সুবর্ণচর (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
‘শুনেন, যে চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন হেতারে (তাকে) জিজ্ঞেস করিয়েন, বলে তুই আগে কি একরাম চৌধুরীর বাইত যাই চেহারা এমনের তুন ওপরে তুলতি না, ভাবি আঁরে বাঁচান ভাবি আঁরে বাঁচান। অনকা (এখন) হেই মহিউদ্দিন চৌধুরী জোট বাইনছে, বানদো, আজ্জা জোট বান্দি যদি জনগণের উন্নয়ন করতে পারো, করো। তোর ডিও লেটারে তো আর উন্নয়ন আডি (হেঁটে) আইতো নোই। তুই কোদদুরা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, তুই শুধু সিলিভ (স্লিপ) এক্কা দিতা হাইরবা, আর জনগণের চাইল ৩০ কেজির তুন হোনরো (১৫) কেজি মারতে হাইরবা। ষড়যন্ত্র পাটায় বা ষড়যন্ত্র পাটানো কারীদের আপনারা চিহ্নিত করে রাখেন।’
সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে একমাত্র ছেলে সাবাব চৌধুরীর আনারস প্রতীকের উঠান বৈঠকে এমন মন্তব্য করেছেন কবির হাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামরুন নাহার শিউলী। তিনি নোয়াখালী–৪ আসনের সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীর স্ত্রী।
রোববার (৫ মে) বিকেলে ৮ নং মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের স্থানীয় সত্তরমাঝি বাড়িতে উঠান বৈঠকে উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন চৌধুরীকে উদ্দেশ করে এমন মন্তব্য করেন শিউলী।
সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আতাহার ইশরাক সাবাব চৌধুরীর মা তিনি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন চৌধুরী নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ এএইচএম খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিমের দোয়াত কলম মার্কার ভোট করছেন। বিভিন্ন স্থানে সভা সমাবেশেও উপস্থিত থাকছেন।
এর আগে কামাল বাজারে মহিউদ্দিন চৌধুরীকে হুমকি দিতে শোনা যায় সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীকেও।
ছেলে সাবাব চৌধুরীকে ভোট না দিলে উন্নয়ন না করার হুমকি দেন তিনি। এক বক্তব্যে তিনি বলেন, যে এলাকা থেকে ভোট কম দেবেন, সে এলাকায় কোনো উন্নয়নে হাত দেব না। স্ব স্ব এলাকা, গিভ অ্যান্ড টেক। আমাকে দেবেন, আমি আপনাদের দেব। আমারে এমপি বানাইছেন, আমি তো বলছি, পাঁচ বছর ক্ষমতায় আছি, এখন আমার মনমতো উপজেলা চেয়ারম্যান যদি বানান, আমার মিডলম্যান, আমি আপনাদের উপহার দিয়ে গেলাম।
এর আগেও এমপি একরামুল করিম চৌধুরী এমন বক্তব্য দিয়ে বিতর্কের জন্ম দেন।
মোহাম্মদপুরের চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন চৌধুরী এই বক্তব্যের বিষয়ে বলেন, ‘আমি কখনো অন্যায় অপরাধ করিনি। কারও কাছে মাথা নামিয়ে কথাও বলি না। মাফও চাই না। কিছু ব্যক্তি নির্বাচন এলে মাফ চাইবে, নির্বাচিত হলে নিজেকে খোদা মনে করবে! ঘৃণা করি মিথ্যাবাদী বেইমানদের, ওনার পাশে দাঁড়ানো যারা, তাঁরা কী করে খোঁজখবর নিয়ে দেখেন। চোর ডাকাত টাউট বাটপার পাশে নিয়ে ৮ নং মোহম্মদপুর জনগণকে বোকা বানানো যাবে না।’
‘শুনেন, যে চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন হেতারে (তাকে) জিজ্ঞেস করিয়েন, বলে তুই আগে কি একরাম চৌধুরীর বাইত যাই চেহারা এমনের তুন ওপরে তুলতি না, ভাবি আঁরে বাঁচান ভাবি আঁরে বাঁচান। অনকা (এখন) হেই মহিউদ্দিন চৌধুরী জোট বাইনছে, বানদো, আজ্জা জোট বান্দি যদি জনগণের উন্নয়ন করতে পারো, করো। তোর ডিও লেটারে তো আর উন্নয়ন আডি (হেঁটে) আইতো নোই। তুই কোদদুরা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, তুই শুধু সিলিভ (স্লিপ) এক্কা দিতা হাইরবা, আর জনগণের চাইল ৩০ কেজির তুন হোনরো (১৫) কেজি মারতে হাইরবা। ষড়যন্ত্র পাটায় বা ষড়যন্ত্র পাটানো কারীদের আপনারা চিহ্নিত করে রাখেন।’
সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে একমাত্র ছেলে সাবাব চৌধুরীর আনারস প্রতীকের উঠান বৈঠকে এমন মন্তব্য করেছেন কবির হাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামরুন নাহার শিউলী। তিনি নোয়াখালী–৪ আসনের সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীর স্ত্রী।
রোববার (৫ মে) বিকেলে ৮ নং মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের স্থানীয় সত্তরমাঝি বাড়িতে উঠান বৈঠকে উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন চৌধুরীকে উদ্দেশ করে এমন মন্তব্য করেন শিউলী।
সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আতাহার ইশরাক সাবাব চৌধুরীর মা তিনি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন চৌধুরী নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ এএইচএম খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিমের দোয়াত কলম মার্কার ভোট করছেন। বিভিন্ন স্থানে সভা সমাবেশেও উপস্থিত থাকছেন।
এর আগে কামাল বাজারে মহিউদ্দিন চৌধুরীকে হুমকি দিতে শোনা যায় সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীকেও।
ছেলে সাবাব চৌধুরীকে ভোট না দিলে উন্নয়ন না করার হুমকি দেন তিনি। এক বক্তব্যে তিনি বলেন, যে এলাকা থেকে ভোট কম দেবেন, সে এলাকায় কোনো উন্নয়নে হাত দেব না। স্ব স্ব এলাকা, গিভ অ্যান্ড টেক। আমাকে দেবেন, আমি আপনাদের দেব। আমারে এমপি বানাইছেন, আমি তো বলছি, পাঁচ বছর ক্ষমতায় আছি, এখন আমার মনমতো উপজেলা চেয়ারম্যান যদি বানান, আমার মিডলম্যান, আমি আপনাদের উপহার দিয়ে গেলাম।
এর আগেও এমপি একরামুল করিম চৌধুরী এমন বক্তব্য দিয়ে বিতর্কের জন্ম দেন।
মোহাম্মদপুরের চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন চৌধুরী এই বক্তব্যের বিষয়ে বলেন, ‘আমি কখনো অন্যায় অপরাধ করিনি। কারও কাছে মাথা নামিয়ে কথাও বলি না। মাফও চাই না। কিছু ব্যক্তি নির্বাচন এলে মাফ চাইবে, নির্বাচিত হলে নিজেকে খোদা মনে করবে! ঘৃণা করি মিথ্যাবাদী বেইমানদের, ওনার পাশে দাঁড়ানো যারা, তাঁরা কী করে খোঁজখবর নিয়ে দেখেন। চোর ডাকাত টাউট বাটপার পাশে নিয়ে ৮ নং মোহম্মদপুর জনগণকে বোকা বানানো যাবে না।’
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
২৯ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে