কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
টোল নিতে দেরি হওয়ায় চট্টগ্রামের শাহ আমানত সেতুর টোল প্লাজায় কর্মরত এক টোলকর্মীকে (কম্পিউটার অপারেটর) লাঞ্ছিত করার অভিযোগ উঠেছে বিএনপির এক নেতার বিরুদ্ধে। গত শুক্রবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
গতকাল রোববার (২৬ জানুয়ারি) রাতে ওই ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে আলোচন- সমালোচনার ঝড় ওঠে।
অভিযুক্ত বিএনপি নেতার নাম নাজমুল মোস্তফা ওরফে আমিন। তিনি লোহাগাড়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক। এ ছাড়া তিনি জেলা বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক বলেও জানা গেছে।
সিসিটিভি ফুটেজে নাজমুল মোস্তফাকে টোলকর্মীর টি-শার্টের কলার ধরে টানতে এবং কম্পিউটারের মনিটরে আঘাত করতে দেখা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার দুপুরে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র শাহাদাত হোসেনসহ বিএনপির নেতা-কর্মীরা গাড়িবহর নিয়ে সাতকানিয়া উপজেলায় যাচ্ছিলেন। গাড়িগুলো ধীরে ধীরে টোল প্লাজা অতিক্রম করছিল। টোল নিতে দেরি হওয়ায় নাজমুল মোস্তফা গাড়ি থেকে নেমে টোল প্লাজার বুথে প্রবেশ করেন এবং এক টোলকর্মীর ওপর ক্ষুব্ধ হন। ওই সময় ওই টোলকর্মীকে শাসানোর পাশাপাশি তাঁর টি-শার্টের কলার ধরে লাঞ্ছিত করেন নাজমুল মোস্তফা। টোল প্লাজার বুথে থাকা কম্পিউটারের মনিটরে আঘাতও করেন তিনি। ঘটনার আকস্মিকতায় টোল বক্সে কর্তব্যরত অন্যান্য কর্মীরাও আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।
এ বিষয়ে ইজারাদার প্রতিষ্ঠান সেল-ভ্যান জেভির প্রকল্প ব্যবস্থাপক সুমন ঘোষ বলেন, এতে বড় ধরনের ক্ষতি না হলেও এ ধরনের আচরণ নিন্দনীয়। তিনি আরও বলেন, বিষয়টি সড়ক ও জনপথ বিভাগকে (সওজ) জানানো হয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে নাজমুল মোস্তফা আমিন মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যানজটের কারণে আরও অনেক যাত্রীর সঙ্গে তাঁরা (টোলকর্মী) ঝগড়াঝাঁটি করছিলেন। আমি গাড়ি থেকে নেমে তাঁদের শান্ত করে ক্যাশ টাকা দিয়ে নামাজ পড়তে চলে যাই। জুমার নামাজ শেষের পথে তখন। আমি কাউকে লাঞ্ছিত বা মারধর করিনি এবং অনেকে বলছেন, আমি মেয়র সাহেবের সঙ্গে থাকা গাড়িতে ছিলাম। মেয়র সাহেব আসছেন এর দেড় ঘণ্টা পরে।’
টোল নিতে দেরি হওয়ায় চট্টগ্রামের শাহ আমানত সেতুর টোল প্লাজায় কর্মরত এক টোলকর্মীকে (কম্পিউটার অপারেটর) লাঞ্ছিত করার অভিযোগ উঠেছে বিএনপির এক নেতার বিরুদ্ধে। গত শুক্রবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
গতকাল রোববার (২৬ জানুয়ারি) রাতে ওই ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে আলোচন- সমালোচনার ঝড় ওঠে।
অভিযুক্ত বিএনপি নেতার নাম নাজমুল মোস্তফা ওরফে আমিন। তিনি লোহাগাড়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক। এ ছাড়া তিনি জেলা বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক বলেও জানা গেছে।
সিসিটিভি ফুটেজে নাজমুল মোস্তফাকে টোলকর্মীর টি-শার্টের কলার ধরে টানতে এবং কম্পিউটারের মনিটরে আঘাত করতে দেখা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার দুপুরে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র শাহাদাত হোসেনসহ বিএনপির নেতা-কর্মীরা গাড়িবহর নিয়ে সাতকানিয়া উপজেলায় যাচ্ছিলেন। গাড়িগুলো ধীরে ধীরে টোল প্লাজা অতিক্রম করছিল। টোল নিতে দেরি হওয়ায় নাজমুল মোস্তফা গাড়ি থেকে নেমে টোল প্লাজার বুথে প্রবেশ করেন এবং এক টোলকর্মীর ওপর ক্ষুব্ধ হন। ওই সময় ওই টোলকর্মীকে শাসানোর পাশাপাশি তাঁর টি-শার্টের কলার ধরে লাঞ্ছিত করেন নাজমুল মোস্তফা। টোল প্লাজার বুথে থাকা কম্পিউটারের মনিটরে আঘাতও করেন তিনি। ঘটনার আকস্মিকতায় টোল বক্সে কর্তব্যরত অন্যান্য কর্মীরাও আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।
এ বিষয়ে ইজারাদার প্রতিষ্ঠান সেল-ভ্যান জেভির প্রকল্প ব্যবস্থাপক সুমন ঘোষ বলেন, এতে বড় ধরনের ক্ষতি না হলেও এ ধরনের আচরণ নিন্দনীয়। তিনি আরও বলেন, বিষয়টি সড়ক ও জনপথ বিভাগকে (সওজ) জানানো হয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে নাজমুল মোস্তফা আমিন মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যানজটের কারণে আরও অনেক যাত্রীর সঙ্গে তাঁরা (টোলকর্মী) ঝগড়াঝাঁটি করছিলেন। আমি গাড়ি থেকে নেমে তাঁদের শান্ত করে ক্যাশ টাকা দিয়ে নামাজ পড়তে চলে যাই। জুমার নামাজ শেষের পথে তখন। আমি কাউকে লাঞ্ছিত বা মারধর করিনি এবং অনেকে বলছেন, আমি মেয়র সাহেবের সঙ্গে থাকা গাড়িতে ছিলাম। মেয়র সাহেব আসছেন এর দেড় ঘণ্টা পরে।’
বরিশালের উজিরপুর ও বানারীপাড়া উপজেলা বিএনপির সম্মেলন নিয়ে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ করেছেন দলটির একাংশের নেতাকর্মীরা। উপজেলর আহ্বায়ক সরদার সরফুদ্দিন সান্টুর বাড়ির অদুরে তার মালিকাধীন কমিউনিটি সেন্টারে আজ রোববার বানারীপাড়া এবং সোমবার উজিরপুরের সম্মেলন হবে।
৩৬ মিনিট আগেপুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে শরীফুল আলম ও জুবায়ের তাদের প্রাইভেটকার নিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে তাদের আটক করা হয়। এ সময় গাড়িটি তল্লাশি করে শরীফুল ও জুবায়েরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী দুজনের সিটের মাঝখানে থাকা গাড়ির টুলবক্স থেকে স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়। কফি রঙের ছোট ব্যাগে থাকা ১৩টি স্বর্ণবারের ওজন ১ কেজি...
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের উদ্দেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘আপনি কথা দিয়েছেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দেবেন, নির্বাচনের আয়োজন করুন। কেউ যদি চাপ দেয় বা বাধা দেয়, বিএনপি আপনার পাশে থাকবে।’ শনিবার (১৯ জুলাই) বিকেলে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণ এবং...
১ ঘণ্টা আগেমুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নে আমাদের বা আমার কোনো আপস নেই। জামায়াত যে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাসংগ্রামকে অস্বীকার করে, এর বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই চলবে। কারণ, আমি মুক্তিযোদ্ধা, আমি একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে কমান্ডার ছিলাম। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানও একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।’
১ ঘণ্টা আগে