নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে কোটা আন্দোলনকারীদের ধাওয়ায় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা পিছু হটেছে। আজ সোমবার বিকেল ৫টার দিকে নগরের ষোলোশহর রেলস্টেশন প্ল্যাটফর্মে এই ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সরেজমিন দেখা গেছে, আজ বিকেল ৫টার দিকে ষোলোশহর রেলস্টেশন প্ল্যাটফর্মে দুই শতাধিক কোটা আন্দোলনকারী অবস্থান নিয়েছেন। স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত পুরো স্টেশন। এ সময় কেজিডিসিএলের সামনে থেকে ছাত্রলীগের কর্মীরা ষোলোশহর স্টেশনে ঢোকার চেষ্টা করেন। দুই পক্ষই পরস্পরের দিকে ইটপাটকেল ছোড়ে। একপর্যায়ে সাধারণ শিক্ষার্থীরা ধাওয়া দিলে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা পিছু হটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পরে কোটা আন্দোলনকারীরা পুরো ষোলোশহর দখলে নেন। ছাত্রলীগকে ২ নম্বর গেটের দিকে চলে যেতে দেখা গেছে। সংঘর্ষের মধ্যে পরপর তিনটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। সন্ধ্যা ৭টার দিকে কোটা আন্দোলনকারীরা চলে যান। এ ঘটনায় পুলিশের এক সদস্য, এক সাংবাদিকসহ পাঁচজন আহত হন। বিকেল ৫টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ওই এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এর প্রভাব পড়ে পুরো নগরে।
রাকিব হাসান নামের এক কোটা আন্দোলনকারী বলেন, ‘সরকারপ্রধানের বক্তব্য আমাদের মর্মাহত করেছে। কোটা সংস্কার না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।’
এদিকে নগর ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক জাকারিয়া দস্তগীর বলেন, ‘ষোলোশহরে রাজাকারদের সাধারণ মানুষ প্রতিহত করেছে। যেখানে রাজাকার দেখছি, সেখানে মারধর করতেছি।’
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার (উত্তর) মো. মোখলেছুর রহমান বলেন, ষোলোশহরে সংঘর্ষের মধ্যে কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এ বিষয়ে পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সন্তোষ কুমার চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই পক্ষের মধ্যে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ হয়েছে। তাতে আমাদের কয়েকজনসহ পাঁচজন আহত হয়েছে। তবে তাঁদের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি।’
চট্টগ্রামে কোটা আন্দোলনকারীদের ধাওয়ায় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা পিছু হটেছে। আজ সোমবার বিকেল ৫টার দিকে নগরের ষোলোশহর রেলস্টেশন প্ল্যাটফর্মে এই ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সরেজমিন দেখা গেছে, আজ বিকেল ৫টার দিকে ষোলোশহর রেলস্টেশন প্ল্যাটফর্মে দুই শতাধিক কোটা আন্দোলনকারী অবস্থান নিয়েছেন। স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত পুরো স্টেশন। এ সময় কেজিডিসিএলের সামনে থেকে ছাত্রলীগের কর্মীরা ষোলোশহর স্টেশনে ঢোকার চেষ্টা করেন। দুই পক্ষই পরস্পরের দিকে ইটপাটকেল ছোড়ে। একপর্যায়ে সাধারণ শিক্ষার্থীরা ধাওয়া দিলে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা পিছু হটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পরে কোটা আন্দোলনকারীরা পুরো ষোলোশহর দখলে নেন। ছাত্রলীগকে ২ নম্বর গেটের দিকে চলে যেতে দেখা গেছে। সংঘর্ষের মধ্যে পরপর তিনটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। সন্ধ্যা ৭টার দিকে কোটা আন্দোলনকারীরা চলে যান। এ ঘটনায় পুলিশের এক সদস্য, এক সাংবাদিকসহ পাঁচজন আহত হন। বিকেল ৫টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ওই এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এর প্রভাব পড়ে পুরো নগরে।
রাকিব হাসান নামের এক কোটা আন্দোলনকারী বলেন, ‘সরকারপ্রধানের বক্তব্য আমাদের মর্মাহত করেছে। কোটা সংস্কার না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।’
এদিকে নগর ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক জাকারিয়া দস্তগীর বলেন, ‘ষোলোশহরে রাজাকারদের সাধারণ মানুষ প্রতিহত করেছে। যেখানে রাজাকার দেখছি, সেখানে মারধর করতেছি।’
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার (উত্তর) মো. মোখলেছুর রহমান বলেন, ষোলোশহরে সংঘর্ষের মধ্যে কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এ বিষয়ে পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সন্তোষ কুমার চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই পক্ষের মধ্যে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ হয়েছে। তাতে আমাদের কয়েকজনসহ পাঁচজন আহত হয়েছে। তবে তাঁদের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি।’
ডিএমপির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামীকাল শাহবাগ মোড়ে ছাত্রদলের সমাবেশ, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এনসিপির সমাবেশ এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শিবিরের সাইমুম শিল্পীগোষ্ঠীর অনুষ্ঠান উপলক্ষে এসব এলাকায় যান চলাচল সীমিত থাকবে। সমাবেশ চলাকালীন নগরবাসীকে বিকল্প পথ হিসেবে হেয়ার রোড, মিন্টু রোড, নীলক্ষেত, পলাশী ও বাংলামো
৩ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার চর বাউশিয়া বড়কান্দি গ্রামের আবুল কাশেম হত্যা মামলার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। তাঁর নাম মো. রিপন মিয়া (৪৭)।
৫ মিনিট আগেসাতক্ষীরার শ্যামনগরে বিরোধপূর্ণ একটি জমির দখল নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত পাঁচজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। এ ছাড়া আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন। শনিবার বিকেলে শ্যামনগর উপজেলার রামজীবনপুরের কেয়াতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পুলিশ চারজনকে আটক করেছে।
৭ মিনিট আগেরাজবাড়ীর পাংশায় পাট ধোয়ার সময় বজ্রপাতে এক নারী ও এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আরও চারজন আহত হন। শনিবার বিকেলে উপজেলার হাবাসপুর ইউনিয়নের কাচারীপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পাংশা উপজেলা নিবাহী কর্মকর্তা এস এম আবু দারদা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
১০ মিনিট আগে