ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে পুলিশের বিরুদ্ধে এক যুবককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। নির্যাতনে গুরুতর আহত হওয়ায় আটকের ২৪ ঘণ্টা পরও আদালতে তোলা হয়নি ভুক্তভোগীকে। তুলে নিয়ে যাওয়ার দুই দিন পর একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ওই যুবককে আদালতে তোলা হয়। আদালত তাঁর শারীরিক অবস্থা দেখে কোর্ট পুলিশের পরামর্শে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিতে বলেন।
এসব অভিযোগে গত রোববার নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু নিবারণ আইনে দুজন পুলিশ কর্মকর্তাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে মামলা করেন ভুক্তভোগীর মা।
পরদিন সোমবার বিচারক শারমিন নিগার মামলাটি খারিজ করে দেন এবং এ বিষয়ে পুলিশ সুপারকে জানানোর সুযোগ রয়েছে উল্লেখ করে কিছু নির্দেশনা দেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগীর মা আমেনা বেগম।
নির্যাতনের শিকার যুবকের নাম আবদুল আহম্মদ ওরফে রুবেল (২৬)। তিনি উপজেলার সোনারামপুর ইউনিয়নের চরশিবপুর গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে। তিনি বর্তমানে ৪২০ ধারায় প্রতারণা মামলায় কারাগারে রয়েছেন।
এ ঘটনায় অভিযুক্তরা হলেন—বাঞ্ছারামপুর মডেল থানা-পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) তরুণ কান্তি দে, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আল-আমিন মানিক ও উপজেলার দুর্গাপুরের মধ্যপাড়ার বাসিন্দা রবি উল্লাহ।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার সোনারামপুর ইউনিয়নের চরশিবপুর গ্রামের স্থানীয় রবি উল্লাহর সঙ্গে ভুক্তভোগী রুবেলের পরিবারের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এই বিরোধকে কেন্দ্র করে রবি উল্লাহর বিরুদ্ধে আদালতে মামলাও করে রুবেলের পরিবার। সেই মামলাটি চলমান। এরই জেরে রবি উল্লাহর সঙ্গে রুবেলের বিরোধ আরও প্রকট হয়। এর পর থেকে রবি উল্লাহ ক্ষিপ্ত হয়ে আহম্মদ ও তাঁর পরিবারের লোকজনের ক্ষতি করার চেষ্টা করছিলেন।
এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৪ মার্চ বিকেলে রবি উল্লাহর প্ররোচনায় ও প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার এএসআই আল আমিনসহ চারজন পুলিশ সদস্য সাদা পোশাকে এসে রুবেলকে বাড়ি থেকে আটক করেন। থানায় নিয়ে রবি উল্লাহর কথামতো পরিদর্শক তরুণ কান্তি দে ও এএসআই আল-আমিন দফায় দফায় লাঠি দিয়ে রুবেলকে মারধর করেন। মারধরের কারণে রুবেলের পুরো শরীর রক্তাক্ত হয়।
এদিকে আটকের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রুবেলকে আদালতে না পাঠিয়ে থানায় শারীরিকভাবে নির্যাতন অব্যাহত রাখার খবর পেয়ে তাঁর মা সংবাদ সম্মেলনের প্রস্তুতি নেন। বিষয়টি জানতে পেরে তড়িঘড়ি করে আটকের দুদিন পর (১৬ মার্চ) দুপুরের দিকে মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠায় পুলিশ। সেখানে রুবেলের শরীরের জখম দেখে আদালতের পুলিশ সদস্যরা তাঁকে গ্রহণ না করে চিকিৎসার পরামর্শ দেন।
সে সময় আদালত থেকে রুবেলকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে আবার আদালতে নেওয়া হয়। পরে আদালত তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ভুক্তভোগী আবদুল আহম্মদ রুবেলের স্ত্রী মায়া মনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার স্বামীকে আটকের পর পুলিশ হেফাজতে রেখে নির্যাতন করে। ১৪ মার্চ তাঁকে আটক করলেও ১৬ মার্চ তাঁকে মিথ্যা মামলা দিয়ে আদালতে পাঠায় পুলিশ।’
মায়া মনি আরও বলেন, ‘রুবেলকে প্রচুর নির্যাতন করে আদালতে পাঠালে কোর্ট পুলিশ আহতাবস্থায় তাঁকে গ্রহণ করেনি। আদালত থেকে চিকিৎসার জন্য তাঁকে নিয়ে যাওয়ার প্রমাণ সিসিটিভি ফুটেজ দেখলে মিলবে। পুলিশের ভয়ে আমরা নিরাপত্তাহীনতায় আছি।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের পুলিশ পরিদর্শক কাজী দিদারুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই নারীর (ভুক্তভোগীর মায়ের) মামলাটি আদালত খারিজ করে দিয়েছে।’ আহত অবস্থায় রুবেলকে আনার বিষয়ে জানতে চাইলে সে বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হননি দিদারুল। নামাজের প্রস্তুতি নিচ্ছেন জানিয়ে সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করে দেন।
ভুক্তভোগী রুবেলের মা আমেনা বেগম বলেন, ‘আমার ছেলে রুবেলকে পুলিশ পাশবিক নির্যাতন করেছে। আমি আমার সন্তানের নির্যাতনের বিচার চাই।’
অভিযোগের বিষয়ে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানা-পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) তরুণ কান্তি দে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। তাঁরা প্রথমে আদালতে মামলা ও অভিযোগ করেছে বিষয়টি আমি জেনেছি। তাঁদের দেওয়া এসব অভিযোগ মিথ্যা।’
এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লিখিত অভিযোগটি আমি পেয়েছি। বিষয়টি তদন্তের জন্য অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি তদন্ত শেষে প্রতিবেদন দেবেন।’

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে পুলিশের বিরুদ্ধে এক যুবককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। নির্যাতনে গুরুতর আহত হওয়ায় আটকের ২৪ ঘণ্টা পরও আদালতে তোলা হয়নি ভুক্তভোগীকে। তুলে নিয়ে যাওয়ার দুই দিন পর একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ওই যুবককে আদালতে তোলা হয়। আদালত তাঁর শারীরিক অবস্থা দেখে কোর্ট পুলিশের পরামর্শে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিতে বলেন।
এসব অভিযোগে গত রোববার নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু নিবারণ আইনে দুজন পুলিশ কর্মকর্তাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে মামলা করেন ভুক্তভোগীর মা।
পরদিন সোমবার বিচারক শারমিন নিগার মামলাটি খারিজ করে দেন এবং এ বিষয়ে পুলিশ সুপারকে জানানোর সুযোগ রয়েছে উল্লেখ করে কিছু নির্দেশনা দেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগীর মা আমেনা বেগম।
নির্যাতনের শিকার যুবকের নাম আবদুল আহম্মদ ওরফে রুবেল (২৬)। তিনি উপজেলার সোনারামপুর ইউনিয়নের চরশিবপুর গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে। তিনি বর্তমানে ৪২০ ধারায় প্রতারণা মামলায় কারাগারে রয়েছেন।
এ ঘটনায় অভিযুক্তরা হলেন—বাঞ্ছারামপুর মডেল থানা-পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) তরুণ কান্তি দে, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আল-আমিন মানিক ও উপজেলার দুর্গাপুরের মধ্যপাড়ার বাসিন্দা রবি উল্লাহ।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার সোনারামপুর ইউনিয়নের চরশিবপুর গ্রামের স্থানীয় রবি উল্লাহর সঙ্গে ভুক্তভোগী রুবেলের পরিবারের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এই বিরোধকে কেন্দ্র করে রবি উল্লাহর বিরুদ্ধে আদালতে মামলাও করে রুবেলের পরিবার। সেই মামলাটি চলমান। এরই জেরে রবি উল্লাহর সঙ্গে রুবেলের বিরোধ আরও প্রকট হয়। এর পর থেকে রবি উল্লাহ ক্ষিপ্ত হয়ে আহম্মদ ও তাঁর পরিবারের লোকজনের ক্ষতি করার চেষ্টা করছিলেন।
এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৪ মার্চ বিকেলে রবি উল্লাহর প্ররোচনায় ও প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার এএসআই আল আমিনসহ চারজন পুলিশ সদস্য সাদা পোশাকে এসে রুবেলকে বাড়ি থেকে আটক করেন। থানায় নিয়ে রবি উল্লাহর কথামতো পরিদর্শক তরুণ কান্তি দে ও এএসআই আল-আমিন দফায় দফায় লাঠি দিয়ে রুবেলকে মারধর করেন। মারধরের কারণে রুবেলের পুরো শরীর রক্তাক্ত হয়।
এদিকে আটকের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রুবেলকে আদালতে না পাঠিয়ে থানায় শারীরিকভাবে নির্যাতন অব্যাহত রাখার খবর পেয়ে তাঁর মা সংবাদ সম্মেলনের প্রস্তুতি নেন। বিষয়টি জানতে পেরে তড়িঘড়ি করে আটকের দুদিন পর (১৬ মার্চ) দুপুরের দিকে মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠায় পুলিশ। সেখানে রুবেলের শরীরের জখম দেখে আদালতের পুলিশ সদস্যরা তাঁকে গ্রহণ না করে চিকিৎসার পরামর্শ দেন।
সে সময় আদালত থেকে রুবেলকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে আবার আদালতে নেওয়া হয়। পরে আদালত তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ভুক্তভোগী আবদুল আহম্মদ রুবেলের স্ত্রী মায়া মনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার স্বামীকে আটকের পর পুলিশ হেফাজতে রেখে নির্যাতন করে। ১৪ মার্চ তাঁকে আটক করলেও ১৬ মার্চ তাঁকে মিথ্যা মামলা দিয়ে আদালতে পাঠায় পুলিশ।’
মায়া মনি আরও বলেন, ‘রুবেলকে প্রচুর নির্যাতন করে আদালতে পাঠালে কোর্ট পুলিশ আহতাবস্থায় তাঁকে গ্রহণ করেনি। আদালত থেকে চিকিৎসার জন্য তাঁকে নিয়ে যাওয়ার প্রমাণ সিসিটিভি ফুটেজ দেখলে মিলবে। পুলিশের ভয়ে আমরা নিরাপত্তাহীনতায় আছি।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের পুলিশ পরিদর্শক কাজী দিদারুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই নারীর (ভুক্তভোগীর মায়ের) মামলাটি আদালত খারিজ করে দিয়েছে।’ আহত অবস্থায় রুবেলকে আনার বিষয়ে জানতে চাইলে সে বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হননি দিদারুল। নামাজের প্রস্তুতি নিচ্ছেন জানিয়ে সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করে দেন।
ভুক্তভোগী রুবেলের মা আমেনা বেগম বলেন, ‘আমার ছেলে রুবেলকে পুলিশ পাশবিক নির্যাতন করেছে। আমি আমার সন্তানের নির্যাতনের বিচার চাই।’
অভিযোগের বিষয়ে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানা-পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) তরুণ কান্তি দে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। তাঁরা প্রথমে আদালতে মামলা ও অভিযোগ করেছে বিষয়টি আমি জেনেছি। তাঁদের দেওয়া এসব অভিযোগ মিথ্যা।’
এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লিখিত অভিযোগটি আমি পেয়েছি। বিষয়টি তদন্তের জন্য অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি তদন্ত শেষে প্রতিবেদন দেবেন।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে পুলিশের বিরুদ্ধে এক যুবককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। নির্যাতনে গুরুতর আহত হওয়ায় আটকের ২৪ ঘণ্টা পরও আদালতে তোলা হয়নি ভুক্তভোগীকে। তুলে নিয়ে যাওয়ার দুই দিন পর একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ওই যুবককে আদালতে তোলা হয়। আদালত তাঁর শারীরিক অবস্থা দেখে কোর্ট পুলিশের পরামর্শে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিতে বলেন।
এসব অভিযোগে গত রোববার নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু নিবারণ আইনে দুজন পুলিশ কর্মকর্তাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে মামলা করেন ভুক্তভোগীর মা।
পরদিন সোমবার বিচারক শারমিন নিগার মামলাটি খারিজ করে দেন এবং এ বিষয়ে পুলিশ সুপারকে জানানোর সুযোগ রয়েছে উল্লেখ করে কিছু নির্দেশনা দেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগীর মা আমেনা বেগম।
নির্যাতনের শিকার যুবকের নাম আবদুল আহম্মদ ওরফে রুবেল (২৬)। তিনি উপজেলার সোনারামপুর ইউনিয়নের চরশিবপুর গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে। তিনি বর্তমানে ৪২০ ধারায় প্রতারণা মামলায় কারাগারে রয়েছেন।
এ ঘটনায় অভিযুক্তরা হলেন—বাঞ্ছারামপুর মডেল থানা-পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) তরুণ কান্তি দে, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আল-আমিন মানিক ও উপজেলার দুর্গাপুরের মধ্যপাড়ার বাসিন্দা রবি উল্লাহ।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার সোনারামপুর ইউনিয়নের চরশিবপুর গ্রামের স্থানীয় রবি উল্লাহর সঙ্গে ভুক্তভোগী রুবেলের পরিবারের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এই বিরোধকে কেন্দ্র করে রবি উল্লাহর বিরুদ্ধে আদালতে মামলাও করে রুবেলের পরিবার। সেই মামলাটি চলমান। এরই জেরে রবি উল্লাহর সঙ্গে রুবেলের বিরোধ আরও প্রকট হয়। এর পর থেকে রবি উল্লাহ ক্ষিপ্ত হয়ে আহম্মদ ও তাঁর পরিবারের লোকজনের ক্ষতি করার চেষ্টা করছিলেন।
এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৪ মার্চ বিকেলে রবি উল্লাহর প্ররোচনায় ও প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার এএসআই আল আমিনসহ চারজন পুলিশ সদস্য সাদা পোশাকে এসে রুবেলকে বাড়ি থেকে আটক করেন। থানায় নিয়ে রবি উল্লাহর কথামতো পরিদর্শক তরুণ কান্তি দে ও এএসআই আল-আমিন দফায় দফায় লাঠি দিয়ে রুবেলকে মারধর করেন। মারধরের কারণে রুবেলের পুরো শরীর রক্তাক্ত হয়।
এদিকে আটকের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রুবেলকে আদালতে না পাঠিয়ে থানায় শারীরিকভাবে নির্যাতন অব্যাহত রাখার খবর পেয়ে তাঁর মা সংবাদ সম্মেলনের প্রস্তুতি নেন। বিষয়টি জানতে পেরে তড়িঘড়ি করে আটকের দুদিন পর (১৬ মার্চ) দুপুরের দিকে মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠায় পুলিশ। সেখানে রুবেলের শরীরের জখম দেখে আদালতের পুলিশ সদস্যরা তাঁকে গ্রহণ না করে চিকিৎসার পরামর্শ দেন।
সে সময় আদালত থেকে রুবেলকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে আবার আদালতে নেওয়া হয়। পরে আদালত তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ভুক্তভোগী আবদুল আহম্মদ রুবেলের স্ত্রী মায়া মনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার স্বামীকে আটকের পর পুলিশ হেফাজতে রেখে নির্যাতন করে। ১৪ মার্চ তাঁকে আটক করলেও ১৬ মার্চ তাঁকে মিথ্যা মামলা দিয়ে আদালতে পাঠায় পুলিশ।’
মায়া মনি আরও বলেন, ‘রুবেলকে প্রচুর নির্যাতন করে আদালতে পাঠালে কোর্ট পুলিশ আহতাবস্থায় তাঁকে গ্রহণ করেনি। আদালত থেকে চিকিৎসার জন্য তাঁকে নিয়ে যাওয়ার প্রমাণ সিসিটিভি ফুটেজ দেখলে মিলবে। পুলিশের ভয়ে আমরা নিরাপত্তাহীনতায় আছি।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের পুলিশ পরিদর্শক কাজী দিদারুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই নারীর (ভুক্তভোগীর মায়ের) মামলাটি আদালত খারিজ করে দিয়েছে।’ আহত অবস্থায় রুবেলকে আনার বিষয়ে জানতে চাইলে সে বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হননি দিদারুল। নামাজের প্রস্তুতি নিচ্ছেন জানিয়ে সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করে দেন।
