নিজস্ব প্রতিবেদক ও ফটিকছড়ি প্রতিনিধি
ইউনিয়ন বা গ্রাম পর্যায়ে কোভিড টিকা দেওয়া এখনো শুরু হয়নি। ৭ আগস্ট থেকে গ্রাম পর্যায়ে টিকাদান কর্মসূচি শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। তবে ফটিকছড়ি উপজেলার একটি ইউনিয়নে এরই মধ্যে টিকা দেওয়া শুরু হয়ে গেছে।
গত শনিবার (৩১ জুলাই) ফটিকছড়ির আবদুল্লাহপুর ইউনিয়নের আবদুল্লাহপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও আব্দুল্লাহপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কেন্দ্র করে এই টিকা দেওয়া হয়। এদিন সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ১ হাজার ৬০২ জন কোভিড টিকা পান। এর মধ্যে আবদুল্লাহপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে পুরুষদের ও আব্দুল্লাহপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দেওয়া হয় নারীদের।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডা. নাবীল চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলা থেকে ওই ইউনিয়নটি অনেক দূরে। তাই মানুষের সুবিধার্থে ওই দুটি কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, টিকা পাওয়া সবাই আবদুল্লাহপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা। সরকারিভাবে ইউনিয়ন বা গ্রাম পর্যায়ে ৭ আগস্ট থেকে টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত আছে।
আজকের পত্রিকার স্থানীয় প্রতিনিধি টিকা পাওয়া বেশ কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছেন। তাঁদের মধ্যে আবদুল্লাহপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের শাহাবুদ্দিন রকি, একই ইউনিয়নের তিন নম্বর ওয়ার্ডের অহিদুজ্জামান ও ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা এবং চেয়ারম্যান অহিদুল আলম রয়েছেন। তাঁরা সবাই শনিবার টিকা পাওয়ার কথা নিশ্চিত করেছেন।
আক্কাছ উদ্দিন জানান, ওইদিন দুটি বুথের সামনে উপচেপড়া ভিড় ছিল। ভ্যাকসিন নিতে আসা মানুষের চাপ সামাল দিতে হিমশিম খেতে হয়েছে স্বাস্থ্যকর্মীদের।
সেখানে উপস্থিত ছিলেন–উপজেলা চেয়ারম্যান এইচএম আবু তৈয়ব, ইউএনও মো. মহিনুল হাসান, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান এম সালামত উল্লাহ চৌধুরী, নারী ভাইস চেয়ারম্যান জেবুন নাহার, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা (ইউএইচও) ডা. নাবীল চৌধুরী ও আবদুল্লাহ পুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. অহিদুল আলম।
বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে ইউএনও মো. মহিনুল হাসান বলেন, ফটিকছড়ি অনেক বড় উপজেলা। ওই ইউনিয়নটি অনেক দূরে, মানুষের সুবিধার কথা মাথায় রেখে বাসিন্দাদের টিকা দেওয়া হয়েছে।
তবে বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) হাসান শাহরিয়ার কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখন উপজেলা পর্যায়ে টিকাকরণ চলছে। ইউনিয়ন বা গ্রাম পর্যায়ে ৭ আগস্ট থেকে টিকা দেওয়া শুরু হবে। টিকা দেওয়ার অনুমোদনের জন্য ১০টি ক্যাটাগরিতে অনুমতি নিতে হয়। যারা আগেভাগে টিকা দিচ্ছেন তাঁদের বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।
এর আগে ৩০ ও ৩১ জুলাই পটিয়া শোভনদন্ডী ইউনিয়নেও টিকা দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়। ওই ঘটনায় তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটিও করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
ইউনিয়ন বা গ্রাম পর্যায়ে কোভিড টিকা দেওয়া এখনো শুরু হয়নি। ৭ আগস্ট থেকে গ্রাম পর্যায়ে টিকাদান কর্মসূচি শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। তবে ফটিকছড়ি উপজেলার একটি ইউনিয়নে এরই মধ্যে টিকা দেওয়া শুরু হয়ে গেছে।
গত শনিবার (৩১ জুলাই) ফটিকছড়ির আবদুল্লাহপুর ইউনিয়নের আবদুল্লাহপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও আব্দুল্লাহপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কেন্দ্র করে এই টিকা দেওয়া হয়। এদিন সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ১ হাজার ৬০২ জন কোভিড টিকা পান। এর মধ্যে আবদুল্লাহপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে পুরুষদের ও আব্দুল্লাহপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দেওয়া হয় নারীদের।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডা. নাবীল চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলা থেকে ওই ইউনিয়নটি অনেক দূরে। তাই মানুষের সুবিধার্থে ওই দুটি কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, টিকা পাওয়া সবাই আবদুল্লাহপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা। সরকারিভাবে ইউনিয়ন বা গ্রাম পর্যায়ে ৭ আগস্ট থেকে টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত আছে।
আজকের পত্রিকার স্থানীয় প্রতিনিধি টিকা পাওয়া বেশ কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছেন। তাঁদের মধ্যে আবদুল্লাহপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের শাহাবুদ্দিন রকি, একই ইউনিয়নের তিন নম্বর ওয়ার্ডের অহিদুজ্জামান ও ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা এবং চেয়ারম্যান অহিদুল আলম রয়েছেন। তাঁরা সবাই শনিবার টিকা পাওয়ার কথা নিশ্চিত করেছেন।
আক্কাছ উদ্দিন জানান, ওইদিন দুটি বুথের সামনে উপচেপড়া ভিড় ছিল। ভ্যাকসিন নিতে আসা মানুষের চাপ সামাল দিতে হিমশিম খেতে হয়েছে স্বাস্থ্যকর্মীদের।
সেখানে উপস্থিত ছিলেন–উপজেলা চেয়ারম্যান এইচএম আবু তৈয়ব, ইউএনও মো. মহিনুল হাসান, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান এম সালামত উল্লাহ চৌধুরী, নারী ভাইস চেয়ারম্যান জেবুন নাহার, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা (ইউএইচও) ডা. নাবীল চৌধুরী ও আবদুল্লাহ পুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. অহিদুল আলম।
বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে ইউএনও মো. মহিনুল হাসান বলেন, ফটিকছড়ি অনেক বড় উপজেলা। ওই ইউনিয়নটি অনেক দূরে, মানুষের সুবিধার কথা মাথায় রেখে বাসিন্দাদের টিকা দেওয়া হয়েছে।
তবে বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) হাসান শাহরিয়ার কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখন উপজেলা পর্যায়ে টিকাকরণ চলছে। ইউনিয়ন বা গ্রাম পর্যায়ে ৭ আগস্ট থেকে টিকা দেওয়া শুরু হবে। টিকা দেওয়ার অনুমোদনের জন্য ১০টি ক্যাটাগরিতে অনুমতি নিতে হয়। যারা আগেভাগে টিকা দিচ্ছেন তাঁদের বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।
এর আগে ৩০ ও ৩১ জুলাই পটিয়া শোভনদন্ডী ইউনিয়নেও টিকা দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়। ওই ঘটনায় তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটিও করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
৩ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
৩ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
৩ ঘণ্টা আগে