পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের পটিয়ায় সিএনজি চালক নুর আলম হত্যার ঘটনায় মোমিন সরকার (৩০) নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পটিয়া থানা-পুলিশ। গতকাল সোমবার গভীর রাতে উপজেলার বোয়ালখালীর গোমদন্ডি এলাকার মুজাহিদ চৌধুরী পাড়ার সিরাজ কলোনিতে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তার দেওয়া তথ্য মতে পটিয়ায় একটি সিএনজি গ্যারেজ হতে ছিনতাইকৃত সিএনজি গাড়িটি উদ্ধার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে তাঁকে পটিয়া কোর্টের সিনিয়র জুডিশিয়াল বিচারক বিশ্বেস্বর সিংহের আদালত হাজির করা হয়। পরে পুলিশ এক সপ্তাহের রিমান্ড চাইলে বিচারক তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গ্রেপ্তারকৃত মোমিন সরকার গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা থানার ভাটি এলাকার মৃত মোজাম্মেল হক সরকারের ছেলে।
এ ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পটিয়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার তারিক রহমান বলেন, ‘সিএনজি চালক নুর আলম হত্যার পর আমরা সিরিয়াসলি নিয়ে এ ঘটনায় গুরুত্বপূর্ণ একটা ক্লুকে সামনে নিয়ে কাজ করতে থাকি। কম সময়ের মধ্যে হত্যাকারীকে আটক করেছি। এ ঘটনার সঙ্গে আর কেউ জড়িত আছে কি না তা তিন দিনের রিমান্ডে জানা যাবে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে স্বীকার করেছে এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সে সরাসরি জড়িত। তাঁর কাছ থেকে নিহত নুর আলমের ছিনতাইকৃত সিএনজিটি উদ্ধার করা হয়েছে।’
গ্রেপ্তারকৃতের বরাত দিয়ে তারিক রহমান আরও জানান, সিএনজি ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে ভাড়া করছিল হত্যাকারীরা। এরপর ওই রাতেই তাঁকে ছুরিকাঘাত ও শ্বাসরোধ করে পুলিশকে ফাঁকি দিতে এক জায়গায় হত্যা করে অন্য জায়গার রাস্তায় পাশে মরদেহ ফেলে রেখে সিএনজি ছিনতাই করে পালিয়ে যান। এরপর তাঁরা সিএনজিটি নিজেদের বলে পটিয়ায় একটি সিএনজি গ্যারেজে রাখেন। পরে পুলিশ এলাকাবাসীর সহযোগিতায় মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। মোমিন সরকারকে গ্রেপ্তারের পর এ ঘটনার রহস্য বের হয়ে আসে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃত মোমিন সরকার হত্যার কথা স্বীকার করেছে।
এ ঘটনায় গত শুক্রবার রাতে সিএনজি চালক নুর আলমের স্ত্রী মুন্নি আকতার বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ৪ / ৫ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
উল্লেখ্য, গত ১১ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার কর্তলা এলাকায় সকাল ৯টার দিকে রাস্তা পাশে পড়ে থাকা সিএনজি চালক নূর আলমের রক্তাক্ত মরদেহ দেখতে পান স্থানীয়রা। এ সময় তাঁরা পুলিশকে খবর দিলে ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে পটিয়া থানায় নিয়ে আসে পুলিশ। নিহত নূর আলমের বাড়ি পটিয়া উপজেলার জিরি ইউনিয়নের ইদির মোল্লার বাড়ির মোহাম্মদ আলীর ছেলে। তিনি এক সন্তানের জনক।
চট্টগ্রামের পটিয়ায় সিএনজি চালক নুর আলম হত্যার ঘটনায় মোমিন সরকার (৩০) নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পটিয়া থানা-পুলিশ। গতকাল সোমবার গভীর রাতে উপজেলার বোয়ালখালীর গোমদন্ডি এলাকার মুজাহিদ চৌধুরী পাড়ার সিরাজ কলোনিতে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তার দেওয়া তথ্য মতে পটিয়ায় একটি সিএনজি গ্যারেজ হতে ছিনতাইকৃত সিএনজি গাড়িটি উদ্ধার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে তাঁকে পটিয়া কোর্টের সিনিয়র জুডিশিয়াল বিচারক বিশ্বেস্বর সিংহের আদালত হাজির করা হয়। পরে পুলিশ এক সপ্তাহের রিমান্ড চাইলে বিচারক তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গ্রেপ্তারকৃত মোমিন সরকার গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা থানার ভাটি এলাকার মৃত মোজাম্মেল হক সরকারের ছেলে।
এ ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পটিয়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার তারিক রহমান বলেন, ‘সিএনজি চালক নুর আলম হত্যার পর আমরা সিরিয়াসলি নিয়ে এ ঘটনায় গুরুত্বপূর্ণ একটা ক্লুকে সামনে নিয়ে কাজ করতে থাকি। কম সময়ের মধ্যে হত্যাকারীকে আটক করেছি। এ ঘটনার সঙ্গে আর কেউ জড়িত আছে কি না তা তিন দিনের রিমান্ডে জানা যাবে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে স্বীকার করেছে এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সে সরাসরি জড়িত। তাঁর কাছ থেকে নিহত নুর আলমের ছিনতাইকৃত সিএনজিটি উদ্ধার করা হয়েছে।’
গ্রেপ্তারকৃতের বরাত দিয়ে তারিক রহমান আরও জানান, সিএনজি ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে ভাড়া করছিল হত্যাকারীরা। এরপর ওই রাতেই তাঁকে ছুরিকাঘাত ও শ্বাসরোধ করে পুলিশকে ফাঁকি দিতে এক জায়গায় হত্যা করে অন্য জায়গার রাস্তায় পাশে মরদেহ ফেলে রেখে সিএনজি ছিনতাই করে পালিয়ে যান। এরপর তাঁরা সিএনজিটি নিজেদের বলে পটিয়ায় একটি সিএনজি গ্যারেজে রাখেন। পরে পুলিশ এলাকাবাসীর সহযোগিতায় মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। মোমিন সরকারকে গ্রেপ্তারের পর এ ঘটনার রহস্য বের হয়ে আসে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃত মোমিন সরকার হত্যার কথা স্বীকার করেছে।
এ ঘটনায় গত শুক্রবার রাতে সিএনজি চালক নুর আলমের স্ত্রী মুন্নি আকতার বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ৪ / ৫ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
উল্লেখ্য, গত ১১ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার কর্তলা এলাকায় সকাল ৯টার দিকে রাস্তা পাশে পড়ে থাকা সিএনজি চালক নূর আলমের রক্তাক্ত মরদেহ দেখতে পান স্থানীয়রা। এ সময় তাঁরা পুলিশকে খবর দিলে ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে পটিয়া থানায় নিয়ে আসে পুলিশ। নিহত নূর আলমের বাড়ি পটিয়া উপজেলার জিরি ইউনিয়নের ইদির মোল্লার বাড়ির মোহাম্মদ আলীর ছেলে। তিনি এক সন্তানের জনক।
সাম্য খুনের ঘটনায় জড়িত অভিযোগে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। তাঁদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশ বলছে, তিনজনই মাদকসেবী। মঙ্গলবার রাতে তাঁরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গিয়েছিলেন মাদক সেবন করতে। এ সময় মোটরসাইকেল ধাক্কা দেওয়াকে কেন্দ্র করে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে তাঁরা সাম্যকে ছুরিকাঘাতে....
৭ মিনিট আগেচারদিকে মানুষের ভিড়ে পা ফেলার জায়গা নেই। তীব্র গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা! তবু হাজার হাজার শিক্ষার্থীর পরনে স্যুট–টাই, গায়ে কালো রঙের গাউন, মাথায় কালো টুপি। দীর্ঘদিন পর চেনা স্থানে সবাই একত্রিত। কালো টুপিটা আকাশের দিকে ছুড়ে দিয়ে অনেকেই ছবি তুলছেন। কেউ নিজের গা থেকে গাউন খুলে মা–বাবার গায়ে পরিয়ে দিচ্ছেন..
১১ মিনিট আগেসিলেটে মুজিবুর হত্যা মামলায় নারীসহ ছয়জনকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। আজ বুধবার ভোরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিশ্বরোড এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
২৪ মিনিট আগেআসামিরা অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে মানুষের মধ্যে বিদ্বেষ সৃষ্টির ষড়যন্ত্র শুরু করেছেন। এরই ধারাবাহিকতায় আসামিরা সরকারের বিরুদ্ধে ঘৃণা, সহিংসতা উসকে দেওয়ার লক্ষ্যে সাম্প্রদায়িক হামলার মিথ্যা তথ্য দিয়ে লিফলেট বিলি, সমাবেশে বক্তব্য, সামাজিক মাধ্যমসহ মিডিয়ায় উসকানিমূলক বক্তব্য দেন।
২৮ মিনিট আগে