নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
অবশেষে ২৩ নাবিকসহ জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্ত হয়েছে জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ দুবাইয়ের পথে রওনা দিয়েছে। আগামী ১৯ থেকে ২০ তারিখের দুবাইয়ে পৌঁছানোর কথা রয়েছে জাহাজটির। সেখানে পৌঁছে নাবিকদের পরিবার ও নিজেদের কেনাকাটা করার জন্য মালিকপক্ষ থেকে পর্যাপ্ত অর্থ দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। তবে কী পরিমাণ অর্থ দেওয়া হবে সেটি জানানো হয়নি।
আজ রোববার কেএসআরএম গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এসআর শিপিংয়ের প্রধান নির্বাহী মেহেরুল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০০৯ সালে এমভি জাহান মণি উদ্ধারের পর ২৬ জনকে আমরা কেনাকাটা করার জন্য ডলার দিয়েছিলাম। এবারও এ রকম সিদ্ধান্ত আছে। পরিবার ও নিজের জন্য ভালো করে কেনাকাটা করার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ টাকা দেওয়া হবে।’
২০০৯ সালে এই প্রতিষ্ঠানের এমভি জাহান মণি নামের একটি জাহাজ জলদস্যুর কবলে পড়ে। প্রায় ১০০ দিন পর সেটি মুক্ত করা হয়। ওই সময় বিশেষভাবে দুটি জলরোধী স্যুটকেসে মুক্তিপণের টাকা পাঠানো হয়। মুক্তিপণের জন্য ৪ দশমিক ৬২ মিলিয়ন ডলার এবং জ্বালানির খরচ বাবদ ১ লাখ ডলার বুঝিয়ে দিয়েছিল মালিকপক্ষ।
তবে এসআর শিপিংয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও এমভি জাহান মণির মালিক মুক্তিপণ পরিশোধের বিষয়টি অস্বীকার করেছিলেন।
২০১০ সালে জিম্মি দশা থেকে ফিরে আসা নাবিক মোহাম্মদ ইদ্রিস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মালিকপক্ষ আমাদের ওই সময় কেনাকাটা করার জন্য ৫০০ ডলার করে দিয়েছিল। তখনকার বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৪০ হাজার। বর্তমানে যা কয়েক লাখ টাকার সমান।’
তথ্যমতে, ১২ মার্চ মোজাম্বিকের মাপুতো বন্দর থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হারমিয়া বন্দরে যাওয়ার পথে ভারত মহাসাগরে জলদস্যুদের কবলে পড়ে এমভি আবদুল্লাহ। জাহাজটি জিম্মি করার পর সোমালিয়ার গদভজিরান জেলার জেফল উপকূলের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। ৯ দিনের মাথায় দস্যুরা প্রথম মুক্তিপণের দাবি জানায়। প্রায় দুই সপ্তাহ দর-কষাকষির পর মুক্তিপণের অঙ্ক চূড়ান্ত হয়। সেই থেকে মুক্তির প্রহর গুনতে থাকেন নাবিকেরা।
অবশেষে ২৩ নাবিকসহ জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্ত হয়েছে জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ দুবাইয়ের পথে রওনা দিয়েছে। আগামী ১৯ থেকে ২০ তারিখের দুবাইয়ে পৌঁছানোর কথা রয়েছে জাহাজটির। সেখানে পৌঁছে নাবিকদের পরিবার ও নিজেদের কেনাকাটা করার জন্য মালিকপক্ষ থেকে পর্যাপ্ত অর্থ দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। তবে কী পরিমাণ অর্থ দেওয়া হবে সেটি জানানো হয়নি।
আজ রোববার কেএসআরএম গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এসআর শিপিংয়ের প্রধান নির্বাহী মেহেরুল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০০৯ সালে এমভি জাহান মণি উদ্ধারের পর ২৬ জনকে আমরা কেনাকাটা করার জন্য ডলার দিয়েছিলাম। এবারও এ রকম সিদ্ধান্ত আছে। পরিবার ও নিজের জন্য ভালো করে কেনাকাটা করার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ টাকা দেওয়া হবে।’
২০০৯ সালে এই প্রতিষ্ঠানের এমভি জাহান মণি নামের একটি জাহাজ জলদস্যুর কবলে পড়ে। প্রায় ১০০ দিন পর সেটি মুক্ত করা হয়। ওই সময় বিশেষভাবে দুটি জলরোধী স্যুটকেসে মুক্তিপণের টাকা পাঠানো হয়। মুক্তিপণের জন্য ৪ দশমিক ৬২ মিলিয়ন ডলার এবং জ্বালানির খরচ বাবদ ১ লাখ ডলার বুঝিয়ে দিয়েছিল মালিকপক্ষ।
তবে এসআর শিপিংয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও এমভি জাহান মণির মালিক মুক্তিপণ পরিশোধের বিষয়টি অস্বীকার করেছিলেন।
২০১০ সালে জিম্মি দশা থেকে ফিরে আসা নাবিক মোহাম্মদ ইদ্রিস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মালিকপক্ষ আমাদের ওই সময় কেনাকাটা করার জন্য ৫০০ ডলার করে দিয়েছিল। তখনকার বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৪০ হাজার। বর্তমানে যা কয়েক লাখ টাকার সমান।’
তথ্যমতে, ১২ মার্চ মোজাম্বিকের মাপুতো বন্দর থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হারমিয়া বন্দরে যাওয়ার পথে ভারত মহাসাগরে জলদস্যুদের কবলে পড়ে এমভি আবদুল্লাহ। জাহাজটি জিম্মি করার পর সোমালিয়ার গদভজিরান জেলার জেফল উপকূলের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। ৯ দিনের মাথায় দস্যুরা প্রথম মুক্তিপণের দাবি জানায়। প্রায় দুই সপ্তাহ দর-কষাকষির পর মুক্তিপণের অঙ্ক চূড়ান্ত হয়। সেই থেকে মুক্তির প্রহর গুনতে থাকেন নাবিকেরা।
বগুড়ায় ঈদের নামাজ পড়তে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা ও ছেলে নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে শাজাহানপুর উপজেলার নয়মাইল এলাকায় ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
১০ মিনিট আগেপ্রখর রোদে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে দেশের ঐতিহ্যবাহী ঈদগাহ কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় ১৯৮তম পবিত্র ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে এবারের ঈদের জামাতে মুসল্লির সংখ্যা তুলনামূলক কম ছিল। আজ শনিবার (৭ জুন) সকাল ৯টায় শুরু হওয়া জামাতে ইমামতি করেন মুফতি আবুল খায়ের মুহাম্মদ ছাইফুল্লাহ।
১২ মিনিট আগেঈদুল আজহার প্রধান জামাত ঢাকার হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে অবস্থিত জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় এই জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এ জামাতে অংশ নেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিরা
২৯ মিনিট আগেভিডিও দেখা গেছে, গামছা দিয়ে মুখ বাঁধা কয়েকজনকে হাতে বড় বড় অস্ত্র নিয়ে আশপাশে কিছু একটা খোঁজাখুঁজি করতে দেখা যায়। তাদের মধ্যে কেউ লুঙ্গি, ফুলপ্যান্ট ও হাফপ্যান্ট পরা ছিল। এ ছাড়া স্পিডবোট নিয়ে তাদের অস্ত্র তাক করে আসতে দেখা যায়।
১৩ ঘণ্টা আগে