ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার সরাইলে ১০ম বারের মতো অনুষ্ঠিত হয়েছে আশুতোষ চক্রবর্তী স্মারক শিক্ষাবৃত্তি-২০২৪। আজ শনিবার (১৩ই জুলাই) সরাইল উপজেলার স্বাধীনতা হলে এই বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠিত হয়।
স্বর্গীয় আশুতোষ চক্রবর্ত্তীর পরিবারের পক্ষ থেকে বিগত বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় এবারও সরাইল ও আশুগঞ্জ উপজেলার ১৩টি শীর্ষস্থানীয় স্কুলের ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণীর মেধাতালিকায় প্রথম স্থান অধিকারী ছাত্র-ছাত্রীদের এ শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হয়। পাশাপাশি সরাইলের বিভিন্ন উচ্চ বিদ্যালয়ের দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে এ শিক্ষাবৃত্তি দেওয়া হয়। মোট ১০০ জন শিক্ষার্থীকে এই শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হয়। এ ছাড়া সরাইলের বিভিন্ন কৃতি শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষায় ভর্তিতে সাফল্যের জন্য তাদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়। আর্থিক অনুদানের পাশাপাশি প্রত্যেক বৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীকে মেডেল, ক্রেষ্ট, সার্টিফিকেট ও গিফ্ট বক্স দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লা, হাইকোর্ট বিভাগ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত বিচারপতি, মনিটরিং কমিটি ফর্ সাবঅর্ডিনেট কোর্টস্, চট্টগ্রাম-২। তিনি তাঁর বক্তব্যে ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশুনোর প্রতি অধিক মনোযোগী হবার উপদেশ দেন।
বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লা বলেন, ‘শিক্ষা ছাড়া কোনো জাতি উন্নতি করতে পারে না। তাই শিক্ষাব্যবস্থার ওপর সর্বোচ্চ জোর দিতে হবে।’ এমন একটি নান্দনিক ও ছাত্র-ছাত্রীদেরকে উৎসাহমূলক বৃত্তি প্রদানের জন্য স্বর্গীয় আশুতোষ চক্রবর্ত্তীর পরিবারকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং আশুতোষ চক্রবর্তী স্মারক শিক্ষাবৃত্তির প্রধান উদ্যোক্তা ডা. আশীষ কুমার চক্রবর্তী।
স্বর্গীয় আশুতোষ চক্রবর্ত্তীর স্ত্রী ও বৃত্তি অনুষ্ঠানের প্রধান উপদেষ্টা পুষ্প চক্রবর্ত্তীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক–২ মো. শহীদুল ইসলাম।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বিপিএম (সেবা) এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ১ম যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ মো. নজরুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সরাইল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শের আলম মিয়া, সরাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মেজবা উল আলম ভূঁইয়া, সরাইল সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মো. রকিবুল হাসান এবং সরাইল থানার অফিসার ইনচার্জ মো. এমরানুল ইসলাম।
বক্তারা তাঁদের বক্তব্যে এ রকম শিক্ষা উদ্দীপনামূলক কর্মকাণ্ডে দীর্ঘদিন ধরে পৃষ্ঠপোষকতা করার জন্য আয়োজকদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। পাশাপাশি এই বৃত্তির কলেবর আরও বৃদ্ধির আহ্বান জানান।
এ ছাড়া বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীবৃন্দ, তাঁদের অভিভাবক ও শিক্ষক প্রতিনিধিগণ তাঁদের অনুভূতি প্রকাশ করেন। পুরো অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাচিক শিল্পী মনির হোসেন।
উল্লেখ্য, ‘আশুতোষ চক্রবর্তী স্মারক শিক্ষাবৃত্তি’ রাজধানীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একটি শিক্ষা সামাজিক উদ্যোগ, যা দীর্ঘদিন ধরে এই অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর শিক্ষা বিস্তারে ব্যাপকভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার সরাইলে ১০ম বারের মতো অনুষ্ঠিত হয়েছে আশুতোষ চক্রবর্তী স্মারক শিক্ষাবৃত্তি-২০২৪। আজ শনিবার (১৩ই জুলাই) সরাইল উপজেলার স্বাধীনতা হলে এই বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠিত হয়।
স্বর্গীয় আশুতোষ চক্রবর্ত্তীর পরিবারের পক্ষ থেকে বিগত বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় এবারও সরাইল ও আশুগঞ্জ উপজেলার ১৩টি শীর্ষস্থানীয় স্কুলের ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণীর মেধাতালিকায় প্রথম স্থান অধিকারী ছাত্র-ছাত্রীদের এ শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হয়। পাশাপাশি সরাইলের বিভিন্ন উচ্চ বিদ্যালয়ের দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে এ শিক্ষাবৃত্তি দেওয়া হয়। মোট ১০০ জন শিক্ষার্থীকে এই শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হয়। এ ছাড়া সরাইলের বিভিন্ন কৃতি শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষায় ভর্তিতে সাফল্যের জন্য তাদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়। আর্থিক অনুদানের পাশাপাশি প্রত্যেক বৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীকে মেডেল, ক্রেষ্ট, সার্টিফিকেট ও গিফ্ট বক্স দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লা, হাইকোর্ট বিভাগ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত বিচারপতি, মনিটরিং কমিটি ফর্ সাবঅর্ডিনেট কোর্টস্, চট্টগ্রাম-২। তিনি তাঁর বক্তব্যে ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশুনোর প্রতি অধিক মনোযোগী হবার উপদেশ দেন।
বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লা বলেন, ‘শিক্ষা ছাড়া কোনো জাতি উন্নতি করতে পারে না। তাই শিক্ষাব্যবস্থার ওপর সর্বোচ্চ জোর দিতে হবে।’ এমন একটি নান্দনিক ও ছাত্র-ছাত্রীদেরকে উৎসাহমূলক বৃত্তি প্রদানের জন্য স্বর্গীয় আশুতোষ চক্রবর্ত্তীর পরিবারকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং আশুতোষ চক্রবর্তী স্মারক শিক্ষাবৃত্তির প্রধান উদ্যোক্তা ডা. আশীষ কুমার চক্রবর্তী।
স্বর্গীয় আশুতোষ চক্রবর্ত্তীর স্ত্রী ও বৃত্তি অনুষ্ঠানের প্রধান উপদেষ্টা পুষ্প চক্রবর্ত্তীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক–২ মো. শহীদুল ইসলাম।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বিপিএম (সেবা) এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ১ম যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ মো. নজরুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সরাইল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শের আলম মিয়া, সরাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মেজবা উল আলম ভূঁইয়া, সরাইল সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মো. রকিবুল হাসান এবং সরাইল থানার অফিসার ইনচার্জ মো. এমরানুল ইসলাম।
বক্তারা তাঁদের বক্তব্যে এ রকম শিক্ষা উদ্দীপনামূলক কর্মকাণ্ডে দীর্ঘদিন ধরে পৃষ্ঠপোষকতা করার জন্য আয়োজকদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। পাশাপাশি এই বৃত্তির কলেবর আরও বৃদ্ধির আহ্বান জানান।
এ ছাড়া বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীবৃন্দ, তাঁদের অভিভাবক ও শিক্ষক প্রতিনিধিগণ তাঁদের অনুভূতি প্রকাশ করেন। পুরো অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাচিক শিল্পী মনির হোসেন।
উল্লেখ্য, ‘আশুতোষ চক্রবর্তী স্মারক শিক্ষাবৃত্তি’ রাজধানীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একটি শিক্ষা সামাজিক উদ্যোগ, যা দীর্ঘদিন ধরে এই অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর শিক্ষা বিস্তারে ব্যাপকভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
পুলিশ জানায়, বস্তুগুলো বোমা বা ককটেল হবে কিনা তা এখনও নিশ্চিত নয়। তবে বোমা নিষ্ক্রিয়করণ দল ঘটনাস্থলে এসে বস্তুগুলো নিরাপদভাবে সরাবে। মাগুরা সেনাবাহিনীর ক্যাম্প থেকে সেনারা ঘটনাস্থলে পৌঁছে পুলিশের সঙ্গে কথা বলার পর চলে যান, কিন্তু সাংবাদিকদের সঙ্গে কোনো মন্তব্য করেননি।
১২ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে সহিবুর রহমান স্বপন প্রধানী (৬৫) নামে অবসরপ্রাপ্ত এক সাব-রেজিস্ট্রারের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার সকালে নাগেশ্বরী পৌরসভা এলাকার হলিকেয়ার ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার লাগোয়া বিলের কচুরি পানার নিচ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, রাত সাড়ে ৩টার দিকে আদালতপাড়া সংলগ্ন ডাচ বাংলা ব্যাংকের ফাস্টট্র্যাক এটিএম বুথে ঢুকে একদল ডাকাত নিরাপত্তাকর্মী মুজিবুরকে বেধড়ক মারপিট করে। পরে তাঁকে কম্বল দিয়ে পেঁচিয়ে বুথের ভেতরের একটি অন্ধকার কক্ষে ফেলে রাখা হয়। এ সময় বুথের টাকার মেশিন ভাঙচুর করে ও একটি ল্যাপটপ
১ ঘণ্টা আগেগত শুক্রবার সন্ধ্যায় স্থানীয় যুবদল নেতা নাজমুল হাসান মিহির ও তার ভাই মাহিদুল কয়েকজন অনুসারী নিয়ে যুবলীগ নেতা শাকিলের বাড়ির কাছে এসে অবস্থান নেয়। একপর্যায়ে তারা শাকিলকে গালিগালাজ শুরু করলে তিনি বাড়ি থেকে বের হয়ে আসেন। ওই সময় উভয়ের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়।
২ ঘণ্টা আগে