ভুক্তভোগী রুবেলের মা আমেনা বেগম বলেন, ‘আমার ছেলে রুবেলকে পুলিশ পাশবিক নির্যাতন করেছে। আমি আমার সন্তানের নির্যাতনের বিচার চাই।’
অভিযোগের বিষয়ে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানা-পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) তরুণ কান্তি দে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। তাঁরা প্রথমে আদালতে মামলা ও অভিযোগ করেছে বিষয়টি আমি জেনেছি। তাঁদের দেওয়া এসব অভিযোগ মিথ্যা।’
এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লিখিত অভিযোগটি আমি পেয়েছি। বিষয়টি তদন্তের জন্য অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি তদন্ত শেষে প্রতিবেদন দেবেন।’

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে পুলিশের বিরুদ্ধে এক যুবককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। নির্যাতনে গুরুতর আহত হওয়ায় আটকের ২৪ ঘণ্টা পরও আদালতে তোলা হয়নি ভুক্তভোগীকে। তুলে নিয়ে যাওয়ার দুই দিন পর একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ওই যুবককে আদালতে তোলা হয়। আদালত তাঁর শারীরিক অবস্থা দেখে কোর্ট পুলিশের পরামর্শে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিতে বলেন।
এসব অভিযোগে গত রোববার নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু নিবারণ আইনে দুজন পুলিশ কর্মকর্তাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে মামলা করেন ভুক্তভোগীর মা।
পরদিন সোমবার বিচারক শারমিন নিগার মামলাটি খারিজ করে দেন এবং এ বিষয়ে পুলিশ সুপারকে জানানোর সুযোগ রয়েছে উল্লেখ করে কিছু নির্দেশনা দেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগীর মা আমেনা বেগম।
নির্যাতনের শিকার যুবকের নাম আবদুল আহম্মদ ওরফে রুবেল (২৬)। তিনি উপজেলার সোনারামপুর ইউনিয়নের চরশিবপুর গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে। তিনি বর্তমানে ৪২০ ধারায় প্রতারণা মামলায় কারাগারে রয়েছেন।
এ ঘটনায় অভিযুক্তরা হলেন—বাঞ্ছারামপুর মডেল থানা-পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) তরুণ কান্তি দে, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আল-আমিন মানিক ও উপজেলার দুর্গাপুরের মধ্যপাড়ার বাসিন্দা রবি উল্লাহ।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার সোনারামপুর ইউনিয়নের চরশিবপুর গ্রামের স্থানীয় রবি উল্লাহর সঙ্গে ভুক্তভোগী রুবেলের পরিবারের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এই বিরোধকে কেন্দ্র করে রবি উল্লাহর বিরুদ্ধে আদালতে মামলাও করে রুবেলের পরিবার। সেই মামলাটি চলমান। এরই জেরে রবি উল্লাহর সঙ্গে রুবেলের বিরোধ আরও প্রকট হয়। এর পর থেকে রবি উল্লাহ ক্ষিপ্ত হয়ে আহম্মদ ও তাঁর পরিবারের লোকজনের ক্ষতি করার চেষ্টা করছিলেন।
এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৪ মার্চ বিকেলে রবি উল্লাহর প্ররোচনায় ও প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার এএসআই আল আমিনসহ চারজন পুলিশ সদস্য সাদা পোশাকে এসে রুবেলকে বাড়ি থেকে আটক করেন। থানায় নিয়ে রবি উল্লাহর কথামতো পরিদর্শক তরুণ কান্তি দে ও এএসআই আল-আমিন দফায় দফায় লাঠি দিয়ে রুবেলকে মারধর করেন। মারধরের কারণে রুবেলের পুরো শরীর রক্তাক্ত হয়।
এদিকে আটকের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রুবেলকে আদালতে না পাঠিয়ে থানায় শারীরিকভাবে নির্যাতন অব্যাহত রাখার খবর পেয়ে তাঁর মা সংবাদ সম্মেলনের প্রস্তুতি নেন। বিষয়টি জানতে পেরে তড়িঘড়ি করে আটকের দুদিন পর (১৬ মার্চ) দুপুরের দিকে মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠায় পুলিশ। সেখানে রুবেলের শরীরের জখম দেখে আদালতের পুলিশ সদস্যরা তাঁকে গ্রহণ না করে চিকিৎসার পরামর্শ দেন।
সে সময় আদালত থেকে রুবেলকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে আবার আদালতে নেওয়া হয়। পরে আদালত তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ভুক্তভোগী আবদুল আহম্মদ রুবেলের স্ত্রী মায়া মনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার স্বামীকে আটকের পর পুলিশ হেফাজতে রেখে নির্যাতন করে। ১৪ মার্চ তাঁকে আটক করলেও ১৬ মার্চ তাঁকে মিথ্যা মামলা দিয়ে আদালতে পাঠায় পুলিশ।’
মায়া মনি আরও বলেন, ‘রুবেলকে প্রচুর নির্যাতন করে আদালতে পাঠালে কোর্ট পুলিশ আহতাবস্থায় তাঁকে গ্রহণ করেনি। আদালত থেকে চিকিৎসার জন্য তাঁকে নিয়ে যাওয়ার প্রমাণ সিসিটিভি ফুটেজ দেখলে মিলবে। পুলিশের ভয়ে আমরা নিরাপত্তাহীনতায় আছি।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের পুলিশ পরিদর্শক কাজী দিদারুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই নারীর (ভুক্তভোগীর মায়ের) মামলাটি আদালত খারিজ করে দিয়েছে।’ আহত অবস্থায় রুবেলকে আনার বিষয়ে জানতে চাইলে সে বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হননি দিদারুল। নামাজের প্রস্তুতি নিচ্ছেন জানিয়ে সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করে দেন।
ভুক্তভোগী রুবেলের মা আমেনা বেগম বলেন, ‘আমার ছেলে রুবেলকে পুলিশ পাশবিক নির্যাতন করেছে। আমি আমার সন্তানের নির্যাতনের বিচার চাই।’
অভিযোগের বিষয়ে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানা-পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) তরুণ কান্তি দে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। তাঁরা প্রথমে আদালতে মামলা ও অভিযোগ করেছে বিষয়টি আমি জেনেছি। তাঁদের দেওয়া এসব অভিযোগ মিথ্যা।’
এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লিখিত অভিযোগটি আমি পেয়েছি। বিষয়টি তদন্তের জন্য অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি তদন্ত শেষে প্রতিবেদন দেবেন।’

টাকা চুরির বিষয়ে সন্দেহ করায় রাজধানীর মোহাম্মদপুরে লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তাঁর মেয়ে নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) ছুরিকাঘাতে গৃহকর্মী আয়েশা আক্তার খুন করেছেন। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি এমন তথ্য দিয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশের সূত্র।
১০ মিনিট আগে
রাজশাহীর তানোরে প্রায় ৩৫ ফুট মাটির গভীরে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার তৎপরতা দেখতে কয়েক হাজার মানুষ ভিড় করছেন। এক পাশে পুরুষ, অন্য পাশে নারীরা অবস্থান করছেন। নারীদের মাঝে চুপচাপ বসে আছেন সাজিদের মা রুনা খাতুন। সাজিদের মা জানান, তাঁর তিন ছেলে। দুই বছরের সাজিদ মেজ।
২৩ মিনিট আগে
নলকূপ বসাতে করা হয়েছিল গর্ত। গভীরতা ৩০-৩৫ ফুট। তবে সেখানে নলকূপ বসানো হয়নি। সেই গর্তে পড়ে গেছে দুই বছরের শিশু। কীভাবে শিশুটি পড়েছে, তা কেউ বলতে পারছে না। শিশুটিকে উদ্ধারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। রাজশাহীর তানোর উপজেলার কোয়েলহাট পূর্বপাড়া গ্রামে আজ বুধবার বেলা...
৩৭ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে পোস্টার লাগানোকে কেন্দ্র করে এনসিপির তিন কর্মীকে ছুরিকাঘাতে আহত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই ঘটনায় ভুক্তভোগীরা থানায় মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। আহতরা হলেন জেলা ছাত্রশক্তির রিয়াদ (২৪), বায়েজিদ (২১) ও তামিম (২৩)। তাঁদের প্রথমে স্থানীয় এক বেসরকারি হাসপাতালে এবং পরে খানপুর...
৪৪ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

টাকা চুরির বিষয়ে সন্দেহ করায় রাজধানীর মোহাম্মদপুরে লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তাঁর মেয়ে নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) ছুরিকাঘাতে গৃহকর্মী আয়েশা আক্তার খুন করেছেন। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি এমন তথ্য দিয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশের সূত্র।
আয়েশাকে (২০) আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার দপদপিয়া ইউনিয়নের কয়ারচর থেকে গ্রেপ্তার করে মোহাম্মদপুর থানার পুলিশ। এ সময় তাঁর স্বামী জামাল সিকদার রাব্বিকেও আটক করে পুলিশ।
মোহাম্মদপুরের শাহজাহান রোডের একটি ১৪ তলা আবাসিক ভবনের সপ্তম তলায় নিজেদের ফ্ল্যাটে গত সোমবার সকালে ছুরিকাঘাতে খুন হন গৃহবধূ লায়লা আফরোজ ও তাঁর নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া মেয়ে নাফিসা। ঘটনার পর থেকে পলাতক ছিলেন চার দিন আগে গৃহকর্মী হিসেবে যোগ দেওয়া আয়েশা। লায়লার স্বামী আ জ ম আজিজুল ইসলাম উত্তরার সানবীমস স্কুলের শিক্ষক। সেদিন সকালে তিনি স্কুলে চলে যাওয়ায় বাসায় স্ত্রী ও একমাত্র মেয়ে ছিলেন।
পুলিশের সূত্র জানায়, আয়েশা মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে চাচা-চাচির সঙ্গে থাকার কথা বললেও তা সত্যি নয়। ঘটনার চার দিন আগে তিনি ওই বাসায় কাজ নেন। এর দুদিন পর ওই বাসা থেকে দুই হাজার টাকা চুরি করেন। এ নিয়ে তাঁকে বাসার লোকজন জিজ্ঞাসাবাদ করেন। কিন্তু আয়েশা চুরির কথা অস্বীকার করেন এবং এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। চুরি প্রমাণ হলে তাঁকে পুলিশে দেওয়ার কথা বলেন লায়লা ও নাফিসা। পরদিন সকালে আয়েশা অনেকটা প্রস্তুতি নিয়েই সঙ্গে একটি ছুরি নিয়ে ওই বাসায় যান। চুরির বিষয়ে আবার তাঁরা জানতে চাইলে আয়েশা অস্বীকার করলে তাঁকে বাসায় থাকতে বলা হয় এবং গৃহকর্তা আজিজুল ইসলাম স্কুল থেকে বাসায় এলে পুলিশে দেওয়ার কথা বলেন। আয়েশা তাতে সম্মতি দেন। এরপর যে যাঁর মতো বাসায় ব্যস্ত থাকেন। একপর্যায়ে লায়লাকে ছুরিকাঘাত করেন আয়েশা। তাঁকে ধরে রাখায় লায়লার শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছুরিকাঘাত করা হয়। পরে নাফিসাকেও ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেন আয়েশা।
পুলিশ জানায়, আয়েশা জেনেভা ক্যাম্পে থাকতেন না। কাজ পাওয়ার জন্য জেনেভা ক্যাম্পে থাকার ভুল তথ্য দেন। তিনি কাজের জন্য ঢাকায় আসেন। স্বামী ও এক সন্তান নিয়ে থাকতেন সাভারের হেমায়েতপুরে। দুজনকে হত্যার পর ওই বাসা থেকে বেরিয়ে আয়েশা হেমায়েতপুরে যান। ওই বাসা থেকে চুরি করে নিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোন নদীতে ফেলে দেন। কোনো ফোন, নাম, পরিচয় না থাকায় তাঁকে খুঁজে পেতে সব ধরনের চেষ্টা চালাতে হয়েছে তদন্ত সংশ্লিষ্টদের। দুদিন পুলিশের তৎপরতা ও গণমাধ্যমে বিষয়টি ব্যাপকভাবে আসায় স্বামী জামালকে ঘটনা জানান আয়েশা। গ্রেপ্তারের ভয়ে তাঁরা গতকাল সকালে সাভার থেকে ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কয়রাচরে গ্রামের বাড়িতে চলে যান। সেখান থেকেই দুপুরে আয়েশাকে গ্রেপ্তার ও তাঁর স্বামীকে আটক করা হয়।
হত্যার ঘটনায় সোমবার রাতে সন্দেহভাজন গৃহকর্মী আয়েশাকে আসামি করে মোহাম্মদপুর থানায় হত্যা মামলা করেন নিহত লায়লার স্বামী আ জ ম আজিজুল ইসলাম। মামলার এজাহারে বাসা থেকে মোবাইল ফোন, একটি ল্যাপটপ, স্বর্ণালংকার, নগদ টাকাসহ মূল্যবান জিনিস খোয়া যাওয়ার কথা বলা হয়েছে।
ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে বলেন, চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে মা-মেয়েকে হত্যা করেন গৃহকর্মী আয়েশা। তাঁকে ঝালকাঠি থেকে গ্রেপ্তার করে ঢাকায় আনা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের পর আরও বিস্তারিত জানা যাবে।
প্রথমবার শ্বশুরবাড়িতে আয়েশা এবং গ্রেপ্তার
জোড়া খুনের মামলার আসামি আয়েশাকে নিয়ে গতকাল প্রথম ঝালকাঠির নলছিটিতে নিজ গ্রামের বাড়িতে যান জামাল সিকদার রাব্বি। ১৫ বছর আগে বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ হলে তিনি বাড়ি ছেড়েছিলেন। গতকাল সকালে হঠাৎ আয়েশাকে নিয়ে বাড়িতে গিয়ে সবার সঙ্গে স্ত্রী হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেন। কিন্তু কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ওই বাড়িতে হাজির হয় মোহাম্মদপুর থানার পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর প্রতিবেশীরা জানতে পারেন, আয়েশা মোহাম্মদপুরে মা–মেয়ে হত্যা মামলার পলাতক আসামি।
পুলিশ ও গ্রামের লোকজন জানান, আয়েশা নরসিংদীর সলিমগঞ্জের রবিউল ইসলামের মেয়ে। জামালের বাবার নাম জাকির সিকদার। এক সময় কারখানার শ্রমিক ছিলেন জামাল।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাব্বি তাঁর নানার সহায়তায় চাচার বাড়িতে ওঠেন। তিনি নিজেই বাবার বাড়ি চিনতে পারছিলেন না।

টাকা চুরির বিষয়ে সন্দেহ করায় রাজধানীর মোহাম্মদপুরে লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তাঁর মেয়ে নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) ছুরিকাঘাতে গৃহকর্মী আয়েশা আক্তার খুন করেছেন। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি এমন তথ্য দিয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশের সূত্র।
আয়েশাকে (২০) আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার দপদপিয়া ইউনিয়নের কয়ারচর থেকে গ্রেপ্তার করে মোহাম্মদপুর থানার পুলিশ। এ সময় তাঁর স্বামী জামাল সিকদার রাব্বিকেও আটক করে পুলিশ।
মোহাম্মদপুরের শাহজাহান রোডের একটি ১৪ তলা আবাসিক ভবনের সপ্তম তলায় নিজেদের ফ্ল্যাটে গত সোমবার সকালে ছুরিকাঘাতে খুন হন গৃহবধূ লায়লা আফরোজ ও তাঁর নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া মেয়ে নাফিসা। ঘটনার পর থেকে পলাতক ছিলেন চার দিন আগে গৃহকর্মী হিসেবে যোগ দেওয়া আয়েশা। লায়লার স্বামী আ জ ম আজিজুল ইসলাম উত্তরার সানবীমস স্কুলের শিক্ষক। সেদিন সকালে তিনি স্কুলে চলে যাওয়ায় বাসায় স্ত্রী ও একমাত্র মেয়ে ছিলেন।
পুলিশের সূত্র জানায়, আয়েশা মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে চাচা-চাচির সঙ্গে থাকার কথা বললেও তা সত্যি নয়। ঘটনার চার দিন আগে তিনি ওই বাসায় কাজ নেন। এর দুদিন পর ওই বাসা থেকে দুই হাজার টাকা চুরি করেন। এ নিয়ে তাঁকে বাসার লোকজন জিজ্ঞাসাবাদ করেন। কিন্তু আয়েশা চুরির কথা অস্বীকার করেন এবং এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। চুরি প্রমাণ হলে তাঁকে পুলিশে দেওয়ার কথা বলেন লায়লা ও নাফিসা। পরদিন সকালে আয়েশা অনেকটা প্রস্তুতি নিয়েই সঙ্গে একটি ছুরি নিয়ে ওই বাসায় যান। চুরির বিষয়ে আবার তাঁরা জানতে চাইলে আয়েশা অস্বীকার করলে তাঁকে বাসায় থাকতে বলা হয় এবং গৃহকর্তা আজিজুল ইসলাম স্কুল থেকে বাসায় এলে পুলিশে দেওয়ার কথা বলেন। আয়েশা তাতে সম্মতি দেন। এরপর যে যাঁর মতো বাসায় ব্যস্ত থাকেন। একপর্যায়ে লায়লাকে ছুরিকাঘাত করেন আয়েশা। তাঁকে ধরে রাখায় লায়লার শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছুরিকাঘাত করা হয়। পরে নাফিসাকেও ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেন আয়েশা।
পুলিশ জানায়, আয়েশা জেনেভা ক্যাম্পে থাকতেন না। কাজ পাওয়ার জন্য জেনেভা ক্যাম্পে থাকার ভুল তথ্য দেন। তিনি কাজের জন্য ঢাকায় আসেন। স্বামী ও এক সন্তান নিয়ে থাকতেন সাভারের হেমায়েতপুরে। দুজনকে হত্যার পর ওই বাসা থেকে বেরিয়ে আয়েশা হেমায়েতপুরে যান। ওই বাসা থেকে চুরি করে নিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোন নদীতে ফেলে দেন। কোনো ফোন, নাম, পরিচয় না থাকায় তাঁকে খুঁজে পেতে সব ধরনের চেষ্টা চালাতে হয়েছে তদন্ত সংশ্লিষ্টদের। দুদিন পুলিশের তৎপরতা ও গণমাধ্যমে বিষয়টি ব্যাপকভাবে আসায় স্বামী জামালকে ঘটনা জানান আয়েশা। গ্রেপ্তারের ভয়ে তাঁরা গতকাল সকালে সাভার থেকে ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কয়রাচরে গ্রামের বাড়িতে চলে যান। সেখান থেকেই দুপুরে আয়েশাকে গ্রেপ্তার ও তাঁর স্বামীকে আটক করা হয়।
হত্যার ঘটনায় সোমবার রাতে সন্দেহভাজন গৃহকর্মী আয়েশাকে আসামি করে মোহাম্মদপুর থানায় হত্যা মামলা করেন নিহত লায়লার স্বামী আ জ ম আজিজুল ইসলাম। মামলার এজাহারে বাসা থেকে মোবাইল ফোন, একটি ল্যাপটপ, স্বর্ণালংকার, নগদ টাকাসহ মূল্যবান জিনিস খোয়া যাওয়ার কথা বলা হয়েছে।
ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে বলেন, চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে মা-মেয়েকে হত্যা করেন গৃহকর্মী আয়েশা। তাঁকে ঝালকাঠি থেকে গ্রেপ্তার করে ঢাকায় আনা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের পর আরও বিস্তারিত জানা যাবে।
প্রথমবার শ্বশুরবাড়িতে আয়েশা এবং গ্রেপ্তার
জোড়া খুনের মামলার আসামি আয়েশাকে নিয়ে গতকাল প্রথম ঝালকাঠির নলছিটিতে নিজ গ্রামের বাড়িতে যান জামাল সিকদার রাব্বি। ১৫ বছর আগে বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ হলে তিনি বাড়ি ছেড়েছিলেন। গতকাল সকালে হঠাৎ আয়েশাকে নিয়ে বাড়িতে গিয়ে সবার সঙ্গে স্ত্রী হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেন। কিন্তু কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ওই বাড়িতে হাজির হয় মোহাম্মদপুর থানার পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর প্রতিবেশীরা জানতে পারেন, আয়েশা মোহাম্মদপুরে মা–মেয়ে হত্যা মামলার পলাতক আসামি।
পুলিশ ও গ্রামের লোকজন জানান, আয়েশা নরসিংদীর সলিমগঞ্জের রবিউল ইসলামের মেয়ে। জামালের বাবার নাম জাকির সিকদার। এক সময় কারখানার শ্রমিক ছিলেন জামাল।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাব্বি তাঁর নানার সহায়তায় চাচার বাড়িতে ওঠেন। তিনি নিজেই বাবার বাড়ি চিনতে পারছিলেন না।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে পুলিশের বিরুদ্ধে এক যুবককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। নির্যাতনে গুরুতর আহত হওয়ায় আটকের ২৪ ঘণ্টা পরও আদালতে তোলা হয়নি ভুক্তভোগীকে। তুলে নিয়ে যাওয়ার দুই দিন পর একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ওই যুবককে আদালতে তোলা হয়। আদালত তাঁর শারীরিক অবস্থা দেখে কোর
২৩ মার্চ ২০২৩
রাজশাহীর তানোরে প্রায় ৩৫ ফুট মাটির গভীরে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার তৎপরতা দেখতে কয়েক হাজার মানুষ ভিড় করছেন। এক পাশে পুরুষ, অন্য পাশে নারীরা অবস্থান করছেন। নারীদের মাঝে চুপচাপ বসে আছেন সাজিদের মা রুনা খাতুন। সাজিদের মা জানান, তাঁর তিন ছেলে। দুই বছরের সাজিদ মেজ।
২৩ মিনিট আগে
নলকূপ বসাতে করা হয়েছিল গর্ত। গভীরতা ৩০-৩৫ ফুট। তবে সেখানে নলকূপ বসানো হয়নি। সেই গর্তে পড়ে গেছে দুই বছরের শিশু। কীভাবে শিশুটি পড়েছে, তা কেউ বলতে পারছে না। শিশুটিকে উদ্ধারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। রাজশাহীর তানোর উপজেলার কোয়েলহাট পূর্বপাড়া গ্রামে আজ বুধবার বেলা...
৩৭ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে পোস্টার লাগানোকে কেন্দ্র করে এনসিপির তিন কর্মীকে ছুরিকাঘাতে আহত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই ঘটনায় ভুক্তভোগীরা থানায় মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। আহতরা হলেন জেলা ছাত্রশক্তির রিয়াদ (২৪), বায়েজিদ (২১) ও তামিম (২৩)। তাঁদের প্রথমে স্থানীয় এক বেসরকারি হাসপাতালে এবং পরে খানপুর...
৪৪ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীর তানোরে প্রায় ৩৫ ফুট মাটির গভীরে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার তৎপরতা দেখতে কয়েক হাজার মানুষ ভিড় করছেন। এক পাশে পুরুষ, অন্য পাশে নারীরা অবস্থান করছেন। নারীদের মাঝে চুপচাপ বসে আছেন সাজিদের মা রুনা খাতুন।
সাজিদের মা জানান, তাঁর তিন ছেলে। দুই বছরের সাজিদ মেজ। তাঁদের একটি ট্রলি দেবে গেলে ছোট ছেলে সাদমানকে কোলে নিয়ে আর সাজিদের হাত ধরে তিনি আসেন। ফেরার সময় সাজিদ ওই গর্তে পড়ে যায়।
রুনা বলেন, ‘আমি সামনে হাঁটছি, সাজিদ পেছনে। একটু পর পেছনে ঘুরে দেখি, সাজিদ নাই। শুধু মা মা ডাক শুনছি।’
সাজিদের মা জানান, গর্তের মুখে খড় ছিল। তাই গর্ত বোঝা যায়নি।
দুপুরে তানোরের কোয়েলহাট পূর্বপাড়া গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে। সাজিদের বাবার নাম রাকিবুল ইসলাম। তিনি ঢাকায় থাকেন। গুদামের ম্যানেজার হিসেবে কাজ করেন।
রাত ১০টা পর্যন্ত ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট সাজিদকে উদ্ধারের চেষ্টা করছে। গর্তের পাশে এক্সকাভেটর দিয়ে খনন করা হচ্ছে।

রাজশাহীর তানোরে প্রায় ৩৫ ফুট মাটির গভীরে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার তৎপরতা দেখতে কয়েক হাজার মানুষ ভিড় করছেন। এক পাশে পুরুষ, অন্য পাশে নারীরা অবস্থান করছেন। নারীদের মাঝে চুপচাপ বসে আছেন সাজিদের মা রুনা খাতুন।
সাজিদের মা জানান, তাঁর তিন ছেলে। দুই বছরের সাজিদ মেজ। তাঁদের একটি ট্রলি দেবে গেলে ছোট ছেলে সাদমানকে কোলে নিয়ে আর সাজিদের হাত ধরে তিনি আসেন। ফেরার সময় সাজিদ ওই গর্তে পড়ে যায়।
রুনা বলেন, ‘আমি সামনে হাঁটছি, সাজিদ পেছনে। একটু পর পেছনে ঘুরে দেখি, সাজিদ নাই। শুধু মা মা ডাক শুনছি।’
সাজিদের মা জানান, গর্তের মুখে খড় ছিল। তাই গর্ত বোঝা যায়নি।
দুপুরে তানোরের কোয়েলহাট পূর্বপাড়া গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে। সাজিদের বাবার নাম রাকিবুল ইসলাম। তিনি ঢাকায় থাকেন। গুদামের ম্যানেজার হিসেবে কাজ করেন।
রাত ১০টা পর্যন্ত ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট সাজিদকে উদ্ধারের চেষ্টা করছে। গর্তের পাশে এক্সকাভেটর দিয়ে খনন করা হচ্ছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে পুলিশের বিরুদ্ধে এক যুবককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। নির্যাতনে গুরুতর আহত হওয়ায় আটকের ২৪ ঘণ্টা পরও আদালতে তোলা হয়নি ভুক্তভোগীকে। তুলে নিয়ে যাওয়ার দুই দিন পর একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ওই যুবককে আদালতে তোলা হয়। আদালত তাঁর শারীরিক অবস্থা দেখে কোর
২৩ মার্চ ২০২৩
টাকা চুরির বিষয়ে সন্দেহ করায় রাজধানীর মোহাম্মদপুরে লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তাঁর মেয়ে নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) ছুরিকাঘাতে গৃহকর্মী আয়েশা আক্তার খুন করেছেন। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি এমন তথ্য দিয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশের সূত্র।
১০ মিনিট আগে
নলকূপ বসাতে করা হয়েছিল গর্ত। গভীরতা ৩০-৩৫ ফুট। তবে সেখানে নলকূপ বসানো হয়নি। সেই গর্তে পড়ে গেছে দুই বছরের শিশু। কীভাবে শিশুটি পড়েছে, তা কেউ বলতে পারছে না। শিশুটিকে উদ্ধারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। রাজশাহীর তানোর উপজেলার কোয়েলহাট পূর্বপাড়া গ্রামে আজ বুধবার বেলা...
৩৭ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে পোস্টার লাগানোকে কেন্দ্র করে এনসিপির তিন কর্মীকে ছুরিকাঘাতে আহত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই ঘটনায় ভুক্তভোগীরা থানায় মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। আহতরা হলেন জেলা ছাত্রশক্তির রিয়াদ (২৪), বায়েজিদ (২১) ও তামিম (২৩)। তাঁদের প্রথমে স্থানীয় এক বেসরকারি হাসপাতালে এবং পরে খানপুর...
৪৪ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

নলকূপ বসাতে করা হয়েছিল গর্ত। গভীরতা ৩০-৩৫ ফুট। তবে সেখানে নলকূপ বসানো হয়নি। সেই গর্তে পড়ে গেছে দুই বছরের শিশু। কীভাবে শিশুটি পড়েছে, তা কেউ বলতে পারছে না। শিশুটিকে উদ্ধারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা।
রাজশাহীর তানোর উপজেলার কোয়েলহাট পূর্বপাড়া গ্রামে আজ বুধবার বেলা একটার দিকে এ ঘটনা ঘটে। শিশুটির নাম সাজিদ। বাবার নাম রাকিব। ওই গ্রামেই তাদের বাড়ি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গর্তটি ৮ ইঞ্চি ব্যাসার্ধের। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, জমিটির মালিক কছির উদ্দিন নামের এক ব্যক্তি। এক বছর আগে তিনি এই জমিতে সেচের জন্য একটি সেমিডিপ নলকূপ বসানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু ৩৫ ফুট বোরিং করার পর সেখানে পানি পাননি। তাই নলকূপ বসানো হয়নি। এক বছর গর্তটি সেভাবেই পড়ে ছিল। গতকাল দুপুরে শিশুটির মা ওই মাঠে খড় আনতে যান। ওই সময় সাজিদ খেলতে গিয়ে গর্তে পড়ে যায়। স্থানীয়রা প্রথমে উদ্ধারের চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়।
পরে ফায়ার সার্ভিসের তানোর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহী সদর স্টেশনের তিনটি ইউনিট গিয়ে শিশুটিকে উদ্ধারের চেষ্টা করে। শিশুটিকে জীবিত রাখতে পাইপের মাধ্যমে অক্সিজেন দেওয়া হচ্ছে। গর্তের পাশে এক্সকাভেটর দিয়ে মাটি খনন করা হচ্ছে। বেড়েছে স্থানীয়দের ভিড়।
ফায়ার সার্ভিসের রাজশাহী স্টেশনের সহকারী পরিচালক দিদারুল ইসলাম গতকাল রাত ৯টার দিকে আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁরা আসার আগেই স্থানীয়রা শিশুটিকে উদ্ধারের চেষ্টা করেন। তখন কিছু মাটি গর্তে পড়ে গেছে। তাঁরা ক্যামেরা পাঠিয়ে দেখার চেষ্টা করেছেন। মানুষের কোলাহলের কারণে শিশুটির কোনো সাড়া বুঝতে পারছেন না। শিশুটিকে জীবিত উদ্ধারের জন্য তাঁরা অক্সিজেন পাঠাচ্ছেন। পাশে এক্সকাভেটর দিয়ে খনন করছেন। তিনি আরও বলেন, গতকাল রাত ৮ নাগাদ ১৫ ফুটের মতো খনন করা হয়েছে। আরও কয়েক ঘণ্টা সময় লাগতে পারে।

নলকূপ বসাতে করা হয়েছিল গর্ত। গভীরতা ৩০-৩৫ ফুট। তবে সেখানে নলকূপ বসানো হয়নি। সেই গর্তে পড়ে গেছে দুই বছরের শিশু। কীভাবে শিশুটি পড়েছে, তা কেউ বলতে পারছে না। শিশুটিকে উদ্ধারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা।
রাজশাহীর তানোর উপজেলার কোয়েলহাট পূর্বপাড়া গ্রামে আজ বুধবার বেলা একটার দিকে এ ঘটনা ঘটে। শিশুটির নাম সাজিদ। বাবার নাম রাকিব। ওই গ্রামেই তাদের বাড়ি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গর্তটি ৮ ইঞ্চি ব্যাসার্ধের। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, জমিটির মালিক কছির উদ্দিন নামের এক ব্যক্তি। এক বছর আগে তিনি এই জমিতে সেচের জন্য একটি সেমিডিপ নলকূপ বসানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু ৩৫ ফুট বোরিং করার পর সেখানে পানি পাননি। তাই নলকূপ বসানো হয়নি। এক বছর গর্তটি সেভাবেই পড়ে ছিল। গতকাল দুপুরে শিশুটির মা ওই মাঠে খড় আনতে যান। ওই সময় সাজিদ খেলতে গিয়ে গর্তে পড়ে যায়। স্থানীয়রা প্রথমে উদ্ধারের চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়।
পরে ফায়ার সার্ভিসের তানোর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহী সদর স্টেশনের তিনটি ইউনিট গিয়ে শিশুটিকে উদ্ধারের চেষ্টা করে। শিশুটিকে জীবিত রাখতে পাইপের মাধ্যমে অক্সিজেন দেওয়া হচ্ছে। গর্তের পাশে এক্সকাভেটর দিয়ে মাটি খনন করা হচ্ছে। বেড়েছে স্থানীয়দের ভিড়।
ফায়ার সার্ভিসের রাজশাহী স্টেশনের সহকারী পরিচালক দিদারুল ইসলাম গতকাল রাত ৯টার দিকে আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁরা আসার আগেই স্থানীয়রা শিশুটিকে উদ্ধারের চেষ্টা করেন। তখন কিছু মাটি গর্তে পড়ে গেছে। তাঁরা ক্যামেরা পাঠিয়ে দেখার চেষ্টা করেছেন। মানুষের কোলাহলের কারণে শিশুটির কোনো সাড়া বুঝতে পারছেন না। শিশুটিকে জীবিত উদ্ধারের জন্য তাঁরা অক্সিজেন পাঠাচ্ছেন। পাশে এক্সকাভেটর দিয়ে খনন করছেন। তিনি আরও বলেন, গতকাল রাত ৮ নাগাদ ১৫ ফুটের মতো খনন করা হয়েছে। আরও কয়েক ঘণ্টা সময় লাগতে পারে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে পুলিশের বিরুদ্ধে এক যুবককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। নির্যাতনে গুরুতর আহত হওয়ায় আটকের ২৪ ঘণ্টা পরও আদালতে তোলা হয়নি ভুক্তভোগীকে। তুলে নিয়ে যাওয়ার দুই দিন পর একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ওই যুবককে আদালতে তোলা হয়। আদালত তাঁর শারীরিক অবস্থা দেখে কোর
২৩ মার্চ ২০২৩
টাকা চুরির বিষয়ে সন্দেহ করায় রাজধানীর মোহাম্মদপুরে লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তাঁর মেয়ে নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) ছুরিকাঘাতে গৃহকর্মী আয়েশা আক্তার খুন করেছেন। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি এমন তথ্য দিয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশের সূত্র।
১০ মিনিট আগে
রাজশাহীর তানোরে প্রায় ৩৫ ফুট মাটির গভীরে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার তৎপরতা দেখতে কয়েক হাজার মানুষ ভিড় করছেন। এক পাশে পুরুষ, অন্য পাশে নারীরা অবস্থান করছেন। নারীদের মাঝে চুপচাপ বসে আছেন সাজিদের মা রুনা খাতুন। সাজিদের মা জানান, তাঁর তিন ছেলে। দুই বছরের সাজিদ মেজ।
২৩ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে পোস্টার লাগানোকে কেন্দ্র করে এনসিপির তিন কর্মীকে ছুরিকাঘাতে আহত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই ঘটনায় ভুক্তভোগীরা থানায় মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। আহতরা হলেন জেলা ছাত্রশক্তির রিয়াদ (২৪), বায়েজিদ (২১) ও তামিম (২৩)। তাঁদের প্রথমে স্থানীয় এক বেসরকারি হাসপাতালে এবং পরে খানপুর...
৪৪ মিনিট আগেসিদ্ধিরগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে পোস্টার লাগানোকে কেন্দ্র করে এনসিপির তিন কর্মীকে ছুরিকাঘাতে আহত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই ঘটনায় ভুক্তভোগীরা থানায় মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
আহতরা হলেন জেলা ছাত্রশক্তির রিয়াদ (২৪), বায়েজিদ (২১) ও তামিম (২৩)। তাঁদের প্রথমে স্থানীয় এক বেসরকারি হাসপাতালে এবং পরে খানপুর ৩০০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে এনসিপির জেলা সদস্য রাইসুল ইসলাম বলেন, মঙ্গলবার রাত আড়াইটার দিকে এনসিপির দলীয় প্রার্থী আবদুল্লাহ আল আমিনের পোস্টারিং চলছিল। সাইনবোর্ডের মিতালী মার্কেট এলাকায় পোস্টারিং করার সময় অজ্ঞাতনামা কয়েকজন ব্যক্তি বাধা দেয়। তখন এর প্রতিবাদ করলে ছাত্রশক্তির কর্মী তামিমকে মারধর করে এবং তাঁর কাছ থেকে মোবাইল ও মানিব্যাগ ছিনিয়ে নেয়।
পরবর্তী সময়ে বুধবার অজ্ঞাতনামা সেই ব্যক্তিদের চিহ্নিত করতে বেলা ২টায় মিতালী মার্কেটে যান তামিম, রিয়াদ ও বায়েজিদ। ঘটনার সময়ের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করতে গেলে হঠাৎ ২৫-৩০ জনের একটি দল সংঘবদ্ধভাবে হামলা চালিয়ে ছুরিকাঘাত করে গুরুতর জখম করে তাঁদের।
পরে এনসিপির নেতা-কর্মীরা গিয়ে তাঁদের উদ্ধার করে প্রথমে সাইনবোর্ডের একটি হাসপাতালে এবং পরে শহরের খানপুর ৩০০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে ভর্তি করেন।
ঘটনা সম্পর্কে জানতে চাইলে এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্যসচিব ও নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের মনোনীত প্রার্থী আবদুল্লাহ আল আমিন বলেন, ‘দলীয় নেতারা গত রাতে আমার পোস্টার লাগানোর সময় মারধরের শিকার হয়। পরে আজ কারা মারধর করেছে, সেই ফুটেজ সংগ্রহ করতে গেলে ফের সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়েছে। ঘটনাটি কারা ঘটিয়েছে, আমি এখনো নিশ্চিত হইনি, তথ্য নিচ্ছি। এই ঘটনায় সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় আমরা মামলা করব।’
ঘটনার বিষয়টি অবগত হয়েছেন জানিয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আবদুল বারিক বলেন, ‘ভুক্তভোগীরাসহ এনসিপির নেতা-কর্মীরা থানায় এসেছেন। তাঁদের কাছ থেকে ঘটনার বিস্তারিত জেনে নিচ্ছি। তথ্যপ্রমাণ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে পোস্টার লাগানোকে কেন্দ্র করে এনসিপির তিন কর্মীকে ছুরিকাঘাতে আহত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই ঘটনায় ভুক্তভোগীরা থানায় মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
আহতরা হলেন জেলা ছাত্রশক্তির রিয়াদ (২৪), বায়েজিদ (২১) ও তামিম (২৩)। তাঁদের প্রথমে স্থানীয় এক বেসরকারি হাসপাতালে এবং পরে খানপুর ৩০০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে এনসিপির জেলা সদস্য রাইসুল ইসলাম বলেন, মঙ্গলবার রাত আড়াইটার দিকে এনসিপির দলীয় প্রার্থী আবদুল্লাহ আল আমিনের পোস্টারিং চলছিল। সাইনবোর্ডের মিতালী মার্কেট এলাকায় পোস্টারিং করার সময় অজ্ঞাতনামা কয়েকজন ব্যক্তি বাধা দেয়। তখন এর প্রতিবাদ করলে ছাত্রশক্তির কর্মী তামিমকে মারধর করে এবং তাঁর কাছ থেকে মোবাইল ও মানিব্যাগ ছিনিয়ে নেয়।
পরবর্তী সময়ে বুধবার অজ্ঞাতনামা সেই ব্যক্তিদের চিহ্নিত করতে বেলা ২টায় মিতালী মার্কেটে যান তামিম, রিয়াদ ও বায়েজিদ। ঘটনার সময়ের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করতে গেলে হঠাৎ ২৫-৩০ জনের একটি দল সংঘবদ্ধভাবে হামলা চালিয়ে ছুরিকাঘাত করে গুরুতর জখম করে তাঁদের।
পরে এনসিপির নেতা-কর্মীরা গিয়ে তাঁদের উদ্ধার করে প্রথমে সাইনবোর্ডের একটি হাসপাতালে এবং পরে শহরের খানপুর ৩০০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে ভর্তি করেন।
ঘটনা সম্পর্কে জানতে চাইলে এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্যসচিব ও নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের মনোনীত প্রার্থী আবদুল্লাহ আল আমিন বলেন, ‘দলীয় নেতারা গত রাতে আমার পোস্টার লাগানোর সময় মারধরের শিকার হয়। পরে আজ কারা মারধর করেছে, সেই ফুটেজ সংগ্রহ করতে গেলে ফের সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়েছে। ঘটনাটি কারা ঘটিয়েছে, আমি এখনো নিশ্চিত হইনি, তথ্য নিচ্ছি। এই ঘটনায় সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় আমরা মামলা করব।’
ঘটনার বিষয়টি অবগত হয়েছেন জানিয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আবদুল বারিক বলেন, ‘ভুক্তভোগীরাসহ এনসিপির নেতা-কর্মীরা থানায় এসেছেন। তাঁদের কাছ থেকে ঘটনার বিস্তারিত জেনে নিচ্ছি। তথ্যপ্রমাণ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে পুলিশের বিরুদ্ধে এক যুবককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। নির্যাতনে গুরুতর আহত হওয়ায় আটকের ২৪ ঘণ্টা পরও আদালতে তোলা হয়নি ভুক্তভোগীকে। তুলে নিয়ে যাওয়ার দুই দিন পর একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ওই যুবককে আদালতে তোলা হয়। আদালত তাঁর শারীরিক অবস্থা দেখে কোর
২৩ মার্চ ২০২৩
টাকা চুরির বিষয়ে সন্দেহ করায় রাজধানীর মোহাম্মদপুরে লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তাঁর মেয়ে নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) ছুরিকাঘাতে গৃহকর্মী আয়েশা আক্তার খুন করেছেন। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি এমন তথ্য দিয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশের সূত্র।
১০ মিনিট আগে
রাজশাহীর তানোরে প্রায় ৩৫ ফুট মাটির গভীরে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার তৎপরতা দেখতে কয়েক হাজার মানুষ ভিড় করছেন। এক পাশে পুরুষ, অন্য পাশে নারীরা অবস্থান করছেন। নারীদের মাঝে চুপচাপ বসে আছেন সাজিদের মা রুনা খাতুন। সাজিদের মা জানান, তাঁর তিন ছেলে। দুই বছরের সাজিদ মেজ।
২৩ মিনিট আগে
নলকূপ বসাতে করা হয়েছিল গর্ত। গভীরতা ৩০-৩৫ ফুট। তবে সেখানে নলকূপ বসানো হয়নি। সেই গর্তে পড়ে গেছে দুই বছরের শিশু। কীভাবে শিশুটি পড়েছে, তা কেউ বলতে পারছে না। শিশুটিকে উদ্ধারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। রাজশাহীর তানোর উপজেলার কোয়েলহাট পূর্বপাড়া গ্রামে আজ বুধবার বেলা...
৩৭ মিনিট আগে