নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার আলাইয়ারপুর ইউনিয়নে পূর্ববিরোধের জেরে মো. শাকিল (২৭) নামে এক যুবলীগ নেতার বসতঘরে হামলা ও ভাঙচুর করে অগ্নিসংযোগের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শুক্রবার রাতে আলাইয়ারপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মোশকপুর গ্রামের বড়বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় স্থানীয় যুবদল নেতা নাজমুল হাসান মিহির ও তার ভাই মাহিদুল কয়েকজন অনুসারী নিয়ে যুবলীগ নেতা শাকিলের বাড়ির কাছে এসে অবস্থান নেন। একপর্যায়ে তাঁরা শাকিলকে গালিগালাজ শুরু করলে তিনি বাড়ি থেকে বের হয়ে আসেন। ওই সময় উভয়ের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। পরবর্তী সময়ে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। এতে যুবলীগ নেতা শাকিলের আঘাতে যুবদল নেতা নাজমুল হাসান মিহির ও মাহিদুল আহত হয়ে ঘটনাস্থল থেকে চলে যান।
স্থানীয়রা আরও জানান, এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাত পৌনে ৮টার দিকে যুবদল নেতা নাজমুল হাসান মিহিরের অনুসারী মো. রুবেল (৩০), মো. রায়হান (২৮), মো. রাশেদ (২০), সালামসহ (২৬) অজ্ঞাত আরও ১০-১৫ জন শাকিলের বাড়িতে গিয়ে তার বসতঘরে শাকিলকে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। সেখানে যুবলীগ নেতা শাকিলকে না পেয়ে বসতঘর এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন। স্থানীয় লোকজন আগুন দেখে চৌমুহনী ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে খবর দেন। ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে আসার আগেই বসতঘর পুরোপুরি আগুনে পুড়ে যায়।
এ বিষয়ে জানতে যুবদল নেতা নাজমুল হাসান মিহির ও মাহিদুলের মুঠোফোনে কল দেওয়া হলেও সংযোগ পাওয়া যায়নি।
আলাইয়ারপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুর হোসেন মানিক বলেন, ‘দীর্ঘদিন আমাদের ইউনিয়নে যুবদলের কোনো কমিটি নেই। ঘটনার পরপরই একাধিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। তারা বিষয়টি দেখছে। আমি এ বিষয়ে কোনো কথা বলব না।’
বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিটন দেওয়ান বলেন, ‘খবর পেয়ে আমি নিজে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করি। বসতঘর পুরোপুরি পুড়ে গেছে। দুজন আহত হয়েছে। পূর্বশত্রুতার জেরে এ ঘটনা ঘটতে পারে। যাদের ঘর পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, তাদের অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে।’
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার আলাইয়ারপুর ইউনিয়নে পূর্ববিরোধের জেরে মো. শাকিল (২৭) নামে এক যুবলীগ নেতার বসতঘরে হামলা ও ভাঙচুর করে অগ্নিসংযোগের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শুক্রবার রাতে আলাইয়ারপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মোশকপুর গ্রামের বড়বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় স্থানীয় যুবদল নেতা নাজমুল হাসান মিহির ও তার ভাই মাহিদুল কয়েকজন অনুসারী নিয়ে যুবলীগ নেতা শাকিলের বাড়ির কাছে এসে অবস্থান নেন। একপর্যায়ে তাঁরা শাকিলকে গালিগালাজ শুরু করলে তিনি বাড়ি থেকে বের হয়ে আসেন। ওই সময় উভয়ের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। পরবর্তী সময়ে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। এতে যুবলীগ নেতা শাকিলের আঘাতে যুবদল নেতা নাজমুল হাসান মিহির ও মাহিদুল আহত হয়ে ঘটনাস্থল থেকে চলে যান।
স্থানীয়রা আরও জানান, এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাত পৌনে ৮টার দিকে যুবদল নেতা নাজমুল হাসান মিহিরের অনুসারী মো. রুবেল (৩০), মো. রায়হান (২৮), মো. রাশেদ (২০), সালামসহ (২৬) অজ্ঞাত আরও ১০-১৫ জন শাকিলের বাড়িতে গিয়ে তার বসতঘরে শাকিলকে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। সেখানে যুবলীগ নেতা শাকিলকে না পেয়ে বসতঘর এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন। স্থানীয় লোকজন আগুন দেখে চৌমুহনী ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে খবর দেন। ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে আসার আগেই বসতঘর পুরোপুরি আগুনে পুড়ে যায়।
এ বিষয়ে জানতে যুবদল নেতা নাজমুল হাসান মিহির ও মাহিদুলের মুঠোফোনে কল দেওয়া হলেও সংযোগ পাওয়া যায়নি।
আলাইয়ারপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুর হোসেন মানিক বলেন, ‘দীর্ঘদিন আমাদের ইউনিয়নে যুবদলের কোনো কমিটি নেই। ঘটনার পরপরই একাধিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। তারা বিষয়টি দেখছে। আমি এ বিষয়ে কোনো কথা বলব না।’
বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিটন দেওয়ান বলেন, ‘খবর পেয়ে আমি নিজে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করি। বসতঘর পুরোপুরি পুড়ে গেছে। দুজন আহত হয়েছে। পূর্বশত্রুতার জেরে এ ঘটনা ঘটতে পারে। যাদের ঘর পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, তাদের অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে।’
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বইলর ইউনিয়নের বাঁশকুড়ি গ্রামে মা-বাবা হত্যার মর্মান্তিক ঘটনায় গ্রামজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। এই ঘটনার পর থেকে ঘাতক ছেলে রিয়াদ হোসেন রাজুর ৯ মাসের শিশুকন্যা সিদরাতুল মুনতাহা রাইসা ও তার মা এখন চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে।
৩৫ মিনিট আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে দেশের জনগণ ‘দাঁড়িপাল্লায় নীরবে ভোট দিয়ে’ এক নীরব বিপ্লব ঘটাবে। সম্প্রতি চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রশিবিরের নিরঙ্কুশ বিজয় সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
৩৮ মিনিট আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিনটি আসনে জমে উঠেছে রাজনৈতিক তৎপরতা। জেলার সর্বত্র এখন বিএনপি ও জামায়াতের প্রার্থীদের প্রচার, গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক চলছে। তবে বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দল, বিভক্ত নেতৃত্ব ও একাধিক প্রার্থীর কারণে মাঠে তাদের অবস্থান দুর্বল।
৬ ঘণ্টা আগেহঠাৎ অস্থির হয়ে উঠেছে দেশের শিক্ষাঙ্গন। প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় স্তর পর্যন্ত আলাদা ইস্যু ঘিরে অস্থিরতা বিরাজ করছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম। তৈরি হচ্ছে প্রশাসনিক জটিলতাও। শঙ্কা দেখা দিচ্ছে সেশনজটসহ নানা সংকটের।
৬ ঘণ্টা আগে