পটুয়াখালী প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের মাধবপুরে ট্রাকের সঙ্গে প্রাইভেট কারের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত পাঁচজনের মধ্যে চারজন পটুয়াখালীর গলাচিপার একই পরিবারের বাসিন্দা। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গলাচিপা সদরের বোয়ালিয়া গ্রামের ওই বাড়িতে গিয়ে শোকে কাতর পরিবেশ দেখা যায়।
গতকাল বুধবার রাতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের হবিগঞ্জের হরিতলা এলাকায় ট্রাক-প্রাইভেট কারের সংঘর্ষে প্রাইভেট কারে থাকা নারীসহ পাঁচজন নিহত হন। নিহত ব্যক্তিরা হলেন গলাচিপা উপজেলার বোয়ালিয়া গ্রামের মৌজালী মৃধার ছেলে জামাল মৃধা (৪২) ও খোকন মৃধা (৩৫), জামাল মৃধার স্ত্রী কামরুন নাহার (৩০) ও ছেলে কাওসার (১২)। তা ছাড়া রয়েছেন প্রাইভেট কারের চালক বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার ইউনুস ব্যাপারীর ছেলে হারুন ব্যাপারী (৩৫)।
নিহত জামাল ও খোকনের মামা মো. সোনা মিয়া বলেন, জামাল মৃধা ঢাকার সাভারে পরিবার নিয়ে থাকতেন। জামাল মৃধার ইলেকট্রনিকসের দোকান রয়েছে, আর খোকন মৃধা গার্মেন্টস কর্মী। কাওসার সপ্তম শ্রেণিতে পড়ত। কাওসারের মানত থাকায় পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ঢাকা থেকে সিলেটে শাহজালাল (রা.)-এর মাজারে যান তাঁরা। ফেরার পথে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনার আগে সর্বশেষ রাত ১১টার দিকে জামাল মৃধা তাঁর মায়ের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলেন।
এদিকে নিহত চারজনের পরিবারে চলছে শোকের মাতম। তাঁদের মৃত্যুর খবর শুনে বাড়িতে স্বজনেরা জড়ো হন। তাঁদের কান্নায় আশপাশের পরিবেশ ভারী হয়ে উঠেছে। নিহতের স্বজনেরা জানান, আজ বৃহস্পতিবার রাতে বাড়িতে লাশ আসার কথা রয়েছে। আগামীকাল শুক্রবার সকালে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁদের লাশ দাফন করা হবে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে গলাচিপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফেরদৌস আলম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা হবিগঞ্জ থানা-পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। লাশ তাদের হেফাজতে রয়েছে। পটুয়াখালীতে রাতে লাশ নিয়ে আসা হতে পারে।’
হবিগঞ্জের মাধবপুরে ট্রাকের সঙ্গে প্রাইভেট কারের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত পাঁচজনের মধ্যে চারজন পটুয়াখালীর গলাচিপার একই পরিবারের বাসিন্দা। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গলাচিপা সদরের বোয়ালিয়া গ্রামের ওই বাড়িতে গিয়ে শোকে কাতর পরিবেশ দেখা যায়।
গতকাল বুধবার রাতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের হবিগঞ্জের হরিতলা এলাকায় ট্রাক-প্রাইভেট কারের সংঘর্ষে প্রাইভেট কারে থাকা নারীসহ পাঁচজন নিহত হন। নিহত ব্যক্তিরা হলেন গলাচিপা উপজেলার বোয়ালিয়া গ্রামের মৌজালী মৃধার ছেলে জামাল মৃধা (৪২) ও খোকন মৃধা (৩৫), জামাল মৃধার স্ত্রী কামরুন নাহার (৩০) ও ছেলে কাওসার (১২)। তা ছাড়া রয়েছেন প্রাইভেট কারের চালক বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার ইউনুস ব্যাপারীর ছেলে হারুন ব্যাপারী (৩৫)।
নিহত জামাল ও খোকনের মামা মো. সোনা মিয়া বলেন, জামাল মৃধা ঢাকার সাভারে পরিবার নিয়ে থাকতেন। জামাল মৃধার ইলেকট্রনিকসের দোকান রয়েছে, আর খোকন মৃধা গার্মেন্টস কর্মী। কাওসার সপ্তম শ্রেণিতে পড়ত। কাওসারের মানত থাকায় পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ঢাকা থেকে সিলেটে শাহজালাল (রা.)-এর মাজারে যান তাঁরা। ফেরার পথে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনার আগে সর্বশেষ রাত ১১টার দিকে জামাল মৃধা তাঁর মায়ের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলেন।
এদিকে নিহত চারজনের পরিবারে চলছে শোকের মাতম। তাঁদের মৃত্যুর খবর শুনে বাড়িতে স্বজনেরা জড়ো হন। তাঁদের কান্নায় আশপাশের পরিবেশ ভারী হয়ে উঠেছে। নিহতের স্বজনেরা জানান, আজ বৃহস্পতিবার রাতে বাড়িতে লাশ আসার কথা রয়েছে। আগামীকাল শুক্রবার সকালে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁদের লাশ দাফন করা হবে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে গলাচিপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফেরদৌস আলম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা হবিগঞ্জ থানা-পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। লাশ তাদের হেফাজতে রয়েছে। পটুয়াখালীতে রাতে লাশ নিয়ে আসা হতে পারে।’
‘যদি টাহা দিত তাইলে আমার বাবারে গুলি কইর্যা মারত না। আমার ছাওয়ালরে আইন্না দে রে... আমি টাহা চাই না রে...।’ এসব বলতে বলতে বিলাপ করছেন লিবিয়ায় নিহত আকাশ হাওলাদার ওরফে রাসেলের মা লিপিয়া বেগম।
৫ ঘণ্টা আগেবইমেলার দ্বিতীয় দিন ছিল গতকাল। ঝকঝকে নতুন স্টল আর প্যাভিলিয়নগুলো এরই মধ্যে দর্শক-ক্রেতার পদচারণে মুখর। নতুন বইয়ের খোঁজখবর নিচ্ছেন বইপ্রেমীরা। নতুন বই অবশ্য আসা শুরু হয়েছে মাত্র। প্রকাশকদের ভাষ্য, সব বই মেলায়...
৫ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন দাবিতে গতকাল রোববার রাজধানীর চারটি স্থানে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থী, জুলাই অভ্যুত্থানের আহত ছাত্র-জনতা এবং চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা। এতে মহানগরীর বড় এলাকাজুড়ে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতরা। সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণের দাবিতে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে যমুনার সামনে তারা অবস্থান নেন। এর কয়েক মিনিট পরই আহতদের সঙ্গে কথা বলতে সেখানে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী
৬ ঘণ্টা আগে