রায়পুর (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় বাড়িঘরে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টা থেকে আজ শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত উত্তর চরবংশী ইউনিয়নের খাসেরহাট ও বাবুরহাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে এখনো সেখানে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ৫ আগস্টের পর মেঘনার চর, মাছঘাট, বাজার ও কাঁচামালের আড়ত নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ইউনিয়নে বিএনপির মধ্যে দুটি ধারা সৃষ্টি হয়। একপক্ষে উপজেলা কৃষক দলের সদস্যসচিব শামিম গাজী ও অন্যপক্ষে ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি ফারুক কবিরাজ নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
এরই মধ্যে বেশ কয়েকবার তাঁদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। সর্বশেষ গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে মেঘনার পাড়ের চান্দারখালের এলাকায় উপজেলা কৃষক দলের সদস্যসচিবের টেবিলের পাশের ব্যানার ছিঁড়ে ফেলেন খাসেরহাট এলাকার বিএনপি নেতা ফারুক গাজী। এ নিয়ে শামিম গাজীর নেতৃত্বে তাঁর অনুসারীরা খাসেরহাট বাজারে ইউনিয়ন বিএনপির কার্যালয়ে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। এরপর ফারুক কবিরাজের নির্দেশে শামিম গাজীর অফিস ভাঙচুর করা হয়।
আজ শুক্রবার সকালে শামিমের ম্বশুর শফিক রাঢ়ির বাড়িতে হামলা হয়। ওই সময় তাঁরা শফিক রাঢ়িকে মারধর করে বাড়িঘর ভাঙচুর, তাঁর পক্ষের মিজানের বাড়ি ও দোকানে হামলা, দুটি মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়।
দুই দিনের ঘটনায় কমপক্ষের ১৫ জন আহত হয়েছেন। এঁদের মধ্যে গুরুতর জখম শফিক রাঢ়ি (৪৮) ও লিন রাঢ়িকে (৪৫) ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। আহত তাহমিনা বেগম, সানু বেগম, গণি রাঢ়ি, মিজান খাঁ, কবির হোসেন, বিল্লাল হোসেন ও জিহাদ রায়পুর সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে শামিম গাজী বলেন, ‘ফারুক কবিরাজের নির্দেশে আমাদের ওপর জঘন্য হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়েছে।’
ইউনিয়ন বিএনপি নেতা ফারুক কবিরাজ বলেন, ‘ব্যানার নিয়ে ঝামেলা হওয়ায় আমি মীমাংসা করে দেওয়ার আশ্বাস দিই। কিন্তু তারা না মেনে আমার নামে বাজারে অশালীন বক্তব্য দিয়ে মহড়া দিয়ে আমাদের অফিস ভাঙচুর করা হয়। এরপর আমরাও তাদের ওপর আক্রমণ করি।’
রায়পুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নিজাম উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, ‘ঘটনাস্থলে সেনাসদস্যদের সঙ্গে আমাদের পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। এ ঘটনায় একজনকে আটক করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কেউ মামলা করেনি।’
লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় বাড়িঘরে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টা থেকে আজ শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত উত্তর চরবংশী ইউনিয়নের খাসেরহাট ও বাবুরহাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে এখনো সেখানে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ৫ আগস্টের পর মেঘনার চর, মাছঘাট, বাজার ও কাঁচামালের আড়ত নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ইউনিয়নে বিএনপির মধ্যে দুটি ধারা সৃষ্টি হয়। একপক্ষে উপজেলা কৃষক দলের সদস্যসচিব শামিম গাজী ও অন্যপক্ষে ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি ফারুক কবিরাজ নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
এরই মধ্যে বেশ কয়েকবার তাঁদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। সর্বশেষ গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে মেঘনার পাড়ের চান্দারখালের এলাকায় উপজেলা কৃষক দলের সদস্যসচিবের টেবিলের পাশের ব্যানার ছিঁড়ে ফেলেন খাসেরহাট এলাকার বিএনপি নেতা ফারুক গাজী। এ নিয়ে শামিম গাজীর নেতৃত্বে তাঁর অনুসারীরা খাসেরহাট বাজারে ইউনিয়ন বিএনপির কার্যালয়ে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। এরপর ফারুক কবিরাজের নির্দেশে শামিম গাজীর অফিস ভাঙচুর করা হয়।
আজ শুক্রবার সকালে শামিমের ম্বশুর শফিক রাঢ়ির বাড়িতে হামলা হয়। ওই সময় তাঁরা শফিক রাঢ়িকে মারধর করে বাড়িঘর ভাঙচুর, তাঁর পক্ষের মিজানের বাড়ি ও দোকানে হামলা, দুটি মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়।
দুই দিনের ঘটনায় কমপক্ষের ১৫ জন আহত হয়েছেন। এঁদের মধ্যে গুরুতর জখম শফিক রাঢ়ি (৪৮) ও লিন রাঢ়িকে (৪৫) ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। আহত তাহমিনা বেগম, সানু বেগম, গণি রাঢ়ি, মিজান খাঁ, কবির হোসেন, বিল্লাল হোসেন ও জিহাদ রায়পুর সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে শামিম গাজী বলেন, ‘ফারুক কবিরাজের নির্দেশে আমাদের ওপর জঘন্য হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়েছে।’
ইউনিয়ন বিএনপি নেতা ফারুক কবিরাজ বলেন, ‘ব্যানার নিয়ে ঝামেলা হওয়ায় আমি মীমাংসা করে দেওয়ার আশ্বাস দিই। কিন্তু তারা না মেনে আমার নামে বাজারে অশালীন বক্তব্য দিয়ে মহড়া দিয়ে আমাদের অফিস ভাঙচুর করা হয়। এরপর আমরাও তাদের ওপর আক্রমণ করি।’
রায়পুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নিজাম উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, ‘ঘটনাস্থলে সেনাসদস্যদের সঙ্গে আমাদের পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। এ ঘটনায় একজনকে আটক করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কেউ মামলা করেনি।’
ঝিনাইদহের মোবারকগঞ্জ রেলস্টেশনের অদূরে বাবরা রেলগেটে অজ্ঞাতনামা (৬০) এক নারী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন। রোববার সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনে তিনি কাটা পড়েন। চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে তাঁর শরীর দুই খণ্ড হয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেগেটের সামনে ভিড় করছেন কার্গো ভিলেজের কর্মচারীরা। উদ্বেগ প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এখনো ধোঁয়া বের হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আগুন পুরোপুরি নেভেনি। পুরো আমদানি কার্গো ভিলেজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। ভোররাতে পরিবারের লোকজন বাইরে বের হয়ে মুসার রক্তাক্ত লাশ দেখতে পায়। নিহত ব্যক্তির বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের একাধিক চিহ্ন পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে বাচ্চু মোল্লার মার্কেটে এই আগুন লাগে। এতে মুদি, কাপড়, ওষুধ, জুতা, বীজসহ কমপক্ষে ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগে