নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরীতে নিখোঁজের তিন দিন পর নিজ দোকানের গুদামঘর থেকে আবু মোতালেব (৩৫) নামে এক ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। স্থানীয়রা বলেছেন, ওই ব্যবসায়ী ঋণগ্রস্ত ছিলেন। পাওয়াদারের চাপে তিনি বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন।
আজ শুক্রবার (১৪ জুন) দুপুর সাড়ে ১২টায় জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে খবর পেয়ে পুলিশ নগরের হালিশহর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার একটি দোকানের গুদাম থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে।
মৃত মোতালেব কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বাসিন্দা। তিনি পরিবার নিয়ে হালিশহর এলাকার জাহানারা ম্যানশন নামে একটি ভবনে থাকতেন। হালিশহরে মোতালেব মোবাইল রিচার্জ ও ইলেকট্রনিকস সামগ্রীর একটি দোকান চালাতেন।
হালিশহর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোজাহেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৯৯৯ নম্বরে ফোন পেয়ে পুলিশ গুদামঘরের দরজা ভেঙে ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করে। ভেতর থেকে দরজার সিটকিনি লাগানো ছিল।
মোজাহেদুল ইসলাম আরও বলেন, ‘মৃতের শরীরে কিছুটা পচন ধরেছে। তবে শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তাঁর মরদেহ যেখানে পাওয়া গেছে সেখানে দুটি ছোট বোতল ছিল। এগুলো পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। আমরা মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চমেক হাসপাতালে পাঠিয়েছি। রিপোর্ট পেলে মৃতের কারণ জানা যাবে।’
মোজাহেদুল বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে এটা আত্মহত্যার ঘটনা বলে মনে হচ্ছে। কারণ গুদামের দরজা ভেতর থেকে লাগানো ছিল। সেখানে দরজা ছাড়া কেউ ভেতরে যাওয়ার সুযোগ নেই।’
স্থানীয়রা বলছেন, গুদামঘরের সামনে থাকা একটি দোকান চালাতেন মোতালেব। গত সোমবার থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। মঙ্গলবার তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়। ঋণের চাপে ওই ব্যবসায়ী আত্মহত্যা করে থাকতে পারে।
হালিশহরে স্থানীয় মো. বেলাল বলেন, লোকটির প্রচুর দেনা-পাওনা ছিল। অনেক মানুষ তাঁর কাছ থেকে টাকা পেতেন। তা সহ্য করতে না পেরে হয়তো তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারে। তিনি পরিবার নিয়ে এখানেই থাকতেন।
চট্টগ্রাম নগরীতে নিখোঁজের তিন দিন পর নিজ দোকানের গুদামঘর থেকে আবু মোতালেব (৩৫) নামে এক ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। স্থানীয়রা বলেছেন, ওই ব্যবসায়ী ঋণগ্রস্ত ছিলেন। পাওয়াদারের চাপে তিনি বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন।
আজ শুক্রবার (১৪ জুন) দুপুর সাড়ে ১২টায় জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে খবর পেয়ে পুলিশ নগরের হালিশহর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার একটি দোকানের গুদাম থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে।
মৃত মোতালেব কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বাসিন্দা। তিনি পরিবার নিয়ে হালিশহর এলাকার জাহানারা ম্যানশন নামে একটি ভবনে থাকতেন। হালিশহরে মোতালেব মোবাইল রিচার্জ ও ইলেকট্রনিকস সামগ্রীর একটি দোকান চালাতেন।
হালিশহর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোজাহেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৯৯৯ নম্বরে ফোন পেয়ে পুলিশ গুদামঘরের দরজা ভেঙে ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করে। ভেতর থেকে দরজার সিটকিনি লাগানো ছিল।
মোজাহেদুল ইসলাম আরও বলেন, ‘মৃতের শরীরে কিছুটা পচন ধরেছে। তবে শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তাঁর মরদেহ যেখানে পাওয়া গেছে সেখানে দুটি ছোট বোতল ছিল। এগুলো পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। আমরা মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চমেক হাসপাতালে পাঠিয়েছি। রিপোর্ট পেলে মৃতের কারণ জানা যাবে।’
মোজাহেদুল বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে এটা আত্মহত্যার ঘটনা বলে মনে হচ্ছে। কারণ গুদামের দরজা ভেতর থেকে লাগানো ছিল। সেখানে দরজা ছাড়া কেউ ভেতরে যাওয়ার সুযোগ নেই।’
স্থানীয়রা বলছেন, গুদামঘরের সামনে থাকা একটি দোকান চালাতেন মোতালেব। গত সোমবার থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। মঙ্গলবার তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়। ঋণের চাপে ওই ব্যবসায়ী আত্মহত্যা করে থাকতে পারে।
হালিশহরে স্থানীয় মো. বেলাল বলেন, লোকটির প্রচুর দেনা-পাওনা ছিল। অনেক মানুষ তাঁর কাছ থেকে টাকা পেতেন। তা সহ্য করতে না পেরে হয়তো তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারে। তিনি পরিবার নিয়ে এখানেই থাকতেন।
ভিডিও দেখা গেছে, গামছা দিয়ে মুখ বাঁধা কয়েকজনকে হাতে বড় বড় অস্ত্র নিয়ে আশপাশে কিছু একটা খোঁজাখুঁজি করতে দেখা যায়। তাদের মধ্যে কেউ লুঙ্গি, ফুলপ্যান্ট ও হাফপ্যান্ট পরা ছিল। এ ছাড়া স্পিডবোট নিয়ে তাদের অস্ত্র তাক করে আসতে দেখা যায়।
১২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলীর শিকলবাহা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য জাহাঙ্গীর আলমকে প্যানেল চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। আজ শুক্রবার বিকেলে তাঁরা পরিষদের সামনে এ মানববন্ধন করেন। এ সময় তাঁরা পরিষদের মূল ফটক বন্ধ করে কাঁটা ঝুলিয়ে দেন।
১৩ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গার জীবননগরে সড়কের পাশের ঝোপের ভেতর থেকে ১ কেজি ৪৩০ গ্রাম কোকেন জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার পিয়ারাতলা গ্রামে অভিযান চালিয়ে এই মাদকদ্রব্য জব্দ করা হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেকোস্ট গার্ডের সদস্যদের দায়িত্ব পালনে বাধা দেওয়ার অভিযোগে ঢাকা-বরিশাল রুটের কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের মালিক ও তাঁর ছেলেসহ কর্মচারীদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। ঈদে নৌপথে ঘরমুখী যাত্রীদের হয়রানি ও অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে হস্তক্ষেপ করায় কোস্ট গার্ড সদস্যদের হুমকি দেওয়া হয়েছে বলেও মামলায় অভিযোগ করা হয়।
১৩ ঘণ্টা আগে