চাঁদপর প্রতিনিধি
চাঁদপুরের কচুয়ায় স্বামীর মৃত্যুর প্রায় ৯ বছর পর দ্বিতীয় বিয়ে করেন এক নারী। দ্বিতীয় বিয়ে করায় সালিস বৈঠকে ডেকে প্রকাশ্যে ওই নারীকে (৩০) মারধর করা হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। নারীর ভাসুরের ছেলে আলমগীর তাঁকে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারধর করে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ইউপি সদস্যসহ ৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে কচুয়া থানা-পুলিশ। তবে প্রধান আসামি আলমগীর এখনো পলাতক।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গ্রেপ্তারকৃতদের চাঁদপুর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। এর আগে গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন উপজেলার সিংআড্ডা গ্রামের ইউপি সদস্য ফরিদ আহমেদ (৩৫), জসিম উদ্দিন (৪৫), আনোয়ার হোসেন (৫০) ও নবীর হোসেন (৪০)।
নির্যাতনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায় স্থানীয় ইউপি সদস্য ফরিদ আহমেদের উপস্থিতিতে আলমগীর হোসেন নামে এক যুবক ওই নারীকে দেশীয় লাঠি (মোত্রা) দিয়ে তাঁর পিঠে উপর্যুপরি মারধর করছে। আশপাশের দুএকজন বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে তাতে পাত্তা না দিয়ে নির্মম নির্যাতন করা হয়। পেটানোর সময় দুটি মোত্রা ভেঙে গেলে আলমগীর চেয়ার দিয়ে পেটাতে আসে।
এ ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কচুয়া থানায় মামলা করেন মারধরের শিকার ওই নারী।
কচুয়া থানায় করা মামলার বিবরণ ও নারীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার সিংআড্ডা গ্রামের মজুমদার বাড়ির আব্দুর রহিমের সঙ্গে তার বিয়ে হয় তার। ২০১৪ সালে স্বামী মৃত্যুবরণ করেন। গত ৪ আগস্ট একমাত্র মেয়ের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে একই গ্রামের পাটওয়ারী বাড়ির আলমগীর হোসেকে বিয়ে করেন ওই নারী।
বিয়ে করাকে কেন্দ্র করে গতকাল বুধবার কচুয়া উত্তর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ফরিদ আহমেদের বাড়িতে সালিস বৈঠক বসে। সালিস বৈঠকে নারীর প্রথম পক্ষের ভাসুর আনোয়ারের ছেলে আলমগীর শালিস চলাকালীন সময়ে প্রকাশ্যে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারধর শুরু করে। পরে ওই নারীর পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা করান।
কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইব্রাহীম খলিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনার দিন রাতে থানায় অভিযোগ করলে থানা-পুলিশ তাৎক্ষণিক ইউপি সদস্য ফরিদ আহমেদ ও তার ভাই জসিমসহ ৪ জনকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃত ৪ জনকে আদালতের মাধ্যমে চাঁদপুরের জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। মামলার প্রধান আসামি আলমগীর হোসেন পলাতক রয়েছে। তাকে গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রেখেছে পুলিশ।
চাঁদপুরের কচুয়ায় স্বামীর মৃত্যুর প্রায় ৯ বছর পর দ্বিতীয় বিয়ে করেন এক নারী। দ্বিতীয় বিয়ে করায় সালিস বৈঠকে ডেকে প্রকাশ্যে ওই নারীকে (৩০) মারধর করা হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। নারীর ভাসুরের ছেলে আলমগীর তাঁকে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারধর করে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ইউপি সদস্যসহ ৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে কচুয়া থানা-পুলিশ। তবে প্রধান আসামি আলমগীর এখনো পলাতক।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গ্রেপ্তারকৃতদের চাঁদপুর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। এর আগে গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন উপজেলার সিংআড্ডা গ্রামের ইউপি সদস্য ফরিদ আহমেদ (৩৫), জসিম উদ্দিন (৪৫), আনোয়ার হোসেন (৫০) ও নবীর হোসেন (৪০)।
নির্যাতনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায় স্থানীয় ইউপি সদস্য ফরিদ আহমেদের উপস্থিতিতে আলমগীর হোসেন নামে এক যুবক ওই নারীকে দেশীয় লাঠি (মোত্রা) দিয়ে তাঁর পিঠে উপর্যুপরি মারধর করছে। আশপাশের দুএকজন বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে তাতে পাত্তা না দিয়ে নির্মম নির্যাতন করা হয়। পেটানোর সময় দুটি মোত্রা ভেঙে গেলে আলমগীর চেয়ার দিয়ে পেটাতে আসে।
এ ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কচুয়া থানায় মামলা করেন মারধরের শিকার ওই নারী।
কচুয়া থানায় করা মামলার বিবরণ ও নারীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার সিংআড্ডা গ্রামের মজুমদার বাড়ির আব্দুর রহিমের সঙ্গে তার বিয়ে হয় তার। ২০১৪ সালে স্বামী মৃত্যুবরণ করেন। গত ৪ আগস্ট একমাত্র মেয়ের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে একই গ্রামের পাটওয়ারী বাড়ির আলমগীর হোসেকে বিয়ে করেন ওই নারী।
বিয়ে করাকে কেন্দ্র করে গতকাল বুধবার কচুয়া উত্তর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ফরিদ আহমেদের বাড়িতে সালিস বৈঠক বসে। সালিস বৈঠকে নারীর প্রথম পক্ষের ভাসুর আনোয়ারের ছেলে আলমগীর শালিস চলাকালীন সময়ে প্রকাশ্যে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারধর শুরু করে। পরে ওই নারীর পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা করান।
কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইব্রাহীম খলিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনার দিন রাতে থানায় অভিযোগ করলে থানা-পুলিশ তাৎক্ষণিক ইউপি সদস্য ফরিদ আহমেদ ও তার ভাই জসিমসহ ৪ জনকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃত ৪ জনকে আদালতের মাধ্যমে চাঁদপুরের জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। মামলার প্রধান আসামি আলমগীর হোসেন পলাতক রয়েছে। তাকে গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রেখেছে পুলিশ।
চট্টগ্রাম নগরীর পতেঙ্গা থেকে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৯ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে। পতেঙ্গা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মুহাম্মদ সুলতান আহসান উদ্দীন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
১৩ মিনিট আগেরাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে কেমিক্যাল গোডাউন ও পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহত ১৬ জনের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। রোববার (১৯ অক্টোবর) রাত ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গ থেকে মরদেহ হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু হয়।
১৫ মিনিট আগেআইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে বরগুনার বেতাগী উপজেলার চান্দখালীর আল্লাহু চত্বর এলাকায় যৌথ বাহিনী চেকপোস্ট পরিচালনা করেছে। আজ রোববার (১৯ অক্টোবর) সকাল ১০টা থেকে দুপুর পর্যন্ত এ কার্যক্রম পরিচালনা করেন নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জুম্মান খান।
২৫ মিনিট আগেপটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার কাছিপাড়া ইউনিয়নের উত্তর পাকডাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী নাহিদের (৭) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে