চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় স্বামীর হাতে ছুরিকাঘাতে নিহত হয়েছেন তরুণী গৃহবধূ। এসময় বাঁচাতে গিয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন নিহতের মা। আজ শুক্রবার দুপুর দেড়টার দিকে চকরিয়া পৌরসভার মজিদিয়া মাদ্রাসাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত উম্মে হাফসা তুহি (১৮) চকরিয়ার একটি স্থানীয় পত্রিকার সাংবাদিক আব্দুল হামিদের মেয়ে। তাঁর মা আহত পারভিন আক্তার (৩৮) বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ৮ মাস আগে ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের আজমউল্লাহপাড়ার শওকত হাসান মেহেদির (২৫) সঙ্গে তুহির বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই শ্বশুরবাড়ির লোকজনের সঙ্গে বিরোধ লেগে থাকত। চলতি বছরের ৫ ডিসেম্বর তুহি বাবার বাড়ি চলে যান।
গত বৃহস্পতিবার তুহিকে নিতে যান মেহেদি। তবে তুহির পরিবার অভিভাবকের জিম্মা ছাড়া তুহিকে শ্বশুরবাড়ি পাঠাতে অস্বীকৃতি জানায়।
আজ শুক্রবার দুপুরে জুমার নামাজ চলাকালে মেহেদি ছুরি নিয়ে তুহির বাবার বাড়িতে যান। আকস্মিকভাবে তুহিকে মাথা, গলা, পেট ও বুকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করেন। মা পারভিন আক্তার মেয়েকে রক্ষা করতে গেলে তিনিও ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত হন।
তাঁদের চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে মেহেদি পালিয়ে যান। পরে স্থানীয়রা তুহি ও তাঁর মাকে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তুহিকে মৃত ঘোষণা করেন।
তুহির বাবা আব্দুল হামিদ অভিযোগ করে বলেন, ‘বিয়ের পর থেকে আমার মেয়ে নির্যাতনের শিকার হচ্ছিল। নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে দেড় মাস আগে মেয়েকে আমার বাড়িতে নিয়ে আসি। মেহেদি তাকে নিতে এসেছিল, কিন্তু দায়িত্বশীল কাউকে ছাড়া মেয়েকে পাঠাতে রাজি হইনি। এরপরই সে আমার মেয়ে ও স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়।’
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মঞ্জুর কাদের ভূঁইয়া জানান, মরদেহ কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার প্রধান অভিযুক্ত মেহেদিকে ধরতে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে। এ ঘটনায় নিহতের পরিবারের এজাহার পেলে মামলা রুজু করা হবে।
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় স্বামীর হাতে ছুরিকাঘাতে নিহত হয়েছেন তরুণী গৃহবধূ। এসময় বাঁচাতে গিয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন নিহতের মা। আজ শুক্রবার দুপুর দেড়টার দিকে চকরিয়া পৌরসভার মজিদিয়া মাদ্রাসাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত উম্মে হাফসা তুহি (১৮) চকরিয়ার একটি স্থানীয় পত্রিকার সাংবাদিক আব্দুল হামিদের মেয়ে। তাঁর মা আহত পারভিন আক্তার (৩৮) বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ৮ মাস আগে ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের আজমউল্লাহপাড়ার শওকত হাসান মেহেদির (২৫) সঙ্গে তুহির বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই শ্বশুরবাড়ির লোকজনের সঙ্গে বিরোধ লেগে থাকত। চলতি বছরের ৫ ডিসেম্বর তুহি বাবার বাড়ি চলে যান।
গত বৃহস্পতিবার তুহিকে নিতে যান মেহেদি। তবে তুহির পরিবার অভিভাবকের জিম্মা ছাড়া তুহিকে শ্বশুরবাড়ি পাঠাতে অস্বীকৃতি জানায়।
আজ শুক্রবার দুপুরে জুমার নামাজ চলাকালে মেহেদি ছুরি নিয়ে তুহির বাবার বাড়িতে যান। আকস্মিকভাবে তুহিকে মাথা, গলা, পেট ও বুকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করেন। মা পারভিন আক্তার মেয়েকে রক্ষা করতে গেলে তিনিও ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত হন।
তাঁদের চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে মেহেদি পালিয়ে যান। পরে স্থানীয়রা তুহি ও তাঁর মাকে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তুহিকে মৃত ঘোষণা করেন।
তুহির বাবা আব্দুল হামিদ অভিযোগ করে বলেন, ‘বিয়ের পর থেকে আমার মেয়ে নির্যাতনের শিকার হচ্ছিল। নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে দেড় মাস আগে মেয়েকে আমার বাড়িতে নিয়ে আসি। মেহেদি তাকে নিতে এসেছিল, কিন্তু দায়িত্বশীল কাউকে ছাড়া মেয়েকে পাঠাতে রাজি হইনি। এরপরই সে আমার মেয়ে ও স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়।’
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মঞ্জুর কাদের ভূঁইয়া জানান, মরদেহ কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার প্রধান অভিযুক্ত মেহেদিকে ধরতে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে। এ ঘটনায় নিহতের পরিবারের এজাহার পেলে মামলা রুজু করা হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৩৬ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
৩৮ মিনিট আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
৩৯ মিনিট আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে