নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
সরকার ঘোষিত কঠোর লকডাউনের মধ্যেও চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টমস চালু রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টমস চালু রাখার প্রক্রিয়া নিয়ে ব্যবসায়ী, বন্দর ব্যবহারকারী, সিঅ্যান্ডএফ প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করে বন্দর কর্তৃপক্ষ। বৈঠক থেকে লকডাউনেও চট্টগ্রাম বন্দর সচল রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বন্দর ভবনের হলরুমে বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল (বিএন) মোহাম্মদ শাহজাহান। তিনি করোনাকালীন পরিস্থিতিতে বন্দর চালু রাখতে সব অংশীজনের এবং বন্দরের বাইরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা চান।
চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার মোহাম্মদ ফখরুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'অন্যান্য স্বাভাবিক দিনের মতোই চলবে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস। কাস্টমসের কর্মকর্তাদের জন্য গাড়ির ব্যবস্থা করা আছে। আশপাশে যারা আছেন, তাঁরা রিকশায় করে অফিসে আসবেন। সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টরাও তাঁদের সুবিধামতো কাস্টমস হাউসে উপস্থিত হবেন।'
সভায় জানানো হয়, করোনা মহামারির এ সময়ে পুরোদমে সচল থাকবে চট্টগ্রাম বন্দর। বন্দর চালু থাকলে সব কর্মকর্তা-কর্মচারী–সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টসহ সংশ্লিষ্ট সবাই বন্দরে যাওয়া–আসা করবেন। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। অবশ্যই সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে।
বৈঠকের সিদ্ধান্তের বিষয়ে বন্দরসচিব ওমর ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লকডাউনে কাজের সুবিধার্থে অপারেশনাল কর্মীদের দুই ভাগে ভাগ করে কাজ করানো হবে। এক সপ্তাহে যাঁরা কাজে থাকবেন, তাঁরা পরবর্তী চার দিন ছুটিতে থাকবেন। এর মধ্যে কেউ অসুস্থ হলে তাঁদের সবাইকে কোয়ারেন্টিনে রাখা হবে।
সভায় বন্দর চেয়ারম্যান এই সময়ে গার্মেন্টস পণ্যের কনটেইনার অফডক দিয়ে খালাসের পরামর্শ দিলে আপত্তি জানান বিজিএমইএর সহসভাপতি রকিবুল আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘গার্মেন্টস পণ্যের কনটেইনার অফডক দিয়ে ডেলিভারি হলে নির্দিষ্ট সময়ে রপ্তানি করা সম্ভব হবে না। এতে মালিকেরাও হয়রানির শিকার হবেন।’
বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ আরিফ বলেন, ‘আমরা সব কর্মীকে পরিচয়পত্র দেব, যাতে সড়কে তাঁরা কোনো হয়রানির শিকার না হন। বন্দর ব্যবহারকারী সব সংস্থাকেও তাদের কর্মীদের পরিচয়পত্র দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরোয়ার্ডিং (সিঅ্যান্ডএফ) অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম সম্পাদক কাজী মাহমুদ ইমাম বলেন, চট্টগ্রামের পতেঙ্গা থেকে বারিক বিল্ডিং পর্যন্ত সিঅ্যান্ডএফের লোকজন কাজ করেন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে সিঅ্যান্ডএফের কর্মীদের যেন সহযোগিতা করা হয়, সে দাবি বৈঠকে তোলা হয়েছে।
সরকার ঘোষিত কঠোর লকডাউনের মধ্যেও চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টমস চালু রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টমস চালু রাখার প্রক্রিয়া নিয়ে ব্যবসায়ী, বন্দর ব্যবহারকারী, সিঅ্যান্ডএফ প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করে বন্দর কর্তৃপক্ষ। বৈঠক থেকে লকডাউনেও চট্টগ্রাম বন্দর সচল রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বন্দর ভবনের হলরুমে বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল (বিএন) মোহাম্মদ শাহজাহান। তিনি করোনাকালীন পরিস্থিতিতে বন্দর চালু রাখতে সব অংশীজনের এবং বন্দরের বাইরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা চান।
চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার মোহাম্মদ ফখরুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'অন্যান্য স্বাভাবিক দিনের মতোই চলবে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস। কাস্টমসের কর্মকর্তাদের জন্য গাড়ির ব্যবস্থা করা আছে। আশপাশে যারা আছেন, তাঁরা রিকশায় করে অফিসে আসবেন। সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টরাও তাঁদের সুবিধামতো কাস্টমস হাউসে উপস্থিত হবেন।'
সভায় জানানো হয়, করোনা মহামারির এ সময়ে পুরোদমে সচল থাকবে চট্টগ্রাম বন্দর। বন্দর চালু থাকলে সব কর্মকর্তা-কর্মচারী–সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টসহ সংশ্লিষ্ট সবাই বন্দরে যাওয়া–আসা করবেন। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। অবশ্যই সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে।
বৈঠকের সিদ্ধান্তের বিষয়ে বন্দরসচিব ওমর ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লকডাউনে কাজের সুবিধার্থে অপারেশনাল কর্মীদের দুই ভাগে ভাগ করে কাজ করানো হবে। এক সপ্তাহে যাঁরা কাজে থাকবেন, তাঁরা পরবর্তী চার দিন ছুটিতে থাকবেন। এর মধ্যে কেউ অসুস্থ হলে তাঁদের সবাইকে কোয়ারেন্টিনে রাখা হবে।
সভায় বন্দর চেয়ারম্যান এই সময়ে গার্মেন্টস পণ্যের কনটেইনার অফডক দিয়ে খালাসের পরামর্শ দিলে আপত্তি জানান বিজিএমইএর সহসভাপতি রকিবুল আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘গার্মেন্টস পণ্যের কনটেইনার অফডক দিয়ে ডেলিভারি হলে নির্দিষ্ট সময়ে রপ্তানি করা সম্ভব হবে না। এতে মালিকেরাও হয়রানির শিকার হবেন।’
বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ আরিফ বলেন, ‘আমরা সব কর্মীকে পরিচয়পত্র দেব, যাতে সড়কে তাঁরা কোনো হয়রানির শিকার না হন। বন্দর ব্যবহারকারী সব সংস্থাকেও তাদের কর্মীদের পরিচয়পত্র দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরোয়ার্ডিং (সিঅ্যান্ডএফ) অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম সম্পাদক কাজী মাহমুদ ইমাম বলেন, চট্টগ্রামের পতেঙ্গা থেকে বারিক বিল্ডিং পর্যন্ত সিঅ্যান্ডএফের লোকজন কাজ করেন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে সিঅ্যান্ডএফের কর্মীদের যেন সহযোগিতা করা হয়, সে দাবি বৈঠকে তোলা হয়েছে।
পৌরসভার সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ জানালেন ঠাকুরগাঁওয়ের বাসিন্দারা। আজ রোববার কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল-সংলগ্ন ঠাকুরগাঁও সরকারি এতিমখানার পাশ দিয়ে উপজেলা মডেল মসজিদ, বাহাদুরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, টেক্সটাইল কলেজ ও বিএম কলেজে যাওয়ার একমাত্র সড়কে ধানের চারা রোপণ করেন তাঁরা।
২ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ চারজনের মধ্যে একজন মারা গেছেন। গতকাল শনিবার রাতে ঢাকায় জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। তাঁর নাম আমজাদ হোসেন।
৩ মিনিট আগেইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আল ফিকহ অ্যান্ড ল বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা দ্রুত পরীক্ষা ও রেজাল্ট প্রকাশের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। রোববার (১০ আগস্ট) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মশাররফ হোসেন ভবনের নিচতলায় তাঁরা এ কর্মসূচি শুরু করেন। একই সঙ্গে বিভাগের অফিস কক্ষে তালা মেরে দ
৬ মিনিট আগেগত শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭টি আবাসিক হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যে মওলানা ভাসানী হল ছাত্রদলের পাঁচ সদস্যের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছিল। ওই কমিটিতে সভাপতি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ফেরদৌস রহমান, যিনি নিয়মিত শিক্ষার্থী নন।
১৩ মিনিট আগে