ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান গতকাল বুধবার দুপুরে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ব্রাহ্মণবাড়িয়া অংশ পরিদর্শনে এসেছিলেন। মহাসড়ক পরিদর্শন শেষে সড়ক ও জনপথের ১২ জন কর্মকর্তাকে সরাইল-বিশ্বরোড মোড়ে অস্থায়ী কার্যালয়ে সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা দেন তিনি। কিন্তু আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত কারও দেখা মেলেনি। এমনকি কাউকে দায়িত্ব পালন করতে দেখা যায়নি, অফিসটিও তালাবদ্ধ অবস্থায় ছিল।
২০২০ সালে আশুগঞ্জ নদীবন্দর থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত ৫১ কিলোমিটার সড়ক চার লেনে উন্নীত করার কাজ শুরু হয়। ভারতীয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এফকন্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড এ প্রকল্প পরিচালনা করছে। নানা জটিলতার কারণে পাঁচ বছরেও কাজ সম্পন্ন হয়নি। জুলাই অভ্যুত্থানের পর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ বন্ধ রাখায় মহাসড়কের অবস্থাও আরও খারাপ হয়েছে। ছোট-বড় অসংখ্য গর্তের কারণে যানজট সৃষ্টি হচ্ছে, ১২ কিলোমিটার সড়ক পাড়ি দিতে সময় লাগছে চার থেকে পাঁচ ঘণ্টা। এ ছাড়া এ সড়কে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে ছয় লেনের কাজও চলছে।
এই অবস্থায় সড়ক ও জনপথ বিভাগ আশুগঞ্জ গোলচত্বর ও সরাইল-বিশ্বরোড মোড়ের খানাখন্দ অস্থায়ীভাবে মেরামতকাজ শুরু করেছে। এ কাজের তদারকিতে ১২ সদস্যের কমিটিও গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে আছেন ঢাকা-সিলেট করিডর সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক; কুমিল্লা জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী; আশুগঞ্জ-আখাউড়া চার লেন মহাসড়ক প্রকল্পের পরিচালক ও অতিরিক্ত পরিচালক; সড়ক ও জনপথ কুমিল্লা সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী; ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নরসিংদী ও নারায়ণগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলী; মনিটরিং বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী এবং প্রকল্পের প্যাকেজ-২ ও প্যাকেজ-৩-এর ব্যবস্থাপক।
গতকাল দুপুরে মহাসড়কের বেহাল অবস্থা পরিদর্শনে গিয়ে উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান তিন ঘণ্টারও বেশি সময় যানজটে আটকা পড়েন। পরে মোটরসাইকেলে সরাইল-বিশ্বরোড মোড়ে পৌঁছান। পরিদর্শন শেষে তিনি ১২ কর্মকর্তার উদ্দেশে নির্দেশ দিয়ে বলেন, ‘এটাই তোমাদের ক্যাম্প অফিস। ঢাকায় যাওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। এখান থেকে সমস্যা সমাধান করতে হবে। দায়িত্বে অবহেলা হলে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হবে।’
আজ দুপুরে সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা গেছে, অস্থায়ী কার্যালয় তালাবদ্ধ এবং কর্মকর্তাদের কেউ উপস্থিত নেই।
আশুগঞ্জ-আখাউড়া চার লেন মহাসড়ক প্রকল্পের ব্যবস্থাপক শামিম আহমেদ বলেন, ‘চার লেন মহাসড়ক প্রকল্প পরিচালক স্যার আশুগঞ্জে আছেন। আমি লাঞ্চ করার জন্য বাসায় আসছি।’
আশুগঞ্জ-আখাউড়া চার লেন মহাসড়ক প্রকল্পের পরিচালক মো. আব্দুল আওয়াল মোল্লা বলেন, ‘আমাদের সাইড অফিসে রয়েছি। সবাই প্রকল্প এলাকায় কাজ করছেন।’
সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান গতকাল বুধবার দুপুরে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ব্রাহ্মণবাড়িয়া অংশ পরিদর্শনে এসেছিলেন। মহাসড়ক পরিদর্শন শেষে সড়ক ও জনপথের ১২ জন কর্মকর্তাকে সরাইল-বিশ্বরোড মোড়ে অস্থায়ী কার্যালয়ে সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা দেন তিনি। কিন্তু আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত কারও দেখা মেলেনি। এমনকি কাউকে দায়িত্ব পালন করতে দেখা যায়নি, অফিসটিও তালাবদ্ধ অবস্থায় ছিল।
২০২০ সালে আশুগঞ্জ নদীবন্দর থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত ৫১ কিলোমিটার সড়ক চার লেনে উন্নীত করার কাজ শুরু হয়। ভারতীয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এফকন্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড এ প্রকল্প পরিচালনা করছে। নানা জটিলতার কারণে পাঁচ বছরেও কাজ সম্পন্ন হয়নি। জুলাই অভ্যুত্থানের পর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ বন্ধ রাখায় মহাসড়কের অবস্থাও আরও খারাপ হয়েছে। ছোট-বড় অসংখ্য গর্তের কারণে যানজট সৃষ্টি হচ্ছে, ১২ কিলোমিটার সড়ক পাড়ি দিতে সময় লাগছে চার থেকে পাঁচ ঘণ্টা। এ ছাড়া এ সড়কে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে ছয় লেনের কাজও চলছে।
এই অবস্থায় সড়ক ও জনপথ বিভাগ আশুগঞ্জ গোলচত্বর ও সরাইল-বিশ্বরোড মোড়ের খানাখন্দ অস্থায়ীভাবে মেরামতকাজ শুরু করেছে। এ কাজের তদারকিতে ১২ সদস্যের কমিটিও গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে আছেন ঢাকা-সিলেট করিডর সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক; কুমিল্লা জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী; আশুগঞ্জ-আখাউড়া চার লেন মহাসড়ক প্রকল্পের পরিচালক ও অতিরিক্ত পরিচালক; সড়ক ও জনপথ কুমিল্লা সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী; ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নরসিংদী ও নারায়ণগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলী; মনিটরিং বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী এবং প্রকল্পের প্যাকেজ-২ ও প্যাকেজ-৩-এর ব্যবস্থাপক।
গতকাল দুপুরে মহাসড়কের বেহাল অবস্থা পরিদর্শনে গিয়ে উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান তিন ঘণ্টারও বেশি সময় যানজটে আটকা পড়েন। পরে মোটরসাইকেলে সরাইল-বিশ্বরোড মোড়ে পৌঁছান। পরিদর্শন শেষে তিনি ১২ কর্মকর্তার উদ্দেশে নির্দেশ দিয়ে বলেন, ‘এটাই তোমাদের ক্যাম্প অফিস। ঢাকায় যাওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। এখান থেকে সমস্যা সমাধান করতে হবে। দায়িত্বে অবহেলা হলে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হবে।’
আজ দুপুরে সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা গেছে, অস্থায়ী কার্যালয় তালাবদ্ধ এবং কর্মকর্তাদের কেউ উপস্থিত নেই।
আশুগঞ্জ-আখাউড়া চার লেন মহাসড়ক প্রকল্পের ব্যবস্থাপক শামিম আহমেদ বলেন, ‘চার লেন মহাসড়ক প্রকল্প পরিচালক স্যার আশুগঞ্জে আছেন। আমি লাঞ্চ করার জন্য বাসায় আসছি।’
আশুগঞ্জ-আখাউড়া চার লেন মহাসড়ক প্রকল্পের পরিচালক মো. আব্দুল আওয়াল মোল্লা বলেন, ‘আমাদের সাইড অফিসে রয়েছি। সবাই প্রকল্প এলাকায় কাজ করছেন।’
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
২ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৩ ঘণ্টা আগে