ঝুলন দত্ত, কাপ্তাই ( রাঙামাটি)
রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ কল কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএমএল) একসময় দক্ষিণ এশিয়ার বিখ্যাত ছিল। দেশে সরকারি চাহিদার প্রায় ৭০ শতাংশ কাগজ সরবরাহ করত এটি। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি জৌলুশ হারিয়েছে। ৭২ বছরে পেরিয়ে এটি যেন এখন বার্ধক্যের নানা রোগে আক্রান্ত। বর্তমানে চলছে অনেকটা খুঁড়িয়ে।
স্থানীয় বাজারে কাঁচামাল আহরণে বেসরকারি মিলগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পারা, কাঁচামালের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়া, পুরোনো যন্ত্র দিয়ে উৎপাদন করা এবং দক্ষ লোকবলের অভাবে প্রতি টন কাগজ উৎপাদনে কেপিএমএলকে এখন ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা লোকসান গুনতে হচ্ছে।
েপিএমএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. শহীদ উল্লাহ জানান, কাঁচামাল ও লোকবল-সংকটে মাসের অধিকাংশ সময় উৎপাদন বন্ধ রাখতে হচ্ছে। ২ হাজার ৩৮৬ শ্রমিক কর্মচারীর জনবলকাঠামোর কারখানায় বর্তমানে ১৮৮ জন স্থায়ী শ্রমিক, কর্মচারী, কর্মকর্তা আছেন। এসব প্রতিকূলতার মধ্যেও মিলটির উৎপাদন এখনো চালু রাখা হয়েছে।
কেপিএমএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, ‘রাষ্ট্রের অতি গুরুত্বপূর্ণ কাজে কেপিএমএলের কাগজের ব্যাপক চাহিদা থাকা সত্ত্বেও আমরা দিতে পারছি না; বিশেষ করে জাতীয় নির্বাচন এবং প্রতিবছর কোটি শিক্ষার্থীর হাতে বিনা মূল্যে সরকার যে পাঠ্যবই সরবরাহ করে, তার বেশি ভাগ জোগান দিত কেপিএমএল। নানা সমস্যা থাকার পরও স্বল্পসংখ্যক শ্রমিক, কর্মচারী, কর্মকর্তা এবং দৈনিকভিত্তিক কিছু অস্থায়ী শ্রমিক কাজে লাগিয়ে আমরা মাঝে মাঝে উৎপাদনে যাই। কারখানার দুটি পেপার মেশিন উৎপাদনের জন্য প্রস্তুত থাকলেও লোকবল-সংকট এবং কাঁচামালের সংকটে মাত্র একটি মেশিন চালু রেখে উৎপাদন করে যাচ্ছি। দেশের সার কারখানাগুলোতে সরকার ভর্তুকি দেওয়ায় প্রতি ঘনফুট গ্যাস তারা ১৬ টাকায় পাচ্ছে। কিন্তু কর্ণফুলী কাগজ কলে প্রতি ঘনফুট গ্যাস ৩০ থেকে সাড়ে ৩১ টাকা হারে কিনতে হচ্ছে। সার কারখানার মতো একে গ্যাস ক্রয়ে সরকার ভর্তুকি দিলে উৎপাদন ব্যয় অনেক কমত।’
বর্তমানে কলটি চালু অবস্থায় প্রতিদিন গড়ে ২৫ থেকে ৩০ টন উৎপাদনের জন্য প্রায় ১৩ লাখ টাকার গ্যাসের প্রয়োজন পড়ে। ফলে উৎপাদন চালু থাকলেও মিলকে লোকসান গুনতে হচ্ছে।’
কেপিএমএলের কর্মকর্তা সূত্রে জানা যায়, ১৯৫৩ সালে পাকিস্তান শিল্প উন্নয়ন করপোরেশন (পিআইডিসি) রাঙামাটি জেলার কাপ্তাই উপজেলার ১ নম্বর চন্দ্রঘোনা ইউনিয়নে কর্ণফুলী নদীর তীরে মোট ৫০১ একর (৬৮ একর কারখানা এবং ৪৩৩ একর আবাসিক এলাকা) জমির ওপর কর্ণফুলী পেপার মিলস (কেপিএম) গড়ে তোলে। বার্ষিক ৩০ হাজার টন উৎপাদন ক্ষমতা নিয়ে এর যাত্রা শুরু হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বাংলাদেশ রসায়ন শিল্প করপোরেশন (বিসিআইসি) প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্ব নেয়।
গত মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা যায়, মিলের ১ ও ২ নম্বর উভয় মেশিনই বন্ধ। সেখানে দু-একজন শ্রমিক, কর্মকর্তাকে দেখা যায়। তাঁরা জানান, কাঁচামালের সংকটে আজ উৎপাদন বন্ধ।
কেপিএমএলের মহাব্যবস্থাপক (উৎপাদন) মো. মইদুল ইসলাম জানান, শুরু থেকে কেপিএমে বাঁশ-পাল্পউডের (নরম কাঠ) মাধ্যমে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় মণ্ড তৈরি করে কাগজ উৎপাদন করা হতো। কিন্তু আট বছর ধরে জরাজীর্ণ এবং মেশিন ব্যবহারের অনুপযোগী হওয়ায় মণ্ড তৈরির পাল্পমিল বন্ধ রয়েছে। এরপর বিদেশ থেকে আমদানি করা পাল্প এবং দেশীয় অকেজো কাগজ দিয়ে প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদন চালু রাখা হয়েছে। এতে উৎপাদন খরচ বাড়ায় মিলটি চালু থাকার পরও নিয়মিত লোকসান গুনতে হচ্ছে। বর্তমানে কেপিএমএল কর্তৃপক্ষ প্রতি টন উৎপাদিত কাগজ বিক্রি করছে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকায়। অথচ দেশি কাঁচামাল সংগ্রহ করে প্রতি টন কাগজ উৎপাদন করতে কেপিএমএলের খরচ হচ্ছে প্রায় ৩ লাখ টাকা। এতে প্রতি টনে কেপিএমএল লোকসান দিচ্ছে প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা। বিদেশ থেকে পাল্প এনে উৎপাদন করা গেলে লোকসান কিছুটা কমানো সম্ভব হতো।
কেপিএমএল সূত্রে জানা যায়, সর্বশেষ ২০০৮ সালে কেপিএমএলের ৬ কোটি ৩৮ লাখ টাকা লাভ হয়েছে। বর্তমানে উৎপাদন টিকিয়ে রাখতে প্রতিষ্ঠানটিকে বছরে ২৮-৩০ কোটি টাকা লোকসান গুনতে হচ্ছে। তাই কেপিএমকে বাঁচাতে শিল্প মন্ত্রণালয়সহ বিসিআইসি বিভিন্ন পরিকল্পনা নিয়েছে। প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ পাওয়া সাপেক্ষে ইন্টিগ্রেটেড পেপার মিলসহ বনায়ন, পেপারভিত্তিক কেমিক্যাল প্ল্যান্ট, সোডা অ্যাশ, সোডিয়াম সালফেট ও বেসিক কেমিক্যাল প্ল্যান্ট (কস্টিক সোডা, ক্লোরিন, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইড, ব্লিচিং আর্থ, টাইটানিয়াম ডাই-অক্সাইড, হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড, সালফিউরিক অ্যাসিড, ফসফরিক অ্যাসিড ইত্যাদি) এবং সিনথেটিক পলিয়েস্টার ফাইবার প্ল্যান্ট স্থাপন করা হবে। এতে এই কারখানাতে বছরে এক লাখ টন কাগজ উৎপাদন সম্ভব হবে। বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠান বার্ষিক কাগজ উৎপাদন করছে মাত্র ৩ থেকে ৪ হাজার টন।
কেপিএমএলের এমডি মো. শহীদ উল্লাহ আরও বলেন, কেপিএমএল এলাকায় একটি ইন্টিগ্রেটেড পাল্প অ্যান্ড পেপার মিলসহ আরও ৬টি কেমিক্যাল প্ল্যান্ট স্থাপনে সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে। এরই মধ্যে উপযুক্ত প্রক্রিয়ায় সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয়েছে। নতুন কারখানা বসানোর জন্য ২৮ হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প বিসিআইসি কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে শিল্প মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। আগামী বছর এডিপিতে উক্ত প্রস্তাব উত্থাপন হতে পারে। নতুনভাবে মিল নির্মিত হলে কাগজশিল্পে কেপিএমএলের হারানো গৌরব ফিরে আসবে বলে আশা এমডির।
রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ কল কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএমএল) একসময় দক্ষিণ এশিয়ার বিখ্যাত ছিল। দেশে সরকারি চাহিদার প্রায় ৭০ শতাংশ কাগজ সরবরাহ করত এটি। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি জৌলুশ হারিয়েছে। ৭২ বছরে পেরিয়ে এটি যেন এখন বার্ধক্যের নানা রোগে আক্রান্ত। বর্তমানে চলছে অনেকটা খুঁড়িয়ে।
স্থানীয় বাজারে কাঁচামাল আহরণে বেসরকারি মিলগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পারা, কাঁচামালের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়া, পুরোনো যন্ত্র দিয়ে উৎপাদন করা এবং দক্ষ লোকবলের অভাবে প্রতি টন কাগজ উৎপাদনে কেপিএমএলকে এখন ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা লোকসান গুনতে হচ্ছে।
েপিএমএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. শহীদ উল্লাহ জানান, কাঁচামাল ও লোকবল-সংকটে মাসের অধিকাংশ সময় উৎপাদন বন্ধ রাখতে হচ্ছে। ২ হাজার ৩৮৬ শ্রমিক কর্মচারীর জনবলকাঠামোর কারখানায় বর্তমানে ১৮৮ জন স্থায়ী শ্রমিক, কর্মচারী, কর্মকর্তা আছেন। এসব প্রতিকূলতার মধ্যেও মিলটির উৎপাদন এখনো চালু রাখা হয়েছে।
কেপিএমএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, ‘রাষ্ট্রের অতি গুরুত্বপূর্ণ কাজে কেপিএমএলের কাগজের ব্যাপক চাহিদা থাকা সত্ত্বেও আমরা দিতে পারছি না; বিশেষ করে জাতীয় নির্বাচন এবং প্রতিবছর কোটি শিক্ষার্থীর হাতে বিনা মূল্যে সরকার যে পাঠ্যবই সরবরাহ করে, তার বেশি ভাগ জোগান দিত কেপিএমএল। নানা সমস্যা থাকার পরও স্বল্পসংখ্যক শ্রমিক, কর্মচারী, কর্মকর্তা এবং দৈনিকভিত্তিক কিছু অস্থায়ী শ্রমিক কাজে লাগিয়ে আমরা মাঝে মাঝে উৎপাদনে যাই। কারখানার দুটি পেপার মেশিন উৎপাদনের জন্য প্রস্তুত থাকলেও লোকবল-সংকট এবং কাঁচামালের সংকটে মাত্র একটি মেশিন চালু রেখে উৎপাদন করে যাচ্ছি। দেশের সার কারখানাগুলোতে সরকার ভর্তুকি দেওয়ায় প্রতি ঘনফুট গ্যাস তারা ১৬ টাকায় পাচ্ছে। কিন্তু কর্ণফুলী কাগজ কলে প্রতি ঘনফুট গ্যাস ৩০ থেকে সাড়ে ৩১ টাকা হারে কিনতে হচ্ছে। সার কারখানার মতো একে গ্যাস ক্রয়ে সরকার ভর্তুকি দিলে উৎপাদন ব্যয় অনেক কমত।’
বর্তমানে কলটি চালু অবস্থায় প্রতিদিন গড়ে ২৫ থেকে ৩০ টন উৎপাদনের জন্য প্রায় ১৩ লাখ টাকার গ্যাসের প্রয়োজন পড়ে। ফলে উৎপাদন চালু থাকলেও মিলকে লোকসান গুনতে হচ্ছে।’
কেপিএমএলের কর্মকর্তা সূত্রে জানা যায়, ১৯৫৩ সালে পাকিস্তান শিল্প উন্নয়ন করপোরেশন (পিআইডিসি) রাঙামাটি জেলার কাপ্তাই উপজেলার ১ নম্বর চন্দ্রঘোনা ইউনিয়নে কর্ণফুলী নদীর তীরে মোট ৫০১ একর (৬৮ একর কারখানা এবং ৪৩৩ একর আবাসিক এলাকা) জমির ওপর কর্ণফুলী পেপার মিলস (কেপিএম) গড়ে তোলে। বার্ষিক ৩০ হাজার টন উৎপাদন ক্ষমতা নিয়ে এর যাত্রা শুরু হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বাংলাদেশ রসায়ন শিল্প করপোরেশন (বিসিআইসি) প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্ব নেয়।
গত মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা যায়, মিলের ১ ও ২ নম্বর উভয় মেশিনই বন্ধ। সেখানে দু-একজন শ্রমিক, কর্মকর্তাকে দেখা যায়। তাঁরা জানান, কাঁচামালের সংকটে আজ উৎপাদন বন্ধ।
কেপিএমএলের মহাব্যবস্থাপক (উৎপাদন) মো. মইদুল ইসলাম জানান, শুরু থেকে কেপিএমে বাঁশ-পাল্পউডের (নরম কাঠ) মাধ্যমে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় মণ্ড তৈরি করে কাগজ উৎপাদন করা হতো। কিন্তু আট বছর ধরে জরাজীর্ণ এবং মেশিন ব্যবহারের অনুপযোগী হওয়ায় মণ্ড তৈরির পাল্পমিল বন্ধ রয়েছে। এরপর বিদেশ থেকে আমদানি করা পাল্প এবং দেশীয় অকেজো কাগজ দিয়ে প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদন চালু রাখা হয়েছে। এতে উৎপাদন খরচ বাড়ায় মিলটি চালু থাকার পরও নিয়মিত লোকসান গুনতে হচ্ছে। বর্তমানে কেপিএমএল কর্তৃপক্ষ প্রতি টন উৎপাদিত কাগজ বিক্রি করছে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকায়। অথচ দেশি কাঁচামাল সংগ্রহ করে প্রতি টন কাগজ উৎপাদন করতে কেপিএমএলের খরচ হচ্ছে প্রায় ৩ লাখ টাকা। এতে প্রতি টনে কেপিএমএল লোকসান দিচ্ছে প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা। বিদেশ থেকে পাল্প এনে উৎপাদন করা গেলে লোকসান কিছুটা কমানো সম্ভব হতো।
কেপিএমএল সূত্রে জানা যায়, সর্বশেষ ২০০৮ সালে কেপিএমএলের ৬ কোটি ৩৮ লাখ টাকা লাভ হয়েছে। বর্তমানে উৎপাদন টিকিয়ে রাখতে প্রতিষ্ঠানটিকে বছরে ২৮-৩০ কোটি টাকা লোকসান গুনতে হচ্ছে। তাই কেপিএমকে বাঁচাতে শিল্প মন্ত্রণালয়সহ বিসিআইসি বিভিন্ন পরিকল্পনা নিয়েছে। প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ পাওয়া সাপেক্ষে ইন্টিগ্রেটেড পেপার মিলসহ বনায়ন, পেপারভিত্তিক কেমিক্যাল প্ল্যান্ট, সোডা অ্যাশ, সোডিয়াম সালফেট ও বেসিক কেমিক্যাল প্ল্যান্ট (কস্টিক সোডা, ক্লোরিন, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইড, ব্লিচিং আর্থ, টাইটানিয়াম ডাই-অক্সাইড, হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড, সালফিউরিক অ্যাসিড, ফসফরিক অ্যাসিড ইত্যাদি) এবং সিনথেটিক পলিয়েস্টার ফাইবার প্ল্যান্ট স্থাপন করা হবে। এতে এই কারখানাতে বছরে এক লাখ টন কাগজ উৎপাদন সম্ভব হবে। বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠান বার্ষিক কাগজ উৎপাদন করছে মাত্র ৩ থেকে ৪ হাজার টন।
কেপিএমএলের এমডি মো. শহীদ উল্লাহ আরও বলেন, কেপিএমএল এলাকায় একটি ইন্টিগ্রেটেড পাল্প অ্যান্ড পেপার মিলসহ আরও ৬টি কেমিক্যাল প্ল্যান্ট স্থাপনে সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে। এরই মধ্যে উপযুক্ত প্রক্রিয়ায় সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয়েছে। নতুন কারখানা বসানোর জন্য ২৮ হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প বিসিআইসি কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে শিল্প মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। আগামী বছর এডিপিতে উক্ত প্রস্তাব উত্থাপন হতে পারে। নতুনভাবে মিল নির্মিত হলে কাগজশিল্পে কেপিএমএলের হারানো গৌরব ফিরে আসবে বলে আশা এমডির।
গত বছরের ৫ আগস্ট গাজীপুরের কোনাবাড়ীতে কলেজছাত্র মো. হৃদয় হত্যা মামলার আসামি তিনি। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সোপর্দ করা হলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুরের শেওড়াপাড়া মেট্রো স্টেশনের পাশে কাঁচা বাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ২টা ৪২ মিনিটে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। ৮টি ইউনিটের প্রায় ৪৫ মিনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
১ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের খানসামা উপজেলার আলোকঝাড়ি ইউনিয়নের ভুল্লির বাজার এলাকায় ভুল্লি নদীর ওপর নির্মিত সেতু ও দুই পাশের রাস্তা ভাঙা অবস্থায় পড়ে আছে। এতে পাশের নীলফামারী জেলার সদর উপজেলা ও খোকশাবাড়ী ইউনিয়নে চলাচল নিয়ে দুর্ভোগে পড়েছেন স্থানীয়রা।
৭ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে দুই শিক্ষক দম্পতির যমজ চার কন্যার শিক্ষাক্ষেত্রে ধারাবাহিক সাফল্যে পরিবার ও এলাকাবাসীর মধ্যে আনন্দ-উচ্ছ্বাস বিরাজ করছে। চার কন্যার মধ্যে যমজ যারীন তাসনীম বুয়েটে এবং যাহরা তাসনীম মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। এ ছাড়া অপর যমজ দুই বোন আফসানা ও শাহানা একই সঙ্গে জাহাঙ্গীরনগর...
৭ ঘণ্টা আগে