নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম ও হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম নগরীর বায়েজিদ থানাধীন অনন্যা আবাসিক এলাকার অক্সিজেন–কুয়াইশ সড়কে মোটরসাইকেলে এসে দুর্বৃত্তের গুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে অনন্যা আবাসিক সংলগ্ন নাহার গার্ডেনের সামনে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বায়েজিদ বোস্তামি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সঞ্জয় সিনহা। তিনি বলেন, ‘নাহার গার্ডেনের সামনে দুর্বৃত্তের ছোড়া গুলিতে দুজন গুরুতর আহত হন। পরে তাদের উদ্ধার করে এভারকেয়ার হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। কী নিয়ে এ হত্যাকাণ্ড, সে বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে বিস্তারিত জানা যায়নি।’
নিহত একজনের নাম মো. আনিস (৩৮)। তিনি হাটহাজারীর পশ্চিম কুয়াইশ এলাকার ওসমান আলী মেম্বারের বাড়ির মৃত মো. ইসহাকের ছেলে। অপরজন হলেন মাসুদ কায়ছার (৩২)। তিনি হাটহাজারীর শিকারপুর ইউনিয়নের পশ্চিম কোয়াইশ (বিল্লা বাড়ি) এলাকার মৃত মো. রফিকের ছেলে।
চট্টগ্রাম জেলার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার ওয়াসিম ফিরোজ জানান, নিহত মাসুদ ও আনিস বায়েজিদ থানার কুয়াইশ নুর মসজিদ এলাকা থেকে হাটহাজারীর দিকে যাচ্ছিলেন। এ সময় দুর্বৃত্তরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি করে। এতে আনিস ঘটনাস্থলে মারা যান। মাসুদ দৌঁড়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় মারা যান।
তিনি আরও বলেন, ঘটনাস্থলে হাটহাজারী, বায়েজিদ বোস্তামী থানা পুলিশ অবস্থান করছে। কেন এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। কারা এ ঘটনায় জড়িত তা খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে অক্সিজেন-কুয়াইশ সড়ক ধরে হেঁটে যাচ্ছিলেন আনিস ও মাসুদ কায়ছার। সড়কের নাহার কমিউনিটি সেন্টার এলাকায় পৌঁছালে মোটরসাইকেলে আসা দুই দুর্বৃত্ত তাঁদের লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়ে। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে দুজনই মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। দুর্বৃত্তরা দ্রুত সময়ের মধ্যে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।
চট্টগ্রাম নগরীর বায়েজিদ থানাধীন অনন্যা আবাসিক এলাকার অক্সিজেন–কুয়াইশ সড়কে মোটরসাইকেলে এসে দুর্বৃত্তের গুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে অনন্যা আবাসিক সংলগ্ন নাহার গার্ডেনের সামনে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বায়েজিদ বোস্তামি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সঞ্জয় সিনহা। তিনি বলেন, ‘নাহার গার্ডেনের সামনে দুর্বৃত্তের ছোড়া গুলিতে দুজন গুরুতর আহত হন। পরে তাদের উদ্ধার করে এভারকেয়ার হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। কী নিয়ে এ হত্যাকাণ্ড, সে বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে বিস্তারিত জানা যায়নি।’
নিহত একজনের নাম মো. আনিস (৩৮)। তিনি হাটহাজারীর পশ্চিম কুয়াইশ এলাকার ওসমান আলী মেম্বারের বাড়ির মৃত মো. ইসহাকের ছেলে। অপরজন হলেন মাসুদ কায়ছার (৩২)। তিনি হাটহাজারীর শিকারপুর ইউনিয়নের পশ্চিম কোয়াইশ (বিল্লা বাড়ি) এলাকার মৃত মো. রফিকের ছেলে।
চট্টগ্রাম জেলার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার ওয়াসিম ফিরোজ জানান, নিহত মাসুদ ও আনিস বায়েজিদ থানার কুয়াইশ নুর মসজিদ এলাকা থেকে হাটহাজারীর দিকে যাচ্ছিলেন। এ সময় দুর্বৃত্তরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি করে। এতে আনিস ঘটনাস্থলে মারা যান। মাসুদ দৌঁড়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় মারা যান।
তিনি আরও বলেন, ঘটনাস্থলে হাটহাজারী, বায়েজিদ বোস্তামী থানা পুলিশ অবস্থান করছে। কেন এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। কারা এ ঘটনায় জড়িত তা খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে অক্সিজেন-কুয়াইশ সড়ক ধরে হেঁটে যাচ্ছিলেন আনিস ও মাসুদ কায়ছার। সড়কের নাহার কমিউনিটি সেন্টার এলাকায় পৌঁছালে মোটরসাইকেলে আসা দুই দুর্বৃত্ত তাঁদের লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়ে। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে দুজনই মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। দুর্বৃত্তরা দ্রুত সময়ের মধ্যে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।
দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়ছে না এই শিক্ষার্থীর। দুই বছর আগে বাবা মারা যান। শিক্ষকদের সহযোগিতায় কোনোরকমে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিপত্তি বাধে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন। গত বৃহস্পতিবার তিনি যখন পরীক্ষাকেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর মা। এ অবস্থায় মাকে নিয়ে ছুটতে হয়
১ মিনিট আগেমৌলভীবাজার শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার এবং কমলগঞ্জের ঘনবসতি এলাকা থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে ভারতের সীমান্ত এলাকায় সুনছড়া চা-বাগান। এর একটি টিলার ওপর টিনের জীর্ণ ঘর। বাইরে হেলে পড়া বাঁশে ঝুলে আছে জাতীয় পতাকা। ছোট্ট কক্ষে বাঁশের বেড়া দিয়ে দুটি কক্ষ তৈরি হয়েছে। ছোট ছোট খুপরি ঘরে চলছে পাঠদান। জীর্ণ ঘরের মত
৫ মিনিট আগেচট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাবেক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের নাম ভাঙিয়ে দুটি খাবারের দোকান বসান তাঁর চাচাতো ভাই মোসাদ্দেক হোসেন নয়ন। ২০০৮ সাল থেকে দোকান দুটির ভাড়া বকেয়া ২ কোটি ১১ লাখ টাকা।
২৯ মিনিট আগেরংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ১৩ বছর আগে ১০ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) চালু করা হয়। এর মধ্যে একটি শয্যা দীর্ঘদিন ধরে নষ্ট। এখন ৯ শয্যার ইউনিটই পুরো রংপুর বিভাগের দুই কোটির বেশি মানুষের একমাত্র সরকারি আশ্রয়স্থল।
৩৪ মিনিট আগে