Ajker Patrika

সাজেকে স্কুলের সামনে দোকান নির্মাণ বিজিবির, অসন্তুষ্ট শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

রাঙামাটি প্রতিনিধি
আপডেট : ১৫ মার্চ ২০২৪, ১০: ৪০
সাজেকে স্কুলের সামনে দোকান নির্মাণ বিজিবির, অসন্তুষ্ট শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ভ্যালিতে সাজেক জুনিয়র হাইস্কুলের সামনে দোকান নির্মাণ করছে বিজিবি। এতে বিদ্যালয়ের ভেতরে বিভিন্ন সমস্যা হওয়ায় অসন্তোষ দেখা দিয়েছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যে।

সম্প্রতি সরেজমিন জানা গেছে, সাজেক ভ্যালির রুইলুইয়ে সড়কের পাশে সাজেক জুনিয়র হাইস্কুলের অবস্থান। এই বিদ্যালয়ের সামনে সেমিপাকা ছয়টি দোকানে ছাউনি দেওয়া হচ্ছে। দোকানগুলোর কারণে বিদ্যালয়ে অন্ধকার পরিবেশ তৈরি হয়েছে। একটি সরু পথ দিয়ে শিক্ষার্থীরা যাতায়াত করছে। বিদ্যালয়ের সমাবেশস্থলে এসব দোকান তৈরি করায় শিক্ষার্থীরা সমাবেশ করতে পারছে না। 

বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষের সংখ্যা তিনটি। শিক্ষকদের জন্য কক্ষ একটি। দোকান নির্মাণকাজের সুবিধার্থে লাইব্রেরির কক্ষটি ভেঙে ফেলা হয়েছে। লাইব্রেরির বইগুলো শিক্ষকদের কক্ষে রাখা হয়েছে। 

একাধিক শিক্ষার্থী জানায়, বিদ্যালয়কে এখন তাদের কাছে একটি বদ্ধ ঘর মনে হয়। শ্রেণিকক্ষের পাশে নির্মাণকাজ চলতে থাকায় তারা পাঠে মনোযোগী হতে পারছে না। শ্রেণিকক্ষ থেকে বের হলে পাকা দেয়াল যেন নাকে-মুখে লেগে যায়। সমাবেশ করতে পারছে না শিক্ষার্থীরা। 

বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, বিদ্যালয়ে বর্তমানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৮৫ জন। কক্ষ কম থাকায় বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাচ্ছে না। বিদ্যালয়ের আশপাশে চারটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। স্থানীয় বেটলিং, শিয়ালদাহ ও তুইচুই এলাকা থেকে বিভিন্ন শিক্ষার্থী এই বিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চায়। কিন্তু বসার জায়গা ও শ্রেণিকক্ষের সংকটে ভর্তি করাতে পারছে না কর্তৃপক্ষ। 

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ববীন্দ্র লাল ত্রিপুরা বলেন, ‘স্কুলটি বাঘাইছড়ি মারিশ্যা বিজিবি জোন পরিচালনা করছে। দোকান নির্মাণের আগে আমাদের বলা হয়েছিল দোকান থেকে যে আয় আসবে সে টাকা দিয়ে স্কুল পরিচালনার কাজে ব্যবহার করা হবে। সাজেক ভ্যালির মসজিদের পাশে স্কুলের নামে দেড় একর জায়গা আছে সেখানে এটি স্থানান্তরের কথা বলা হয়েছে। এ কথা আরও ৮-১০ বছর আগে থেকে বলা হয়ে আসছে, কিন্তু কাজ আর হয়নি।’ 

প্রধান শিক্ষক আরও বলেন, ‘বর্তমানে স্কুলে যে পরিবেশ তৈরি হয়েছে, তাতে শিক্ষার্থীদের বেশি সমস্যা হচ্ছে। সাজেকে এই স্কুলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। শিক্ষার পরিবেশ দেওয়া হলে এখানে আরও দ্বিগুণ শিক্ষার্থী ভর্তি হবে। দ্রুত এর নতুন ভবন নির্মাণ করা হলে এলাকার জন্য মঙ্গল হবে।’ 

রুইলুই মৌজার হেডম্যান এল থাংগ্যা পাংখোয়া বলেন, ‘অবস্থা খুব খারাপ। এটা বিজিবি করছে। আমরা কিছুই বলতে পারি না। এ কথা বললে শুধু চোখের পানি চলে আসে। এ কাজ বন্ধ করতে হলে আমাদের মিছিল করতে হবে। স্কুলের নামে আমি দেড় একর রেকর্ড করা জায়গা দিয়েছি। সে জায়গায় মসজিদ করা হয়েছে। স্কুল হবে বলা হয় তা অনেক বছর ধরে। এরপরে মসজিদ উঠে গেছে। স্কুলের খবর নেই।’ 

বিদ্যালয়ের একটি সূত্র জানায়, স্থানীয়রা তাঁদের সন্তানদের পড়াশোনা করানোর জন্য ১৯৯৮ সালে সাজেক জুনিয়র হাইস্কুল নাম দিয়ে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন। পরবর্তীকালে ২০১৩ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাজেকে এলে তাঁর সম্মানে মারিশ্যা বিজিবি জোন বিদ্যালয়টি সংস্কার করে নাম দেয় রুইলুই জুনিয়র হাইস্কুল। এর পর থেকে বিজিবি স্কুলটি নিয়ন্ত্রণে নেয়। পরবর্তীকালে বিদ্যালয়টি অফিশিয়াল জটিলতায় পড়লে এর নাম প্রতিষ্ঠাকালীন নামে ফিরিয়ে আনা হয়। 

সাজেক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অতুলাল চাকমা বলেন, ‘আমরা স্থানীয় অভিভাবকেরা ও জনপ্রতিনিধিরা স্কুল সম্পর্কে কথা বলতে পারি না। স্কুলটি রুইলুই মৌজায় অন্তর্ভুক্ত। এই স্কুল অনেক বছর হলো করা হয়েছে। এলাকাবাসীর দাবি এটি এমপিওভুক্ত করা হোক। কিন্তু বিজিবি নিয়ন্ত্রণের নেওয়ার পর সব কাজ থমকে যায়। এই স্কুল নিয়ে কোনো কথা বলতে পারেন না স্থানীয়রা। এখন এর সামনে দোকান নির্মাণ করা হচ্ছে। সাজেক ভ্যালিতে যেভাবে রিসোর্ট গড়ে উঠেছে, এতে স্কুল নির্মাণ করার জায়গা তো কমে এসেছে।’ 

সাজেক জুনিয়র হাইস্কুলের সামনে দোকানের দেয়াল। ছবি: আজকের পত্রিকা এ বিষয়ে মারিশ্যা বিজিবি মিডিয়া ইউং হাবিলদার মো. সাখাওয়াতের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বিদ্যালয়ের সমন্বয়কের দায়িত্বে থাকা সিরাজ মাস্টারের সঙ্গে কথা বলতে বলেন। 

সিরাজ মাস্টার বলেন, ‘স্কুলের ব্যয় অনেক। এই ব্যয় নির্বাহের জন্য স্কুলের সামনে দোকান করা হচ্ছে সেটা জানি। নতুন জায়গায় নতুন বিদ্যালয় নির্মাণের জন্য কর্তৃপক্ষকে চিঠি লেখা হয়েছে। তবে জানামতে প্রকল্প এখনো অনুমোদন হয়নি। টেন্ডারও হয়নি। তবে হবে। বিদ্যালয়টি এমপিওভুক্ত করতে আবেদন করা হয়েছে। বোর্ড থেকে কর্মকর্তা পরিদর্শন করে গেছেন।’ 

নতুন বিদ্যালয় না হওয়া পর্যন্ত পাঠদান ব্যাহত করে বিদ্যালয়ের সামনে কেন দোকান নির্মাণ করা হচ্ছে? এমন প্রশ্নের জবাবে সিরাজ মাস্টার বলেন, ‘এ বিষয়ে বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানবে। আমরা তাঁদের বাইরে কোনো কথা বলতে পারি না। তাঁরা সব জানবেন।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অজ্ঞাত একটি গাড়ির চাপায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন।

সোমবার (২০ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার কুচিয়ামোড়া ধলেশ্বরী সেতুর ওপর সার্ভিস সড়কের মাওয়ামুখী লেনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতদের পরিচয় এখনো জানা যায়নি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাসাড়া হাইওয়ে থানার উপপুলিশ পরিদর্শক (এসআই) নুর মোহাম্মদ।

তিনি জানান, মোটরসাইকেলে তাঁরা মাওয়ার দিকে যাচ্ছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, এ সময় পেছন দিক থেকে আসা অজ্ঞাত একটি গাড়ি তাঁদের চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই তাঁরা মারা যান। নিহতদের পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা চলছে। মরদেহ দুটি উদ্ধার করে হাসাড়া হাইওয়ে থানায় রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

দাউদকান্দিতে ট্রাকচালক হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

দাউদকান্দি (কুমিল্লা) প্রতিনিধি 
মোহাম্মদ দ্বীন ইসলাম ওরফে ডালিম। ছবি: সংগৃহীত
মোহাম্মদ দ্বীন ইসলাম ওরফে ডালিম। ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লার দাউদকান্দিতে ট্রাকচালক আলামিন হত্যা মামলার প্রধান আসামি মোহাম্মদ দ্বীন ইসলাম ওরফে ডালিমকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব।

গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল রোববার দাউদকান্দি মডেল থানা-পুলিশের সহযোগিতায় র‍্যাব সদস্যরা ঢাকার বনানী থানার কাকলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। ডালিম উপজেলার গোয়ালমারী ইউনিয়নের হাউদি গ্রামের হোসেন প্রধানের ছেলে।

উল্লেখ্য, গত মাসে আলামিনকে দ্বীন ইসলাম কিলঘুষি মেরে হত্যা করেন।

দাউদকান্দি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জুনায়েদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সোমবার দ্বীন ইসলামকে কুমিল্লা আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

শাহজালাল বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ফায়ার সার্ভিসের ৫ সদস্যের কমিটি

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
শাহজালাল বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ফায়ার সার্ভিসের ৫ সদস্যের কমিটি

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ৮ নম্বর গেটে অগ্নিকাণ্ড তদন্তে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

আজ সোমবার (২০ অক্টোবর) ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মিডিয়া সেলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

কমিটিতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপা. ও মেইন.) লে. কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরীকে সভাপতি এবং ফায়ার সার্ভিস ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিনকে সদস্যসচিব করা হয়েছে।

এতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা জোন-৩-এর উপসহকারী পরিচালক মো. আবদুল মন্নান, কুর্মিটোলা স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. নাহিদ মামুন ও ফায়ার সার্ভিস ঢাকা-১৯-এর ওয়্যারহাউস ইন্সপেক্টর মো. তোজাম্মেল হোসেন।

কমিটিকে অবিলম্বে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে তা সম্পন্ন করতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি নীতিমালা অনুসারে দুই পাতায় তদন্ত প্রতিবেদন অধিদপ্তরে দাখিল করতে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত শনিবার (১৮ অক্টোবর) হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ৮ নম্বর গেটসংলগ্ন কার্গো ভিলেজে (আমদানি পণ্যের মজুত স্থান) অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এতে ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি স্টেশনের ৩৭টি ইউনিট কাজ করে। দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর গতকাল রোববার বিকেল ৫টার দিকে আগুন সম্পূর্ণ নির্বাপণ হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

গাজীপুরে চলন্ত অ্যাম্বুলেন্সে অগ্নিকাণ্ড

গাজীপুর প্রতিনিধি
অ্যাম্বুলেন্সে হঠাৎ অগ্নিকাণ্ড। ছবি: সংগৃহীত
অ্যাম্বুলেন্সে হঠাৎ অগ্নিকাণ্ড। ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে চলন্ত একটি অ্যাম্বুলেন্সে হঠাৎ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তবে এ সময় অ্যাম্বুলেন্সে কোনো রোগী না থাকায় হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। খবর পেয়ে কালিয়াকৈর ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে।

আজ সোমবার (২০ অক্টোবর) সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে কালিয়াকৈর উপজেলার সূত্রাপুর ইউনিয়নের জিএমএস টেক্সটাইল গার্মেন্টসের সামনে মহাসড়কে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার সাবেহ বাজার এলাকার বাসিন্দা সুজন মিয়া একটি অ্যাম্বুলেন্স কিনে ভাড়া চালাতেন। অ্যাম্বুলেন্সের ইঞ্জিনে কিছু সমস্যার কারণে স্থানীয় একটি গ্যারেজে মেরামত করতে দিয়েছিলন। মেরামত শেষে আজ সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে অ্যাম্বুলেন্সটি নিয়ে তিনি বাড়ি ফিরছিলেন। পথে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের সূত্রাপুর এলাকায় জিএমএস কারখানার সামনে পৌঁছালে হঠাৎ ইঞ্জিন হিট হয়ে আগুন ধরে যায়। চালক তাৎক্ষণিকভাবে অ্যাম্বুলেন্সটি সড়কের পাশে থামিয়ে দ্রুত নেমে গিয়ে প্রাণে রক্ষা পান। কিছুক্ষণের মধ্যে পুরো অ্যাম্বুলেন্সটি আগুনে জ্বলতে থাকে। স্থানীয় লোকজন আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন, তবে সিএনজি সিলিন্ডার বিস্ফোরণের আশঙ্কায় কেউ কাছে যেতে সাহস পাননি।

কালিয়াকৈর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা ইফতেখার রায়হান জানান, ব্যস্ততম ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে চলন্ত অবস্থায় একটি অ্যাম্বুলেন্সে আগুন লাগার খবর পেয়ে কালিয়াকৈর ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। ১০ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। ততক্ষণে অ্যাম্বুলেন্সটি পুড়ে যায়।

ইফতেখার রায়হান আরও জানান, আগুনের সূত্রপাত কীভাবে হয়েছে, তা তদন্তের পর জানা যাবে। অ্যাম্বুলেন্সে কেউ না থাকায় এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত