নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘যারা বিদেশি শক্তির দিকে তাকিয়ে আছে, তাদের প্রতি ঘৃণা জানাচ্ছি। কারণ বাংলাদেশের মানুষের প্রতি তারা বিশ্বাস ও আস্থা রাখতে পারছে না।’ আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার লালবাগের ঢাকেশ্বরী মন্দিরে শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে দুস্থদের মধ্যে বস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
দুর্গোৎসব ঘিরে অনেক ষড়যন্ত্র হতে পারে উল্লেখ করে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘এ জায়গায় সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। সারা দেশে ৩২ হাজারের বেশি পূজামণ্ডপে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। বর্ণিল উৎসবের মধ্যে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার দিকে আরও এগিয়ে যাবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘শারদীয় দুর্গোৎসব সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি যত শক্তিশালী হচ্ছে, উৎসবগুলো আরও বেশি বর্ণিল হয়ে উঠছে। আগামী দিনে বাংলাদেশ উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ হবে, তখন আমাদের অর্থনীতি আরও বেশি শক্তিশালী হবে এবং উৎসবগুলো আরও বেশি বর্ণিল হবে। মুক্তিযুদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার সরকার ক্ষমতায় থাকায় উৎসবের বাহ্যিক বিষয়গুলো আরও বর্ণিল হয়েছে।’
অতীতে সাম্প্রদায়িকতা সৃষ্টি করা হয়েছিল উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘৭৫-এ সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপন করা হয়েছিল। ধর্মকে ব্যবহার করে দ্বন্দ্ব, সংঘাত সৃষ্টি করা হয়েছিল। দেশকে অন্ধকারে নিমজ্জিত করা হয়েছিল। ২১ বছর দেশ অন্ধকারে ছিল। ১৯৯৬ সাল থেকে দেশ আলোকিত হয়ে উঠতে থাকে। ২০০১ সালে নির্বাচনের পর আবার সব উৎসব মলিন হয়ে যায়। জঙ্গিবাদ কায়েম করা হয়। বাংলা ভাই, শায়খ আব্দুর রহমান সৃষ্টি করা হয়। অনেক মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়। অসাম্প্রদায়িক চেতনার বাতিঘর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলা করা হয়। সারা দেশে ৫০০ জায়গায় সিরিজ বোমা হামলা হয়।’
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আজ সেসব জায়গা থেকে আমরা বেরিয়ে এসেছি। হত্যাকারীদের বিচার হয়েছে। দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ফিরে এসেছে, কিন্তু আমাদের সংগ্রাম থেমে নেই। আমরা জঙ্গিবাদ দমন করেছি, কিন্তু তাদের নির্মূল করতে পারিনি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ফিরে যেতে পারলে জঙ্গিবাদ নির্মূল করতে পারব।’
মহানগর পূজা উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি মণীন্দ্র কুমার নাথের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মহানগর পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রমেন মণ্ডল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট কিশোর রঞ্জন মণ্ডল। উপস্থিত ছিলেন স্বপন কুমার সাহা, মানিক লাল সাহা, বাবুল দেবনাথ প্রমুখ।
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘যারা বিদেশি শক্তির দিকে তাকিয়ে আছে, তাদের প্রতি ঘৃণা জানাচ্ছি। কারণ বাংলাদেশের মানুষের প্রতি তারা বিশ্বাস ও আস্থা রাখতে পারছে না।’ আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার লালবাগের ঢাকেশ্বরী মন্দিরে শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে দুস্থদের মধ্যে বস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
দুর্গোৎসব ঘিরে অনেক ষড়যন্ত্র হতে পারে উল্লেখ করে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘এ জায়গায় সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। সারা দেশে ৩২ হাজারের বেশি পূজামণ্ডপে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। বর্ণিল উৎসবের মধ্যে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার দিকে আরও এগিয়ে যাবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘শারদীয় দুর্গোৎসব সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি যত শক্তিশালী হচ্ছে, উৎসবগুলো আরও বেশি বর্ণিল হয়ে উঠছে। আগামী দিনে বাংলাদেশ উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ হবে, তখন আমাদের অর্থনীতি আরও বেশি শক্তিশালী হবে এবং উৎসবগুলো আরও বেশি বর্ণিল হবে। মুক্তিযুদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার সরকার ক্ষমতায় থাকায় উৎসবের বাহ্যিক বিষয়গুলো আরও বর্ণিল হয়েছে।’
অতীতে সাম্প্রদায়িকতা সৃষ্টি করা হয়েছিল উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘৭৫-এ সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপন করা হয়েছিল। ধর্মকে ব্যবহার করে দ্বন্দ্ব, সংঘাত সৃষ্টি করা হয়েছিল। দেশকে অন্ধকারে নিমজ্জিত করা হয়েছিল। ২১ বছর দেশ অন্ধকারে ছিল। ১৯৯৬ সাল থেকে দেশ আলোকিত হয়ে উঠতে থাকে। ২০০১ সালে নির্বাচনের পর আবার সব উৎসব মলিন হয়ে যায়। জঙ্গিবাদ কায়েম করা হয়। বাংলা ভাই, শায়খ আব্দুর রহমান সৃষ্টি করা হয়। অনেক মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়। অসাম্প্রদায়িক চেতনার বাতিঘর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলা করা হয়। সারা দেশে ৫০০ জায়গায় সিরিজ বোমা হামলা হয়।’
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আজ সেসব জায়গা থেকে আমরা বেরিয়ে এসেছি। হত্যাকারীদের বিচার হয়েছে। দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ফিরে এসেছে, কিন্তু আমাদের সংগ্রাম থেমে নেই। আমরা জঙ্গিবাদ দমন করেছি, কিন্তু তাদের নির্মূল করতে পারিনি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ফিরে যেতে পারলে জঙ্গিবাদ নির্মূল করতে পারব।’
মহানগর পূজা উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি মণীন্দ্র কুমার নাথের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মহানগর পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রমেন মণ্ডল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট কিশোর রঞ্জন মণ্ডল। উপস্থিত ছিলেন স্বপন কুমার সাহা, মানিক লাল সাহা, বাবুল দেবনাথ প্রমুখ।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৪ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে