ফরিদগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণাঞ্চলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বাজার বিরামপুর। জনবহুল এই বাজারের প্রধান সড়কটির দীর্ঘদিন ধরে বেহাল দশা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন বাজারের ব্যবসায়ী ও ক্রেতা-বিক্রেতারা। সড়ক সংস্কারে ১ কোটি ১৫ লাখ টাকার প্রকল্প অনুমোদন হলেও বছরের পর বছর কাজই শুরু হয়নি।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) ‘গ্রামীণ সড়ক মেরামত ও সংরক্ষণ’ প্রকল্পের আওতায় ৪০০ মিটার দীর্ঘ একটি আরসিসি সড়ক নির্মাণের জন্য গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর ‘ফাতেমা ট্রেডার্স’ নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেয়। ১০৫ দিনের মধ্যে কাজ শেষ করার শর্ত থাকলেও এখন পর্যন্ত কোনো কাজই শুরু হয়নি।
ইতিমধ্যে চলতি বছরের এপ্রিলেই প্রকল্পের নির্ধারিত সময়সীমা শেষ হয়ে গেছে। ফলে উপজেলা প্রকৌশল বিভাগ ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের কার্যাদেশ বাতিল করে নতুন করে পুনঃ টেন্ডারের উদ্যোগ নিয়েছে।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের পক্ষে আফজাল হোসেন বলেন, ‘বর্ষাকালের কারণে কাজে বিলম্ব হয়েছে। আমরা মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন করেছি। বর্ষা শেষে কাজ শুরু করব।’
কিন্তু বাজারের মানুষের ভোগান্তি দীর্ঘদিনের। স্থানীয় ব্যবসায়ী মিজান, খোকন মিয়াসহ কয়েকজন বলেন, ‘সড়কের অবস্থা এতটাই খারাপ যে আমরা নিজেরা ইট ফেলে চলাচলের ব্যবস্থা করেছি। প্রতিবছর বাজার থেকে লক্ষাধিক টাকা ইজারা নেওয়া হলেও রাস্তাঘাটের কোনো উন্নয়ন হয় না। এখন পর্যন্ত এক ট্রাক বালিও আসেনি।’
অটোরিকশাচালক ও স্থানীয় ওয়ার্ড বিএনপির নেতা মনির হোসেন বলেন, ‘এই সড়ক দিয়ে গাড়ি চালানো অত্যন্ত কষ্টকর। শুধু বিরামপুর নয়, রামপুর বাজার থেকে সোলাখালী ব্রিজ পর্যন্ত পুরো সড়কেই যানবাহন চলাচল প্রায় অসম্ভব।’
এ বিষয়ে ফরিদগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী আবরার আহমেদ বলেন, ‘টেন্ডার হলেও ঠিকাদার সময়মতো কাজ শুরু করেননি। ১৫ এপ্রিল কার্যাদেশের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। আমরা কার্যাদেশ বাতিলের জন্য পত্র দিয়েছি এবং দ্রুত পুনরায় টেন্ডার আহ্বানের প্রক্রিয়া শুরু করব।’
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণাঞ্চলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বাজার বিরামপুর। জনবহুল এই বাজারের প্রধান সড়কটির দীর্ঘদিন ধরে বেহাল দশা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন বাজারের ব্যবসায়ী ও ক্রেতা-বিক্রেতারা। সড়ক সংস্কারে ১ কোটি ১৫ লাখ টাকার প্রকল্প অনুমোদন হলেও বছরের পর বছর কাজই শুরু হয়নি।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) ‘গ্রামীণ সড়ক মেরামত ও সংরক্ষণ’ প্রকল্পের আওতায় ৪০০ মিটার দীর্ঘ একটি আরসিসি সড়ক নির্মাণের জন্য গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর ‘ফাতেমা ট্রেডার্স’ নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেয়। ১০৫ দিনের মধ্যে কাজ শেষ করার শর্ত থাকলেও এখন পর্যন্ত কোনো কাজই শুরু হয়নি।
ইতিমধ্যে চলতি বছরের এপ্রিলেই প্রকল্পের নির্ধারিত সময়সীমা শেষ হয়ে গেছে। ফলে উপজেলা প্রকৌশল বিভাগ ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের কার্যাদেশ বাতিল করে নতুন করে পুনঃ টেন্ডারের উদ্যোগ নিয়েছে।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের পক্ষে আফজাল হোসেন বলেন, ‘বর্ষাকালের কারণে কাজে বিলম্ব হয়েছে। আমরা মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন করেছি। বর্ষা শেষে কাজ শুরু করব।’
কিন্তু বাজারের মানুষের ভোগান্তি দীর্ঘদিনের। স্থানীয় ব্যবসায়ী মিজান, খোকন মিয়াসহ কয়েকজন বলেন, ‘সড়কের অবস্থা এতটাই খারাপ যে আমরা নিজেরা ইট ফেলে চলাচলের ব্যবস্থা করেছি। প্রতিবছর বাজার থেকে লক্ষাধিক টাকা ইজারা নেওয়া হলেও রাস্তাঘাটের কোনো উন্নয়ন হয় না। এখন পর্যন্ত এক ট্রাক বালিও আসেনি।’
অটোরিকশাচালক ও স্থানীয় ওয়ার্ড বিএনপির নেতা মনির হোসেন বলেন, ‘এই সড়ক দিয়ে গাড়ি চালানো অত্যন্ত কষ্টকর। শুধু বিরামপুর নয়, রামপুর বাজার থেকে সোলাখালী ব্রিজ পর্যন্ত পুরো সড়কেই যানবাহন চলাচল প্রায় অসম্ভব।’
এ বিষয়ে ফরিদগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী আবরার আহমেদ বলেন, ‘টেন্ডার হলেও ঠিকাদার সময়মতো কাজ শুরু করেননি। ১৫ এপ্রিল কার্যাদেশের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। আমরা কার্যাদেশ বাতিলের জন্য পত্র দিয়েছি এবং দ্রুত পুনরায় টেন্ডার আহ্বানের প্রক্রিয়া শুরু করব।’
নদীবেষ্টিত এলাকা পটুয়াখালী পৌরসভায় দীর্ঘদিন ধরে নিরাপদ ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পৌর কর্তৃপক্ষের সঞ্চালন লাইনের পানির ওপর নির্ভরশীল হলেও জলবায়ু পরিবর্তন, ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত ব্যবহার ও অপর্যাপ্ত অবকাঠামোর কারণে দিন দিন তীব্র হচ্ছে পানির সংকট।
৪ মিনিট আগেকুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার গোলাপের চর গ্রামের একমাত্র সেতুটি ৩০ বছর ধরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকার পর বর্তমানে চরম নাজুক দশায় পৌঁছেছে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) তৈরি করা ৩০ ফুট দীর্ঘ সেতুটির পিলার থেকে মাটি সরে যাওয়া এবং দেবে যাওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা বাঁশের খুঁটি দিয়ে কোনোমতে যান..
৭ মিনিট আগেরশুনিয়া ইউনিয়নের তাজপুর গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার খান বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। কিন্তু রাতের বেলায় পুরো রাস্তা অন্ধকারে থাকে। শীতের সময় কুয়াশা পড়লে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়। তাই দ্রুত সড়কবাতি স্থাপন করা প্রয়োজন।
৩২ মিনিট আগেঅর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
৫ ঘণ্টা আগে