নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
আবাসিক হল খোলাকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রাম পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মীরা। আজ শুক্রবার বিকেলে ষোলোশহরে এই বিক্ষোভ মিছিল হয়। মিছিলটি দুই নম্বর গেট ঘুরে আবার ষোলোশহরে গিয়ে শেষ হয়।
ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের দাবি, চট্টগ্রাম পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটে বহিরাগত ছাত্রদলের হামলায় তাঁদের অন্তত আটজন আহত হয়েছেন। আহত সবাই চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এ ঘটনায় সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে জড়িতদের শনাক্ত করে শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানান তাঁরা।
শিক্ষার্থীরা বলেন, চট্টগ্রাম পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটে প্রশাসন হোস্টেল খোলার জন্য রাজি হয়। কিন্তু ছাত্রদল হোস্টেল না খোলার জন্য চাপ দেয় প্রশাসনকে। এ জন্য প্রশাসন তালিকা প্রকাশ করেনি। গতকাল বুধবার শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে তালিকা প্রকাশ করা হয়। সেটিকে কেন্দ্র করে ঝামেলা করে ছাত্রদল। বহিরাগতদের নিয়ে এসে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে তারা। এ সময় তারা হোস্টেলের জানালা-দরজা ভাঙচুরসহ শিক্ষার্থীদের মারধর করে। তাতে অন্তত আটজন আহত হন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নগর ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আবাসিক হল খোলা নিয়ে গতকাল কিছুটা ভুল বোঝাবুঝি হয়। আমরা বিষয়টি সমাধান করার চেষ্টা করছি।’
সমাবেশে চট্টগ্রাম জেলা সমন্বয়ক ও চট্টগ্রাম কলেজ শিক্ষার্থী ইবনে হোসাইন, চবি সমন্বয়ক ফজলুল হক শ্রাবণ, আবু ওবায়দাহ, আদনান শরিফ, চট্টগ্রাম পলিটেকনিক সমন্বয়ক ফাহিম, শিক্ষার্থী আল আমিন, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ক মিনহাজ উদ্দীন, আহমেদ সাঈদ, আরমান শাহরিয়ার, তৌহিদুল ইসলাম, মহসিন কলেজ সমন্বয়ক এ জি এম বাপ্পীসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়কেরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সহ-সমন্বয়ক খান তালাত মাহমুদ রাফি আজ শুক্রবার শিক্ষার্থীদের সমাবেশকে সমর্থন দিয়ে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। সেখানে তিনি হামলায় ও দখলে জড়িতদের শাস্তির দাবি করেন। নিজে ঢাকা থাকায় এই সমাবেশে উপস্থিত থাকতে পারেননি বলেও ফেসবুক স্ট্যাটাসে জানান তিনি।
আবাসিক হল খোলাকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রাম পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মীরা। আজ শুক্রবার বিকেলে ষোলোশহরে এই বিক্ষোভ মিছিল হয়। মিছিলটি দুই নম্বর গেট ঘুরে আবার ষোলোশহরে গিয়ে শেষ হয়।
ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের দাবি, চট্টগ্রাম পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটে বহিরাগত ছাত্রদলের হামলায় তাঁদের অন্তত আটজন আহত হয়েছেন। আহত সবাই চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এ ঘটনায় সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে জড়িতদের শনাক্ত করে শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানান তাঁরা।
শিক্ষার্থীরা বলেন, চট্টগ্রাম পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটে প্রশাসন হোস্টেল খোলার জন্য রাজি হয়। কিন্তু ছাত্রদল হোস্টেল না খোলার জন্য চাপ দেয় প্রশাসনকে। এ জন্য প্রশাসন তালিকা প্রকাশ করেনি। গতকাল বুধবার শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে তালিকা প্রকাশ করা হয়। সেটিকে কেন্দ্র করে ঝামেলা করে ছাত্রদল। বহিরাগতদের নিয়ে এসে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে তারা। এ সময় তারা হোস্টেলের জানালা-দরজা ভাঙচুরসহ শিক্ষার্থীদের মারধর করে। তাতে অন্তত আটজন আহত হন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নগর ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আবাসিক হল খোলা নিয়ে গতকাল কিছুটা ভুল বোঝাবুঝি হয়। আমরা বিষয়টি সমাধান করার চেষ্টা করছি।’
সমাবেশে চট্টগ্রাম জেলা সমন্বয়ক ও চট্টগ্রাম কলেজ শিক্ষার্থী ইবনে হোসাইন, চবি সমন্বয়ক ফজলুল হক শ্রাবণ, আবু ওবায়দাহ, আদনান শরিফ, চট্টগ্রাম পলিটেকনিক সমন্বয়ক ফাহিম, শিক্ষার্থী আল আমিন, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ক মিনহাজ উদ্দীন, আহমেদ সাঈদ, আরমান শাহরিয়ার, তৌহিদুল ইসলাম, মহসিন কলেজ সমন্বয়ক এ জি এম বাপ্পীসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়কেরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সহ-সমন্বয়ক খান তালাত মাহমুদ রাফি আজ শুক্রবার শিক্ষার্থীদের সমাবেশকে সমর্থন দিয়ে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। সেখানে তিনি হামলায় ও দখলে জড়িতদের শাস্তির দাবি করেন। নিজে ঢাকা থাকায় এই সমাবেশে উপস্থিত থাকতে পারেননি বলেও ফেসবুক স্ট্যাটাসে জানান তিনি।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে