নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরীর অক্সিজেন-কুয়াইশ সড়কের অনন্যা আবাসিক-সংলগ্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের আওতায় কালভার্ট নির্মাণের কাজ চলাকালে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া পাইপলাইন গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ঠিক হয়নি। ফলে চট্টগ্রাম নগরীর বড় একটি অংশে ওয়াসার পানি সরবরাহ স্বাভাবিক হয়নি। আজ শুক্রবার নাগাদ পানি সরবরাহ স্বাভাবিক হতে পারে বলে জানিয়েছেন ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী মাকসুদ আলম।
এর আগে গত সোমবার বিকেলে ওয়াসার সরবরাহ পাইপ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ওই পাইপলাইন দিয়ে রাঙ্গুনিয়া উপজেলায় কর্ণফুলী পানি শোধনাগার-১ থেকে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় পানি সরবরাহ করা হয়। চট্টগ্রাম ওয়াসার তথ্যমতে, ৪৮ ইঞ্চি ব্যাসের ওই পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় নগরীর উত্তর ও দক্ষিণ হালিশহর, আগ্রাবাদ, নয়া বাজার, মাদারবাড়ি, দেওয়ানহাট, ধনিয়ালাপাড়া, লালখান বাজার, ওয়াসার মোড়, জিইসি মোড়, ২ নম্বর গেট, বায়েজিদ বোস্তামি, নাসিরাবাদ, অক্সিজেন, মুরাদপুর, কদমতলী, আনন্দবাজার, রৌফাবাদ, রুবি গেট, হিলভিউ আবাসিক, মোমেনবাগ, বহদ্দারহাট, কুয়াইশ, নন্দনকানন, জামালখান, সিরাজউদ্দৌলা রোড, চকবাজার, আন্দরকিল্লা ও সংলগ্ন এলাকায় পানি সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। যেসব ভবনে বিকল্প হিসেবে গভীর নলকূপ নেই, সেসব ভবনের বাসিন্দাদের ভোগান্তির সীমা নেই।
ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, পাইপলাইনের প্রায় ৮-১০ ইঞ্চি ফেটে গেছে। পাইপে থাকা সব পানি বের করে মেরামতের চেষ্টা চলছে। পাইপের ওপর দেওয়া সিমেন্টের ঢালাই অপসারণ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী মাকসুদ আলম বলেন, ‘জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের কাজ করার সময় দুর্ঘটনাবশত পাইপ ভেঙেছে। ওই পাইপলাইন থেকে সব পানি রিলিজ করে তারপর মেরামতের কাজ শুরু করতে হয়েছে। বর্তমানে নগরীর অর্ধেক পানি সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। শুক্রবার নাগাদ পানি সরবরাহ স্বাভাবিক হওয়ার আশা করছি।’
চট্টগ্রাম নগরীর অক্সিজেন-কুয়াইশ সড়কের অনন্যা আবাসিক-সংলগ্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের আওতায় কালভার্ট নির্মাণের কাজ চলাকালে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া পাইপলাইন গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ঠিক হয়নি। ফলে চট্টগ্রাম নগরীর বড় একটি অংশে ওয়াসার পানি সরবরাহ স্বাভাবিক হয়নি। আজ শুক্রবার নাগাদ পানি সরবরাহ স্বাভাবিক হতে পারে বলে জানিয়েছেন ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী মাকসুদ আলম।
এর আগে গত সোমবার বিকেলে ওয়াসার সরবরাহ পাইপ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ওই পাইপলাইন দিয়ে রাঙ্গুনিয়া উপজেলায় কর্ণফুলী পানি শোধনাগার-১ থেকে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় পানি সরবরাহ করা হয়। চট্টগ্রাম ওয়াসার তথ্যমতে, ৪৮ ইঞ্চি ব্যাসের ওই পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় নগরীর উত্তর ও দক্ষিণ হালিশহর, আগ্রাবাদ, নয়া বাজার, মাদারবাড়ি, দেওয়ানহাট, ধনিয়ালাপাড়া, লালখান বাজার, ওয়াসার মোড়, জিইসি মোড়, ২ নম্বর গেট, বায়েজিদ বোস্তামি, নাসিরাবাদ, অক্সিজেন, মুরাদপুর, কদমতলী, আনন্দবাজার, রৌফাবাদ, রুবি গেট, হিলভিউ আবাসিক, মোমেনবাগ, বহদ্দারহাট, কুয়াইশ, নন্দনকানন, জামালখান, সিরাজউদ্দৌলা রোড, চকবাজার, আন্দরকিল্লা ও সংলগ্ন এলাকায় পানি সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। যেসব ভবনে বিকল্প হিসেবে গভীর নলকূপ নেই, সেসব ভবনের বাসিন্দাদের ভোগান্তির সীমা নেই।
ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, পাইপলাইনের প্রায় ৮-১০ ইঞ্চি ফেটে গেছে। পাইপে থাকা সব পানি বের করে মেরামতের চেষ্টা চলছে। পাইপের ওপর দেওয়া সিমেন্টের ঢালাই অপসারণ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী মাকসুদ আলম বলেন, ‘জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের কাজ করার সময় দুর্ঘটনাবশত পাইপ ভেঙেছে। ওই পাইপলাইন থেকে সব পানি রিলিজ করে তারপর মেরামতের কাজ শুরু করতে হয়েছে। বর্তমানে নগরীর অর্ধেক পানি সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। শুক্রবার নাগাদ পানি সরবরাহ স্বাভাবিক হওয়ার আশা করছি।’
রশুনিয়া ইউনিয়নের তাজপুর গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার খান বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। কিন্তু রাতের বেলায় পুরো রাস্তা অন্ধকারে থাকে। শীতের সময় কুয়াশা পড়লে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়। তাই দ্রুত সড়কবাতি স্থাপন করা প্রয়োজন।
৪ মিনিট আগেঅর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
৫ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
৫ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৬ ঘণ্টা আগে