নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে অস্ত্রোপচারের পর পেটের ব্যথা নিয়ে আসা রোগী পপি আক্তারের মৃত্যুর ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠনের আদেশ দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে ত্রিশ দিনের মধ্যে এই ঘটনার তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয় এই কমিটিকে। আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রাম মহানগর হাকিম সাদ্দাম হোসেন মামলার শুনানির পর এ আদেশ দেন। এর আগে গত রোববার সাউদার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষসহ তিন চিকিৎসকের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন পপি আক্তারের স্বামী মীর আব্দুল পিরু। এই মামলায় অভিযুক্তরা হলেন, সাউদার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. জয়ব্রত দাশ (৫৫), সহকারী অধ্যাপক ডা. আদনান বাচা (৪০) ও ডা. মোহাম্মদ ইমরান হোসেন (৪৫)।
এ নিয়ে জানতে চাইলে বাদীপক্ষের আইনজীবী আবদুল্লাহ আল হেলাল বলেন, ‘গত রোববার আদালতে মামলাটি করা হয়েছিল। আজ আদালতে এই মামলার শুনানি হয়। শুনানি শেষে আদালত চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ও দুজন সহকারী অধ্যাপক নিয়ে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠনের আদেশ দেন। সেই সঙ্গে ত্রিশ দিনের মধ্যে এই ঘটনার তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে এই কমিটিকে।’
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, পপি আক্তার চট্টগ্রামের বায়জিদ এলাকার বাসিন্দা। গত ২২ অক্টোবর পেটের ব্যথা অনুভব হলে তাঁকে সাউদার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে জরুরি বিভাগের চিকিৎসকেরা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে তাঁর এপেনডিসাইটিসে ব্যথা হচ্ছে বলে জানান এবং তাঁকে দ্রুত অপারেশন করার কথা বলেন। গত ২৬ অক্টোবর সকালে তাঁকে অস্ত্রোপচার কক্ষে নেওয়া হয়। তিন ঘণ্টা পর অস্ত্রোপচার কক্ষ থেকে তাঁকে ওয়ার্ডে আনা হয়। কিন্তু অস্ত্রোপচারের পরও তাঁর পেটে ব্যথা হচ্ছিল এবং একপর্যায়ে শরীরের যেখানে অস্ত্রোপচার করা হয়েছে সেখানে রক্তক্ষরণ শুরু হয়।
অবস্থার অবনতি হলে ওই দিন রাত ১১টার দিকে পুনরায় পপিকে অস্ত্রোপচার কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়। দ্বিতীয়বার অপারেশনের পর তাঁর শারীরিক অবস্থা আরও খারাপের দিকে যেতে থাকে। পরদিন ২৭ অক্টোবর ভোরে কোনো সাড়া না দেওয়া অবস্থায় হাসপাতাল থেকে ডিসচার্জ সার্টিফিকেট দিয়ে তাঁকে চমেক হাসপাতাল নিয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়। পরে তাঁর স্বামী বাধ্য হয়ে পাশের মেরিন সিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাঁকে নিয়ে যান। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে আইসিইউতে রাখা হয়। এরপর ২৮ অক্টোবর সকালে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন হাসপাতালের চিকিৎসকেরা।
এ নিয়ে পপি আক্তারের স্বামী মীর আব্দুল পিরু জানান, ভুল চিকিৎসা ও অবহেলায় অপারেশনের কারণে রোগীর মৃত্যু হয়েছে। সাউদার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে গেলে থানা মামলা না নিয়ে আজ কাল করে ঘুরাতে থাকেন খুলশী থানা-পুলিশ। পরে তিনি আদালতে দ্বারস্থ হন।
চট্টগ্রামে অস্ত্রোপচারের পর পেটের ব্যথা নিয়ে আসা রোগী পপি আক্তারের মৃত্যুর ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠনের আদেশ দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে ত্রিশ দিনের মধ্যে এই ঘটনার তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয় এই কমিটিকে। আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রাম মহানগর হাকিম সাদ্দাম হোসেন মামলার শুনানির পর এ আদেশ দেন। এর আগে গত রোববার সাউদার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষসহ তিন চিকিৎসকের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন পপি আক্তারের স্বামী মীর আব্দুল পিরু। এই মামলায় অভিযুক্তরা হলেন, সাউদার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. জয়ব্রত দাশ (৫৫), সহকারী অধ্যাপক ডা. আদনান বাচা (৪০) ও ডা. মোহাম্মদ ইমরান হোসেন (৪৫)।
এ নিয়ে জানতে চাইলে বাদীপক্ষের আইনজীবী আবদুল্লাহ আল হেলাল বলেন, ‘গত রোববার আদালতে মামলাটি করা হয়েছিল। আজ আদালতে এই মামলার শুনানি হয়। শুনানি শেষে আদালত চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ও দুজন সহকারী অধ্যাপক নিয়ে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠনের আদেশ দেন। সেই সঙ্গে ত্রিশ দিনের মধ্যে এই ঘটনার তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে এই কমিটিকে।’
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, পপি আক্তার চট্টগ্রামের বায়জিদ এলাকার বাসিন্দা। গত ২২ অক্টোবর পেটের ব্যথা অনুভব হলে তাঁকে সাউদার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে জরুরি বিভাগের চিকিৎসকেরা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে তাঁর এপেনডিসাইটিসে ব্যথা হচ্ছে বলে জানান এবং তাঁকে দ্রুত অপারেশন করার কথা বলেন। গত ২৬ অক্টোবর সকালে তাঁকে অস্ত্রোপচার কক্ষে নেওয়া হয়। তিন ঘণ্টা পর অস্ত্রোপচার কক্ষ থেকে তাঁকে ওয়ার্ডে আনা হয়। কিন্তু অস্ত্রোপচারের পরও তাঁর পেটে ব্যথা হচ্ছিল এবং একপর্যায়ে শরীরের যেখানে অস্ত্রোপচার করা হয়েছে সেখানে রক্তক্ষরণ শুরু হয়।
অবস্থার অবনতি হলে ওই দিন রাত ১১টার দিকে পুনরায় পপিকে অস্ত্রোপচার কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়। দ্বিতীয়বার অপারেশনের পর তাঁর শারীরিক অবস্থা আরও খারাপের দিকে যেতে থাকে। পরদিন ২৭ অক্টোবর ভোরে কোনো সাড়া না দেওয়া অবস্থায় হাসপাতাল থেকে ডিসচার্জ সার্টিফিকেট দিয়ে তাঁকে চমেক হাসপাতাল নিয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়। পরে তাঁর স্বামী বাধ্য হয়ে পাশের মেরিন সিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাঁকে নিয়ে যান। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে আইসিইউতে রাখা হয়। এরপর ২৮ অক্টোবর সকালে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন হাসপাতালের চিকিৎসকেরা।
এ নিয়ে পপি আক্তারের স্বামী মীর আব্দুল পিরু জানান, ভুল চিকিৎসা ও অবহেলায় অপারেশনের কারণে রোগীর মৃত্যু হয়েছে। সাউদার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে গেলে থানা মামলা না নিয়ে আজ কাল করে ঘুরাতে থাকেন খুলশী থানা-পুলিশ। পরে তিনি আদালতে দ্বারস্থ হন।
গাজীপুরের টঙ্গীতে সাবরেজিস্ট্রার না থাকায় জমি বেচাকেনায় চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা। এ ছাড়া সপ্তাহে মাত্র দুই দিন অফিস চলায় প্রয়োজনীয় তথ্যসেবাও মিলছে না।
৫ ঘণ্টা আগে‘স্বপ্ন দেখি বই পড়ি’ স্লোগান সামনে রেখে রাজধানীর হাজারীবাগ গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজে অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রথম বাংলাদেশ বুক অলিম্পিয়াড। এটি নারীদের জন্য বিশেষভাবে আয়োজিত একটি উদ্যোগ। এই আয়োজনে বক্তারা বই পড়ে কেবল জ্ঞান অর্জনের পরিবর্তে অনুধাবনচর্চার ওপর জোর দেন।
৭ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারে সরকারি সফরে এসে ‘অসুস্থ হয়ে পড়ায়’ সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স যোগে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। শনিবার রাত সাড়ে ১০ টার পরপরই তাকে নিয়ে কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।
৮ ঘণ্টা আগেরবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবনা (ডিপিপি) আগামী একনেক সভায় অনুমোদনের দাবিতে অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা। অনশনে অংশ নেওয়া দুই শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে