সোহেল মারমা, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরের হালিশহরের রামপুরা এলাকার বাসিন্দা আবদুর সবুর লিটন। তাঁর প্রয়াত বাবা সেলিম ছিলেন আকিজ বিড়ি কারখানার একজন টেকনিশিয়ান। একসময় নুন আনতে পান্তা ফুরায় অবস্থা ছিল পরিবারটির। পরে কেরামত আলী নামের এক ব্যক্তির অনুগ্রহে একটি বিড়ি কোম্পানিতে কাজ নেন লিটন। পরে শ্রমিক সরবরাহ ও সিগারেটের ব্যান্ডরোল ব্যবসায় নামেন তিনি।
এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি লিটনকে। পরবর্তী সময়ে তিনি নকল বিড়ি, সিগারেট ও ব্যান্ডরোল তৈরিতে জড়িয়ে পড়েন। এ সময় তাঁর সঙ্গে সখ্য হয় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাদের। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে হন কাউন্সিলর। পরে বাগিয়ে নেন প্যানেল মেয়রের পদও। বর্তমানে হালিশহর থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক পদে রয়েছেন তিনি। এখন একাধিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি একরের পর একর জায়গা, বাড়ি-বাগানবাড়ি, গাড়িসহ কয়েক শ কোটি টাকার সম্পদের মালিক লিটন। তাঁর ছোট ভাই যুবলীগের রাজনীতিতে জড়িত আব্দুল মান্নান খোকনও সিগারেটের অবৈধ কারবারে জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ আমলে বিপুল অর্থবিত্তের মালিক ও রাজনীতিতে প্রভাবশালী হয়ে ওঠেন লিটন। হালিশহরের রামপুরায় লিটনের বাসায় যাতায়াত ছিল আওয়ামী লীগের মন্ত্রীসহ শীর্ষ রাজনৈতিক নেতাদের। শত শত কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি, নকল বিড়ি-সিগারেট উৎপাদনসহ নানা অভিযোগ ওঠার পরও তিনি সব সময় পার পেয়ে যেতেন। লিটনের বিড়ি কারখানার ব্যবসার অংশীদার হিসেবে সাবেক মন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলও রয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্য নেতাদের মতো লিটনও আত্মগোপনে চলে যান। একাধিক সূত্র বলেছে, বর্তমানে সপরিবার তিনি দুবাইয়ে আছেন। গত আগস্টেই তিনি গোপনে দেশ ছাড়েন।
বছর দেড়েক আগে হালিশহরে লিটনের বাসায় নিয়মিত যাওয়া-আসা করতেন—এমন একজন নাম-পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, কাউন্সিলর লিটনের বাসায় শিক্ষামন্ত্রী নওফেল, চট্টগ্রাম সিটির সাবেক মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী, আ জ ম নাছির উদ্দীনসহ দলের শীর্ষ নেতাদের অনেকের যাতায়াত ছিল।
স্থানীয় মতিউর রহমান মতিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওদের (লিটন) পরিবার আগে হালিশহরের রঙ্গিপাড়ায় থাকত। তিন বেলা ভালো করে খেতে পারত না, পরে সিগারেটের লেভেলের অবৈধ ব্যবসায় জড়ান লিটন। কাউন্সিলর হওয়ার পর আরও সম্পদের মালিক হন তিনি। রঙ্গিপাড়া এলাকা ছেড়ে হালিশহরের রামপুরায় জায়গা কিনে বাড়িও করেন। চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারেও জায়গা কিনেছেন।’ মতিন আরও বলেন, এলাকার অনেক মানুষের জায়গা-জমি জোর করে দখল করেছেন লিটন। তাঁর এত প্রভাব দেখানোর মূলে ছিলেন সাবেক মন্ত্রী নওফেল।
কাস্টমসসহ বিভিন্ন সংস্থার তথ্যমতে, ২০২১ সালে চট্টগ্রামের আরাফাত এন্টারপ্রাইজ নামের একটি প্রতিষ্ঠানের মিথ্যা ঘোষণায় আনা ১০০ কোটি টাকার নকল ব্যান্ডরোল জব্দ করে কাস্টম হাউস। এর এক সপ্তাহ আগে বন্দরে আমদানি করা নকল ব্যান্ডরোলের আরেকটি বড় চালান আটক করে কাস্টমস। এই দুটি ঘটনায় বন্দর থানায় দুটি মামলা হয়। এসব চালান আনার পেছনে জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠে আবদুর সবুর লিটনের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া ২০২২ সালে ভ্যাট গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের একটি প্রতিবেদনে উঠে আসে, লিটনের মালিকানাধীন তারা গ্রুপের প্রতিষ্ঠান ‘তারা ইন্টারন্যাশনাল টোব্যাকোসহ’ আরও তিনটি সিগারেট উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সিগারেটের প্যাকেটে নকল ব্যান্ডরোল ব্যবহার করে।
লিটনের যত সম্পদ
২০১৫ সালে চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সময় নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামায় লিটন নিজের মালিকানাধীন দুটি ও অংশীদারের ভিত্তিতে আরেকটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থাকার কথা উল্লেখ করেছিলেন। এসব ব্যবসা থেকে তাঁর বার্ষিক আয় হতো ১১ লাখ ৯৩ হাজার ৮৩৮ টাকা। সে সময় তাঁর ৩ লাখ ৫৫ হাজার টাকা, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা ৫০ হাজার টাকা, নিজের নামে চার শতক জায়গা ও স্ত্রীর নামে ৩০ ভরি স্বর্ণ থাকার কথা উল্লেখ করা হয়।
২০২১ সালে একই ওয়ার্ডে কাউন্সিলর হিসেবে আবার নির্বাচন করেন তিনি। সে সময় হলফনামায় উল্লেখ করেন, তাঁর একক ও যৌথ মালিকানায় মোট সাতটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। ওই সব ব্যবসায় তাঁর বার্ষিক আয় ২৫ লাখ ৯২ হাজার টাকা। স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ মিলিয়ে ৯ কোটি ২৪ লাখ ৫০ হাজার ৬৭৫ টাকা। স্থাবর সম্পত্তির মধ্যে কক্সবাজারের চকরিয়ায় ১ কোটি ২৮ লাখ ৪১ হাজার ৩৬৫ টাকা মূল্যের দুটি জমির কথা উল্লেখ করেন। হালিশহরের রামপুরায় ১ কোটি ৮৪ লাখ টাকার ১৬ শতক কৃষিজমির পাশাপাশি অকৃষিজমি, স্ত্রীর নামে ১৯ দশমিক ৭৫ শতক জায়গা ও স্বর্ণ থাকার কথা জানান হলফনামায়। তবে স্থানীয়রা বলছেন, এসবের বাইরেও কয়েক শ কোটি টাকার সম্পদের মালিক লিটন।
চট্টগ্রাম নগরের হালিশহরের রামপুরা এলাকার বাসিন্দা আবদুর সবুর লিটন। তাঁর প্রয়াত বাবা সেলিম ছিলেন আকিজ বিড়ি কারখানার একজন টেকনিশিয়ান। একসময় নুন আনতে পান্তা ফুরায় অবস্থা ছিল পরিবারটির। পরে কেরামত আলী নামের এক ব্যক্তির অনুগ্রহে একটি বিড়ি কোম্পানিতে কাজ নেন লিটন। পরে শ্রমিক সরবরাহ ও সিগারেটের ব্যান্ডরোল ব্যবসায় নামেন তিনি।
এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি লিটনকে। পরবর্তী সময়ে তিনি নকল বিড়ি, সিগারেট ও ব্যান্ডরোল তৈরিতে জড়িয়ে পড়েন। এ সময় তাঁর সঙ্গে সখ্য হয় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাদের। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে হন কাউন্সিলর। পরে বাগিয়ে নেন প্যানেল মেয়রের পদও। বর্তমানে হালিশহর থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক পদে রয়েছেন তিনি। এখন একাধিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি একরের পর একর জায়গা, বাড়ি-বাগানবাড়ি, গাড়িসহ কয়েক শ কোটি টাকার সম্পদের মালিক লিটন। তাঁর ছোট ভাই যুবলীগের রাজনীতিতে জড়িত আব্দুল মান্নান খোকনও সিগারেটের অবৈধ কারবারে জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ আমলে বিপুল অর্থবিত্তের মালিক ও রাজনীতিতে প্রভাবশালী হয়ে ওঠেন লিটন। হালিশহরের রামপুরায় লিটনের বাসায় যাতায়াত ছিল আওয়ামী লীগের মন্ত্রীসহ শীর্ষ রাজনৈতিক নেতাদের। শত শত কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি, নকল বিড়ি-সিগারেট উৎপাদনসহ নানা অভিযোগ ওঠার পরও তিনি সব সময় পার পেয়ে যেতেন। লিটনের বিড়ি কারখানার ব্যবসার অংশীদার হিসেবে সাবেক মন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলও রয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্য নেতাদের মতো লিটনও আত্মগোপনে চলে যান। একাধিক সূত্র বলেছে, বর্তমানে সপরিবার তিনি দুবাইয়ে আছেন। গত আগস্টেই তিনি গোপনে দেশ ছাড়েন।
বছর দেড়েক আগে হালিশহরে লিটনের বাসায় নিয়মিত যাওয়া-আসা করতেন—এমন একজন নাম-পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, কাউন্সিলর লিটনের বাসায় শিক্ষামন্ত্রী নওফেল, চট্টগ্রাম সিটির সাবেক মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী, আ জ ম নাছির উদ্দীনসহ দলের শীর্ষ নেতাদের অনেকের যাতায়াত ছিল।
স্থানীয় মতিউর রহমান মতিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওদের (লিটন) পরিবার আগে হালিশহরের রঙ্গিপাড়ায় থাকত। তিন বেলা ভালো করে খেতে পারত না, পরে সিগারেটের লেভেলের অবৈধ ব্যবসায় জড়ান লিটন। কাউন্সিলর হওয়ার পর আরও সম্পদের মালিক হন তিনি। রঙ্গিপাড়া এলাকা ছেড়ে হালিশহরের রামপুরায় জায়গা কিনে বাড়িও করেন। চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারেও জায়গা কিনেছেন।’ মতিন আরও বলেন, এলাকার অনেক মানুষের জায়গা-জমি জোর করে দখল করেছেন লিটন। তাঁর এত প্রভাব দেখানোর মূলে ছিলেন সাবেক মন্ত্রী নওফেল।
কাস্টমসসহ বিভিন্ন সংস্থার তথ্যমতে, ২০২১ সালে চট্টগ্রামের আরাফাত এন্টারপ্রাইজ নামের একটি প্রতিষ্ঠানের মিথ্যা ঘোষণায় আনা ১০০ কোটি টাকার নকল ব্যান্ডরোল জব্দ করে কাস্টম হাউস। এর এক সপ্তাহ আগে বন্দরে আমদানি করা নকল ব্যান্ডরোলের আরেকটি বড় চালান আটক করে কাস্টমস। এই দুটি ঘটনায় বন্দর থানায় দুটি মামলা হয়। এসব চালান আনার পেছনে জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠে আবদুর সবুর লিটনের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া ২০২২ সালে ভ্যাট গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের একটি প্রতিবেদনে উঠে আসে, লিটনের মালিকানাধীন তারা গ্রুপের প্রতিষ্ঠান ‘তারা ইন্টারন্যাশনাল টোব্যাকোসহ’ আরও তিনটি সিগারেট উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সিগারেটের প্যাকেটে নকল ব্যান্ডরোল ব্যবহার করে।
লিটনের যত সম্পদ
২০১৫ সালে চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সময় নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামায় লিটন নিজের মালিকানাধীন দুটি ও অংশীদারের ভিত্তিতে আরেকটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থাকার কথা উল্লেখ করেছিলেন। এসব ব্যবসা থেকে তাঁর বার্ষিক আয় হতো ১১ লাখ ৯৩ হাজার ৮৩৮ টাকা। সে সময় তাঁর ৩ লাখ ৫৫ হাজার টাকা, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা ৫০ হাজার টাকা, নিজের নামে চার শতক জায়গা ও স্ত্রীর নামে ৩০ ভরি স্বর্ণ থাকার কথা উল্লেখ করা হয়।
২০২১ সালে একই ওয়ার্ডে কাউন্সিলর হিসেবে আবার নির্বাচন করেন তিনি। সে সময় হলফনামায় উল্লেখ করেন, তাঁর একক ও যৌথ মালিকানায় মোট সাতটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। ওই সব ব্যবসায় তাঁর বার্ষিক আয় ২৫ লাখ ৯২ হাজার টাকা। স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ মিলিয়ে ৯ কোটি ২৪ লাখ ৫০ হাজার ৬৭৫ টাকা। স্থাবর সম্পত্তির মধ্যে কক্সবাজারের চকরিয়ায় ১ কোটি ২৮ লাখ ৪১ হাজার ৩৬৫ টাকা মূল্যের দুটি জমির কথা উল্লেখ করেন। হালিশহরের রামপুরায় ১ কোটি ৮৪ লাখ টাকার ১৬ শতক কৃষিজমির পাশাপাশি অকৃষিজমি, স্ত্রীর নামে ১৯ দশমিক ৭৫ শতক জায়গা ও স্বর্ণ থাকার কথা জানান হলফনামায়। তবে স্থানীয়রা বলছেন, এসবের বাইরেও কয়েক শ কোটি টাকার সম্পদের মালিক লিটন।
‘এখন হাত দিয়ে কাজ করতে পারি না। আমাদের সংসার চালাতে অনেক কষ্ট হয়। বর্তমানে আমার মেজ ভাইয়ের গার্মেন্টসে চাকরির ১২ হাজার টাকায় কোনো রকমে সংসার চলছে। এখন হাসপাতাল থেকে বাসায় আসি না। মা, ভাইবোনদের সঙ্গে কথাও বলি না। কীভাবে আসব? ঘরে কীভাবে মুখ দেখাব? আন্দোলনে গিয়ে গুলি খাইছি, আমি এখন ঘরের বোঝা।’
৪ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মার চরে ফের বেপরোয়া হয়ে উঠেছে বেশ কয়েকটি সন্ত্রাসী বাহিনী। গত সোমবার দিবাগত রাতে উপজেলার বৈরাগীর চর এলাকায় রাজু হোসেন (১৮) নামের এক তরুণকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গুলি করে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। একই রাতে ও পরদিন মঙ্গলবার দিবাগত রাতে আবেদের ঘাট ও বৈরাগীর চর এলাকার পদ্মার চরে অন্তত শতাধি
৪ ঘণ্টা আগেবগুড়ার গাবতলীতে অনুষ্ঠিত হলো ৪০০ বছরের ঐতিহ্যবাহী পোড়াদহ মেলা। উপজেলার মহিষাবান ইউনিয়নের পোড়াদহ নামক স্থানে সন্ন্যাসী পূজা উপলক্ষে ইছামতী নদীর তীর ঘেঁষে এই মেলা বসে। এক দিনের মেলা হলেও এর রেশ থাকে বেশ কয়েক দিন। প্রতিবছর বাংলা সনের মাঘ মাসের শেষ বুধবার এই মেলা হয়। মেলা উপলক্ষে আশপাশের গ্রামের প্রতিটি
৪ ঘণ্টা আগে‘বাহ্! বাঁশ দিয়ে করেছে স্টলটা। টালিও আছে। সুন্দর লাগছে’—একটি প্রকাশনীর প্যাভিলিয়ন দেখে মেলায় আসা মধ্যবয়সী এক ভদ্রলোকের মন্তব্য। তার সামনের প্যাভিলিয়নটি দোচালা টালির ঘরের আদলে তৈরি। মোটা বাঁশের বেড়া। কিছু টালি সরিয়ে করা হয়েছে আলো ঢোকার জানালা। ছিমছাম ও দৃষ্টিনন্দন আয়োজনে এভাবে বইয়ের পসরা সাজিয়েছে প্র
৪ ঘণ্টা আগে