ফুলের ঘ্রাণ মানুষকে বিমোহিত করে। ফুলের সৌন্দর্যের চেয়ে ঘ্রাণই মানুষকে বেশি টানে। গাছের উচ্চতা বেশি হওয়ায় ফুল কাছ থেকে দেখা না গেলেও এর গন্ধে বোঝা যায়, গাছজুড়ে ফুল ফুটেছে।’
ইউনানি চিকিৎসকদের তথ্যমতে, ছাতিম ফুলের শুধু সৌন্দর্যই নয়, এর রয়েছে নানা ঔষধি গুণও। জ্বর উপশম, দীর্ঘস্থায়ী আমাশয় ও পাতলা পায়খানা নিরাময়ে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে, এমনকি চর্মরোগের চিকিৎসায়ও এই গাছের ছাল, পাতা ও কষ ব্যবহৃত হয়। এর ছাল থেকে তৈরি ক্বাথ ম্যালেরিয়া ও টাইফয়েড জ্বরের চিকিৎসায়ও কার্যকর।
ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ইউনানি চিকিৎসক সোহেল রানা বলেন, ছাতিম ফুলের ঘ্রাণ অনেক দূর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। সন্ধ্যার পর কোথাও গাছ চোখে না পড়লেও এর গন্ধ জানিয়ে দেয়, আশপাশে ফুটেছে ছাতিম ফুল। এই গাছের ভেষজ গুণও অনেক। তবে দিন দিন এর সংখ্যা কমে যাওয়ায় ফুলের ঘ্রাণের পাশাপাশি চিকিৎসায়ও এর ব্যবহার হ্রাস পাচ্ছে।
বিজ্ঞানসম্মতভাবে ছাতিম গাছের নাম অ্যালস্টনিয়া স্কলাররিস (Alstonia scholaris)। এটি অ্যাপোসাইনেসি (Apocynaceae) পরিবারভুক্ত বহুবর্ষজীবী সপুষ্পক উদ্ভিদ। ইংরেজিতে এটি ‘ডেভিলস ট্রি’ বা ‘ব্ল্যাকবোর্ড ট্রি’ নামে পরিচিত। বাংলায় পরিচিত নামগুলো হলো—ছাতিম, ছাতিয়ান বা ছাতইন। এর সংস্কৃত নাম হলো সপ্তপর্ণী। এর আদিনিবাস ভারতীয় উপমহাদেশ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। ছাতিমগাছ সাধারণত ২০ থেকে ৪০ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। গাছের ছাল ধূসর ও অসমতল। সাতটি পাতা একসঙ্গে গুচ্ছ আকারে থাকে। ফুল হালকা ঘিয়ে রঙের ও গুচ্ছাকারে ফোটে। এই গাছের কাঠ ব্ল্যাকবোর্ড, পেনসিল ও কফিন তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। পাশাপাশি এটি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায়ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
একসময় ব্রাহ্মণপাড়ার সর্বত্র যে ছাতিম ফুলের ঘ্রাণ ভেসে বেড়াত, এখন তা সীমিত। তবু বছরের এই সময়ে সন্ধ্যা নামলে ছাতিম ফুলের সুবাসে এখনো মুগ্ধ হয় ব্রাহ্মণপাড়ার প্রকৃতি ও মানুষ।
বঙ্গোপসাগরে ১০ মাঝি, মাল্লাসহ একটি মাছ ধরার ট্রলার ডুবে গেছে। তাঁদের মধ্যে আটজন আরেকটি ট্রলারে উঠতে সক্ষম হলেও দুজন নিখোঁজ রয়েছেন। গতকাল বুধবার রাত ৩টার দিকে কুতুবদিয়ার পশ্চিমে গভীর সমুদ্রে লাসপাতায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩১ আগস্ট ২০২৩জামালপুর পৌরসভার বিভিন্ন পাড়া-মহল্লার রাস্তাঘাট দীর্ঘদিন ধরে জনসাধারণের চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় পৌরবাসী চরম দুর্ভোগে পড়েছে। খানাখন্দে ভরা এসব রাস্তায় চলাচল করতে গিয়ে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে এবং অনেকে আহত হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে এলাকাবাসী। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, রাস্তাজুড়ে খানাখন্দে ভরা।
৪ মিনিট আগেমেহেরপুরের গাংনীতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পিলারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে সুজন আলী (৩৫) নামের প্রবাসফেরত এক যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার আড়পাড়া ইউনিয়নের উপস্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত সুজন আলী উপজেলার খড়মপুর গ্রামের ইমদাদুল হকের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার পোড়াবাড়ি বাজারের ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে খিরু নদ। দুই পারের মানুষের একমাত্র ভরসা এখনো ঝুঁকিপূর্ণ একটি বেইলি সেতু। এর এক পাশে ত্রিশাল, অন্য পাশে ফুলবাড়িয়া উপজেলা।
৬ ঘণ্টা আগেগাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনীতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পিলারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে সুজন আলী (৩৫) নামের প্রবাসফেরত এক যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার আড়পাড়া ইউনিয়নের উপস্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত সুজন আলী উপজেলার খড়মপুর গ্রামের ইমদাদুল হকের ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সুজন আলী খড়মপুর গ্রাম থেকে মোটরসাইকেল নিয়ে আড়পাড়া যাওয়ার পথে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে হাসপাতালের গেটের সামনে পিলারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে গুরুতর আহত হন। তাঁকে দ্রুত গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত ব্যক্তির বড় ভাই লাল মিয়া জানান, তাঁর ভাই মালয়েশিয়া থেকে সম্প্রতি ছুটিতে বাড়িতে এসেছেন।
গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মো. ফারুক হোসেন বলেন, সুজন আলীকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছে।
গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বানী ইসরাইল জানান, দুর্ঘটনার সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। পরে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মেহেরপুরের গাংনীতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পিলারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে সুজন আলী (৩৫) নামের প্রবাসফেরত এক যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার আড়পাড়া ইউনিয়নের উপস্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত সুজন আলী উপজেলার খড়মপুর গ্রামের ইমদাদুল হকের ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সুজন আলী খড়মপুর গ্রাম থেকে মোটরসাইকেল নিয়ে আড়পাড়া যাওয়ার পথে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে হাসপাতালের গেটের সামনে পিলারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে গুরুতর আহত হন। তাঁকে দ্রুত গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত ব্যক্তির বড় ভাই লাল মিয়া জানান, তাঁর ভাই মালয়েশিয়া থেকে সম্প্রতি ছুটিতে বাড়িতে এসেছেন।
গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মো. ফারুক হোসেন বলেন, সুজন আলীকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছে।
গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বানী ইসরাইল জানান, দুর্ঘটনার সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। পরে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বঙ্গোপসাগরে ১০ মাঝি, মাল্লাসহ একটি মাছ ধরার ট্রলার ডুবে গেছে। তাঁদের মধ্যে আটজন আরেকটি ট্রলারে উঠতে সক্ষম হলেও দুজন নিখোঁজ রয়েছেন। গতকাল বুধবার রাত ৩টার দিকে কুতুবদিয়ার পশ্চিমে গভীর সমুদ্রে লাসপাতায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩১ আগস্ট ২০২৩জামালপুর পৌরসভার বিভিন্ন পাড়া-মহল্লার রাস্তাঘাট দীর্ঘদিন ধরে জনসাধারণের চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় পৌরবাসী চরম দুর্ভোগে পড়েছে। খানাখন্দে ভরা এসব রাস্তায় চলাচল করতে গিয়ে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে এবং অনেকে আহত হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে এলাকাবাসী। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, রাস্তাজুড়ে খানাখন্দে ভরা।
৪ মিনিট আগেফুলের প্রতি মানুষের ভালোবাসা আবহমানকালের। ফুল শুধু প্রকৃতিকেই শোভিত করে না, এর ঘ্রাণ মানুষকে মোহিত করে। এমনই এক ঘ্রাণময় ফুল হলো ছাতিম, যার মাদকতাময় সৌরভে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার প্রকৃতি এখন মোহনীয়। সন্ধ্যা নামতেই ছাতিম ফুলের তীব্র মিষ্টি ঘ্রাণে ভরে উঠছে চারপাশ, যা মন জুড়াচ্ছে পথচারী...
৮ মিনিট আগেময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার পোড়াবাড়ি বাজারের ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে খিরু নদ। দুই পারের মানুষের একমাত্র ভরসা এখনো ঝুঁকিপূর্ণ একটি বেইলি সেতু। এর এক পাশে ত্রিশাল, অন্য পাশে ফুলবাড়িয়া উপজেলা।
৬ ঘণ্টা আগেত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার পোড়াবাড়ি বাজারের ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে খিরু নদ। দুই পারের মানুষের একমাত্র ভরসা এখনো ঝুঁকিপূর্ণ একটি বেইলি সেতু। এর এক পাশে ত্রিশাল, অন্য পাশে ফুলবাড়িয়া উপজেলা।
এলাকাবাসীর দাবির পর স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) বেইলি সেতুর পাশে নতুন পাকা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু করলেও জমি অধিগ্রহণ জটিলতায় প্রায় এক বছর ধরে কাজ বন্ধ রয়েছে। ফলে প্রতিদিন দুই উপজেলার লাখ মানুষকে ঝুঁকি নিয়ে বেইলি সেতু পার হতে হচ্ছে।
জানা গেছে, বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে ‘প্রোগ্রাম ফর সাপোর্টিং রুরাল ব্রিজেস (এসইউপিআরবি)’ প্রকল্পের আওতায় ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ৭০ মিটার দীর্ঘ সেতুটি নির্মাণকাজ শুরু করে এমসিই-এমএলএম (জেভি) নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ২০২২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি কাজ শুরু হয়ে শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২৩ সালের আগস্টে। তবে জমি অধিগ্রহণের টাকা না পাওয়ায় দুই দফা মেয়াদ বাড়িয়েও কাজ শেষ হয়নি।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক মকবুল হোসেন বলেন, সেতুর তিনটি স্প্যানের মধ্যে দুটির কাজ শেষ হয়েছে। একটির কাজ আটকে আছে। ১৯ শতাংশ জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া শেষ না হওয়ায় কাজ এগোচ্ছে না। জমি বুঝিয়ে দিলে ছয় মাসের মধ্যেই কাজ শেষ করা সম্ভব।
এদিকে গত মঙ্গলবার বিকেলে অধিগ্রহণ জটিলতা নিরসনে ভূমিমালিকদের সঙ্গে কথা বলতে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান ময়মনসিংহের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আজিম উদ্দিন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ত্রিশাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল বাকিউল বারি, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহবুবুর রহমান এবং প্রকৌশল বিভাগের কর্মকর্তারা।
সরেজমিনে দেখা যায়, বেইলি সেতুটি নড়বড়ে। ঝুঁকি নিয়েই যানবাহন ও পথচারীরা চলাচল করছে। কিন্তু পাশেই পাকা সেতুর অধিকাংশ কাজ শেষ হলেও তা কোনো কাজে আসছে না।
স্থানীয় বাসিন্দা এনামুল হক এনাম বলেন, ‘শুনেছি, জমি অধিগ্রহণ জটিলতায় দীর্ঘদিন ধরে পাকা সেতুর কাজ থেমে আছে। বেইলি সেতুটিও ঝুঁকিপূর্ণ। কিছুদিন আগেই জরাজীর্ণ ব্রিজের পাটাতন ভেঙে পড়েছিল। ভাঙা পাটাতনে পা পড়ে বেশ কয়েকজন আহত হন। পাশে দুটি উপজেলার লাখ লাখ মানুষ এই ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতু দিয়ে নদ পার হচ্ছেন।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, নির্মাণাধীন সেতুর কাজ সম্পন্ন করতে অন্তত ১০টি বসতঘর ভাঙতে হবে। এর মধ্যে স্বামীহারা বাসন্তী রানীর (৫৪) তিন শতক জমি পড়েছে। অধিগ্রহণের টাকা দেওয়ার আশ্বাস পেলে তিনি জমি ছাড়তে রাজি হয়েছেন।
এলজিইডির ত্রিশাল উপজেলা প্রকৌশলী যুবায়েত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সেতুর ৭০ শতাংশ নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়েছে। জমি অধিগ্রহণের জটিলতা নিরসন হলে দ্রুত অবশিষ্ট কাজ শেষ করা হবে।
ময়মনসিংহের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আজিম উদ্দিন বলেন, ‘পুরোনো বেইলি সেতু মেরামতের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া জমি অধিগ্রহণের জন্য আগামী ১৫ দিনের মধ্যে ৭ ধারার নোটিশ দেওয়া হবে এবং অধিগ্রহণের প্রাক্কলন তৈরি করে দ্রুত অর্থ ছাড়ের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আশা করছি, আগামী মাস দেড়েকের মধ্যে কাজ শুরু হয়ে দ্রুতই শেষ করা সম্ভব হবে।’
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার পোড়াবাড়ি বাজারের ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে খিরু নদ। দুই পারের মানুষের একমাত্র ভরসা এখনো ঝুঁকিপূর্ণ একটি বেইলি সেতু। এর এক পাশে ত্রিশাল, অন্য পাশে ফুলবাড়িয়া উপজেলা।
এলাকাবাসীর দাবির পর স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) বেইলি সেতুর পাশে নতুন পাকা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু করলেও জমি অধিগ্রহণ জটিলতায় প্রায় এক বছর ধরে কাজ বন্ধ রয়েছে। ফলে প্রতিদিন দুই উপজেলার লাখ মানুষকে ঝুঁকি নিয়ে বেইলি সেতু পার হতে হচ্ছে।
জানা গেছে, বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে ‘প্রোগ্রাম ফর সাপোর্টিং রুরাল ব্রিজেস (এসইউপিআরবি)’ প্রকল্পের আওতায় ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ৭০ মিটার দীর্ঘ সেতুটি নির্মাণকাজ শুরু করে এমসিই-এমএলএম (জেভি) নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ২০২২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি কাজ শুরু হয়ে শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২৩ সালের আগস্টে। তবে জমি অধিগ্রহণের টাকা না পাওয়ায় দুই দফা মেয়াদ বাড়িয়েও কাজ শেষ হয়নি।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক মকবুল হোসেন বলেন, সেতুর তিনটি স্প্যানের মধ্যে দুটির কাজ শেষ হয়েছে। একটির কাজ আটকে আছে। ১৯ শতাংশ জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া শেষ না হওয়ায় কাজ এগোচ্ছে না। জমি বুঝিয়ে দিলে ছয় মাসের মধ্যেই কাজ শেষ করা সম্ভব।
এদিকে গত মঙ্গলবার বিকেলে অধিগ্রহণ জটিলতা নিরসনে ভূমিমালিকদের সঙ্গে কথা বলতে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান ময়মনসিংহের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আজিম উদ্দিন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ত্রিশাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল বাকিউল বারি, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহবুবুর রহমান এবং প্রকৌশল বিভাগের কর্মকর্তারা।
সরেজমিনে দেখা যায়, বেইলি সেতুটি নড়বড়ে। ঝুঁকি নিয়েই যানবাহন ও পথচারীরা চলাচল করছে। কিন্তু পাশেই পাকা সেতুর অধিকাংশ কাজ শেষ হলেও তা কোনো কাজে আসছে না।
স্থানীয় বাসিন্দা এনামুল হক এনাম বলেন, ‘শুনেছি, জমি অধিগ্রহণ জটিলতায় দীর্ঘদিন ধরে পাকা সেতুর কাজ থেমে আছে। বেইলি সেতুটিও ঝুঁকিপূর্ণ। কিছুদিন আগেই জরাজীর্ণ ব্রিজের পাটাতন ভেঙে পড়েছিল। ভাঙা পাটাতনে পা পড়ে বেশ কয়েকজন আহত হন। পাশে দুটি উপজেলার লাখ লাখ মানুষ এই ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতু দিয়ে নদ পার হচ্ছেন।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, নির্মাণাধীন সেতুর কাজ সম্পন্ন করতে অন্তত ১০টি বসতঘর ভাঙতে হবে। এর মধ্যে স্বামীহারা বাসন্তী রানীর (৫৪) তিন শতক জমি পড়েছে। অধিগ্রহণের টাকা দেওয়ার আশ্বাস পেলে তিনি জমি ছাড়তে রাজি হয়েছেন।
এলজিইডির ত্রিশাল উপজেলা প্রকৌশলী যুবায়েত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সেতুর ৭০ শতাংশ নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়েছে। জমি অধিগ্রহণের জটিলতা নিরসন হলে দ্রুত অবশিষ্ট কাজ শেষ করা হবে।
ময়মনসিংহের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আজিম উদ্দিন বলেন, ‘পুরোনো বেইলি সেতু মেরামতের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া জমি অধিগ্রহণের জন্য আগামী ১৫ দিনের মধ্যে ৭ ধারার নোটিশ দেওয়া হবে এবং অধিগ্রহণের প্রাক্কলন তৈরি করে দ্রুত অর্থ ছাড়ের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আশা করছি, আগামী মাস দেড়েকের মধ্যে কাজ শুরু হয়ে দ্রুতই শেষ করা সম্ভব হবে।’
বঙ্গোপসাগরে ১০ মাঝি, মাল্লাসহ একটি মাছ ধরার ট্রলার ডুবে গেছে। তাঁদের মধ্যে আটজন আরেকটি ট্রলারে উঠতে সক্ষম হলেও দুজন নিখোঁজ রয়েছেন। গতকাল বুধবার রাত ৩টার দিকে কুতুবদিয়ার পশ্চিমে গভীর সমুদ্রে লাসপাতায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩১ আগস্ট ২০২৩জামালপুর পৌরসভার বিভিন্ন পাড়া-মহল্লার রাস্তাঘাট দীর্ঘদিন ধরে জনসাধারণের চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় পৌরবাসী চরম দুর্ভোগে পড়েছে। খানাখন্দে ভরা এসব রাস্তায় চলাচল করতে গিয়ে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে এবং অনেকে আহত হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে এলাকাবাসী। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, রাস্তাজুড়ে খানাখন্দে ভরা।
৪ মিনিট আগেফুলের প্রতি মানুষের ভালোবাসা আবহমানকালের। ফুল শুধু প্রকৃতিকেই শোভিত করে না, এর ঘ্রাণ মানুষকে মোহিত করে। এমনই এক ঘ্রাণময় ফুল হলো ছাতিম, যার মাদকতাময় সৌরভে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার প্রকৃতি এখন মোহনীয়। সন্ধ্যা নামতেই ছাতিম ফুলের তীব্র মিষ্টি ঘ্রাণে ভরে উঠছে চারপাশ, যা মন জুড়াচ্ছে পথচারী...
৮ মিনিট আগেমেহেরপুরের গাংনীতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পিলারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে সুজন আলী (৩৫) নামের প্রবাসফেরত এক যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার আড়পাড়া ইউনিয়নের উপস্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত সুজন আলী উপজেলার খড়মপুর গ্রামের ইমদাদুল হকের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে