মো. তারেক রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ
চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আজ বুধবার বেলা পৌনে ২টার দিকে ভোট দিতে আসেন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্য সুরথি রানি (৬০)। তিনি ভোট দেন উপজেলার নেজামপুর ইউনিয়নের বিনোদবিহারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কয়েকজন নারী ভোটার।
বিনোদবিহারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে কথা হয় সুরথি রানির সঙ্গে। এ সময় তিনি বলেন, ‘ভোটের আগে হামাদের বাড়িতে নেতারা ঘুর ঘুর করে। ভোটের পরে কেহু ঘুরে তাকায় না। হামারঘে শুধু ভোটের সময় খবর রাখে। শুধু ভোটই চাই। হামরা কিছু চাহিতে পারিনা। হামাদের আপাদে-বিপদে কাহুকি পাই না। তারপরেও আইনু ভোট দিনু। চল্যাগেনু।’
সুরথি রানির সঙ্গে ভোট দিতে একই কেন্দ্রে আসেন গেদলি বর্মণ। তিনি বলেন, ‘আমরা মাঠে কাজ করে সংসার চালায়। কাজ না করলে পেটে ভাত দিতে পারি না। আমাদের ঘামের মজুরি ঠিকমতো পাই না। যুগ যুগ ধরে ১৫০-২০০ টাকা মজুরি চলে আসছে। এখন খরচ বেড়েছে বহুগুণ। এতে পরিবার চালানো নিয়ে কঠিন সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। মজুরি বাড়ানোসহ সহযোগিতার জন্য নেতাদের কাছে গেলেও কেউ পাশে দাঁড়ায়ছে না। তারপরেও ভোট দিনু। হামার ভোট দিতিই তো হইবে।’
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর আরেক নারী ভোটার পলি বর্মণ বলেন, ‘ভোটের আগে তো নেতারা রাস্তায় ধুলা উড়িয়ে দিছে। ভোটের পরে আর কেহুক দেখা মিলে না। আমগো সন্তানদের স্কুলের খরচও কেহুক দিচ্ছে না। হামারাকে সবাই খালি খালি এটা দিবে, ওটা দিবে, রাস্তা দিবে কিছুই তো দিচ্ছে না। সবাই ধোকা দেয়। ভোট দিনু নেতারা যেনে খবর রাখে।’
আজ সকাল ৮টা থেকে বেলা দেড়টা পর্যন্ত ৫১৬ ভোট পড়ে বলে জানান বিনোদবিহারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার হারুন অর রশিদ। তিনি বলেন, ‘এই কেন্দ্রে মোট ভোটার রয়েছেন ৩ হাজার ৬২৮। এখানে অধিকাংশই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ভোটার রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে নারী ভোটার বেশি।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আজ বুধবার বেলা পৌনে ২টার দিকে ভোট দিতে আসেন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্য সুরথি রানি (৬০)। তিনি ভোট দেন উপজেলার নেজামপুর ইউনিয়নের বিনোদবিহারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কয়েকজন নারী ভোটার।
বিনোদবিহারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে কথা হয় সুরথি রানির সঙ্গে। এ সময় তিনি বলেন, ‘ভোটের আগে হামাদের বাড়িতে নেতারা ঘুর ঘুর করে। ভোটের পরে কেহু ঘুরে তাকায় না। হামারঘে শুধু ভোটের সময় খবর রাখে। শুধু ভোটই চাই। হামরা কিছু চাহিতে পারিনা। হামাদের আপাদে-বিপদে কাহুকি পাই না। তারপরেও আইনু ভোট দিনু। চল্যাগেনু।’
সুরথি রানির সঙ্গে ভোট দিতে একই কেন্দ্রে আসেন গেদলি বর্মণ। তিনি বলেন, ‘আমরা মাঠে কাজ করে সংসার চালায়। কাজ না করলে পেটে ভাত দিতে পারি না। আমাদের ঘামের মজুরি ঠিকমতো পাই না। যুগ যুগ ধরে ১৫০-২০০ টাকা মজুরি চলে আসছে। এখন খরচ বেড়েছে বহুগুণ। এতে পরিবার চালানো নিয়ে কঠিন সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। মজুরি বাড়ানোসহ সহযোগিতার জন্য নেতাদের কাছে গেলেও কেউ পাশে দাঁড়ায়ছে না। তারপরেও ভোট দিনু। হামার ভোট দিতিই তো হইবে।’
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর আরেক নারী ভোটার পলি বর্মণ বলেন, ‘ভোটের আগে তো নেতারা রাস্তায় ধুলা উড়িয়ে দিছে। ভোটের পরে আর কেহুক দেখা মিলে না। আমগো সন্তানদের স্কুলের খরচও কেহুক দিচ্ছে না। হামারাকে সবাই খালি খালি এটা দিবে, ওটা দিবে, রাস্তা দিবে কিছুই তো দিচ্ছে না। সবাই ধোকা দেয়। ভোট দিনু নেতারা যেনে খবর রাখে।’
আজ সকাল ৮টা থেকে বেলা দেড়টা পর্যন্ত ৫১৬ ভোট পড়ে বলে জানান বিনোদবিহারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার হারুন অর রশিদ। তিনি বলেন, ‘এই কেন্দ্রে মোট ভোটার রয়েছেন ৩ হাজার ৬২৮। এখানে অধিকাংশই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ভোটার রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে নারী ভোটার বেশি।’
ঝিনাইদহের মোবারকগঞ্জ রেলস্টেশনের অদূরে বাবরা রেলগেটে অজ্ঞাতনামা (৬০) এক নারী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন। রোববার সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনে তিনি কাটা পড়েন। চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে তাঁর শরীর দুই খণ্ড হয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেগেটের সামনে ভিড় করছেন কার্গো ভিলেজের কর্মচারীরা। উদ্বেগ প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এখনো ধোঁয়া বের হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আগুন পুরোপুরি নেভেনি। পুরো আমদানি কার্গো ভিলেজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। ভোররাতে পরিবারের লোকজন বাইরে বের হয়ে মুসার রক্তাক্ত লাশ দেখতে পায়। নিহত ব্যক্তির বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের একাধিক চিহ্ন পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে বাচ্চু মোল্লার মার্কেটে এই আগুন লাগে। এতে মুদি, কাপড়, ওষুধ, জুতা, বীজসহ কমপক্ষে ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগে