মুহাম্মদ মাসুদ আলম, চাঁদপুর
চাঁদপুর শহরের একমাত্র বাইপাস সড়ক হচ্ছে ‘চাঁদপুর-ফরিদগঞ্জ বাইপাস সড়ক’। শহরের যানজট নিরসনে দেড় কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সড়কটি ব্যবহৃত হলেও দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। সড়কজুড়ে গর্ত সৃষ্টি হয়ে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা ঘটছে। ফলে চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছে এলাকাবাসী। পৌর কর্তৃপক্ষ বলছে, দ্রুত সময়ের মধ্যে সংস্কারকাজ শুরু হবে।
সড়কের বিভিন্ন অংশে দেখা যায় বড় বড় গর্ত। কোনো কোনো স্থানে সড়কের পাকা কার্পেটিংয়ের চিহ্ন নেই। বিগত সরকারের আমলে বারবার জোড়াতালি দিয়ে সংস্কার করা হলেও বেশি দিন টেকেনি, বরং ভারী যানবাহন চলাচল করায় কিছুদিনের মধ্যে সড়কটি বেহাল অবস্থায় পরিণত হয়। ছোট-বড় শত শত যানবাহন প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে চলাচল করে। বিশেষ করে জ্বালানি বহনকারী ট্যাংক লরি এবং মালবাহী ট্রাক। সড়কে গর্ত থাকায় খুবই ঝুঁকি নিয়ে হেলেদুলে চলতে দেখা গেছে এসব যানবাহনকে।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রায় দেড় দশক আগে এই সড়ক নির্মাণ হয় চাঁদপুর পৌরসভার অর্থায়নে। শহরের যানজট নিরসনে গুরুত্ব দেওয়া হয় বিকল্প এই বাইপাস সড়কের। সড়কটি নির্মাণের সময় উঁচু করা হয়নি। বর্ষা ও অতিবৃষ্টির সময় পাশের রেললাইনসংলগ্ন লেকের পানি সড়কে উঠে বেশ কয়েকবার বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা আলম খান বলেন, এই সড়কের স্থায়িত্ব টিকিয়ে রাখতে হলে আরও উঁচু করতে হবে। এটি না করে নতুন করে সংস্কার করলে আবারও পানিতে সড়কটি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
এই সড়কে নিয়মিত চলাচল করেন অটোরিকশাচালক মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘প্রায় সময় রোগী নিয়ে শহরে আসতে হয়। কিন্তু এই সড়ক দিয়ে চললে সুস্থ মানুষও অসুস্থ হয়ে পড়ে। কারণ, বড় বড় গর্তে পড়ে প্রায় সময় যানবাহন উল্টে যায়। খুবই ঝুঁকির মধ্যে চলাচল করতে হয়।’
জ্বালানিবাহী ট্যাংক লরির চালক ওবায়েদুর রহমান বলেন, ‘আসা-যাওয়ার সময় প্রতিনিয়তই গাড়ির যন্ত্রাংশ ভেঙে যায়। বিকল্প রাস্তা না থাকায় বাধ্য হয়ে যাতায়াত করতে হয়। সড়কটি দ্রুত মেরামতের দাবি জানাচ্ছি।’
সড়ক এলাকার বাসিন্দা নাছির উদ্দিন ও আবদুল বারেক বলেন, এই সড়ক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সড়কটি মেরামত হলে শহরের যানজট অনেকাংশে কমে আসবে। জেলার ফরিদগঞ্জসহ অন্য উপজেলার অনেক যানবাহন দ্রুত সময়ের মধ্যে এই সড়ক দিয়ে শহরে প্রবেশ করতে পারে।
চাঁদপুর পৌরসভার প্রশাসক গোলাম জাকারিয়া বলেন, ‘পৌর কর্তৃপক্ষও সড়কটির গুরুত্ব অনুধাবন করে। দ্রুত সময়ের মধ্যে টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে মেরামতকাজ শুরু করব। প্রায় দেড় কিলোমিটার এই সড়ক সংস্কারের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা।’
চাঁদপুর শহরের একমাত্র বাইপাস সড়ক হচ্ছে ‘চাঁদপুর-ফরিদগঞ্জ বাইপাস সড়ক’। শহরের যানজট নিরসনে দেড় কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সড়কটি ব্যবহৃত হলেও দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। সড়কজুড়ে গর্ত সৃষ্টি হয়ে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা ঘটছে। ফলে চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছে এলাকাবাসী। পৌর কর্তৃপক্ষ বলছে, দ্রুত সময়ের মধ্যে সংস্কারকাজ শুরু হবে।
সড়কের বিভিন্ন অংশে দেখা যায় বড় বড় গর্ত। কোনো কোনো স্থানে সড়কের পাকা কার্পেটিংয়ের চিহ্ন নেই। বিগত সরকারের আমলে বারবার জোড়াতালি দিয়ে সংস্কার করা হলেও বেশি দিন টেকেনি, বরং ভারী যানবাহন চলাচল করায় কিছুদিনের মধ্যে সড়কটি বেহাল অবস্থায় পরিণত হয়। ছোট-বড় শত শত যানবাহন প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে চলাচল করে। বিশেষ করে জ্বালানি বহনকারী ট্যাংক লরি এবং মালবাহী ট্রাক। সড়কে গর্ত থাকায় খুবই ঝুঁকি নিয়ে হেলেদুলে চলতে দেখা গেছে এসব যানবাহনকে।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রায় দেড় দশক আগে এই সড়ক নির্মাণ হয় চাঁদপুর পৌরসভার অর্থায়নে। শহরের যানজট নিরসনে গুরুত্ব দেওয়া হয় বিকল্প এই বাইপাস সড়কের। সড়কটি নির্মাণের সময় উঁচু করা হয়নি। বর্ষা ও অতিবৃষ্টির সময় পাশের রেললাইনসংলগ্ন লেকের পানি সড়কে উঠে বেশ কয়েকবার বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা আলম খান বলেন, এই সড়কের স্থায়িত্ব টিকিয়ে রাখতে হলে আরও উঁচু করতে হবে। এটি না করে নতুন করে সংস্কার করলে আবারও পানিতে সড়কটি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
এই সড়কে নিয়মিত চলাচল করেন অটোরিকশাচালক মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘প্রায় সময় রোগী নিয়ে শহরে আসতে হয়। কিন্তু এই সড়ক দিয়ে চললে সুস্থ মানুষও অসুস্থ হয়ে পড়ে। কারণ, বড় বড় গর্তে পড়ে প্রায় সময় যানবাহন উল্টে যায়। খুবই ঝুঁকির মধ্যে চলাচল করতে হয়।’
জ্বালানিবাহী ট্যাংক লরির চালক ওবায়েদুর রহমান বলেন, ‘আসা-যাওয়ার সময় প্রতিনিয়তই গাড়ির যন্ত্রাংশ ভেঙে যায়। বিকল্প রাস্তা না থাকায় বাধ্য হয়ে যাতায়াত করতে হয়। সড়কটি দ্রুত মেরামতের দাবি জানাচ্ছি।’
সড়ক এলাকার বাসিন্দা নাছির উদ্দিন ও আবদুল বারেক বলেন, এই সড়ক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সড়কটি মেরামত হলে শহরের যানজট অনেকাংশে কমে আসবে। জেলার ফরিদগঞ্জসহ অন্য উপজেলার অনেক যানবাহন দ্রুত সময়ের মধ্যে এই সড়ক দিয়ে শহরে প্রবেশ করতে পারে।
চাঁদপুর পৌরসভার প্রশাসক গোলাম জাকারিয়া বলেন, ‘পৌর কর্তৃপক্ষও সড়কটির গুরুত্ব অনুধাবন করে। দ্রুত সময়ের মধ্যে টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে মেরামতকাজ শুরু করব। প্রায় দেড় কিলোমিটার এই সড়ক সংস্কারের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা।’
মাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
১ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
১ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমদানি কার্গো ভিলেজ ঘিরে রেখেছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ছাড়া কাউকে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
২ ঘণ্টা আগেনৌপথে ঢাকা থেকে বরিশাল হয়ে মোরেলগঞ্জ পর্যন্ত যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ছিল প্যাডেলচালিত স্টিমার। ঐতিহ্যবাহী এ জলযানের চলাচল বন্ধ হয়ে যায় তিন বছর আগে। এবার সেই ঐতিহ্য ফেরানোর উদ্যোগ নিয়েছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে