কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
কিয়ামত হলেও শেখ হাসিনা আর দেশে ফিরতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতে ইসলামীর আমির ও সাবেক এমপি শাহজাহান চৌধুরী। গতকাল শুক্রবার রাতে চট্টগ্রামের কর্ণফুলীর পুরোনো ব্রিজঘাট চত্বরে চরপাথরঘাটা জামায়াতের সহযোগী সদস্য সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
শাহজাহান চৌধুরী বলেন, ‘নিজামী সাহেব, আলী আহসান মো. মুজাহিদ, মীর কাশেম আলী, কাদের মোল্লা, সালাউদ্দিন কাদেরসহ জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের যে রশিতে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে, শেখ হাসিনাকে সে রশিতেই ফাঁসি দেওয়া হবে।’
জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘আমরা ইতিহাস ভুলে যাই। ইতিহাস ভুলবেন না। আপনারা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিয়েন আওয়ামী লীগের হত্যাকাণ্ড, বিডিআর হত্যাকাণ্ড। ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর পল্টনে জামায়াতের ১১ নেতাকে হত্যা করেছিল আওয়ামী লীগ। শিক্ষার্থীদের ওপর শেখ হাসিনার নির্দেশে গুলি চালানো হয়েছে। শেখ হাসিনা খুনি। তিনি হত্যা মামলার আসামি। আর এখন তিনি দিল্লিতে বসে ষড়যন্ত্র করছেন।’
সাবেক এই এমপি দলের নেতা-কর্মীদের ভেদাভেদ ভুলে আগামী ছয় মাস কঠোর পরিশ্রম করার আহ্বান জানান। এ সময় তিনি চরপাথরঘাটা এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের স্বপ্ন নয়াহাট সেতু নিয়ে সার্কিট হাউসের মিটিংয়ে তুলে ধরা, মাঝিদের ঘাট মাঝিদের হাতে ফিরিয়ে দেওয়া এবং ব্রিজঘাট এলাকার সমস্যা সিডিএ চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলে নিরসনের আশ্বাসও দেন।
চরপাথরঘাটা জামায়াতে ইসলামীর সভাপতি মোহাম্মদ মুছা মেম্বারের সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন দক্ষিণ জেলা জামায়াতের আমির আনোয়ারুল ইসলাম চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন দক্ষিণ জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যক্ষ বদরুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক মাহমুদুল হাসান চৌধুরী, শিক্ষা ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক মাওলানা ইসমাইল হক্কানি ও কর্ণফুলী জামায়াতের আমির মনির আবছার চৌধুরী।
কিয়ামত হলেও শেখ হাসিনা আর দেশে ফিরতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতে ইসলামীর আমির ও সাবেক এমপি শাহজাহান চৌধুরী। গতকাল শুক্রবার রাতে চট্টগ্রামের কর্ণফুলীর পুরোনো ব্রিজঘাট চত্বরে চরপাথরঘাটা জামায়াতের সহযোগী সদস্য সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
শাহজাহান চৌধুরী বলেন, ‘নিজামী সাহেব, আলী আহসান মো. মুজাহিদ, মীর কাশেম আলী, কাদের মোল্লা, সালাউদ্দিন কাদেরসহ জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের যে রশিতে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে, শেখ হাসিনাকে সে রশিতেই ফাঁসি দেওয়া হবে।’
জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘আমরা ইতিহাস ভুলে যাই। ইতিহাস ভুলবেন না। আপনারা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিয়েন আওয়ামী লীগের হত্যাকাণ্ড, বিডিআর হত্যাকাণ্ড। ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর পল্টনে জামায়াতের ১১ নেতাকে হত্যা করেছিল আওয়ামী লীগ। শিক্ষার্থীদের ওপর শেখ হাসিনার নির্দেশে গুলি চালানো হয়েছে। শেখ হাসিনা খুনি। তিনি হত্যা মামলার আসামি। আর এখন তিনি দিল্লিতে বসে ষড়যন্ত্র করছেন।’
সাবেক এই এমপি দলের নেতা-কর্মীদের ভেদাভেদ ভুলে আগামী ছয় মাস কঠোর পরিশ্রম করার আহ্বান জানান। এ সময় তিনি চরপাথরঘাটা এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের স্বপ্ন নয়াহাট সেতু নিয়ে সার্কিট হাউসের মিটিংয়ে তুলে ধরা, মাঝিদের ঘাট মাঝিদের হাতে ফিরিয়ে দেওয়া এবং ব্রিজঘাট এলাকার সমস্যা সিডিএ চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলে নিরসনের আশ্বাসও দেন।
চরপাথরঘাটা জামায়াতে ইসলামীর সভাপতি মোহাম্মদ মুছা মেম্বারের সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন দক্ষিণ জেলা জামায়াতের আমির আনোয়ারুল ইসলাম চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন দক্ষিণ জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যক্ষ বদরুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক মাহমুদুল হাসান চৌধুরী, শিক্ষা ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক মাওলানা ইসমাইল হক্কানি ও কর্ণফুলী জামায়াতের আমির মনির আবছার চৌধুরী।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে