হিজলা (বরিশাল) প্রতিনিধি
বরিশালের হিজলা উপজেলায় ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার বিকেল ৪টায় উপজেলার হরিনাথপুর ইউনিয়নের গোমাঠে উপজেলা বিএনপি ও এর অঙ্গ-সংগঠনের উদ্যোগে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে উপজেলার ছয়টি ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডের দায়িত্বশীল নেতারা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির (উত্তর) আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা দেওয়ান মো. শহিদুল্লাহ। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন হিজলা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবদুল গাফফার তালুকদার।
এ ছাড়া আরও বক্তব্য রাখেন—জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক শাহে আলম হাওলাদার, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক সালাউদ্দিন রিমন, স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আসাদুজ্জামান খান সজল, যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহির রায়হান, হিজলা গৌরবদী ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক ফরিদ উদ্দিন বেপারী, উপজেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক সাজাহান খান, উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বারেক মাঝি, উত্তর জেলা যুবদলের সদস্য মাহাবুবুল হক সুমন, মেমানিয়া ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সাধারণ তারেক হোসেন, ধুলখোলা ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সগির আহমেদসহ অনেকে।
সমাবেশে দেওয়ান মো. শহিদুল্লাহ তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর ক্ষমতা দখল করার জন্য আমাদের ৪ নেতাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। তখন সিপাহি জনতা কারারুদ্ধ জিয়াউর রহমানকে ছিনিয়ে এনে বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন। এ দেশে জিয়াউর রহমান গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। বারবার আওয়ামী লীগ সরকার সে গণতন্ত্র হত্যা করার চেষ্টা করেছে। দীর্ঘ ১৫ বছর স্বৈরাচার শেখ হাসিনা গণতন্ত্র শেষ করে দিয়েছে। ৫ আগস্ট এ দেশের ছাত্রজনতা মিলে সেই গণতন্ত্র আবার উদ্ধার করেছে। আমাদের নেতা তারেক রহমানের নির্দেশে ভবিষ্যতেও এ গণতন্ত্র চালু থাকবে।’
বরিশালের হিজলা উপজেলায় ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার বিকেল ৪টায় উপজেলার হরিনাথপুর ইউনিয়নের গোমাঠে উপজেলা বিএনপি ও এর অঙ্গ-সংগঠনের উদ্যোগে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে উপজেলার ছয়টি ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডের দায়িত্বশীল নেতারা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির (উত্তর) আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা দেওয়ান মো. শহিদুল্লাহ। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন হিজলা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবদুল গাফফার তালুকদার।
এ ছাড়া আরও বক্তব্য রাখেন—জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক শাহে আলম হাওলাদার, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক সালাউদ্দিন রিমন, স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আসাদুজ্জামান খান সজল, যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহির রায়হান, হিজলা গৌরবদী ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক ফরিদ উদ্দিন বেপারী, উপজেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক সাজাহান খান, উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বারেক মাঝি, উত্তর জেলা যুবদলের সদস্য মাহাবুবুল হক সুমন, মেমানিয়া ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সাধারণ তারেক হোসেন, ধুলখোলা ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সগির আহমেদসহ অনেকে।
সমাবেশে দেওয়ান মো. শহিদুল্লাহ তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর ক্ষমতা দখল করার জন্য আমাদের ৪ নেতাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। তখন সিপাহি জনতা কারারুদ্ধ জিয়াউর রহমানকে ছিনিয়ে এনে বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন। এ দেশে জিয়াউর রহমান গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। বারবার আওয়ামী লীগ সরকার সে গণতন্ত্র হত্যা করার চেষ্টা করেছে। দীর্ঘ ১৫ বছর স্বৈরাচার শেখ হাসিনা গণতন্ত্র শেষ করে দিয়েছে। ৫ আগস্ট এ দেশের ছাত্রজনতা মিলে সেই গণতন্ত্র আবার উদ্ধার করেছে। আমাদের নেতা তারেক রহমানের নির্দেশে ভবিষ্যতেও এ গণতন্ত্র চালু থাকবে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে